নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিখতে চাই, জানতে চাই

আয় করো , সঞ্চয় করো ।

আিম আেবদীন

সরল স্বীকারোক্তি । আমার পোস্টের বেশীর ভাগ লেখাই কপি্পেস্ট করা । ভাল লাগা লেখাগুলোই কপি পেস্ট করে থাকি । আমি ও লিখবো সময় করে । আমাকে মাফ করবেন যাদের লেখা কপি পেস্ট করেছি ।

আিম আেবদীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুফী কাহিনী- হযরত ইব্রাহিম আদহাম (রহঃ) (পর্ব৪)

১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:২৪

একদা হযরত সুফিয়ান কে ইব্রাহিম বলেন, "যদিও তোমার জ্ঞ্যান অনেক বেশী, কিন্তু তুমি একটু দৃঢ় বিশ্বাসের মুখোমুখি। বর্ণীত আছে তিনি পবিত্র রমজান মাসে মাঠ হতে ঘাস কেটে এনে বিক্রয় করেতেন। এতে যা উপার্যন হতো, তা দরবেশদের মধ্যে বন্টন করে দিয়ে সারারাত নামাজে মশগুল থাকতেন। লোকে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলো," আচ্ছা , আপনার নিদ্রা হয় না কেন?" তিনি বলেন, খোদা প্রেমে আমার এক মুহুর্তও শান্তি নাই। শান্তির অভাব হলে কিরুপে নিদ্রা আসবে?" তিনি নামাজ পড়ে হাত মুখের উপরে রেখে বলতেন," (খোদা না করুন) এই নামাজ আমার মুখে নিক্ষিপ্ত হবে বলে আশঙ্কা করছি"।



একদিন তাঁর কোন প্রকার খাদ্য জুটল না। এর শোকর স্বরুপ রাত্রিতে তিনি চারি রাকাত নামাজ পড়লেন। দ্বিতীয় রাতেও খাদ্য জুটলো না। সেই রাতেও তিনি চার রাকাত নামাজ পড়লেন।এই রুপে সাত রাত কেটে গেলো। অনাহারে তিনি দূর্বল হয়ে পড়লেন। সেই অবস্থায় আরয করলেনঃ হে খোদা! এখন যদি কিছু খেতে দাও,তবে ভালো হয়!" তখনই সেখানে এক যুবক এসে জিজ্ঞাসা করল," আপনার কি খাদ্যের কি আবশ্যক আছে?" তিনি বলেন,"হ্যা"। যুবক বলেন,"তবে আপনি আমার মেহমান হয়ে আমার সাথে আমার বাড়িতে চলুন।" যুবক তাঁকে নিয়ে বাড়িতে পৌছিলেন। সেখানে তাঁর চেহারার প্রতি নজর করতেই যুবক হঠাৎ চিৎকার করে বলে উঠলো, হুজুর! আমি তো আপনারই সেই পুরাতন গোলাম। আমার যা কিছু দেখছেন সবই তো আপনার! ইব্রাহিম বল্লেন,"আমি তো তোমাকে আজাদ করে দিয়েছি।তোমার নিকট যে সমস্ত ধন আছে তা তোমাকে দান করলাম। এখন আমাকে যাবার অনুমতি দাও"। এতে যুবক হতভম্ব হয়ে গেলো। ইব্রাহিম বলেন," হে খোদা! আজ থেকে কসম করছি যে আর কখনো কোন ব্যাক্তির নিকট কিছু চাইব না। আমি তোমার নিকট শুধু এক খন্ড রুটি চেয়েছি, আর তুমি আমাকে দুনিয়ার ধন এনে দিচ্ছ!"



কোন এক রাত্রে ইব্রাহিমের একজন মুরিদ একখানি অনিবাদ মসজিদে পীড়িত অবস্থায় ছিলেন, তখন অত্যান্ত শীত ছিল এবং মসজিদের দরজায় কপাট ছিল না। ভোর বেলা পর্যন্ত ইব্রাহিম দরজায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। রোগী পরে জিজ্ঞেস করলেন," আপনি কেন সারারাত্রী দাড়িয়ে কাটিয়ে দিলেন"? তিনি উত্তরে বলেন," রাত্রে অত্যান্ত ঠান্ডা বাতাস হচ্ছিল, যাতে তোমার ঠান্ডা কম লাগে, সেজন্য আমি দাড়িয়ে ছিলাম"।



সাহল ইবনে ইব্রাহিম বলেন," একসময় আমি ইব্রাহিমের সাথে বিদেশে যাত্রা করি। পথে হঠাৎ আমি পীড়িত হেয়ে পড়ি। নিজের যা কিছু ছিল, ইব্রাহিম তার সমস্ত কিছু আমার ঔষধ ও পথ্যে ব্যায় করলেন। আমার চিকিৎসার জন্য তবুও অর্থের অভাব হওয়ায় তিনি নিজের গাধাটিও বিক্রয় করে দিলেন। একটু সুস্থ্য হয়ে আমি জিজ্ঞাসা করলাম ,"হযরত! গাধাটি কোথায়?" তিনি বল্লেন, "বিক্রয় করেছি"। আমি বল্লাম "কিসে চড়ে যাব"? তিনি বল্লেন " আমার কাঁধে চড়"। তিন দিনের পথ তিনি আমাকে কাঁধে বহন করে নিয়ে যান"।



হযরত ইব্রাহিম বলেন," আমি ৪০ বৎসর মক্কাশরীফের কোন ফলই ভক্ষন করি নাই। কারণ, (হারাম মাল দ্বারা) সৈণ্যগন মক্কা শলীফের কোন কোন ফলের জমি ক্রয় করেছিল। তিনি পায়ে হেঁটে বহুবার হজ্জ করেন এবং ৫০ বৎসর কা`বা শরীফের নিকট অবস্থান করেন। এই দীর্ঘকালের মধ্যে কথনো জমজম কূপ হতে নিজ হাতে পানি তুলেন নাই, কারণ পানি ইঠাবার বালতি সেই সময়কার বাদশাহ দিয়াছিলেন!



ইব্রাহিম দিন মজুরি করে জীবন যাপন করতেন। সারাদিন কাজ করে সন্ধ্যার পর বাগিতে আসতেন এবং ফিরবার সময় মুরিদগণের জন্য নিজ রোজগারের অর্থ দ্বারা খাদ্য দ্রব্য কিনে আনতেন।একদিন কাঁর ফিরতে বিলম্ব হয়। তাঁর মুরিদগন তাঁর জন্য কিছু সময় অপেক্ষা করে নিজেদের উপার্জিত অর্থ দ্বারা রাত্রের আহার কিনে খেয়ে শুয়ে পড়ে। ইব্রাহিম এসে দেখেন সকলেই ঘুমিয়ে গেছেন। এটি দেখে তিনি খুব দুঃখিত এবং মর্মাহত হলেন। তিনি ভাবলেন,"আহা! বেচারগন হয়ত না খেয়েই শুয়ে পড়েছে। সারারাত তাঁরা ক্ষুধার জ্বালায় কষ্ট করবে"। এই ভেবে তিনি যে আটা এনেছিলেন তা দিয়ে রুটি বানিয়ে তা সেকার জন্য বার বার চুলা ফুঁকতে লাগলেন। কিন্তু কিছুতেই আগুন জ্বলছিল না। এমন সময় তাঁর একজন মুরিদ ঘুম থেকে জেগে অন্যান্য মুরিদগণকে জাগাল।তাঁরা ইব্রাহিমকে জিজ্ঞাসা করলো,"আপনি কি করেন?" তিনি বলেন," আমি এসে দেখি তোমরা ঘুমিয়ে গেছ। ভাবলাম, তোমরা হয়তো না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়েছো। এইজন্য তোমাদের জন্য খাবার বানিয়ে রাখছি, যেন তোমরা ঘুম থেকে উঠেই খেতে পারো।" তাঁা পরস্পর অবাক হয়ে বলাবলি করতে লাগল, দেখো আমরা তাঁকে নিয়ে কি ভাবি, আর তিনি আমাদের জণ্য কি ভাবেন!"



যদি কোন ব্যাক্তি তাঁর কাছে মুরিদ হয়ে তাঁর নিকট সঙ্গী হয়ে থাকতে চাইত, তবে তিনি তিনটি শর্তে তাকে মুরিদ করতে রাজী হতেন,১। সকলের খেদমত তিনিই (ইব্রাহিম নিজে) করবেন,২। নামাজের আজার শুধু তিনিই দেবেন, ৩। কোন খাদ্য দ্রব্য পাওয়া গেলে সমান ভাবে বন্টন করে নেবেন।



এক ব্যক্তি বহুদিন তাঁর সহচর রুপে ছিল। অবশেসে একদিন ইব্রাহিমের নিকট হতে বিদায় চেয়ে সে বল্লো," হযরত, এই দীর্ঘকাল আমার মধ্যে যে ত্রুটি দেথেছেন, তা আমাকে খুরে বলুন"। তিনি বল্লেন," আমি তোমাকে সর্বদা বন্ধু রুপে দেখেছি। কাজেই তোমার ত্রুটি আমার নজরে পড়ে নাই।, তুমি অণ্যের নিকট জিজ্ঞাসা করতে পার।"



একদা বহু পরিজন বিশিষ্ট এক ব্যক্তি সন্ধ্যায় মলিন মুখে ঘরের দিকে যাচ্ছিলেন। সারাদিন কাজ করেও সে কিছুই রোজগার করতে পারে নাই। বাড়ি ফিরে ছেলে-মেয়েকে কি দিবে, এটাই ছিল তার দুঃখের কারণ। পথের ধারে সে ইব্রাহিমকে দেখে বল্ল," আমি পারিবারিক যন্ত্রণায় অস্থির, আর আপনি নিশ্চন্ত মনে বসে আছেন দেখে আমার বড়ই ইর্ষা হয়"। ইব্রাহিম বল্লেন, ভাই! আমি সারা জীবন যে সকল সোয়াবের কাজ করেছি, তা তোমাকে দিয়ে দিলাম, আর তুমি আজকের এই এক ঘন্টার চিন্তাগুলি আমাকে উহার বদলে দিয়ে দাও"।



একদিন খলিফা মো`তাসিম বিল্লাহ হযরত ইব্রাহিমকে জিজ্ঞেস করলেন," আপনি কি কাজ করেন?" তিনি বল্লেন," যারা দুনিয়ার ভোগ বিলাস চায়, তাদের জন্য আমি দুনিয়া ত্যাগ করেছি, যারা আখেরাত চায়, তাদের জন্য আখেরাত দান করেছি। আর নিজের জন্য এই দুনিয়ায় খোদাতায়ালার জিকিরকে ও আখারাতে খোদাকায়ালার দর্শন লাভকেই পছন্দ করেছি"।



একদা নাপিত তাঁর গোফ কাটছিলো। ঠিক এমন সময় জনৈক মুরিদ সেই স্থান দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি বল্লেন," আপনার নিকট কিছু থাকলে এই নাপিতটাকে দেবেন"। তখনই তিনি মুদ্রা ভরা ভরা একটি থলে নাপিতকে দান করলেন। এমন সময় এক ভিক্ষুক উপস্থিত হয়ে নাপিতের কাছে ভিক্ষা চাইলো। নাপিত তখনই মুদ্রাপূর্ণ থলেটি ভিক্ষুককে দান করল। ইব্রাহিম নাপিতকে বললেন, "ওহে! ওটাতো সোনার মুদ্রায় ভরা ছিল!" নাপিত বল্লো, তা আমি জানি! যে ধন দৌলতে ধনী, সে প্রকৃত ধনী নয়, যে অন্তরে ধণী, সেই প্রকৃত ধনী! নাপিত আরো বলেন," হে মুর্খ! আমি যাকে দান করেছি, সে-ও জানে যে ওতে কি আছে!" এই শোনে ইব্রাহিম অত্যান্ত লজ্জিত হলেন এবং নিজের নফসে আম্মারার ( রিপু) প্রতি নযর রেখে বল্রেন ," বেশ যেমন কর্ম তেমন ফল পেয়েছ"।



একদা ইব্রাহিমকে লোকে জিজ্ঞাসা করল," আপনি বাদশাহী ছেড়ে ফকিরিতে পা দিবার পর হতে আজ পর্যন্ত কথনো কি আনন্দ ভোগ করেছেন?" তিনি বলেন," আমি কয়েকবার আনন্দিত হয়েছি। একবার নৌকায় চড়েছিলাম। আমার মলিন পোশাক ও যত্নবিহীন বিশ্রী চুল দেখে আরোহীগণ হাস্য করছিল। তন্মধ্যে এক কৌতুকি বার বার এসে আমার মাথার চুল ধরে টানছিল এবং ধাক্কা দিচ্ছিল। আপন নফসের অপমানের মনবাঞ্ছা পুর্ণ হওয়ায় আনন্দিত হয়েছিলাম। ইতিমধ্যে নদীতে ভীষন ঢেউ ওঠে এবং নৌকা ডুবে যাবার উপক্রম হয়। মাঝি তখন বল্লো, আরোহীদের মধ্য থেকে অন্তত একজনকে নদীতে ফেলে না দিলে নৌকা ডুবে যাবার অশঙ্কা আছে। আরোহীরা আমার কান ধরে নদীতে ফেলে দিতে উদ্যত হলেই ঢেউ থেমে যায়। তারা যখন আমার কান ধরে টানছিলেন, তখন নফসের অবমাননা ও হীনতা দেখে আমি মনে বড়ই আনন্দ ভোগ করেছিলাম"।



একদা কোন মসজিদে বিশ্রাম গ্রহণের জন্য গিয়েছিলাম। লোকে আমাকে মসজিদে শুবার অনুমতি দিলো না। তখন আমি এতই দূর্বল ছিলাম যে আমি উঠতে পারছিলাম না। লোকজন রাগান্বিত হয়ে আমার পা ধরে টানাটানি করে অবশেষে সিঁড়ি পর্যন্ত এনে আমাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। আমি সিঁড়ি দিয়ে গড়িয়ে পড়ার সময় মাথায় আঘাত পেতে থাকি। এই সময় এক একটি আঘাতের সাথে এক একটি গোপন মারেফাত প্রকাশিত হচ্ছিল এবং আমি আন্তরিক আনন্দ অনুভব করছিলাম। এবার লোকেরা আমাকে ধরে রাখলে এক ব্যাক্তি আমার শরীরে প্রস্রাব ফেলিয়া দেয়। এতেও আমি আনন্দ অনুভব করেছিলাম। আর একবার আমার পুস্তিনের (চামড়ার পোশাক) উকিন আমাকে কাটছিল। আমার বাদশাহীর সময়ে আমি যে রেশমী পোশাক পরেছিলাম, হঠাঃ সেই কথা মনে হলো এবং খারাপ বাসনা আমাকে নানা লোভ দেখাতে লাগলো। কিন্তু আমি সেই লোভে না পড়ায় মনের যে কষ্ট হচ্ছিল, তা দেখে আমি বড়ই সন্তুষ্ট হয়েছিলাম।"



একদা ইব্রাহিম খোদার উপরে ভরসা করে ময়দানে বের হন। সেখানে তাঁর ক`দিন খাদ্য জুটলো না। তিনি বলেন, "নিকটে আমার এক বন্ধু বাস করত। মনে করলাম যদি আমি তাঁর নিকটে যাই, তবে খোদার উপরে আমার প্রকৃত ভরসা থাকে না। কাজেই আমি এক মসজিদে প্রবেশ করে পড়তে লাগলাম "তাওক্কালতু য়ালাল হাইয়্যেল্লাজি লা মু`তু"। অর্থাৎ আমার চীরজীবন্ত প্রভুর উপরে আমি নির্ভরশীল হলাম। আওয়ায এলো," আল্লাহতায়ালা দুনিয়ার বুক হতে সত্যিকারের তাওয়াক্কুলকারীকে উঠিয়ে নিয়েছিন। তুমি এক মিথ্যাবাদি নির্ভরশীল।"



ইব্রাহিম বলেন,"আমি এক ধার্মিক নির্ভরশীল দরবেশকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, আপনি কিভাবে ও কোত্থেকে জিবীকা প্রাপ্ত হয়ে থাকেন?" তিনি উত্তরে বলেন,"আমি জানি না, যিনি আমাকে জীবিকা প্রদাস করেন, তাঁকে জিজ্ঞাসা কর!"



তিনি বলেন, একদা আমি এক দাস ক্রয় করলাম। পরে তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, "তোমার নাম কি?" সে বল্লো," আপনি যে নামে ডাকবেন, সেটাই আমার নাম। আমি জিজ্ঞাসা করলাম,"তুমি কি খাবে?" উত্তরে সে বল্লো," আপনি যা খাওয়াবেন"। জিজ্ঞাসা করলাম,"তুমি কি ধরণের বস্ত্র পরবে?" উত্তরে সে বল্লো," আপনি যা দিবেন"। জিজ্ঞাসা করলাম,"তোমার আকাঙ্খা কি?" উত্তরে সে বল্লো,"দাসের আবার কিসের আকাঙ্খা ও অভিলাষ।" ক্রীতদাসের এসব উক্তি শুনে আমি মনে মনে নিজেকে বল্লাম," হে হতভগ্য! সারা জীবনেও তোমার এতটুকু বন্দেগী (দাসত্ব) শিক্ষা হলো না। এই ভেবে কাঁদতে কাঁদতে আমি বেহুঁশ হয়ে পড়েছিলাম।"



ইব্রাহিম কথনো চারিজানু হয়ে বসতেন না। লোকে তার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন," একদা আমি এই রুপ বসে ছিলাম, তখন গায়েবী আওয়াজ হলো," হে আদহামের পুত্র! ক্রিতদাস কি প্রভুর সামনে এত জাঁকজমকের সাথে বসে?" তখনই আমি তওবা করে সোজা হয়ে বসলাম;সেই হতে আমি চারিজানু হয়ে বসি না"।



লোকে তাঁকে জিজ্ঞাসা করেছিল," আপনি কার বান্দা?" একথা শুনে তিনি কাঁপতে কাঁপতে মাটিতে পড়ে গড়াতে থাকেন। কিছুক্ষণ পর উঠে শান্ত হয়ে বসলেন এবং এই আয়াত পাঠ করলেন- ইন কুল্লা মান ফিস্সামাওয়াতি ওয়ালআরদি ইল্লা আতির্রাহমানি য়াবদা (অর্খাৎ নিশ্চই যাহারা আকাশে এবং ভুমিতে আছে, সকলেই পরম দয়ালু হইতে দাস রুপে আগত) লোকে বল্লো, "এই কথা আপনি শুরুতেই কেন বল্লেন না?" তিনি বলেন," আমি ভয় করলাম, যদি বলি তাঁর বান্দা (দাস) তবে তিনি দাসত্বের প্রাপ্য হক চাইবেন। আর 'দাস নই' একথা বলতেও আমি সম্পুর্ণ অক্ষম"। (চলবে.....)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.