![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গল্পঃ "বর্ষাস্নানে তোমার আমন্ত্রন" (১ম পর্ব)
পাঁচ
নীলাদ্রীর কথা ভাবতে ভাবতে একটা ঘোরের মধ্যে চলে যায় অর্ক। মনে পড়ে সেই প্রথম দিনের কথা। বৃষ্টি হচ্ছিল। ক্যাম্পাস থেকে বেরিয়ে খশরু মামার দোকানে ধোঁয়া ওঠা চায়ের কাপে ঠোঁট ডুবিয়ে সিগারেটের উষনতা খুঁজতে থাকা অর্কের চোখ আটকে যায় নীলাদ্রীর চোখে। কালো রং এর লেক্সাসের খোলা জানালা দিয়ে অদ্ভুত চোখে অর্কের চোখে তাকিয়ে থাকা নীলাদ্রীকে স্বর্গের অপ্সরীর মতো মনে হয় অর্কের। বৃষ্টির বিন্দু বিন্দু জলকণায় সিক্ত হয়ে ওঠা ঐ মায়াবী চোখ যেন কিছু বলতে চায়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই, অনুভূতি দানা বাঁধার আগেই হুস করে দৃষ্টি সীমানার বাইরে চলে যায় গাড়িটা। ওই চাহুনি অর্কের কাছে রয়ে যায় স্মৃতি হয়ে। টুকরো ভালো লাগা মুহূর্ত আর ছাই হয়ে যাওয়া সিগারেট সাথে বরফ ঠান্ডা চায়ের কাপ হাতে দাঁড়িয়ে ছিল অর্ক।
- ওই শালা। কি ভাবিস? হুম।
কনস্টেবলের কথায় বাস্তবে ফেরে অর্ক। ফিরতি প্রশ্ন করে
-- আচ্ছা আমায় ধরে এনেছেন কেন? কি করেছি আমি?
- শালা হারামির বাচ্চা সিনেমার ডায়ালগ মারাও। পুলিশের গুতা খাইছো? এমন জায়গা মারবো যে বইতেও পারবি না হাগতেও পারবি না। ভালো মানুষি ছাড়ো। এখন স্যার যা জিগায় তার উত্তর দে।
কনস্টেবলের কথায় বেশ ভরকে যায় অর্ক। একটু বাম দিকে বসে থাকা প্রায় জলহস্তীর কাছাকাছি সাইজের মানুষটাই যে স্যার সেটা বুঝতে অসুবিধা হয় না ওর। অর্ক ফিরে তাকাতেই লোকটা নড়েচড়ে ওঠে। যদিও নড়তে যে তার বেশ কষ্ট করতে হচ্ছে সেটা তার মুখভঙ্গিতে স্পষ্ট। চেয়ারের ক্যাচ ক্যাচ আওয়াজও সেই কষ্টকে সমর্থন জানায়।
- ইশতিয়াক আহমেদ কে চিনিস?
অর্ক মনে করার চেষ্টা করে। কিন্তু না। এই নামের কাউকেই সে মনে করতে পারছে না।
ছয়
ইশতিয়াক সাহেব একদৃষ্টিতে চেয়ে আছেন নীলাদ্রীর দিকে। মা মরা মেয়েটাকে চিনতেই পারছেন না তিনি। তার এই অদ্ভুত সুন্দর মেয়েটার ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া মুখটায় হাত রাখেন তিনি। হঠাৎ যেন শিউরে উঠলেন। নীলাদ্রীকে ঠিক ওর মায়ের মতোই লাগছে। সেদিনের ছবিগুলো ভেসে ওঠে ইশতিয়াক আহমেদের চোখের তারায়। সেই আর্তনাদ। সেই বেঁচে থাকার আকুতি। বেদনার্ত দুটি চোখের করুন আর্তি। ইশতিয়াক সাহেব কিছুতেই ভুলতে পারেন না সেদিনের সেই বর্ষার সেই রোদন ভরা সন্ধ্যা। যেদিন বিবেককে পরাজয়ে মাথানত করতে হয়েছিল জিঘাংসার কাছে লালসার কাছে। মনের আকাশে মেঘ জমতে শুরু করে সমাজপতি ইশতিয়াকের। চিন্তায় ঘন হয়ে আসে কপালের ভাঁজ। ডক্টরের ডাকে জাগতিক জগতে ফেরেন পুলিশের সর্বোচ্চ পদে আসীন নীলাদ্রীর বাবা ইশতিয়াক আহমেদ।
- মিঃ আহমেদ।
- ইয়েস ডক্টর।
- নীলাদ্রীর কন্ডিশন বেটার দ্যান বিভোর। ও বেশ দ্রুত ইম্প্রুভ করছে। দিস ইজ অ্যা গুড সাইন।
- আচ্ছা ওর এই সাডেন ব্রেক ডাউনের কারন কি মিঃ আতিক।
- শী গট অ্যা শক। দ্যাট লিডস হার ইন দিস সিচুয়েশন। সামথিং হ্যাপেন্ড টেরিবল উইথ হার। ইউ নিড টু বি ভেরি কেয়ারফুল। এনিথিং লাইক দিস শুড নট হ্যাপেন এগেইন।
ইশতিয়াক আহমেদের চিন্তার পারদটা আবার আকাশ চুম্বী হয়ে ওঠে। কি এমন হতে পারে যা নীলাদ্রীকে মৃত্যুর মুখে নিয়ে আসলো। অর্ক নামের সেই ছেলেটা। নাকি তার সেই। না না আজ এতোদিন পর নীলু কিভাবে সে কথা জানবে। এটা অসম্ভব। তাহলে কি অর্ক। হ্যাঁ অর্কই। চোখ দুটো ধপ করে জ্বলে ওঠে ইশতিয়াক সাহেবের।
সাত
কি চাদু মনে পড়ে না তাই না। দাঁড়াও তলায় সিরিজ কাগজ দিয়ে দুইডা ডলা দিলে সব মনে পরবে। মনে করান কোন ব্যাপারই না।
অর্ক হতবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে। ঘোর লাগা দৃষ্টিতে সামনে ঘটে যাওয়া সব কিছু দুঃস্বপ্নের মতো মনে হয়। যেন এখুনি জেগে উঠবে। হঠাৎ নীলাদ্রীর নাম শুনে পেছনে ফিরে তাকায় অর্ক।
- কি রে এবার চমকাইলি কেন? হুম কাহিনী কি?
- মানে আসলে নীলাদ্রী নামে আমার এক পরিচিতা মানে ফ্রেন্ড আছে।
- মানে মানে কম কর। স্যার বইসা আছে। তো সিনেমা দেহনের লাইগা না। তাড়াতাড়ি ঝাইড়া কাশ। এই বললে কন্সটেবল বশির অর্কের পেটে লাঠি দিয়ে নির্দয়ভাবে এক রামগুতা দেয়।
দুদিনের অভুক্ত অর্ক ব্যাথায় কুকড়ে ওঠে। পুলিশ নামক এই জীবদের অমানুষিক নির্যাতন আর জঘন্য ব্যবহারে এক ক্ষোভের সৃষ্ট হয় অর্কের মধ্যে। কিন্তু তা নিজের মাঝেই চেপে রেখে নীলাদ্রীর কথা জিজ্ঞেস করে। এতোক্ষণ পর 'স্যার' সম্মোধনের সেই অতিমানবীয় শরীরের অধিকারী কথা বললো।
- ছেলে তোমার জন্য ভালো হবে যদি তুমি তোমার আর নীলাদ্রীর সম্পর্কে আমাদের বলো।
- কেন? কি হয়েছে? নীলুর কি কিছু হয়েছে? প্লীজ আমাকে বলুন। আমি কথা দিচ্ছি সব কিছু বলবো আমি সব কিছু।
- নীলাদ্রী আমাদের ডি আই জি মিঃ ইশতিয়াক আহমেদের একমাত্র মেয়ে। আর স্যারের কথাতেই তোমায় ধরে আনা হয়েছে।
- কেন?
বেশ বিস্মিত ভাবেই উত্তর দেয় অর্ক।
- নীলাদ্রী হসপিটালে। কনডিশন বেশ সিরিয়াস।
- আকাশ ভেঙে পড়ে অর্কের সামনে। ঝাপসা হয়ে ওঠে চোখের সামনের যাবতীয় সব দৃশ্য। মুহূর্তের মধ্যে বেঁচে থাকাটা অর্থহীন হয়ে ওঠে। হতবিহ্বলের মতো তাকিয়ে থাকে পলেস্তার খোসে পড়া সিলিং এর দিকে।
চলবে....
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আপু লিখতে ইচ্ছা হচ্ছে না। গল্পটা লিখতে চেয়েছিলাম একভাবে আর হলো আর একভাবে। যেন গল্পের হাত পা হইছে।
গল্পটা শেষ করতে পারলে মিলাদ দিব।
২| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কি হইল?
২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কিছুই না?
৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আরেয়ে বলে কি আমার তো খুব ভাল লাগছে ...
যেন তেন ভাবে এটা শেষ করা উচিত না ...
২২ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: তোমার তো ভালো লাগবেই।
হুম চেষ্টা করবো যাতে শেষটা বেটার হয়।
৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০৮
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: মিলাদে জয়েন না করতে পারলে তবারুক বিকাশ কইরা দিয়েন। দুইটাই পড়লাম। চলুক
২২ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
হা! হা! নাম্বার দেন।
দুইটা গল্প পড়েছেন জেনে অনেক ভালো লাগল। ধন্যবাদ। ভালো থাকা হোক।
৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:১০
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: অল্প কেন ভাই ?
২২ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বেশি লিখি নাই তাই!!
পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন। সবসময়।
৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:৩২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: প্রথম পর্বের মন্তব্যে অনুমান নির্ভর কিছু বলেছিলাম। তার কিছুটা লেগে গেছে দেখছি। গল্পটা কি শেষ করা দেয়া হল? উত্তরটা পাওয়ার পর আবার পোস্টে আসবো। আপাতত মন্তব্য অসমাপ্ত রেখে দিলাম রাজপুত্র।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১৬
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: না ভাইয়া শেষ করি নি। ধন্যবাদ।
৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:২৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মানে গল্প কি শেষ?
২২ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: না বাট প্যাঁচ লেগে গেছে।
৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০৮
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ইউ ডিড সামথিং ভেরি রং টু মি দ্যাট আ ই ডোন্ট লাইক এ্যাট অল।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১২
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কেন আপু কি করেছি আমি? সিরিয়াসলি আমি মনে করতে পারছি না। বলবে?
এন্ড ইফ আই ডিড এনিথিং রং প্লিজ পারডন মি।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: প্লীজ আপু।
৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬
সোহানী বলেছেন: মানে কি ... নামরে কি আকাল পড়েছে... সেলিম ভাই আপনার সবার নায়ক কেন অর্ক... জাতি জানতে চায় !!!!!!!
এভাবে ঝুলিয়ে রাখার মানে কি???? তাড়াতাড়ি কি হয়েছে বলেন ...........
২২ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: নামের আকাল পড়ে নি আপু। নামটা জাস্ট মিলে গেছে। জাতির প্রশ্ন চিরকালীনই উত্তরহীন।
তাড়াতাড়ি বলছি
বৃষ্টি হচ্ছে। ঝুম বৃষ্টি। বৃষ্টির শব্দ সুরে অর্ক ভিজছে। ভিজছে নীলাদ্রী। ভিজছে একসাথে। গল্প শেষ।
আপু ঝুলিয়ে রাখি নি। আমি যতটুকু লিখেছি তা অলরেডি পোস্ট করে দিয়েছি। গল্পটা বড় করে ইন ডিটেইল লেখার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু ইচ্ছেটা বৃষ্টির জলে মুছে গেছে।
১০| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:২০
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ধারাবাহিকটা যে চলবে তার কোন ইঙ্গিত পোস্টে নাই। তাই জিজ্ঞেস করেছিলাম। পর্বটা পড়েও এটাকে অসমাপ্তই মনে হয়েছে।
নিলাদ্রীর এই অবস্থার জন্য কে দায়ী অর্ক না ইশতিয়াক সাহেবের অতীত কোন কুকর্ম সেটা এখনো পরিষ্কার না। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কী হয়।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভুলটার জন্য দুঃখিত। ঠিক করে নিচ্ছি।
ভালো থাকবেন ভাইয়া।
মুড অফ।
১১| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মুড অফ কেনো? রাজকন্যা কি নূতন করে কোন ঝামেলা পাকালো?
২২ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: না ভাইয়া। তেমন কিছু না। ধন্যবাদ আপনাকে অনেক আবার ফিরে এসে মন্তব্যটা করার জন্য। ভালোবাসা জানবেন।
১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: গল্পটা লিখতে চেয়েছিলাম একভাবে আর হলো আর একভাবে।[/sb
অন্যভাবে হলেই বা ক্ষতি কী!!!
ভালো লাগা থাকছেই।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। গল্পটা লিখতে গিয়ে বেশ অসহায় বোধ করছি।
১৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০
সুমন কর বলেছেন: চলুক............
পরের পর্ব পড়ে বলবো।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: চেষ্টা করবো দাদা।
ভালো থাকবেন। অনেক। অনিঃশেষ শুভ কামনা।
১৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চলুক দিশেহারা রাজপুত্র ।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন।
১৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভালো থাকবো কিভাবে ভাইয়ুমনি ।
শুনেছি এক সিংহী নাকি থাকে আশে পাশে
আমায় খেয়ে ফেললে ভাল থাকবো কিভাবে?
২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কোন মন্তব্য নেই ভাইয়া।
১৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪০
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: সুন্দর! এতটুকু পর্যন্ত খুবই ভালো লেগেছে। পরের পর্বের আশায় রইলাম
২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে ভালো লাগা সাদিয়া। আশা হতাশায় রূপ নেবে না কথা দিলেম। তবে ভালো লাগার গ্যারান্টি নেই কিন্তু। ভালো থাকবেন।
১৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:১২
জাফরুল মবীন বলেছেন: ভালো লিখছেন।চালিয়ে যান।সাথে আছি।
শুভকামনা রইলো।
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ মবীন ভাই। ভালো থাকবেন। শুভ কামনা।
১৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ইশতিয়াক আহমেদের চিন্তার পারদটা আমার আকাশ চুম্বী হয়ে ওঠে ।
দাঁড়াও তলায় সিরিজ কাগজ দিয়ে দুইডা ডলা ফিলে সব মনে পরবে।
চমতকারভাবে আগাচ্ছে । চলুক ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ভুল ধরিয়ে দেবার জন্য।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২
এহসান সাবির বলেছেন: বেটার দ্যান বিভোর...??
চলুক সাথে আছি.....
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। পড়ার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকা হোক।
২০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৫
রোদেলা বলেছেন: সমাপ্তির অপেক্ষায় আছি রাজপুত্র।
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: পাঠে ও মন্তব্যে ধন্যবাদ আপু। আমিও অপেক্ষায় আছি।
২১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৬
শায়মা বলেছেন: রাজপুত্র ভাইয়ু!!! কেমন আছো???
তোমার জন্য গান-
https://www.youtube.com/watch?v=r7U-og7LK-o
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কেমন ছিলাম বলতে পারছি না বাট এখন ভালো।
তুমি কেমন আছো আপু?
থ্যাংক্স অ্যা লট।
২২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০৯
ইমরান হাসান(জগলু) বলেছেন: বাকিটুকুর অপেক্ষায় রইলাম...
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অপেক্ষা ভাল।
আমার ব্লগ বাড়িতে স্বাগতম। ভালো থাকা হোক।
২৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:৪১
শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: কেমন ছিলাম বলতে পারছি না বাট এখন ভালো।
তুমি কেমন আছো আপু?
থ্যাংক্স অ্যা লট।
আহালে ভাইয়াটা !!!!!!
আর আমাকে রাগাবে না!!!!!!!!!!! ওকে???????
যাইহোক অতি শিঘ্রই পোস্ট আসিতেছে।
হা হা হা
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৬
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: পোস্টের জন্য চক্ষু অক্ষিগোলক থেইকা বাহির হইয়া অপেক্ষা করছে।
২৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: রাজপুত্র... বৃষ্টি দেখেই পড়তে চলে আসলাম... মন খারাপ হয়ে গেল... প্রথমটা পরে পড়বো...
২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪০
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আমিও বৃষ্টি দেখলে নেমে পড়ি।
মন খারাপ করিয়ে দেবার জন্য দুঃখু প্রকাশ।
ভালো থাকা হোক। সন্ত্রাসী।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এত অল্প???
তারপর তারপর....