নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপনজনদের উচিৎ কথা শোনার অভ্যাস কম, কিন্তু বেয়াদব বলার অভ্যাস বেশি। ফলাফল- আমি বেয়াদব।

আমি আলী বলছি

একজন সন্তান। একজন ভাই। একজন বন্ধু। একজন স্বামী। একজন বাবা। একজন মানুষ।

আমি আলী বলছি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সূরাঃ আন নাবা

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

সূরাঃ আন নাবা(বাংলা)
অর্থঃ মহাসংবাদ
আয়াত সংখ্যাঃ ৪০
রুকূর সংখ্যাঃ ২
কোরআনে অবস্থানঃ পারা ৩০ (৩০ পারার ১ম সূরা)
সূরা ক্রমঃ ৭৮ তম সূরা।
অবতীর্ণঃ মক্কাবতীর্ণ

অবশ্যই, দয়া করে, ভুল ত্রুটি চোখে পরা মাত্রই সংশোধনের জন্য তা তুলে ধরবেন।

শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
(১) তারা(লোকেরা) পরস্পরে কি বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে?
(২) মহা সংবাদ সম্পর্কে।
(৩) যে সম্পর্কে তারা মতানৈক্য করে।
(৪) না, সত্ত্বরই(শীঘ্রই) তারা জানতে পারবে।
(৫) অতঃপর না(আবার বলি), সত্ত্বর(শীঘ্রই) তারা জানতে পারবে।

(৬) আমি কি ভূমিকে বিছানা সদৃশ করিনি?
(৭) এবং পর্বতমালাকে পেরেক স্বরূপ?
(৮) আমি তোমাদেরকে জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছি।
(৯) তোমাদের নিদ্রাকে করেছি ক্লান্তি দূরকারী(বিশ্রাম)।
(১০) রাত্রিকে করেছি আবরণ।

(১১) দিনকে করেছি জীবিকা অর্জনের সময়।
(১২) নির্মান করেছি তোমাদের মাথার উপর মজবুত সপ্ত-আকাশ(সাতটি আকাশ)।
(১৩) এবং একটি উজ্জ্বল প্রদীপ সৃষ্টি করেছি।
(১৪) আমি জলধর মেঘমালা থেকে প্রচুর বৃষ্টিপাত করি।
(১৫) তা হতে উৎপন্ন করি শস্য, উদ্ভিদ।

(১৬) ও পাতাঘন উদ্যান।
(১৭) নিশ্চয় বিচার দিবস নির্ধারিত রয়েছে।
(১৮) যেদিন শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, তখন তোমরা দলে দলে সমাগত হবে।
(১৯) আকাশ বিদীর্ণ হয়ে; তাতে বহু দরজা সৃষ্টি হবে।
(২০) এবং পর্বতমালা চালিত হয়ে মরীচিকা হয়ে যাবে।

(২১) নিশ্চয় জাহান্নাম প্রতীক্ষায় থাকবে।
(২২) সীমালঙ্ঘনকারীদের আশ্রয়স্থলরূপে।
(২৩) তারা(সীমালঙ্ঘনকারী) তথায়(সেখানে) শতাব্দীর পর শতাব্দী অবস্থান করবে।
(২৪) তথায়(সেখানে) তারা(সীমালঙ্ঘনকারী) কোন শীতল এবং পানীয় আস্বাদন করবে না;
(২৫) কিন্তু ফুটন্ত পানি ও পূঁজ(ক্ষত হতে নির্গত বস্তু) পাবে।

(২৬) এইটাই তাদের(সীমালঙ্ঘনকারীদের) উপযুক্ত পাওনা।
(২৭) নিশ্চয় তারা হিসাব-নিকাশ আশা করত না।
(২৮) এবং আমার(আল্লাহর) আয়াতসমূহে পুরোপুরি মিথ্যারোপ করত।
(২৯) আমি সবকিছুই লিপিবদ্ধ করে সংরক্ষিত করেছি।
(৩০) অতএব, তোমরা আস্বাদন(ভোগ) কর(কৃতকর্মের স্বাদ), আমি কেবল তোমাদের শাস্তিই বৃদ্ধি করব।

(৩১) পরহেযগারদের জন্যে রয়েছে সাফল্য।
(৩২) উদ্যান, আঙ্গুর।
(৩৩) সমবয়স্কা, পূর্ণযৌবনা তরুণী।
(৩৪) এবং পূর্ণ পানপাত্র।
(৩৫) তারা তথায়(সেখানে) অসার ও মিথ্যা বাক্য শুনবে না।

(৩৬) এটা আপনার পালনকর্তার তরফ থেকে যথোচিত(যথাযথ) দান।
(৩৭) যিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের(এই দুইয়ের) মধ্যবর্তী সবকিছুর পালনকর্তা, দয়াময়, কেউ তাঁর সাথে(সম্মুখে) কথার(কথাবলার) অধিকারী(সাহস) হবে না।
(৩৮) যেদিন রূহ ও ফেরেশতাগণ সারিবদ্ধভাবে দাঁড়াবে। দয়াময় আল্লাহ যাকে অনুমতি দিবেন, সে ব্যতিত কেউ কথা বলতে পারবে না এবং সে সত্যকথা বলবে।
(৩৯) এই দিবস সত্য। অতঃপর যার ইচ্ছা, সে তার পালনকর্তার কাছে ঠিকানা তৈরী করুক।
(৪০) আমি তোমাদেরকে আসন্ন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করলাম, যেদিন মানুষ প্রত্যেক্ষ করবে যা সে সামনে প্রেরণ করেছে এবং কাফের বলবেঃ হায়, আফসোস-আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩৮

আমি আলী বলছি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.