![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গল্প লেখার নেশা আমার আশৈশব। মাধ্যমগুলো বদলে গেছে সময়ে সময়ে - কখনও গল্প, কখনও উপন্যাস, কখনও নাটক, কখনও চলচ্চিত্র কিংবা কখনও টিভি নাটক। যে মাধ্যমেই কাজ করি না কেন, একই কাজ করেছি - গল্প বলেছি। আমি আজন্ম গল্পকার - এক সাদামাটা গল্পকার। মুঠোফোন : ০১৯১২৫৭৭১৮৭. বৈদ্যুতিক চিঠি : [email protected]ফেসবুক : http://www.facebook.com/shajahanshamim.scriptwriterদৃষ্টি আকর্ষণ : আমার নিজের লেখা সাহিত্যকর্ম যেমন উপন্যাস ও নাটক - যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।
মাত্র চার খলিফা ইসলামী বিশ্ব পরিচালনা করেছিলেন। তারপর যারা খলিফা হয়েছিলেন তারা নামে খলিফা হলেও মূলত ছিলেন রাজা বা সম্রাট।
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর অটোমান সাম্রাজ্য ভেঙ্গে যাওয়ার আগে পর্যন্ত তুর্কী খলিফাই পৃথিবীর সর্বশেষ শাসক যার পদবি ছিল খলিফা। এখন পৃথিবীতে এতগুলি মুসলিম দেশ কিন্তু একটি দেশের শাসককেও খলিফা বলা হয় না। আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও দূর প্রাচ্যের এতগুলি মুসলিম প্রধান দেশ থাকা সত্ত্বেও একজন খলিফা নাই।
আমার জানা মতে, পৃথিবীতে একমাত্র ইরান রাষ্ট্রীয়ভাবে নিজেকে ইসলামী প্রজাতন্ত্র বা ইসলামী রাষ্ট্র বলে পরিচয় দেয়। সেখানেও কোন খলিফা নাই। পাকিস্তান নিজেকে ইসলামী রাষ্ট্র বললেও সেখানে সেনা সমর্থিত গণতন্ত্র বিদ্যমান। খোদ সৌদি আরবে রাজতন্ত্র নামের পৃথিবীর প্রাচীনতম স্বৈরাচারী ব্যবস্থা বিদ্যমান। কাতার, ইয়েমেন ও কুয়েতের আমিররা মূলত রাজা বা সম্রাট। জর্দানেও রাজতন্ত্র। ইসলাম তো রাজতন্ত্র সমর্থন করে না, তবে মধ্যপ্রাচ্যে এত রাজা বা সম্রাটের ছড়াছড়ি কেন ?
আবার সিরিয়া ও মিশরে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত - যা প্রায় রাজতন্ত্রের মতোই। তুরস্ক, লেবানন ও ফিলিস্তিনে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত। অন্য দিকে আফ্রিকার লিবিয়া, তিউনিসিয়া, মরক্কো, আলজেরিয়া প্রভৃতি দেশে কোথাও সামরিক একনায়কের প্রাধান্য।
আবার দূর প্রাচ্যে ইন্দোনেশিয়া - যা জনসংখ্যার বিচারে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মুসলিম রাষ্ট্র - সেখানে গণতন্ত্র বিদ্যমান। মুসলিম বিশ্বের অহংকার মালয়েশিয়াতেও গণতন্ত্র। জনসংখ্যার বিচারে বাংলাদেশ পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র। আমাদের দেশে তো খেলাফত নাই বরং গণতান্ত্রিক পন্থাকে স্বীকার করে ইসলামী দলগুলো ভোটে অংশগ্রহণ করে থাকে।
মোটকথা, ইসলামের প্রথম যুগের চার খলিফা বাদে আর কোন খলিফা নাই। ইসলামী বিশ্বের শাসন ব্যবস্থার এই বাস্তব চিত্র থেকে আমার মনে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খায়। ইসলামকে ছোট করা বা কাউকে হেয় করার জন্য নয়, আমি জানতে চাই বাস্তবতার আলোকে।
প্রশ্নটি হচ্ছে - মাত্র চার জন খলিফা হওয়ার পরে পৃথিবী থেকে খেলাফত ব্যবস্থা বিলুপ্ত কেন ? শুধু যারা বিষয়টি সম্পর্কে ভালো জানেন, তারা জ্ঞানগর্ভ মন্তব্য করুন। এটা কোন রসিকতার বিষয় নয়, ভাবার বিষয়। আশা করি আমাকে ইসলাম বিরোধী ভেবে বসবেন না।
১৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১:২৭
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: বিষয়টি ব্যাখ্যা করেন। দরকার হয় এ বিষয়ে একটা পোস্ট বা লিংক দেন।
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১:২৬
মাইনুল বলেছেন: খেলাফত মানে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা। এটা গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা। অর্থাত রাস্ট্রপ্রধান কে হতে হবে নির্বাচিত, রাজতান্ত্রিক নয়। আর শাসক গোষ্ঠীর খোদাভীতি থাকতে হবে। আর আইন ব্যবস্থা হবে ইসলামের মুলনীতির ভিত্তিতে (অনেক আইন হতে পারে বর্তমানের প্রেক্ষাপটে ইসলামিক স্কলাররা তা করতে পারেন ইজমা ও কিয়াসের মাধ্যমে), শিক্ষাব্যবস্থা ও হবে ইসলামী মুলনীতির ভিত্তিতে (মাদ্রাসা ব্যবস্থা নয়, ইসলামী শিক্ষায় একজন মুসলিম যেমন আধুনিক শিক্ষা পাবে সাথে সাথে ধর্মীয় শিক্ষা ও পাবে, একজন ডাক্তার সাথে সাথে একজন ভাল মুসলিম ও হবেন, অর্থনীতিতে ও থাকবে ইসলামী নির্দেশনা (যেমন, জাকাত আদায় ও দেয়া হবে সরকারী ভাবে) ইত্যাদি। চার খলিফার সময়ে খিলাফত ছিল পুরোপুরী। কিন্তু অন্য সময়ে ও ইসলামী শাসন বা খিলাফত ছিল , পুরোপুরি না হলেও কোন সময় ৮০% বা কোন সময়৫০%।
খিলাফত একটা পরিভাষা মাত্র।
১৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১:৩৯
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনার এসব মন্তব্যের সাথে দলিল দেন। কোরান বা হাদীস। খেলাফত ব্যবস্থা যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এটা কোথায় পেলেন। খেলাফত ব্যবস্থা তো অনেকটা কনিউনিষ্টদের মতো। এক জন রাষ্ট্রনায়কের মৃতু্য না হওয়া পর্যন্ত তিনি রাষ্ট্র ক্ষমতায় থেকে যান। যেমন আছেন ফিদের ক্যাস্ট্রো। তার মৃতু্য না হলে কিউবার শাসক অন্য কেউ হতে পারবেন না। অন্য দিকে খলিফাদের ক্ষেত্রেও আমরা দেখেছি, একই নিয়ম। একজন খলিফা আমৃতু্য ক্ষমতায় থেকেছেন।
আবার মৃতু্যর পূর্বে একজন খলিফা নির্ধারণ করে দিয়ে যেতেন পরবর্তী খলিফা কে হবেন। মজলিসে সুরা বা নীতি নির্ধারকরা আলাপ আলোচনার মাধ্যমে তার উত্তরাধিকারকে অনুমোদন দেবেন বা দেবেন না। এ ব্যাপারটিও কমিউনিষ্টদের সাথে মিলে যায়। যেমন ফিদের ক্যাস্ট্র তার ছোটভাই রাউলকে মনোনয়ন দিয়েছেন। গণতন্ত্রের সাথে খেলাফতের মিল কোথায় বুঝতে পারলাম না।
আমার জানা মতে, খিলাফত মোটেও পরিভাষা নয়, একটি পূর্ণাঙ্গ শাসন ব্যবস্থা।
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১:৩৯
কোবরেজ বলেছেন:
মাইনুল বলেছেন: খেলাফত মানে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা। এটা গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা। অর্থাত রাস্ট্রপ্রধান কে হতে হবে নির্বাচিত,
--------
না জাইনা কিছু বইলা ফেলা ঠিক নয়।
গনতন্ত্র হইল সাধারন নাগরিকের ভোটে নির্বাচিত সরকার ব্যবস্থা।
একজন নাগরিক = এক ভোট।
আব্রাহাম লিংকনের মতে "Democracy is the government of the people, by the people and for the people."
আর ইসলামে সকল লোকের ভোট দেয়ার ক্ষমতা নাই।
শুধু মাত্র সিলেক্টেড নেতারাই (শুরা সদস্যরা) সারা দেশ/জাতির জন্য খলিফা নির্বাচিত করতে পারবেন।
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ২:৪৬
রিয়াজ শাহেদ বলেছেন: শামীম ভাই, ঠিক এই প্রশ্নটা আমি হিজবুত তাহরীরের এক সদস্যকে করেছিলাম (যেহেতু তাদের প্রধান লক্ষ্যই হচ্ছে খেলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা); ইনাইয়া বিনাইয়া কী যে কইলো কিছুই বুজতে পারিনাই।
আছেন নাকি ব্লগে কোনো হিজবুত, থাকলে জবাবটা দিয়া যান। মাইনুল ভাইয়ের বক্তব্য পইড়া মন ভরেনাই।
৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৫
নেমেসিস বলেছেন: মাইনুলে এখন দেখবেন অদভুৎ এক ইসলামী গনতন্ত্র নিয়া আসবো
৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
প্রশ্নোত্তর বলেছেন:
ছাগনুলরে খোয়াড়ে বান্ধেন। গাধায় কয় 'খেলাফত মানে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা।' তাইলে নবী মুহাম্মাদ যেইটা করছে সেইটা কি?
যেকোন ব্যবস্থাই টিকতে হলে সময়ের সাথে সুইটেবল হতে হবে - এখানেও সার্ভাইভাল অব ফিটেস্ট। ইসলামী সিস্টেম চেইঞ্জ করনের কোন বিধান নাই। মুহাম্মাদ নিজের ইগো কন্টিনিঊ করার জন্য বলসে, যা বিধান দিলাম তা কিয়ামাত তাত চলবে, মাগার টাইম বদলাইসে, সোসাইটি বদলাইসে, বদলাইসে মানুষের চিন্তা চেতনা, এক্সপেকটেশান। এখন যদি ইসলামী সিস্টেম নিজেরে বদলায় তাইলে টিকবে নাইলে না - পানির মত পরিষ্কার। খিলাফতি চান্দুরা, আকড়াইয়া ধইরা রইসে, যা আল্লার নবী কইসিল, ব্যাস টিকতে পারে নাই।
৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:১৩
মাইনুল বলেছেন: গনতন্ত্রের ও বিভিন্ন ফর্ম আছে। আমাদের দেশে প্রধানমন্ত্রি কি সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত ? এখানে কনসেপ্ট টা হচ্ছে নির্বাচিত, উত্তরাধিকার বা মনোনয়ন নয়। ইসলামের প্রথম যুগে বেশীরভাগ সাহাবীরা যাকে সাপোর্ট দিয়েছেন তিনিই খলিফা হয়েছেন। এটাই গনতান্ত্রিকতা প্রমান করে। আরে আপনি বলেছেন, খলিফারা আজীবন ক্ষমতায় থাকে। এটা ভুল ধারনা। এখন একজন যোগ্য রাস্ট্রপ্রধান তো যতদিন শারীরিক ভাবে সুস্থ ও সাথে তার সাপোর্ট ও থাকে ততদিন রাস্ট্রপ্রধান থাকতে পারেন, তাই না? যেমন ধরুন, মাহাথীর মোহাম্মদ তিনি প্রায় ১৫ বছর প্রেসিডেন্ট ছিলেন গনতন্ত্রের মধ্যেও। তো হযরত আবু বকর (রাঃ) খলিফা থাকতে থাকতেই মারা যান। আর অন্য তিন খলিফা তো আততায়ির হাতে নিহত হয়েছেন। সুতরাং আপনার এই ধারনা ভুল।
আসলে এই বিষয়ে আমি খালি বেসিক জিনিসগুলাই জানি। বিস্তারিত জানিনা। এই বিষয়ে বাংলাতেই অনেক বই পাওয়া যায়। আপনি ইসলামিক ফাউন্ডেশন লাইব্রেরীতে বা ইসলামী বইয়ের দোকানে খবর নিন। তখন বিস্তারিত জানতে পারবেন। ধন্যবাদ।
৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৬
কোবরেজ বলেছেন:
আসলে এই বিষয়ে আমি খালি বেসিক জিনিসগুলাই জানি। বিস্তারিত জানিনা। এই বিষয়ে বাংলাতেই অনেক বই পাওয়া যায়। আপনি ইসলামিক ফাউন্ডেশন লাইব্রেরীতে বা ইসলামী বইয়ের দোকানে খবর নিন। তখন বিস্তারিত জানতে পারবেন।
-------
ছাগলে কয় কী?
নিজে জানে না, আবার আরেকজনরে জানতে কয়!
৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৪
নেমেসিস বলেছেন:
মাইনুল বলেছেন:
আরে আপনি বলেছেন, খলিফারা আজীবন ক্ষমতায় থাকে। এটা ভুল ধারনা।
>>> আরে কয় কি ?? মাথামুথা ঠিক আসে নি ??
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ২:১৫
তাওফিক বলেছেন: লিখাটার যথার্ততা আছে বটে। ইসলাম বিরোধী ভাববার কোন কারণ নেই।
হয়তো এর কারন রাসুলের সঠিক অনুসরণ কিংবা অনুকরণ থেকে বিচ্ছুতি।
"প্রশ্নোত্তর" এর বক্তব্য শুনে মনে হয় তিনি রাসুলকেই বিশ্বাস করেননা। কোথায় খেলাপত মজলিস আর কোথায় রাসুল (সাঃ)। খেলাপত মজলিসদের রাসুলের সাথ তুলনা করা চলেনা। রাসুলকে তারা কতটুকুন অনুসরন করল না করল সেটাই বড় বিষয়। হয়তো তাদের পরিপূর্ণ অনুসরনে ঘাটতি ছিলো। তাই বলে রাসুলকে অপমানিত একটা মুসলমানের কাজ হতে পারেনা।
সরি বলুন ভাই।
১১| ৩১ শে মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬
মাসুদ১৯২৪ বলেছেন: খিলাফত আর খলিফা এক জিনিস নয়। চার খলিফার পরে অবশ্যই খিলাফত ছিল। যেমন আমরা বলি এবামা ভাল বুশের চেয়ে। এখানে কিন্তু গনতন্ত্রকে খারাপ বলা হয়না।
ফলে খলিফা ভাল বা খারাপ হতে পারে কিন্তু খিলাফত নয়। খলিফা খারাপ হলেও তার ব্যবস্থা আছে। বিস্তারিত
Click This Link
১২| ০৯ ই জুন, ২০০৯ রাত ৯:১৮
সাইফ বাঙ্গালী বলেছেন: মাসুদ১৯২৪ এর সাথে সম্পুর্ন একমত।
১৩| ১১ ই জুন, ২০০৯ রাত ৩:১৮
ইউনিটি বলেছেন: আমি হিযবুত এর website এ khilafah destroy এর ব্যাপারে একটা বই এটা পড়লে হয়ত কিছু পাওয়া যাইতে পারে ।
Click This Link
Click This Link
১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৩
তুষারপাত বলেছেন: খলীফা হতে হলে -(১) মুসলমান হওয়া (২) আক্বেল হওয়া (৩) বালেগ হওয়া (৪) পুরুষ হওয়া (৫) স্বাধীন হওয়া (৬) বাকশক্তি সম্পন্ন হওয়া (৭) শ্রবণ শক্তি সম্পন্ন হওয়া (৮) দৃষ্টি শক্তি সম্পন্ন হওয়া (৯) সাহসী ও শক্তি সম্পন্ন হওয়া (১০) আদেল বা পরহেযগার হওয়া হওয়া (১১) মুজতাহিদ হওয়া (১২) কুরাঈশ বংশীয় হওয়া ইত্যাদি শর্ত পুরণ হওয়া আবশ্যক। কেননা হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে,
"খলীফা হবেন কুরাঈশ বংশীয়" (মিশকাত শরীফ)
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৭
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: তাইলে তো খলিফা হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন একজনও পৃথিবীতে বাইচ্যা নাই।
১৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩৯
সংগ্রামী অলস বলেছেন: কোন কমেন্টে ভাল উত্তর পাওয় গেল না।
আবার কয়েকজন নাস্তিকের কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, নাস্তিক্যবাদ নিয়ে তাদের ধারণা, ধর্মীয় গোরাদের গোরামীকেও হার মানায়।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৪
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমি এখনও উত্তর খুঁজছি।
১৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৬
সংগ্রামী অলস বলেছেন: তখন খলিফাদের উপর জনগনের বিশ্বাস আর এখন কার নেতাদের উপর জনগনের বিশ্বাস।
আমার মনে হয় এর মধ্যে সমান্য যুক্তি ভিত্তিক (প্রমান ভিত্তিক নয়) উত্তর আছে।
বিস্তারিত জানতে পারলে একটি পোষ্ট আশা করি।
আপনাকে ধ ন্যবাদ।
১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৩
তুষারপাত বলেছেন: অবশ্যই খলিফা হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তি আছে।কারণ কুরাঈশ বংশের লোক পৃথিবীতে রয়েছেন।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৮
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: কেবল কুরাইশ বংশের লোকরাই কেন খলিফা হবেন ? এটা কি বৈষম্য হয়ে গেল না পৃথিবীর অপরাপর জাতির প্রতি ? নেতৃত্বের যোগ্যতা তো আর বংশ থেকে আসে না।
১৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২১
তুষারপাত বলেছেন: যারা হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বংশধর তাদেরকে সাইয়্যিদ বলা হয়। তাঁরা প্রত্যেকেই কুরাঈশ বংশের। শেষে যামানায় ইমাম মাহাদী আলাইহিস সালাম আসবেন। তিনিও একজন সাইয়্যিদ (কুরাঈশ বংশের)।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৬
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: কুরাইশ বংশের বাইরের হলে কেন খলিফা হতে পারবে না সেটা কি জানেন ?
১৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৪
সাইফ বাঙ্গালী বলেছেন: আসলে কুরাইশ ছাড়া খলিফা হবেনা এটা সঠিক নয়। বিস্তারিত জানতে পড়ুন সহীহ বুখারী ৭ম খন্ড, রাষ্ট্র অধ্যায়।
২০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২২
তুষারপাত বলেছেন: @সাইফ বাঙ্গালী ভাই, আপনার কাছে লিংক থাকলে সেটা দিতে পারেন।
২১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে রইল ভাই।
এখানকার কমেন্টালোচনা কাজে লাগবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১:১৬
কোবরেজ বলেছেন:
উত্তর একটাই।
ওহাবীগো হাতে এখন সারা দুনিয়া।
ওরাই এখন সৌদী বাদশা ।