![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গল্প লেখার নেশা আমার আশৈশব। মাধ্যমগুলো বদলে গেছে সময়ে সময়ে - কখনও গল্প, কখনও উপন্যাস, কখনও নাটক, কখনও চলচ্চিত্র কিংবা কখনও টিভি নাটক। যে মাধ্যমেই কাজ করি না কেন, একই কাজ করেছি - গল্প বলেছি। আমি আজন্ম গল্পকার - এক সাদামাটা গল্পকার। মুঠোফোন : ০১৯১২৫৭৭১৮৭. বৈদ্যুতিক চিঠি : [email protected]ফেসবুক : http://www.facebook.com/shajahanshamim.scriptwriterদৃষ্টি আকর্ষণ : আমার নিজের লেখা সাহিত্যকর্ম যেমন উপন্যাস ও নাটক - যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।
পত্রিকায় নানা অনুষ্ঠানের ছবি ছাপানো হয়। তার মধ্যে ইদানিং বেশি দেখছি স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণের ছবি। বছরের প্রথম দিকে এখন প্রত্যেক স্কুলে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পুরস্কার দেয়া হচ্ছে।
ছবিগুলো দেখে ভালো লাগে। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের হাত থেকে পুরস্কার নেয় কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। কী নেয় শিক্ষার্থীরা পুরস্কার হিসেবে ?
থালা-বাটি।
থালা-বাটি।
থালা-বাটি।
থালা-বাটি।
কয়েকটা ছবিতে দেখুন তার নমুনা :
এখন আমার কিছু সহজ প্রশ্ন :
০১) স্কুলের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার হিসেবে কি থালা-বাটি সবচেয়ে উপযুক্ত ?
০২) কী ভেবে পুরস্কার হিসেবে থালা-বাটি মনোনয়ন করা হল ?
০৩) থালা-বাটি ছাড়া কি অন্য কিছু পুরস্কার হিসেবে বিবেচনা করা যায় না ?
০৪) একটা স্কুলের বিভিন্ন প্রতিয়োগিতায় যারা বিজয়ী হয়, তাদের জন্য পুরস্কার হিসেবে কোনটি সেরা হতে পারে ?
আমার কাছে মনে হয়, পুরস্কার হিসেবে থালা-বাটি একটা জঘন্য মনোনয়ন। কেননা, এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের এক ধরনের ফাকি দেয়া হচ্ছে। ধরে নেয়া হচ্ছে, ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় তারা থালা-বাটি পাওয়ার জন্য অংশগ্রহণ করছে। অথবা তাদের বাড়িতে থালা-বাটির বড় অভাব। অথবা তারা থালা-বাটি পাওয়ার যোগ্য। অথবা থালা-বাটি হল শিক্ষার্থীদের জন্য সবচেয়ে সেরা পুরস্কার।
আমার মনে হয়, থালা-বাটি নয়, বরং ক্রীড়া প্রতিযোগিতার জন্য পুরস্কার হিসেবে মেডেল বা ক্রেস্ট দেয়া উচিত। যদি সেটা দেয়া সম্ভব না হয়, তবে বই হতে পারে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তার শিক্ষার্থীদের বই দিতেই পারে এবং উপহার বা পুরস্কার হিসেবে বই একটা সেরা মনোনয়ন।
অন্য দিকে যারা সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে বিজয়ী হয়, তাদের মেডেল বা ক্রেস্ট দেয়ার পাশাশাশি বইও দেয়া যেতে পারে।
বই কেন সেরা পুরস্কার ?
একটা শিক্ষার্থী কেবল তার পাঠ্য বই পড়বে, এটা কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নীতি হতে পারে না। বরং একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চাইবে, তার এখানে যারা শিক্ষা গ্রহণ করতে এসেছে, তারা বর্তমান সময়ের প্রাসঙ্গিক সব কিছু সম্পর্কে জানুক। তারা হয়ে উঠুক একজন জ্ঞানী মানুষ। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মূল দায়িত্ব হল শিক্ষার্থীদের জ্ঞান পিপাসু হিসেবে গড়ে তোলা।
জ্ঞানের প্রতি শিক্ষার্থীদের আকর্ষণ বাড়াতে হলে পাঠ্য বইয়ের পাশাপাশি অন্যান্য ভালো বই পড়ার প্রতিও আগ্রহী করে তুলতে হবে। সে জন্য স্কুল থেকে শিক্ষার্থীদের পুরস্কার হিসেবে বই দিলে সবচেয়ে ভালো হয়। ভালো ভালো বই দিয়ে তাদের নানা ধরনের বিষয়ে জ্ঞান পিপাসু করে তোলা সম্ভব।
অথচ এই থালা-বাটি দিয়ে তাদের না ক্রীড়া, না সংস্কৃতি, না জ্ঞান - কোন কিছুর প্রতিই আকৃষ্ট করা যাচ্ছে না । তাদের জীবনটাকে পার্থিব এই সব তুচ্ছ বৈষয়িক লোভ লালসার দিকেই ঠেলে দেয়া হচ্ছে। কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিশ্চয়ই এই কাজ করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত নয়।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: পড়ার জন্য ও মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৫৯
ব্যতিক্রমী বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। বই দিলে যদি বন্ধ মনের কপাট খুলে যায় তবে তো মুশকিল।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০৭
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: বন্ধ মনের কপাট খোলার জন্যই তো শিক্ষার্থীরা স্কুলে যায়, শিক্ষা গ্রহণ করে, তাই নয় কি ?
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৫৯
চতুষ্কোণ বলেছেন: স্কুলে থালাবাটি পুরুষ্কার দেয় মায়েদের মন রক্ষার্তে
পোষ্টের সাথে সহমত।+++
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১০
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: থালা-বাটির দোকান কি মায়েরা চিনেন না ?
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০৪
রাজসোহান বলেছেন: ভবিষতে যাতে বিয়ার সময় থালা বাটি না লাগে এই জন্য দেয়
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০৯
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আর ছাত্র-ছাত্রীদের বিয়ার সময় ফ্রি খানা খায়া আসব - উপহার দিতে হইব না। কী মজা, স্কুলের ফান্ডের উপর দিয়া বিয়ার উপহার হয়া গেল ।
৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০৭
লালসালু বলেছেন: রাজসোহানের কমেন্টে ঝাঁজা
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৩
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আসলেই দুর্দান্ত কমেন্ট।
৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০৭
ধানসিঁড়ি বলেছেন: একমত নই। যারা গ্রামে বড় হন নি তাদের কাছে থালাবাটি পুরস্কার দেয়াটা অযৌক্তিক মনে হয়। কিন্তু আমরা গ্রামের লোকজন জানি, গ্রামে স্কুল পড়ুয়া অনেক ছাত্র-ছাত্রীর বাড়ীতেই থালাবাটির অভাব। পুরস্কারের নামে থালাবাটি দেয়ায় শিক্ষার্থী পরিবারটি উপকৃত হয়। বই মেধা বিকাশে সহায়ক, এজন্য স্কুলগুলো সমৃদ্ধ পাঠাগার তৈরী ও পাঠাভ্যাসের ব্যবস্থা করলে সহজেই শিক্ষার্থীরা বাড়তি জ্ঞান পাবে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৩
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমরা জ্ঞানের প্রতি আকৃষ্ট হই না বলেই আমাদের অভাব দূর হয় না। জ্ঞানচর্চা করলে আমাদের মতো উর্বর দেশে দারিদ্র কবেই পালিয়ে যেত।
৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০৯
মেঘের পরে মেঘ বলেছেন: ভাল বলেছেন। থালা-বাটি পুরস্কার প্রথা বন্ধ হোক। বইই সর্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কার স্কুলের ছেলেমেয়েদের জন্য। তবে তা অবশ্যই যেন ছাত্রের বয়স উপযোগী হয়। প্রসংগক্রমে আমার নিজের ঘটনা বলছি। ৬ষ্ঠ থেকে ৭ম শ্রেণীতে ওঠার সময় পুরষ্কার হিসেবে দেয়া হয়েছিল "প্রাচীন ভারতীয় লিপিমালা" নামের বিশাল এক পান্ডিত্যপূর্ণ বই। সেটা সেসময় দুই এক পৃষ্ঠা পড়ে বুঝতে পারিনি, বোঝার কথাওনা। স্কুলের সাথে জড়িত যারা আছেন, তারা অবশ্যই বই নির্বাচনে আরো যত্নবান হওয়া দরকার।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনার পয়েন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমন বই নির্বাচন করা হোক যাতে শিক্ষার্থীর বয়সের সঙ্গে সেই বইয়ের বিষয়বস্তু সামজস্যপূর্ণ ও আকর্ষণীয় হয়। তাহলে সে বইয়ের প্রতি আকৃষ্ট হবে, ভয় পাবে না।
৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৩
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: বইয়ের চেয়ে ভাল কোন পুরষ্কার হতেই পারে না। ভাল বলেছেন।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৪
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: একজন শিক্ষার্থীর জন্য বই ছাড়া আর কোন পুরস্কার সেরা হতে পারে ?
৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৫
তোমোদাচি বলেছেন: চমতকার একটা বিষয়ে আলোকপাত করেছেন।
আমাদের স্কুলে পড়ালেখার জন্য বই দিত আর খেলাধুলার পুরস্কার থালা---
এখন কি দেয় জানিনা,
স্কুলের বাচ্চাদের জন্য প্রতিষ্ঠিত মানুষের জীবনি খুব ভাল উপহার।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৮
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এখন কী দেয়া সেটা তো ছবিগুলোতে দেখতেই পাচ্ছেন। বিখ্যাত মানুষের জীবনী কিশোর বয়সে পড়লে তাদের মধ্যে এক ধরনের উদ্দীপনা তৈরি হয়। সেই উদ্দীপনা তাকে ভালো মানুষ হতে উদ্বুদ্ধ করে। চমৎকার একটা পরামর্শ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৭
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: বই দেয়াই উত্তম।
তবে ক্রেস্ট দেয়ার চেয়ে থালা-বাটি দেয়া ভাল।
কোন না কোন কাজে লাগে
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২০
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: স্কুল কাজে লাগানোর জায়গা নয়, জ্ঞান অর্জন করার জায়গা - এই বিষয়টি মাথায় রাখা দরকার।
১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৩
কালের কুতুব বলেছেন: বইয়ের চেয়ে ভাল কোন পুরষ্কার হতেই পারে না।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৮
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পুরস্কারের তালিকায় বই ছাড়া অন্য কোন জিনিস নির্বাচিত করা ঠিক না। কেননা, জ্ঞান বিতরণ করাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কাজ। আর বই জ্ঞানের বাহন।
১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৭
হায়রে দুনিয়া বলেছেন: ক্য়দিন আগে ফোন করলাম আমার পিচ্চি ভাগ্নিকে। জিজ্ঞেস করলাম, কি করস। বলল, স্কুলের পুরষ্কার বিতরনী আজকে তাই সেখানে যাওয়ার জন্য রেডি হচ্ছে কারন উনিও একখানা পুরষ্কার পাবে।
আমি বললাম, খুব ভাল আম্মু। কনগ্রাচুলেশন্স। তুমি ভাল পড়াশুনার করে ৩য় হইছ, দেখো এখন পুরষ্কার পাচ্ছো। চেষ্টা কর যাতে পরেরবার ফার্স্ট প্রাইজটা পাও।
সে কয়, ধুর। ঘোড়ার ডিমের প্রাইজ। আমি যাইতেই চাই না। আম্মু জোড় করে নিচ্ছে।
আমি কই, প্রাইজ পাবা। যাইতে চাও না কি কারনে?
বলল, গতবারও পুরষ্কার পেয়েছিলাম। একটা কাচের বাটি। ফুটপাতে পাওয়া যায়। দাম ১০ টাকা। (একটু বলি, উনার স্কুলের বেতন ২০০০/মাস!!)
আমি বললাম, আরে ব্যাটা। প্রাইজ ত প্রাইজই। প্রাইজ আর গিফটের কি দাম আছে নাকি। এটাকে সুন্দর করে যত্ন করে রেখে দিবা।
আন্টি তর্ক করল, আমি কাচের বাটি দিয়ে কি করব ইত্যাদি ইত্যাদি। কথা কাটানর জন্য আমি একসময় বললাম, রেখে দাও। ২০-২৫ বছর পরে যখন তোমার বাবু হবে, তাকে এইটাতে সুজি বানায় খাওয়াবা।
সে বলল, তোমার মুন্ডু।
যাই হোক, আসলে আমাদের জাতীয় জীবনেই একটা বড় সমস্যা আমরা পুরষ্কারের গুরুত্ব বুঝি না। আমাদের বড়, আকর্ষনীয় পুরষ্কারের বড় অভাব। যেকোন পুরষ্কার আকর্ষনীয় করতে হয় বিশাল অংকের অর্থ দিতে হবে বা এটাকে গ্ল্যামারাইজ করতে হবে।
আমাদের প্রথম ৩ টা পুরষ্কার (বীরশ্রেষ্ঠ, বীর বিক্রম, বীর উত্তম) ত আর কাউকেই দেয়া হবে না। বীর প্রতীক দেয়া হয় শুধু ফোর্সের লোকদের। (জানি না এটা অফিসিয়াল নিয়ম কিনা, আমি কোন পাবলিক কে পাইতে শুনি নাই)
তারপর আছে স্বাধীনতা পুরষ্কার, একুশে পদক, বাংলা একাডেমী পুরষ্কার।
এর মধ্যে স্বাধীনতা পুরষ্কার কবে দেয়, কাকে দেয় খবরও পাই না।
বাকি দুইটা নিয়মিত হলেও এগুলির প্রচার এতই সীমিত যে বেশির ভাগ লোক খবর পায় না বা রাখে না যে কে এগুলি পাইল। এই মাসেই দেয়া হইছে এইগুলি (এই বছরের বাংলা একাডেমী পুরষ্কার কি দেয়া হইছে? সত্যি বলতে, জানি না)। কয়জন জানেন, কে পাইছে এইবার একুশে পদক। পত্রিকায় এক কলামে এক চিপা দিয়ে ছাপা হয় এইসব খবর।
চলচ্চিত্র পুরষ্কার ত দেয় প্রতি ৫-৭ বছরে একবার।
দূরে যাব না, ভারতেই তাদের পদ্ম পুরষ্কার গুলি এত পপুলার। সচিন করল ২০০, সাথে সাথে দাবী উঠল, তাকে ভারতরত্ন দিতে হবে। আমি জানি না এটা কি। কিন্তু বড় কিছু হবে নিশ্চয়ই। আমাদের দেশের কেউ এরকম বড় কিছু করলে কি দাবী উঠত যে তাকে একুশে পদক দাও? কেন উঠত না? কারন এত অগুরুত্বপূর্ন এই পুরষ্কার যে এটা দেয়া না দেয়া নিয়ে কেউ মাথাই ঘামাইত না।
সরি বস, কথা পুরাই অন্যদিকে নিয়ে গেলাম।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এখানে পুরোপুরি অপ্রাসঙ্গিক নয় এই কথাগুলি। ভাবার মতো বিষয়। বিশাল এই মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
১৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩২
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ক্লাশ ওয়ানে দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রথম হযে পেয়েছিলাম একটা কাঁচের গ্লাস! হাইস্কুলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পেয়েছি সিরামিক বাটি, থালা........।
বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে পরিবর্তন হয়েছে। গোটাকতক ক্রেস্ট আর কিছু বই পেয়েছি। শুধু এগুলোই এখন স্মৃতি হিসাবে আছে। থালা-বাটিগুলো দ্রুতই মিশে গিয়েছিল অন্য অনেক থালা-বাটির মধ্যে. তাদেরকে খুজে বের করা সম্ভব না। ওহ হো, হাই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীদের স্মৃতি শক্তি প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়ে পেয়েছিলাম একটা প্লাস্টিকের জগ!
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩৫
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: হ্যা, এটা আরেকটা ভালো পয়েন্ট। থালা-বাটি দ্রুতই মিশে যায় অন্য থালা-বাটির সঙ্গে। অন্য দিকে একটা ক্রেস্ট বা মেডেল স্মৃতি হিসেবে থেকে যায়। তাকে বার বার মনে করিয়ে দেয়, তুমি সেরা ছিলে। জীবনের যে কোন সমস্যায় তাকে পেছন থেকে শক্তি যোগায়।
আর একটা ভালো বই মৃতু্্যর আগ পর্যন্ত তাকে দিয়ে যায় বেঁচে থাকা ও লড়াই করা শক্তি।
১৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: এসব হান্ডি-পাতিল ডান্ডি দিয়ে ভেংগে দেওয়া উচিৎ। কিন্তু কে দেবে!
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৪২
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: হান্ডি পাতিল না ভেঙ্গে হান্ডি পাতিল দেয়ার ধারণাটি ভাঙ্গা দরকার।
১৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৪৭
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: তায়েফ আহমাদ বলেছেন: বইয়ের চেয়ে ভাল কোন পুরষ্কার হতেই পারে না।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৫০
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমিও সেটাই মনে করি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উচিত তার শিক্ষার্থীদের জ্ঞান পিপাসু করে তোলা।
১৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৫১
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: লেখক বলেছেন: স্কুল কাজে লাগানোর জায়গা নয়, জ্ঞান অর্জন করার জায়গা - এই বিষয়টি মাথায় রাখা দরকার।
তা আপনার ক্রেস্ট দিয়ে কি জ্ঞান অর্জন হয় বলতে পারেন?
বিনয়ের সাথে বলতে চাই, ছাত্রজীবনে বহু ক্রেস্ট/মেডেল পাইছি, যেগুলোর অল্প কিছুই এখন অক্ষত আছে।
আপনার মত আঁতেল পাব্লিকের পোস্টে মন্তব্য করার এক বিপদ, না বুঝেই এ্কটা পাল্টা কমেন্ট করে বসেন। আসলে যে যার অবস্থান থেকে চিন্তা করে...
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৫৯
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ক্রেস্ট দিয়েও জ্ঞান অর্জন হয়। সেটা হল কিভাবে মানুষকে সম্মান জানাতে হয় সেই জ্ঞান। আমাদের সমাজে চলতে হলে এই সামান্য জ্ঞানও দরকার আছে।
প্রাচীন গ্রিসে জলপাই পাতার মুকুট পরানো হত পুরস্কার হিসেবে। কাজের জিনিস নয়, মূল্যবান তো নয়ই, কিন্তু সম্মানের জিনিস। ক্রেস্ট সেই সম্মানের জিনিস।
ক্রীড়া বা সংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় পাওয়া পুরস্কার কোন বৈষয়িক না হয়ে সম্মানের হলেই ভালো হয়। আর যদি কাজের জিনিস দেয়ার পক্ষে মতামত আপনার থাকে, তবে বলব, পৃথিবীতে সবচেয়ে নগদ কাজের জিনিস হল নগদ টাকা। পুরস্কার হিসেবে নগদ টাকা দেয়া কি ঠিক হবে ?
আপনার যেমন আমার সাথে দ্বিমত করার অধিকার আছে, আমারও নিশ্চই আছে। আশা করি, এইটুকু সম্মান আমি পেতেই পারি।
১৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:২৮
আমি ভাল আছি বলেছেন: থালা বাটি দেয় ভাত খাওনের লাইগ্যা। আর ভাল খাইয়া খাইয়া অকর্মা হওনের লাইগ্যা
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: তাই তো মনে হয়।
১৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৩৫
বন্ধন ১৯৮৩ বলেছেন: তায়েফ আহমাদ বলেছেন: বইয়ের চেয়ে ভাল কোন পুরষ্কার হতেই পারে না। ----একমত
"শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড"
"Seek knowledge from the Cradle to the Grave." Prophet Muhammad (SAW)
আপনার পোস্টের সাথে সহমত।+ + + + +
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:১৭
ত্রিভুজ বলেছেন: থালাবাটির দাম কম, এইজন্য হয়তো...
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: হ্যা, সেটা হতে পারে। কিন্তু এই অনুষ্ঠানের জন্য বছরের প্রথমেই ভর্তি ফির সঙ্গে টাকা নেয়া হয়।
২০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:২৩
কাঠের খাঁচা বলেছেন: রাজসোহান বলেছেন: ভবিষতে যাতে বিয়ার সময় থালা বাটি না লাগে এই জন্য দেয়
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫২
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আগাম পুরস্কার আর কি
২১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৩৯
মেহেরুবা বলেছেন: স্কুলের বাচ্চাদের জন্য তাদের বয়স উপযোগী ভাল বই ই হওয়া উচিৎ শ্রেষ্ঠ উপহার।
আপনাদে ধন্যবাদ সুন্দর এই পোষ্টের জন্য।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ অত্যন্ত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
২২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৪২
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: @ হায়রে দুনিয়া:
বীর প্রতীক খেতাব এখন কাউকে দেয়া হয় না। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্যে ৪২৬ জনকে ওটা দেয়া হয়েছিল।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক স্বাধীনতা পদক। ওই পদকপ্রাপ্তরা কোন রাষ্ট্রীয় সম্মান ভোগ করেন না। তাদেরকে কোন খেতাব দেয়া হয় না। ভারতে ৪টি বেসামরিক পদক দেয়া হয় যার সর্বোচ্চটি ভারত রত্ন। ভারত রত্ন খেতাবধারী ব্যক্তি ভারতে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী একজন মন্ত্রীর থেকে উচ্চ মর্যাদা পেয়ে থাকেন।
২৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৫৭
সপ্ন পুরন বলেছেন: একমত
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
নীল ভোমরা বলেছেন:
সহমত! বই-ই হতে পারে যথার্থ পুরস্কার।
বস্, আমার এই পোস্টে আপনার একটি কমেন্ট প্রার্থনা করছি! আপনার কমেন্টে... নিজের লেখার ভাল/মন্দ বুঝতে পারি, অনুপ্রাণিত হই।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: মন্তব্য করেছি।
২৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫
ইন্ঞ্জিনিয়ার বলেছেন: ১০০% সহমত।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: পড়ার জন্য ও মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
২৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
পারভীন রহমান বলেছেন: থালা-বাটি .....................কেন দেয়.....................কারণ আম্মু পছন্দ করে =))
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আসলেই কি আম্মু পছন্দ করে ?
২৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪৮
কাজু বলেছেন: ধন্যবাদ।
একমত।+++++
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৩
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৯
মে ঘ দূ ত বলেছেন: পুরস্কার বই হওয়ার সাথে একমত।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৮
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫১
নষ্ট ছেলে বলেছেন: যদি কোনদিন ভিক্ষা করার দরকার হয় তখন থালা-বাটি কাজে দিব
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৩
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এত নিষ্ঠুর মজা করা কি ঠিক ?
৩০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৪
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: সহমত। একটা ভালো দিক তুলে ধরেছেন
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
৩১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৬
লড়াকু বলেছেন: থালা-বাটি পুরস্কার প্রথা বন্ধ হোক।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৩
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: জ্বী।
৩২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৫
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: একমত পোষণ করছি!
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪৮
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ওকে।
৩৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০৪
ফিরোজ-২ বলেছেন: পুরস্কার বই হওয়ার সাথে একমত।
৩৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন: একটা চেষ্টা করছিলাম
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৫০
রাজিব খান০০৭ বলেছেন: হুমম।একমত