![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“মানুষ প্রথম দিকে বর্বর ছিল, এরপরে আধুনিক হয়েছে” ।
এটা একটা ভূল ধারনা ।আসল ব্যাপারটি হলো- মানুষ পৃথিবীতে আসার ১ম দিন থেকেই সভ্য ছিল, অন্তত গাছের ছাল দিয়ে লজ্বাস্হান ঢাকার মতো সভ্যতাটি মানুষকে (এডাম এবং ইভকে ) বেহেস্তেই শিখিয়ে দেয়া হয় ।অতপর তারা লজ্বাস্হান ঢেকে রাখার মতোন নূন্যতম সভ্যতাটুকু নিয়েই এই পৃথিবীতে অবতীণ হন ।
-
-
-
পৃথিবীতে ধর্মের সংখ্যা প্রচুর
দুঃখিত এটাও আপনার ভূল ধারনা ।পৃথিবীতে ধর্মের সংখ্যা মাত্র দুটি । ১) পৌত্তিলিকবাদ, ২) একেশ্বরবাদ ।
আর এই একেশ্বরবাদ প্রচারের জন্য পৃথিবীর প্রত্যেকটি জনপদেই সৃষ্টিকর্তা অসংখ্য নবী-রাসূল প্রেরণ করেছেন ।যেমনঃ যিশু খৃষ্ট, মোজেস, মোহাম্মদ (সাঃ),সলোমন, আব্রাহাম,ইলিয়াস, এলিশা, আমোস, মিশাহ, ইসাইয়া, হোসিয়া, জেরেমিহ, জেফানিয়াহ, কৈনান, জ্যাকোব, ডেভিড সহ আরও অনেকে । সংখ্যায় তাঁরা প্রায় ১ লক্ষ ২৪ হাজার জন ।এবং তাদের সকলের প্রচার করা বক্তব্যের মূল বিষয়বস্তুও ছিল একই । কিন্তু দুঃখের বিষয়ঃ পরবর্তিতে এই নবীদের অনুসারীদের মধ্যে নানাবিধ ভ্রান্ত আকিদা মিশ্রিত হয়ে পড়ায়, নবীদের এই অনুসারীরা প্রত্যেকেই তখন আলাদা আলাদা গ্রুপ হয়ে পৃথক ধর্ম রূপে নিজেদের জাহির করতে থাকে । ফলশ্রুতিতে একই উৎস থেকে সৃষ্টি হলেও পাপাচারী বিভ্রান্ত অনুসারীদের কারনে একেশ্বরবাদী ধর্মের সংখ্যা হয়ে দাড়ায় বহুগুলো ।
মজার ব্যাপার হচ্ছে- সৃষ্টিকর্তার শেষ প্ররিত নবী মহানবী(সাঃ)ও বলে গেছেন- কেয়ামতের আগ পর্যন্ত এই ইসলাম ধর্মের লোকজনেরাও নিজেরা নিজেদের মধ্যে থেকে বিভক্ত হয়ে আরও ৭২ টা ভাগে বিভক্ত হয়ে যাবে ।যার প্রমানও ইতিমধ্যে পাওয়া যাচ্ছে- যেমনঃ শিয়া,সুন্নী, খারেজী, রাফেজী, হানাফি, শাফেই ইত্যাদি দল উপদলে বিভক্ত । সম্মানিত পাঠক! চিন্তা করে পারা যায়- এক ইসলামের অনুসারীরাই যদি ৭২ টা ভাগে ভাগ হয়ে যায়, তাহলে হাজার বছর আগে যে সমস্ত নবী রাসূলগণ এসেছেন, তাদের অনুসারী তাহলে কতো ভাগে বিভক্ত হয়েছে ?? ক্যালকুলেশন করতে থাকুন ।
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
ফায়ারম্যান বলেছেন: মহামহিম সৃষ্টিকর্তার তরফ থেকে সুষ্পষ্ট প্রতিশ্রুতি- “তোমরা কি (এটাই) মনে করেছিলে যে- আমি তোমাদেরকে অনর্থক সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদের কখনো আমার দিকে ফিরে আসতে হবে না?”
(আল-কোরআন ২৩-১১৫)
-
-
"মানুষ বলেঃ আমার মৃত্যু হলে এরপর আমি কি সত্যিই জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হব? মানুষ কি স্মরণ করে না যে, আমি তাকে ইতি পূর্বে সৃষ্টি করেছি, যখন সে কিছুই ছিল না. "
(আল-কোরআন ১৯; ৬৬-৬৭)
-
-
তবে এরপরেও কেউ যদি ক্ষণস্হায়ী পৃথিবীতে কুৎসিত জেদের কারনে স্রষ্টার হুকুমকে অমান্য করতে থাকে, তাঁর আদেশের প্রতি আনুগত্য করতে গড়িমসি করে, তবে তাদের জন্য উনি তো স্পষ্ট করেই বলে দিয়েছেন-
“সেই সময়ই আসছে, আজ যারা (আহ্ববান গ্রহণ করতে) অস্বীকার করছে, তারা তথন অনুশোচনা করে বলবে, হায়, আমরা যদি আনুগত্যের শির নত করে দিতাম, ! ছেড়ে দাও এদেরকে খানাপিনা করুক, আমোদ ফূর্তি করুক এবং মিথ্যা প্রত্যাশা এদেরকে ভুলিয়ে রাখুক ৷ শিগগিরই এরা তা জানতে পারবে৷” (১৫; ২-৩)
২| ২৩ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
জেরিফ বলেছেন: কেউ যদি ক্ষণস্হায়ী পৃথিবীতে কুৎসিত জেদের কারনে স্রষ্টার হুকুমকে অমান্য করতে থাকে, তাঁর আদেশের প্রতি আনুগত্য করতে গড়িমসি করে, তবে তাদের জন্য উনি তো স্পষ্ট করেই বলে দিয়েছেন-
“সেই সময়ই আসছে, আজ যারা (আহ্ববান গ্রহণ করতে) অস্বীকার করছে, তারা তথন অনুশোচনা করে বলবে, হায়, আমরা যদি আনুগত্যের শির নত করে দিতাম, ! ছেড়ে দাও এদেরকে খানাপিনা করুক, আমোদ ফূর্তি করুক এবং মিথ্যা প্রত্যাশা এদেরকে ভুলিয়ে রাখুক ৷ শিগগিরই এরা তা জানতে পারবে৷” (১৫; ২-৩
কপি করলাম ভাই
চমৎকার পোস্ট
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯
নিষ্কর্মা বলেছেন: কিয়ামত অনেক দূরের বেপার রে দাদা। এখন ঠিকানা দেন, এক বয়াম খাঁটি সরিষার তেল পাঠাইয়া দেই আপ্নারে!