![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আকাল-তবু স্বপ্ন থাকে বিরোধ-তবু স্বপ্ন থাকে ভাঙ্গন-তবু স্বপ্ন থাকে
আল বদর নেতা আলী আহসান মুজাহিদ দাবি করেছে যে দেশে কোনো যুদ্ধাপরাধী নাই। তার মতে, সিমলা চুক্তির মাধ্যমে সব যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি দেওয়া হয়েছিল এবং এ কারণেই দেশে আর কোনো যুদ্ধাপরাধী নেই।
সিমলা চুক্তিতে সই হয় ১৯৭২ সালের ২ জুলাই। সই করেছিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্রো এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী।
চুক্তির সম্পূর্ণ বিবরণ এখন ওয়েব সাইটেই পাওয়া যায়। যে কেউ দেখতে পারেন। সেখানে যুদ্ধাপরাধীদের নিয়ে একটি লাইনও নেই। কোথাও বলা নেই যে যুদ্ধাপরাধীদের ছেড়ে দেওয়া হবে বা বিচার হবে না।
সে সময় ভারতের কাছে বন্দী ছিল ৯৩ হাজার যুদ্ধাপরাধী। এর মধ্যে ৮০ হাজার সামরিক এবং বাকিরা বেসামরিক ব্যক্তি।
সবাইকে পাকিস্তান নিজ দেশে নিয়ে যায়। কোনো চুক্তির আওতায় না বরং ভারত তাদের ছেড়ে দিয়েছিল সৌহার্দের নিদর্শন হিসাবে। ভারত যে পাকিস্তানের সঙ্গে ভাল সম্পর্ক চায় তারই নিদর্শন হিসাবে ভারত এই সৌহার্দ দেখায়।
আপননা রাও ফরমান আলীর বইটি পড়ে দেখতে পারেন। সেখানে বলা আছে যে তারা বন্দী হিসাবে বাংলাদেশে থাকতে রাজী ছিলেন না। তাদের ধারণা ছিল মুক্তিবাহিনী তাদের মেরে ফেলবে।
মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী আরও বলেছেন, বন্দী থাকার সময়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ তাদের জানায় যে ৯০ জন ব্যক্তির বিচার করতে চায় বাংলাদেশ। এই ৯০ জনের মধ্যে রাও ফরমান আলীও ছিলেন। ফরমান আলী সেসময় নিরপেক্ষ একটি দেশে বিচার চেয়েছিলেন।
এ কথা পরিস্কার যে নানা চাপে সে সময় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়নি। তা বলে এখনো যে করা যাবে না তা নয়। বিচার না করার কোনো চুক্তিও নেই।
তাহলে আমরা কেন গো আযম-নিজামীদের বিচার চাইবো না বা করতে পারবো না। করতেই হবে। আর আমরা চেয়েই যাবো।
২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৪৭
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: বস, এডিটে গিয়া গ্রুপ অপশন সিলেক্ট কইরা জন্মযুদ্ধ দেন। প্রথম পাতার পাশাপাশি আমাদের আর্কাইভে থাকব এই পোস্ট
৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৫১
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: ধন্যবাদ মাসুম ভাই......নব্য রাজাকারগো পড়তে হইবো এইটা। ওদের পড়ানো যায় কিভাবে?
হেরা জাইগা জাইগা ঘুমায় অথবা ঘুমের ভান করে পড়ে থাকে। হেগো এখন দরকার শক্ত মাইর।@মাহবুব সুমন
৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৫৭
ভ্রুক্ষেপিত জ্ঞান বলেছেন: ধন্যবাদ মাসুম ভাই এই পোষ্টের জন্য ।
+
৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৫৯
মাহবুব সুমন বলেছেন: স্যরি বস।
মাইরে আপত্তি আছে আমার।
দরকার গুলি ।
৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:০৬
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: গুলি করলেতো বস এক ঢিলেই পাখি চিত পটাং.......এইটা কেমন হয়ে গেলনা? তাই এদের হাড়ে হাড়ে বুঝিয়ে দিতে হবে মুক্তিযুদ্ধ কি, স্বাধীনতা কি, বিজয় কি, দেশাত্ববোধ কি?@মাহবুব সুমন
৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:০৫
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: এই ব্লগের রাজাকারপোনারা কয়েকটা গৎবাঁধা বুলি ছাড়ে :
সিমলা চুক্তি
স্টপ জেনোসাইড
মেজর জলিল...
কিন্তু কোনোটাই সম্পর্কে তাগো কোনো ধারণাই নাই। আর যেহেতু তারা জামাতের পেইড ব্লগার, বাকিরা তাগো মতনই ভাবে।
মাসুমরে ধন্যবাদ ঠুলি পড়া চোখে বাম্বুর খোঁচা দিবার জন্য। বিপ্লব।
৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:০৯
মাহবুব সুমন বলেছেন: মাঝে মাঝে ডাইরেক্ট একশনের দরকার আছে।
৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:১০
অচেনা বাঙালি বলেছেন: বিপ্লব সহকারে ধন্যবাদ।
১০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:১৭
মুকুল বলেছেন:
বিপ্লব
*****
১১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:২৯
`হাসান বলেছেন:
দেকামাত্র ডাইরেকট গুল্লি
১২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:৩১
ড. শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ ।
রাজাকার নিপাত যাক ।
১৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:৩৬
প্রশ্নোত্তর বলেছেন:
লাদি দেকি + দিলা! ভুলে নাকি?
১৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৫:১৯
বাঙাল যুবক বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। একটি সঠিক তথ্য দেয়ার জন্য। তবে যে বিষয়ে এ তথ্য দেয়া হয়েছে তাতে আহলাদিত হওয়ার কিছু নেই। কারণ এ বিষয়ে চিন্তা করতে যেয়ে কিছু কঠিন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। আসুন সেগুলোর ব্যাপারে চিন্তা করি।
ক) ১৯৭২ সালের ২ জুলাই ভারত ও পাকিস্তানের সম্পর্কন্নোয়নের জন্য সিমলা চুক্তি করা হয় এবং ১ নং ধারার সমস্ত উপধারাতে দ্বিপাক্ষিক সমস্যাগুলো মিটিয়ে ফেলার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার অঙ্গিকার করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় মন্ত্রী পর্যায়ের বিভিন্ন বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে থাকে।
খ) ১৯৭৪ সালের ৯ এপ্রিল দিল্লীতে তিন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে সমঝোতা স্মারকের ১৪ ও ১৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধীদের এ বিচার রহিত করা হয়। এ চুক্তির আওতায় ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধীর বিচার রহিত করা হয়। সেখানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ডঃ কামাল হোসেন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
গ) তবে মজার বিষয় হলো ১৯৭৪ সালে ৯ এপ্রিল চুক্তি স্বাক্ষর করলেও বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের দ্বিতীয় বার্ষিকীতে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারীদের (হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ ও লুটতরাজকারীদের ব্যতীত) সকলকে সাধারণ ক্ষমার ঘোষণা দেন। আর এ ঘোষণার প্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধুর আমলেই ৩০ সহস্রাধিক স্বাধীনতাবিরোধী কারাবন্দী মুক্তি পায়।
ঘ) এর অর্থ হচ্ছে দুই ধরনের অপরাধী সে সময় চিহ্নিত করা হয়েছিলঃ
১) যুদ্ধাপরাধী ২) স্বাধীনতার বিরোধীতাকারী। প্রথম ধরনের অপরাধীদের বিচার বিষয়টি ১৯৭৪ সালের ত্রিদেশীয় ব্ঠৈকে রহিত হয়। আর দ্বিতীয় ধরনের অপরাধীদের সাধারণ ক্ষমা করা হয় তারও প্রায় সাত মাস আগে।
ঙ) খটকা লাগে যখন দেখি বঙ্গবন্ধু এবং ইন্দিরা গান্ধী দু'জনেই চেয়েছিলেন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হোক। তারপরও কেন তাদের ক্ষমা করতে সমঝোতা হলো তা রহস্যই বটে।
চ) আমেরিকান লবির একজন সফল পৃষ্ঠপোষক বলে পরিচিত ডঃ কামাল হোসেন এ বিষয়টি সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন। ঐ সময়ের আমেরিকান লবির আরেক পৃষ্ঠপোষক হচ্ছেন বর্তমান আইন উপদেষ্টা।
ছ) ৬ নভেম্বর ২০০৭-এর ইত্তেফাকের দু'টি রিপোর্টে দেখা যায় যে ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর আগ্রহের প্রেক্ষিতেই এ চুক্তিটি হয়। বস্তুত ডঃ কামাল হোসেন যদি ঐদিন সমঝোতায় না থাকতেন তবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করতে কোন বাধার স্বীকার হতো না। ১৯৯৬-২০০১ সালে আওয়ামী লীগ আমলে একবার এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল কিন্তু ঐ চুক্তির প্রেক্ষিতেই তা সম্ভব হয়নি।
আমাদের এখন এ বিচার করতে হলে ভিন্নভাবে চিন্তা করতে হবে বৈকি।
১৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৫:৪৩
এস্কিমো বলেছেন: খ) ১৯৭৪ সালের ৯ এপ্রিল দিল্লীতে তিন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে সমঝোতা স্মারকের ১৪ ও ১৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধীদের এ বিচার রহিত করা হয়। এ চুক্তির আওতায় ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধীর বিচার রহিত করা হয়। সেখানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ডঃ কামাল হোসেন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
- তাইলে আরতো বিচার করা যাচ্ছে না। দয়া করে এই চুক্তির একটা কপি দেখাতে পারবেন যেখানে বলা হয়েছে যুদ্ধাপরাধীর বিচার করা যাবে না। মুজাহিদ বলেছে প্রথম চুক্তির কথা - সেখানে রাজাকারদের বিষয়ে কোন কথা নেই। এখন বলছেন ২য়টার কথা। দেখতে চাই - কোথায় রাজাকারদের রক্ষা করা হয়েছে।
প্রকৃতপক্ষে ১৯৭৫ সালের এক সামরিক ফরমানে দালালদের বিচার রহিত করা হয়েছে। সেটা ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের অংশ হিসাবে রাখা হয়েছে। তার বাইরে যে বিচার প্রক্রিয়া চলছিলো তা সামরিক সরকারের সময়কালে গোপনে গলাটিপে মারা হয়েছে।
একটা বিষয়ে পরিষ্কার হতে হবে, চুক্তি আর চতুরতা কিন্তু সাময়িক, বিচারের দাবী থেকে কোন ক্ষতিগ্রস্থরা কোনদিনই সরে আসে নি - আসবেও না। সংবিধান আর চুক্তি করা হয় মানুষের দ্বারা - এতে কোন সময় কোন বিশেষ দলকে সুবিধা দেওয়া হলে - চুরান্তভাবে সভ্যতার স্বার্থেই বাংলাদেশকে যুদ্ধাপরাধী মুক্ত হতে হবে।
এই মুক্তির ডাক শুনা যাচ্ছে। বিজয়ী আর পরাজিতরা একসাথে বসবাস শুধু নতুন সমস্যারই সৃস্টি করবে। পরাজিতদের বিদায় নিতেই হবে।
১৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৫:৩৫
শওকত হোসেন মাসুম বলেছেন: ধন্যবাদ বাড়তি তথ্য দেওয়ার জন। তবে বঙ্গবন্ধু সবাইকে ক্ষমা করেননি। নির্দিষ্ট কিছু ধারায় যারো অভিযুক্ত তাদের ক্ষমা করা হয়নি। পরে ক্ষমা করেছিল প্রেসিডেন্ট জিয়া।
১৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:২২
বাঙাল যুবক বলেছেন: ধন্যবাদ এস্কিমো। দিল্লী চুক্তির সংশ্লিষ্ট ধারা দু'টি হলোঃ
ধারা ১৪- 'এ সম্পর্কে তিন মন্ত্র্রী উল্লেখ করেন, বিরোধ মিমাংসায় অটলভাবে কাজ করে যাওয়ার তিন দেশের অঙ্গীকারের আলাকে বিষয়টির পর্যালোচনা হওয়া উচিত। মন্ত্রীরা আরো উল্লেখ করেন যে, স্বীকৃতি দানের পর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সফর করবেন এবং বন্ধুত্ব স্থাপনের লক্ষ্যে অতীতের ভুলভ্রান্তিকে ক্ষমা ও ভুলে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি আবেদন জানিয়েছেন। একইভাবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, ১৯৭১ সাল বাংলাদেশে পরিচালিত নৃশংসতা এবং ধ্বংস যজ্ঞের ব্যাপারে তিনি চান যে, জনগণ অতীত ভুলে যাবে এবং নতুন করে শুরু করবে এবং বাংলাদেশের জনগণ জানে কীভাবে ক্ষমা করতে হয়।'
ধারা ১৫- 'পরিহার করার মনোভাবের আলোকে এবং বিশেষ করে বাংলাদেশের জনগণের প্রতি অতীতকে ক্ষমা ও বিষ্মৃত হবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর আবেদনের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সরকার অনুকম্পা হিসেবে বিচার না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সম্মত সিদ্ধান্ত হচ্ছে দিল্লী চুক্তির শর্তার্ধীনে পাকিস্তানে য়ুদ্ধ বন্দী প্রত্যার্পনের যে কাজ চলছে, তাদের সাথে ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধীকেও প্রত্যার্পণ করা যেতে পারে।' -ইত্তেফাক ৬ নভেম্বর।
আর আপনি উল্লেখ করেছেন সামরিক ফরমান বলে দালালদের বিচার রহিত করা হয়েছে। বিষয়টি তা নয়। ১৯৭৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পুরো দালাল আইনটাই প্রত্যাহার করা হয়েছে।
১৯৭৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা বিরোধীদের ক্ষমা ঘোষণা করেন চার শ্রেণীর অপরাধী বাদে। যেমনঃ হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ ও লুটতরাজকারী। এ সময়ে ৩০ হাজার কারাবন্দী মুক্তি পায়। বাকী ৪ ধরনের অপরাধীদের বিচার কাজ চলছিল
জিয়ার আমলে দালাল আইন বাতিলের ফলে এ অপরাধীরা মুক্তি পেয়ে যায়। সূতরাং আমরা বঙ্গবন্ধুর আমলে বিচার প্রক্রিয়াধীন ঐসব অপরাধীদের বিচার চাইতেই পারি (এখনও প্রতিটি থানায় রেকর্ড আছে)।
১৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা বলেছেন: আর কথার দরকার নাই, এখন কাজ দরকার।
~
১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:১৫
আমি সাগর বলেছেন: আর কথার দরকার নাই, এখন কাজ দরকার।
২০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২৪
শওকত হোসেন মাসুম বলেছেন: আর কথার দরকার নাই, এখন কাজ দরকার।
২১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ৮:২৯
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: রাজাকার নিপাত যাক ।
২২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ৮:৩৪
এস্কিমো বলেছেন: তাইলে বিষয়টা সিমলা চুক্তি না। অন্য কিছু। সেটা চুক্তি না সমযোতা বিষয়টা বুঝার ব্যাপারও বটে।
আর বিচার চাওয়ার অধিকারতো আর চুক্তি দিয়ে বন্ধ করা যায় না।
২৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:৪৩
আওরঙ্গজেব বলেছেন: salam,
Ajker nayadiganter nicer article to porte paren:
[দয়া করে মনোযোগ দিয়ে পুরো লেখাটি পড়ুন।]
Click This Link
২৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:৪৯
"কুদরত আলী" বলেছেন: মাসুম পারলে আোরন্গজেব নামক নর্দমার কীট টাকে আপনার ব্লগে ব্যান করুন
২৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:০১
শওকত হোসেন মাসুম বলেছেন: একটা সীমা পর্যন্ত আমি ব্যান করার পক্ষপাতি নই। কীট কতদূর যায় দেখি না
২৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:৪২
শওকত হোসেন মাসুম বলেছেন: ব্যাপারটা সিমলা চুক্তির বিষয় না এটা তো সত্য?
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৪৭
মাহবুব সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ মাসুম ভাই।
অনেক বাচ্চা রাজাকারকেই সিমলা যুক্তির লিংক দিয়েছি, কাজ হয়নাই।
রাজাকারের জারজ বাচ্চারা শুনেও শুনতে চায় না, জেনেও জানতে চায় না, দেখেও দেখে না।