নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

:):):)(:(:(:হাসু মামা

:):):)(:(:(:হাসু মামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়ার চেয়েও শক্তিশালী অস্ত্র আছে ইরানের কাছে

১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৯


ইরান আর যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব আর এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠেছে ইরানের সামরিক সক্ষমতা নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্র হামলা চালালে ইরান তা ঠেকাতে পারবে তো?
গত বছরের আগস্টে সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালুর ঘোষণা দেয় ইরান। ইরানের দাবি অনুযায়ী এটি যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্যাট্রিয়ট ও এস-৩০০ এর চেয়েও বেশি শক্তিশালী ও কার্যকরী।বাবর-৩৭৩ নামের এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থাটি মূলত একটি দূরপাল্লার ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপ যোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এটি দিয়ে একই সময়ে বিভিন্ন উচ্চতায় ও বিভিন্ন দূরত্বের একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা যায়।এর সক্ষমতা সম্পর্কে ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী আমির হাতামি জানান, এটি ৩০০ কিলোমিটারের বেশি দূরে থাকা কোনো বিমান বা ক্ষেপণাস্ত্রকে চিহ্নিত করতে পারে, ২৫০ কিলোমিটার দূর থেকে লক্ষ্য স্থির করতে পারে এবং ২০০ কিলোমিটার দূর থেকে সেটিকে ধ্বংস করতে পারে।তিনি আরো বলেছেনন ভূমি থেকে ২৭ কিলোমিটারেরও বেশি উচ্চতায় থাকা যে কোনো ধরনের যুদ্ধবিমান, ড্রোন ও উচ্চগতিসম্পন্ন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রকে ধ্বংস করতে সক্ষম এই বাবর-৩৭৩।




ইরানি উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হোজ্জাতুল্লাহ গোরেশির দাবি, এটি রাশিয়ার এস-৩০০, যুক্তরাষ্ট্রের প্যাট্রিয়ট ও ইসরায়েলের আয়রন ডোম ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার প্রতিদ্বন্দ্বী।
ইরান ২০১০ সাল থেকে এই নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তৈরির কাজ শুরু করে। দীর্ঘ নয় বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমের পর গত ২২ আগস্ট এটি উদ্বোধন করা হয়।
ইরানের সঙ্গে চলমান উত্তেজনার মধ্যে দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্র ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালে এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন।
বাবর-৩৭৩ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ছাড়াও ইরানের আরো কিছু শক্তিশালী অস্ত্র রয়েছে যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রের মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

খলিজ ফার্স মিসাইল
ইরানের দাবি, শব্দের গতির চেয়েও দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র এটি। এটিকে যুদ্ধজাহাজ ও স্থলভাগ থেকে চালানো যায়। এ মিসাইলটিকে ইরান স্মার্ট মিসাইল হিসেবে গণ্য করে। ইরানের বিপ্লবী বাহিনীর উপপ্রধান মোহাম্মদ সালেহ জোকার এ মিসাইলটি সম্পর্কে জানিয়েছেন।নি বলেন, খলিজ ফার্স মিসাইলটি তিন হাজার কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে টার্গেট হানতে সক্ষম। এটির গড় ওজন ৬৫০ কিলোগ্রাম। ভবিষ্যতে দূরবর্তী লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার মতো প্রযুক্তি দিয়ে ক্ষেপণাস্ত্রটি তৈরি করা হয়েছে।

শাহাব মিসাইল
ইরানের বিখ্যাত ক্ষেপণাস্ত্র শাহাব মিসাইল। মোট ৬টি শাহাব মিসাইল রয়েছে ইরানের কাছে। রাশিয়ার এস এস-১ ক্ষেপণাস্ত্রের আদলে তৈরি করা হয়েছে এগুলো। লিবিয়ার ও উত্তর কোরিয়ার প্রযুক্তিগত সহায়তায় ইরান এ ক্ষেপণাস্ত্রটি বানিয়েছে।
শাহাব-৪ মিসাইলটি তিন হাজার কিলোমিটার দূরে পর্যন্ত শত্রুদের ঘাঁটিতে আঘাত হানতে সক্ষম।
শাহাব সিরিজের মধ্যে শাহাব-৫ ক্ষেপণাস্ত্রটির ব্যাপারে ইসরাইলি মিডিয়াগুলো জানিয়েছে, ইরানের কাছে থাকা মিসাইলগুলোর মধ্যে এটিই সবচেয়ে শক্তিশালী।

ফাতেহ-১১০
ইরানের হাতে থাকা ব্যালিস্টিক মিসাইলগুলোর মধ্যে ফাতেহ-১১০টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটিরও কয়েকটি সিরিজ রয়েছে। সমুদ্র থেকে ভূপৃষ্ঠ এবং ভূপৃষ্ঠ থেকে সমুদ্রে এটি অনায়াসেই ব্যবহার করা যায়। ফাতেহ-৩১৩, জুলফিকার-৭০০, হরমুজ-১ এবং হরমুজ-২ সবই শক্রঘাঁটিতে ভালোভাবে আঘাত করতে পারবে।

ইরানের কদর ১১০ মিসাইলটি ইউরোপের জন্য হুমকি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ইরানের দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে এটি অন্যতম। এ মিসাইলটি শত্রুর চোখ ফাঁকি দিয়ে লক্ষ্যবস্তুতে অনায়েসে ঢুকে যেতে পারে। শত্রুদের রাডার অনেক ক্ষেত্রে এটিকে ধরতে সক্ষম হবে না বলে দাবি ইরানের। ইউরোপীয় সীমানা পর্যন্ত কদর-১১০ মিসাইল দিয়ে আঘাত হানা যাবে। তাই এটিকে ইউরোপের জন্য হুমকি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

তথ্যসূত্র ইন্টারনেট

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওরা যেই ধরণের সন্ত্রাসী জাতি, ওদের হাতে একটা চুরি থাকাও আরবদের জন্য ও ইজরায়েলের জন্য ভয়ংকর; ওদের সরকার চালায় সোনাইমানীর মত জল্লাদ শয়তানেরা; ইরানের ৬০/৭০ ভাগ মানুষ হচ্ছে জন্মগতভাবে জল্লাদ ও সন্ত্রাসী।

বিশ্বের সব শিয়াদের ৬০/৭০ ভাগ বিশ্বে থাকার উপযোগী নয়; ওদের সব অস্ত্র হিরোশিমা ও নাগাসাকির মতো নিজের গো-ডাউনে গলিয়ে দেয়ার দরকার।

১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: খেলা হবে দেখি এই ম্যাচে কে জিতে আর কে হারে ! ;)

২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আমি চাই সব অস্ত্র ধ্বংস হয়ে পৃথিবী অস্ত্রশূন্য হয়ে যাক

১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সেটা হবার নয় যদি আল্লাহু না চান । :)

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকার সবাই একমত যে, আমেরিকার সাথে যুদ্ধ হলে, ইরান আমেরিকার আক্রমণ না ঠেকায়ে, সৌদী, ইজরায়েল, আম্মান, কুয়েত, দুবাই ধ্বংস করবে। এটার কারণ কি?

১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমার মনে হয় ওস্তাদ ঐসব দেশে যাতে করে আমেরিকা বা যুক্তরাষ্ট্র কোন ঘাটি না বানাতে পারে সেটাই চাইবে ইরান ।আর সেই
লক্ষেই সম্ভবত মাঝে মধ্যে দুই একটা ফাইট হবে তাদের সাথে ইরানের ।

৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " খেলা হবে দেখি এই ম্যাচে কে জিতে আর কে হারে ! "

-খেলা দেখবেন অবশ্যই; বিশ্বের মানচিত্রে আমেরিকা খুঁজে বের করতে আপানর কতক্ষণ সময় লাগবে?

১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০২

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনি দেশে আসলে দুজনে পাশাপাশি বসে তারপর দেখা যাবে কত সময় লাগতে পারে । :)

৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " আমার মনে হয় ওস্তাদ ঐসব দেশে যাতে করে আমেরিকা বা যুক্তরাষ্ট্র কোন ঘাটি না বানাতে পারে সেটাই চাইবে ইরান ।আর সেই লক্ষেই সম্ভবত মাঝে মধ্যে দুই একটা ফাইট হবে তাদের সাথে ইরানের । "

-ইরান আমেরিকার যুদ্ধ হওয়ার মতো কিছু নেই; পহেলা ১৫ মিনিটের মাঝে ইরানের সৈন্যেরা পালিয়ে যাবে। খেয়াল আছে সাদ্দামের রিপাবলিকান গার্ডদের কথা?

সামান্য প্যাজেন্জার প্লেইন আইডেনটিফাই করতে পারেনি ইডিয়টরা, নিজের এয়ারপোর্ট থেকে উঠার সময় প্লেইন ধ্বংস করেছে ইডিয়টরা।

১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৭

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: এখন ওস্তাদ সময় পেল্টে গেছে । প্রযুক্তির উন্নয়ন সূচক এখন কি আর ইডিয়েটদের যুগ আছে ? ১৫ মিনিট কেন আল্লাহু চাইলে ১৫
সেকেন্ডও অনেক কিছু হয়ে যেটে পারে আবার আল্লাহু না চাইলে ১৫০০ভাজার বছরে কিছুই নাও হতে পারে ।

৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " এখন ওস্তাদ সময় পেল্টে গেছে । প্রযুক্তির উন্নয়ন সূচক এখন কি আর ইডিয়েটদের যুগ আছে ? ১৫ মিনিট কেন আল্লাহু চাইলে ১৫ সেকেন্ডও অনেক কিছু হয়ে যেটে পারে আবার আল্লাহু না চাইলে ১৫০০ভাজার বছরে কিছুই নাও হতে পারে "

-আল্লাহকেই ইরানী টেকনোলোজী বুজে, ইরানী মিসাইল ছুঁড়তে হবে, যাতে প্যাচেন্জার প্লেইন ভুপাতিত না হয়।

৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


টাইপো *

-আল্লাহকেই ইরানী টেকনোলোজী *শিখে, ইরানী মিসাইল ছুঁড়তে হবে, যাতে প্যাচেন্জার প্লেইন ভুপাতিত না হয়।

৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকার সাথে মধ্যপ্রাচ্য পারবে না। মধ্য প্রাচ্যের সমস্ত দেশ একসাথে হলেও আমেরিকার সাথে পারবে না।

৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৭

(লাইলাবানু) বলেছেন: আরে এগুলো হল যুদ্ঢ যুদ্ধ খেলা আর কিছুই না ।

১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২০

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: আমি শুনেছি পৃথিবীতে আমেরিকাই নাকি সব থেকে শক্তিশালী রাষ্ট্র ।

১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৩৯

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়লাম ।

১২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৪৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: এটা খুব দুঃখজনক - কতগুলো নিরীহ প্রাণের সমাধি ঘটলো এদের ভুলের কারণে | অতি নার্ভাসনেস হোক বা আমেরিকার ভয়ে আতংকিত হয়েই হোক এরা সম্ভবত: ভুল করে মিসাইল ছুড়ে নিজেদের দেশীয় প্যাসেঞ্জারভর্তি প্লেনকে ভূপাতিত করে ফেলেছে |

১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এক সময় এমনিভাবে শুনতাম সাদ্দাম হোসেনের কাছে এই আছে সেই আছে, কিন্তু যুদ্ধ শুরুর পর এক নিমিষেই কাবু হয়ে পড়েছিলো তৎকালিন ইরাকী বাহিনী। তাই হেন কারেঙ্গা তেন কারেঙ্গা না করে যতোটা সম্ভব যুদ্ধ থেকে দুরে থাকাটাই হবে ইরানের জন্য বুদ্ধিমানের কাজ।

১৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০১

মোঃমোজাম হক বলেছেন: গাড়ীতে আসতে আসতে বিবিসি রেডিও থেকে জানতে পারলাম,
ইরান যে মিশাইল দিয়ে যাত্রী বিমান ধ্বংস করেছিল আজ তার জন্য ক্ষমা চেয়েছে। এটা নাকি মানব ত্রুটি ছিল :)

এই হচ্ছে ইরানের যুদ্ধ করার ক্ষমতা।
আপনিও সাবধানে থাকবেন ভুল করে একটা টেকনোলজি আপনার জীবনের জন্যও হুমকি হতে পারে =p~

১৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:১২

রানার ব্লগ বলেছেন: ১৩৮ জন যাত্রীর আত্মীয় স্বজন বাবা মা ভাই বোনের দায়িত্ব কে নেবে ?

১৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইসলাম শান্তির ধর্ম
আমরা যুদ্ধ চা্ইনা শান্তি চাই।

১৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৬

আসোয়াদ লোদি বলেছেন: ইরাক-কুয়েত যুদ্ধ থেকে মুসলমানদের এখনও শিক্ষা হয়নি। পাশ্চাত্য দেশগুলো একজোট হয়ে প্রচার করেছিল সাদ্দামের কাছে মরণঘাতি গোপন অস্ত্র আছে। আর ৪০টি দেশ একজোট হয়ে আক্রমণ করেছিল ইরাকের উপর। ফলাফল আমরা সবাই জানি। সাদ্দামের কাছে কোন প্রকার গোপন অস্ত্রও পাওয়া যায়নি। আমেরিকার সামনে ইরান কাগুজে বাঘ ছাড়া আর কিছু নয়। মুসলমানদের মাথামোটা। লাফালাফি করে বেশি। পৃথিবী কোন দিকে ঘুরে কিতাবে লেখা নাই তো, তাই তারা এখনও জানেনা।

১৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৯

সুপারডুপার বলেছেন: যারা অস্ত্র চালাতে জানে না, তাদের হাতে অস্ত্র থাকা বিশ্বের জন্য অনিরাপদ। একজন কাসেম সুলাইমানির জন্য, ইরান ইচ্ছাকৃতভাবে বা অজান্তেই ইউক্রেনের বিমান (flight PS752) কে মিসাইল মেরে ১৭৬ জনকে হত্যা করলো। ইরানের হাতে হাতুড়ি মাতুড়ি যেকোনো কিছু থাকাই অনিরাপদ। ইরানকে অস্ত্রশূন্য করা উচিত।

১৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪১

খাঁজা বাবা বলেছেন: টেনশান টাইমে ফ্রেন্ডলি ফায়ার হয়, ইন্ডিয়া নিজেদের হেহিকপ্টার ফেলে দিয়েছে।
ইরাক যুদ্ধে আমেকিরান বিমান নিজেদের পদাদিক বাহিনীর উপর বোমা মেরেছে।
এটা স্বাভাবিক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.