নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

:):):)(:(:(:হাসু মামা

:):):)(:(:(:হাসু মামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বার্মা আর ভারত\'\'কে\'\'পুরো বিশ্ব থেকে যে ভাবে চাপে ফেলা যায় !

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৫


ভারতের উগ্রপন্থি সংগঠন আরএসএস’র প্রধান মোহন ভগত দাবি করে আসছেন রোহিঙ্গাদের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের কারণেই নাকি
তাদেরকে মিয়ানমার সরকার দেশছাড়া করছে।তিনি বলেছেন রোহিঙ্গাদের ভারতে আশ্রয় দিলে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে আমরা
তো সমস্যায় পড়বোই। জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতেও হুমকি বাড়বে।তাই তারা খুব মাথা ঠাণ্ডা রেখে নিজেদের মর্যাদার সাথে
কোন আপোষ না করে যেভাবে ডোকলাম সংকট মোকাবেলা করা হয়েছিল ঠিক সেভাবেই রোহিঙ্গাদের ঠেকিয়েছেন বা মোকাবেলা করেছেন।

অন্যদিকে ভারতে নতুন নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশটির বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ এবং সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। নয়া দিল্লির বেশ কিছু এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি এবং ইন্টারনেট সেবা পযন্ত বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।বৃহস্পতিবার দেশটির রাজধানী নয়া দিল্লি আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভের মুখে যানজটে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। আন্দোলন দমাতে মোড়ে মোড়ে ব্যারিকেড বসিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা এখন দিল্লি-গুরগাও এলাকায়।সেন্ট্রাল দিল্লির লালকেল্লা এলাকায় লোক জমায়েত নিষিদ্ধ করে ১৪৪ ধারা জারি করেছেন প্রশাসন। কিন্তু এসব আদেশ অমান্য করেও রাস্তায় নেমেছে বিক্ষোভকারীরা। আর সেজন্য অসংখ্য আটক করা হয়েছে শতাধিক বিক্ষোভকারীকে। বিক্ষোভের কারণে শহরের ১৮টি স্টেশন বন্ধ ঘোষণা করেছেন দিল্লি মেট্রো।
দিল্লিতে বিক্ষোভের সময় আটক হয়েছেন স্বরাজ অভিযানের সভাপতি যোগেন্দ্র যাদব, বামপন্থি নেতা সীতারাম ইয়েচুরী, ডি. রাজা; মান্দি থেকে আটক হয়েছেন সিপিআইএম নেতা বৃন্দা করত এবং কংগ্রেস নেতা সন্দীপ দিক্ষিত।নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের সময় ব্যাঙ্গালুরু থেকে আটক হয়েছেন ভারতের প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ রমাচন্দ্র গুহ। টুইটারে এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিক্ষোভকালে হায়দ্রাবাদ থেকে আটক করা হয়েছে অর্ধ শতাধিক মানুষকে। তাছাড়া দেশটির আরো অন্তত ১০টি শহরে নাগরিকত্ব আইন সংশোধনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করার অনুমতি দেয়নি প্রশাসন।গত সপ্তাহে ভারতের সংসদের উভয়কক্ষে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাস হয়। পরে রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের পর তা আইনে পরিণত হয়। তারপর থেকে এই আইনের বিরুদ্ধে উত্তাল ভারত।

রোহিঙ্গা সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছিল মিয়ানমার। রাখাইন রাজ্যে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের জাতিগত
নিধনযজ্ঞ শুরু দেন এবং শুরু করে রোহিঙ্গাদের ওপর চরম নির্যাতন । হত্যা করা হয় হাজার রোহিঙ্গাকে । কম করে হলেও ১০ থেকে ১২ হাজার গ্রাম জ্বালিয়ে দেয় মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ।

হেগের আদালতে দাঁড়িয়ে আন আং সুচি কি বলেছেন সে কথা কারোই অজানা নয়। বলতে গেলে বলতে হয় আমাদের বাংলাদেশের
মেয়ে বা নারীদের অনেকটা ছোট করেই দেখছেন আন আং সং সুচি।
তাই আমার হিসেবে এই দুই দেশ,ভারত এবং বার্মা বা মিয়ানমারের সঙ্গে পৃথিবীর যত দেশের সাথে সুসম্পর্ক আছে তা ভঙ্গ করা
উচিৎ। এবং মিয়ানমারের নাগরিকরা পৃথিবীর আনাচে কানাচে যেখানেই থাকুক সেখান থেকে বের করে সে দেশ থেকে মিয়ানমারে
ফেরত পাঠানো উচিৎ। ঠিক একই ব্যবহার করা উচিৎ ভারতের নাগরিকদের সাথেও । অ্যামেরিকা ও লন্ডন সহ পৃথিবীর অনেক
রাষ্ট্রেই এই ভারতের নাগরিকরা গডি নিয়ে বসে বেশ আরাম আয়েশেই দিন যাপন এবং ব্যবসা বানিজ্য করে ভালো ইনকাম
করছেন এবং ভারতে বৈদেশিক মুদ্রা পাঠাচ্ছেন,তাদের প্রয়োজন ভারতীয়দের নাগরিকত্ব বাতিল করে সেসব দেশ থেকে বের
করে দেওয়া এবং সয়সন্মানে ভারতে পাঠিয়ে দেয়া। তাহলে যদি এই দেশ দুটি কিছুটা মজা টের পায় ।


মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারত বিশাল দেশ, ওখানকার মানুষ আমাদের থেকে শিক্ষিত, ওদের সমস্যার সমাধান ওরা দেখুক।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভারত বিশাল দেশ, ওখানকার মানুষ আমাদের থেকে শিক্ষিত, সেটা ঠিক আছে ওস্তাদ, কিন্তু এই
ওদের সমস্যার সাথে আমাদেরও সমস্যায় জরাতে হচ্ছে,কেননা ভারত থেকে পালিয়ে আসা সব মানুষ এখন
আমাদের দেশেই থাকবে আর সেই হিসেবে জন সংখ্যার অবস্থা কি হবে একবার ভেবে দেখেছেন ওস্তাদ ।

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৯

রাকু হাসান বলেছেন:



মামা এই পরিকল্পনা কল্পনাতেই সম্ভব ;) ।ভারত কে চাপে ফেলা কঠিন কাজ যেকোনো রাষ্ট্রের । প্রভাবশালী রাষ্ট্র ছাড়া পারবে না । সবেচেয় বড় বাঁধা হলো ভারতীয় মার্কেট প্লেস । বিরাট ভোক্তার দেশ ভারত। আমার মতে যে কোনো রাষ্ট্র ভারতের বিপক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে এই দিকটি ভাববে। তবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদা্য় এক হলে যে কোনো কিছুই সম্ভব। :P

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সেটা না ভাগনে আমি ভাবছি অন্যকিছু।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




হতাশ হলাম। আপনার দ্বারা এমন পোষ্টও লেখা হয়!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সকালে উত্তর দিমুনি গুরু । আপাতত আপনার সাথে দেখা করে গেলাম । চোখে বেশ ঘুম লেগেছে আজ ।

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




খানা খাদ্য না খেয়ে পোষ্ট দিলে এমনি হয়। ঘুমালে হবে না। তরকারী গরম করেন ভাত খেয়ে ঘুমান ভাই। তা না হলে একটি চড়ুই পাখির শক্তি কমে যাবে।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৫

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হে হে হে ।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এখনো ভারতীয় মুসলিমরা অন্যান্ন অনেক মুসলিম দেশের মুসলিমদের চেয়ে শিক্ষায় সম্পদে বাক স্বাধীনতায় ভাল অবস্থানে আছে। এমনকি পাকি দেশের মুসলিমদের চেয়ে ভাল পজিশনে আছে।

সম্প্রতি NRC কান্ডে ভারতীয় সকল ধর্মনিরোপেক্ষ শিক্ষিত সমাজ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিল্পি সাহিত্যিক সবাই সংখ্যালঘুদের পক্ষে তাদের অধিকার রক্ষায় না খেয়ে রাস্তায় নেমেছে।
আর বাংলাদেশী একটি মহল সিরিয়াসলি ভাবছে - সেখানে 'ইসলাম রক্ষার ইসলামী আন্দোলন চলছে' ..

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৬

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হুম সুন্দর কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ ।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: বার্মাকে চাপ ফেলা যাবে কিন্তু ভারত কে নয়।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৭

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কেন নয় চাইলে সব সম্ভব গুরু ভাই ।

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪০

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ভারতের সঙ্গে প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো বাদে অন্যান্য সকল দেশেরই সম্পর্ক ভালো - গিভ এন্ড টেকের | পুরো বিশ্ব তো দূরের কথা, মুসলিম বিশ্বের কয়টি দেশ ভারতের বিরুদ্ধে অবস্থান নিবে ?

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: একটা নাই বলেই আজ এই অধপতন।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫

রাশিয়া বলেছেন: ভারতকে সবচেয়ে বেশি তোয়াজ করে চলে মুসলিম দেশগুলোই। ভারত যখন নিজ দেশে কাশ্মীরিদের জন্য অপমানজনক আইন পাশ করল, আরব আমিরাত মোদীকে তাদের দেশের সর্বোচ্চ সম্মাননা 'অর্ডার অফ জায়েদ' দেয়ার জন্য সেই সময়টাকেই বেছে নিল।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হুম এগুলোই রাজনীতি আর দেশ প্রেম ।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২৫

পুকু বলেছেন: NRC/CAB/CAA,এর মধ্যে বেশকিছু drawback আছে সন্দেহ নেই আর যার ফায়দা বিরোধী দলগুলো সামনের ভোটকে মাথায় রেখে উঠানোর চেস্টা করছে।আর একটা কথা বলতে দ্বিধা নেই যে যারা জান মাল সন্মান বাচানোর জন্য বাংলাদেশ পাকিস্থান বা আফগানিস্থান থেকে এসেছে তারা যাবে কোথায়।তাদের রাজনৈতিক বা আর্থিক সেই ক্ষমতাও নেই।সবাইকে খুশি করা যায় না।আবার দুঃখি হওয়ার ও কিছু নেই।দেশ কে একটা সিস্‌টেমের মধ্যেতো আনতেইহবে।৩৭০ধারা বা এন আর সি আজ থেকে ৭০ বছর আগেই আনা উচিত ছিল।কাউকে না কাউকে সাহসিক পদক্ষেপ তো নিতেই হবে।আপাতদৃষ্টিতে এটা দৃষ্টিকটু লাগলেও ভবিষ্যতে ভারতের জন্য ভালই হবে।ভারতীয় মুসলমানদের ভয় অহেতুক।কারণ তারা ভারতে অনেক অনেক শক্ত পশিসনে আছে।তাদের ক্ষতি করা কারোর পক্ষে সহজ নয়।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হুম ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.