নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সিনেমা পাগল। সিনেমায় খাই, সিনেমায় ঘুমাই, সিনেমায় পড়ি, সিনেমায় স্বপ্ন দেখি। জীবন সিনেমাময়।

লেখাজোকা শামীম

গল্প লেখার নেশা আমার আশৈশব। মাধ্যমগুলো বদলে গেছে সময়ে সময়ে - কখনও গল্প, কখনও উপন্যাস, কখনও নাটক, কখনও চলচ্চিত্র কিংবা কখনও টিভি নাটক। যে মাধ্যমেই কাজ করি না কেন, একই কাজ করেছি - গল্প বলেছি। আমি আজন্ম গল্পকার - এক সাদামাটা গল্পকার। মুঠোফোন : ০১৯১২৫৭৭১৮৭. বৈদ্যুতিক চিঠি : [email protected]ফেসবুক : http://www.facebook.com/shajahanshamim.scriptwriterদৃষ্টি আকর্ষণ : আমার নিজের লেখা সাহিত্যকর্ম যেমন উপন্যাস ও নাটক - যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।

লেখাজোকা শামীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফেনসিডিলের দাম প্রতি বোতল মাত্র ১ হাজার টাকা

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৭





একটি সুখবর পড়লাম আজ একটি স্থানীয় পত্রিকায়। ফেনসিডিলের প্রতি বোতল মাত্র ১ হাজার টাকা। এই গরীব দেশে এটি নিঃসন্দেহে সুখবর।

সাধারণত যে জিনিসের চাহিদা বাড়ে, সে জিনিসের দামও বাড়ে। ঈদ ও পূজা উপলক্ষে ফেনসিডিলের চাহিদা বৃদ্ধির জন্য এই ফেনসিডিলের দাম বৃদ্ধি।



ফেনসিডিল বৃত্তান্ত :

১৯৮২ সালে ফেনসিডিল বাংলাদেশে অবৈধ বলে ঘোষণা করা হয়। ১৯৯০ সালের পর থেকে ফেনসিডিল ব্যবহার বেড়ে যেতে থাকে। ভারত থেকে সীমান্ত-পথে ব্যাপকহারে আসতে শুরু করে ফেনসিডিল। ফেনসিডিল কেবল বাংলাদেশে নয়, ভারত নেপাল ও মিয়ানমারেও ব্যবহৃত হয়। ২০০১ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ৩,২৫,৫০০ বোতল ফেনসিডিল আটক করে।

ভারতে আগে মে এন্ড বেকার (ইন্ডিয়া ) লিমিটেড নামে একটি কোম্পানী ফেনসিডিল তৈরি করত। ১৯৯০ সালে এই কোম্পানীর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় রোন পোলেংক (ইন্ডিয়া ) লিঃ। ২০০০ সালে রোন পেলেংক নিকোলাস পিরামল (ইন্ডিয়া) লিমিটেড নামে একটি কোম্পানীর সাথে সংযুক্ত হয় এবং বর্তমানে নিকোলাস পিরামল (ইন্ডিয়া )লিমিটেড ফেনসিডিল উৎপাদন করে থাকে। ফেনসিডিল এই কোম্পানীর সর্বাধিক বিক্রিত ঔষধ।

সাধারণ কফ সিরাপ হিসেবে ব্যবহৃত ফেনসিডিলে ৫% কোডেইন ব্যবহৃত হয়। কিন্তু বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে ভারতে যেই ফেনসিডিল তৈরি হয় তাতে কোডেইন থাকে ২০%।

২০০৫ সালের ২ জুলাই ভারতে আহমেদাবাদের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ফেনসিডিলে কোডেইন ফসফেট অতিরিক্ত মেশানোর দায়ে নিকোলাস পিরামল ইন্ডিয়া লিমিটেডের অংশ একটিস কোম্পানীর সেলস ম্যানেজার যোগেশ বকশিকে দায়ী করে মামলা করে। ভারতের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর অভিযোগ করে, যোগেশ বকশি ও তার সহযোগীরা বাংলাদেশ, পশ্চিম বঙ্গ ও অন্যান্য এলাকায় অপব্যবহারের উদ্দেশ্যে সচেতনভাবে উৎপাদন করে এই ফেনসিডিল। ভারতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সেই সময়ে ৪ লাখ বোতল ফেনসিডিল আটকের কথা জানায়। তারা আরও জানায়, বাকশি বছরে ৪ থেকে ৪.৫ কোটি বোতল ফেনসিডিল পাচার করেছে। এ পাচার করে তারা বছরে ২০০ কোটি রূপি লাভ করে ।

নিকোলাস পিরামল ইন্ডিয়া লিমিটেডের চেয়ারম্যান অজয় জি পিরামল। তিনি ভারতের একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি। তার মূল কোম্পানী পিরামল এন্টারপ্রাইজ প্রায় ২৫০০ কোটি রূপি মূলধন নিয়ে প্রতিষ্ঠিত। এই কোম্পানীটি টেক্সটাইল, গাড়ির পার্টস, ফার্মাসিউক্যাল এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যবসা করে থাকে। অজয় জি পিরামল ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন পরিচালক। তিনি ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে বিভিন্ন কমিটির সঙ্গে জড়িত।



ক্ষতিকর প্রভাব :

ফেনসিডিলের ভেতরে থাকা কোডেইন ফসফেট মূলত ব্যবহারকারীকে ফেনসিডিলের প্রতি আসক্ত করে তোলে। কোডেইন তৈরি হয় পপি ফুল, বীজ ও পাতা থেকে। এই পপি থেকেই হেরোইন, মরফিন ও প্যাথেডিন তৈরি হয়।

কোডেইন আমাদের স্নায়ুতন্ত্রকে নিস্তেজ করে ফেলে। ফলে মস্তিষ্কের চরম ক্ষতি হয়। অনুভূতিহীনতা তৈরি হয়। পুরুষত্বহীনতা দেখা দেয় ও যৌন অনুভূতি কমে যায়। শরীরের স্বাভাবিক রূপ-রস-গন্ধ গ্রহণের ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে সর্দি কাশি হলে আর সারে না। শরীরের কোথাও কোথাও বিশেষত ফুসফুসে পানি জমতে পারে। ফেনসিডিল আসক্ত ব্যক্তির কোন কাজে মনোযোগ দেয়ার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। তার চিন্তা-ভাবনা অস্বাভাবিক ও অপরিচ্ছন্ন হয়ে যায়। আসক্তদের মধ্যে যৌন বিকৃতি ও যৌনরোগে আক্তান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি। এমনকি আসক্তরা যৌন বিকৃতির কারণে এইডসসহ নানা ভয়াবহ রোগের ঝুঁকির মধ্যে বাস করে। পুরুষত্বহীনতার কারণে দাম্পত্য সম্পর্ক ভেঙ্গে যায়। সাজানো সংসার ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়।

এসব মাদকাসক্তদের কারণে তাদের পরিবার ধ্বংস হয়ে যায়। ঘর বাড়ি জমি জমা বিক্রি করে অনেকে মাদকের টাকা যোগায়। চূড়ান্তভাবে আসক্ত ব্যক্তিরা ফেনসিডিলের টাকার জন্য খুন করতে দ্বিধা করে না। ঢাকা শহরে যারা ছিনতাইকারী তাদের বেশির ভাগই ফেনসিডিল ও হেরোইন আসক্ত। মূলত মাদকের টাকা যোগাতেই তারা ছিনতাইকারীর জীবন বেছে নিয়েছে। মাদক গ্রহণ করতে করতে একদিন হঠাৎ করে এরা মারা যায়।

বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাদক নিঃসন্দেহে ফেনসিডিল। এমনকি সারা পৃথিবীর কোথাও কফ সিরাপ এমনভাবে মাদক হিসেবে ব্যবহৃত হয় না।



শেষ কথা :

আমাদের দেশটি একটি মুসলিম দেশ। ইসলাম ধর্ম মাদকাসক্তিকে হারাম বলে ঘোষণা করেছে। অথচ মুসলিম প্রধান এই দেশে মাদকাসক্তির পরিমাণ ভয়াবহ। কোন মুসলিম কি মাদকাসক্ত হতে পারে ?

অন্য দিকে নানা কারণে আমরা ভারত বিরোধিতা করি। কথায় কথায় ভারতকে তুলোধুনো করতে আমাদের কোন বেগ পেতে হয় না। সমপ্রতি এই বিষয়টি আরও বেড়েছে। কিন্তু ভারতীয় পণ্য ফেনসিডিলের প্রতি আমাদের অগাধ প্রেম। ফেনসিডিল না হলে আমাদের চলে না। অনেকে ফেনসিডিল তৈরি করার জন্য ভারতকে দোষারোপ করে, কিন্তু আমরা নিজেরা এটিকে মাদক হিসেবে গ্রহণ করে ভারতকে সুযোগ করে দিচ্ছি সেটা বলে না। দেশের কোটি কোটি টাকা পাচার করে আনা এই ফেনসিডিল সেবন করে আমরা যেমন দেশের বারোটা বাজাচ্ছি, তেমনি নিজের ভবিষ্যৎকে অন্ধকার করছি। নিজ ধর্ম, দেশপ্রেম, নিজের পরিবার ও নিজের ভবিষ্যৎকে জলাঞ্জলি দিয়ে নেশার জগতে পড়ে থাকা কোন কাজের কথা নয়। কোন সভ্য মানুষ এই কাজ করতে পারে না।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৫

আহছানউল্লাহ বলেছেন: শামীম ভাই সময়পোযোগী পোষ্ট। ঈদ ও পূজার আনন্দ ভোগ করার সময় আমাদের কোমলমতি সহপাঠীরা এই ফেনসিডিল গিলতে চেষ্টা করবে।অথচ তারা জানে না এটা কত ভয়াবহ!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫২

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: তাদেরকে জানানোর দায়িত্ব আমাদের। তাদেরকে বোঝানোর দায়িত্বও আমাদের।

২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫০

নিম গাছ বলেছেন: ব্যাপক তথ্যবহুল ও গবেষণামূলক পোষ্ট। কোথায় পাওয়া যাইবে একটু যদি বলেন, জীবনে একটু চাইখা দেখতাম।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫১

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: চাইখ্যা দেখতে গিয়াই সবাই ফাইস্যা যায়। এই কামও করবেন না।

৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৪

ঘোর বলেছেন: ভাই পাওয়া যাইবো কই? লিংক দেন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০১

লেখাজোকা শামীম বলেছেন:
আপনে দেহি এই দেশে থাকেন না ? কোথায় পাওয়া যায় না সেইটা জিজ্ঞেস করলে খুশি হইতাম।

৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০০

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: যাক সেইফ হইছেন তাইলে?

বিয়াফক জ্ঞান! আপনে দেহি ফেন্সি গুরু!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৩

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমার ইজ্জত মারতেছেন ক্যান ভাই ?

৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১১

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ফেন্সিতে এত আগ্রহ ক্যান?

জিনিসডা কিন্তু খারপ না। বেকুব বাঙ্গালী অযথাই এইডারে নিয়া চিল্লাচিল্লি করে। ভালো জিনিসের মর্ম বুঝে না...........

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৫

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: মাসআল্লাহ, এই জন্য দাদারা এত মাল কামাইতে পারতেছে।

৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৮

ইন্ঞ্জিনিয়ার বলেছেন: রিজিউম সাপোর্টেড ডাউনলোড লিংক দেন। বাঙ্গালী চাইখ্যা দেখুক :P

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১০

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: দাদা গো কাছে মেইল দেন। পাঠায়া দিব।

৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩১

কৌশিক বলেছেন: এইটা কেন যে পাবলিক খায় এখনও বুঝে উঠতে পারলাম না!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১১

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমিও বুঝতে পারি না। অনেক আগে যখন এইটা মাদক হিসেবে ব্যবহৃত হইত না, তখন একবার কাশির ওষুধ হিসেবে খাইছিলাম। আহামরি কিছু না।

৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৩

সরকার সেলিম বলেছেন:
দুর মিয়া আপনি ভালা না!!

ফেন্সি খোরদের জন্য একখান দুঃখের সংবাদ দিলেন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১২

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমি তো আর ফেন্সিখোর না।

৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪১

ম্যাক্স পেইন বলেছেন: যাক সেইফ হইছেন তাইলে?

বিয়াফক জ্ঞান! আপনে দেহি ফেন্সি গুরু!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এইটা গুগল মামার গিয়ান, আমার না।

১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৫

লাল দরজা বলেছেন: আপছোস ঐ সকল গর্ধপদের জন্য যারা হাজার ট্যাকা দিয়া কিন্না সাড়ে এগার ট্যাকার বিষ খায়! :-B আমি সেই সকল ক্ষন জন্মা সৌভাগ্যবানদের এক জন, যে কিনা মাত্র সাড়ে এগারো টাকায় ফেন্সিডিল বিক্রি হইতে দেখছি এই জীবনে। সেটা আশির দশকের গোড়ার কথা। মানুষ তখন কাশির অসুদ ঔষধ হিসেবে আবাল বৃদ্ধ সকলেই ফেন্সিডিল সেবন করিতে পারিত। :P

একটা ব্যাপর মনে হইল, এ্যালকোহল নিয়া এখন আমাদের ভাবনা চিন্তা পাল্টানো দরকার। ৬০ টাকা ক্যান একটা বীয়ার হাজার গুন ভালো ১০০০ টাকা দামী এক বোতল ফেন্সি বিষ এর চেয়ে। টাইগার, স্পিড এই সব কেমিক্যাল ফালতু এনার্জি ড্রিং এর চেয়ে এক দুই ক্যান বীয়ার অবশ্যই অনেক কম ক্ষতিকারক এবং ক্ষেত্র বিশেষে উপকারীও বটে। বীয়ার কে বাংলাদেশে পানেয় হিসাবে বিক্রি করতে দেয়া উচিত।

সুদ খাওয়া হারাম, তাই বইলা কি বাংলাদেশের মানুষ সুদ খাওয়া ক্ষেমা দিছে? বাংলাদেশে কি সুদের বানিজ্য হারাম হইছে? তাইলে এ্যালকোহল হারম হারাম কইরা এমন পেখনা করার কি আছে!

হিরোয়িন, ফেন্সি, এই সব বালছাল খাইয়া জেনারেশন কে জেনারেশন বিকলাঙ্গ, বিকৃত, কর্ম অক্ষম জাতিতে রূপ নিতেছে সেই দিকে কি কারো কোন ভাবনা নাই আমরা আছি কেবল রাষ্ট্ররে টুপি পিন্দানির ধান্দায় ঐ দিকে যে পাছা দিয়া বাঁশ হান্দাইতাছে একটা জেনারেশনের মস্তিষ্ক শুকাইয়া ম্যাড কাউ এ পরিনত হচ্ছে সে দিকে কারো নজর নাই! অদ্ভুত!!!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৫

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: মাদকাসক্তি ও মদ্যাসক্তি উভয়টাই ক্ষতিকর। উভয়টাই মানুষের স্নায়ুকে ধ্বংস করে দেয়। সুতরাং একটার বিকল্প আরেকটা চিন্তা কইরা লাভ নাই।

১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৮

নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন: আমি প্রথম কিনছি ৫৬ টাকা বোতল:)

এখন কেনার সামর্থ নাই। তাই ছাইড়া দিছি।:(

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৬

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: বাড়ির সামনে একটা দানবাক্স লাগায়া দেন। কেউ যদি দয়া কইরা বোতল দিয়া যায়।

১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১১

শাওন৩৫০৪ বলেছেন: ঘুমাসছে....:(

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৬

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ফেন্সির নাম শুইনাই ?

১৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩

কৌশিক বলেছেন: লাল দরজার সাথে সহমত। দেশী বিয়ার খাইত্মাম চাই!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২১

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ফেন্সিখোররা কিন্তু ফেনসিডিলের বিকল্প হিসেবে বিয়ার গ্রহণ করবে না। তারা ওই নেশা ছাড়তেই পারবে না।
কোন না কোন মাদক গ্রহণ করতেই হবে ? মাদক গ্রহণ না করলে কী ক্ষতি হয় ?

১৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২১

লাল দরজা বলেছেন: অবশ্যই বিকল্প নয়। আমি বাস্তবতার কথা বলছি। পান তামুক হুক্কা বিড়ি সিগারেট মুক্ত পৃথিবী জিন্দাবাদ।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০১

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমি তো পান, তামুক, হুক্কা, বিড়ি সিগারেট, ফেন্সি, মদ কিংবা এনার্জি ড্রিংক খাই না। কোন নেশাই আমার নাই। বেশ সুস্থ আছি।

১৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৯

বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: লালুদার ১০ লম্বর কমেন্টের সাথে পুরাপুরি একমত

১৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩২

মুবাশ্বির বলেছেন: বছর কয়েক আগে কে যেন ফেন্সি খেয়ে আমাদের বাসার পিছনের ছোট পুকুরটিতে বোতলটি ফেলে রেখে যায়। তখনই একবার ইহাকে দর্শন করার সুযোগ হয়েছিল।

তথ্যবহুল পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

অফ টপিকঃ আপনার পোষ্টের লেখাগুলো ডানদিকে চেপে থাকার ফলে প্রতি লাইনের শেষ ১/২ শব্দ বা তারও বেশি পোষ্ট আর্কাইভ বক্সে হারিয়ে যায়। তাই পোষ্ট পড়তে কমবেশি সমস্যা হয়। সমাধান কি আছে?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০২

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনি সম্ভবত ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করেন। ফ্লক ব্রাইজার ব্যবহার করতে পারেন। দেখবেন এই রকম কোন সমস্যা নাই।

ডাউন লোড করতে
http://www.flock.com/

১৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৮

কালপুরুষ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। মানুষের বোধোদয় হউক। আমাদের দেশের নীতি নির্ধারকরাই অনেকভাবে এই দেশের বারোটা বাজাচ্ছে। এই দেশে ফেনসিডিল ব্যান না করলে দেশের টাকা দেশেই থাকতো আর তাতে মাদকের পরিমাণও কম থাকতো। তবে এদেশে ফেনসিডিল ব্যান করানোর পেছনে অন্য কোন পক্ষ কাজ করেছে কিনা সেটাই বা কে জানে। বাংলাদেশের বর্ডার জুড়েই সব ফেনসিডিলের ফ্যাক্টরি।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৯

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এই সন্দেহটা অমূলক নয়। তবে মাদক ব্যান না করেও তো উপায় নাই।

১৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪২

প্রচেত্য বলেছেন:
লেখাটির দুটো দিক : বিশ্লেষণাত্মক এবং তথ্যনির্ভর - দুটোই সমান গ্রহণযোগ্য

মানুষ যে ক্যান এইসব ছাইপাশ খায় !

১৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৫

ওস্তাসাঁই বলেছেন:


কিন্তু বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে ভারতে যেই ফেনসিডিল তৈরি হয় তাতে কোডেইন থাকে ২০%।

এক দমেতে সাধুদুই দমে সন্যাসী
তিনদমেতে বড়ই নেশা ভারত ভালবাসি

২০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১৭

সালাউদ্দীন খালেদ বলেছেন: জিনিস একটা

২১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৯

এহসান জুয়েল বলেছেন: ভাই জানেনতো, এক সাবেক এমপির গাড়িতেও পাওয়া গেছে!!!!!!!!

২২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩২

পল্লী বাউল বলেছেন: কিছুদিন আগে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের একটি কনফারেনন্সে শুনালাম আমাদের বর্ডারের কাছে নাকে ভারতের প্রায় ৫০টির মতো ফেন্সিডিলের ফ্যাক্টরি আছে এবং এ ফ্যাক্টরিগুলোর উতপাদিত ফেন্সিডিল কেবলমাত্র বাংলাদেশে প্রেরণ করা হয়। তাহলে বুঝেন প্রতিদিন কত হাজার বোতল ফেন্সি এ দেশে ঢুকে।

লাল দরজার সাথে একমত।

২৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৯

একসেপশন বলেছেন: যে দেবতা যে ফুলে তুষ্ট।
কেউ দুধ বেচে মদ খায়, কেউ মদ বেচে দুধ খায়।

২৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:২১

কুয়াশায় ডাকা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট । যারা এটা খায় তারা এর ক্ষতিকর প্রভাব যেনেও যে কেন খায় বুজিনা....

২৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২৫

আনিক বলেছেন:

ফেন্সির দাম ৫০০০ টাকা বোতল করা হোক....

২৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৬

আমরা সোচ্চার বলেছেন: মানুষ অনেক সময় বিবেকহীন হয়ে যায়। আপনি যদি কাউকে আগুনে ঝাপ দিতে বলেন তাহলে সে তা করবে না। বুঝে শুনে নেশাদ্রব্য সেবন করা আর আগনে ঝাপ দেয়া তো একই কথা।

২৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৮

হঠাৎ বলেছেন: দেশী ফেনসিডিল অইলে বোধ হয় দাম ৭০/৮০ টেকায় পাওন যাইত। যাউকগা.. দেশত পাওন যায় কৈ? গবেষণা করছেন, তাইলে এইডা জানেন নিশ্চই..
অনেক দিন পর ডাইলের গন্ধ নাকে আয়া লাগল। আহা..

২৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:২৭

রেড ওয়াইন বলেছেন: "ফেন্সির দাম ৫০০০ টাকা বোতল করা হোক..."

+++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.