|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 আশিকুর রহমান অমিত
আশিকুর রহমান অমিত
	লিখতে পারি না পারি ব্লগিং টা শখ। ফেসবুকেঃ https://www.facebook.com/ashiqur.amit সত্য যতয় তিক্ত হোক সেটার পক্ষে থাকার চেষ্টা করি কিন্তু অনেক সময় তা হয়ে উঠে না। রাজশাহী প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে যন্ত্রকৌশলে পড়াশোনা শেষ করে এখন কামলা। এক কালে রস আলোতে ফান আইডিয়া দিতাম। এখন জীবনটা রম্য হয়ে গেছে। অবসর কাটে গল্পের বই আর মজিলায় স্বেচ্ছাসেবা।
যখন স্কুলে পড়তাম নিল ডাউন হওয়া ছিল কমন ঘটনা। এখন নিল ডাউন হওয়া আছে কিনা জানি নাহ , তবে অভিনব কান্ডের জন্য এই শাস্তির মজাটা ছিল অন্যরকম....
অস্ত্রের অপব্যবহারঃ
তখন পড়ি ক্লাস ফোরে। সবসময় মাথায় চিন্তা থাকত কি করে অন্য কে কাবু করা যায়। একদিন ইংরেজী স্যার ক্লাসে উপস্থিত আছেন এমন সময় বন্ধু আরেফিনের মাথায় আসল আইডিয়া। কিছু নাহ সেই রাবার ব্যান্ড দিয়ে কাগজ ছুড়ে মারা। মারাত্নক এক অস্ত্র পেয়েছি এই খুশিতে আমি বলে উঠলাম, “এখনই তাহলে টেস্ট করে দেখি কেমন কাজ করে” যেই বলা সেই কাজ । ক্লাস চলাকালীন অবস্থায় ফাকা জায়গা লক্ষ্য করে কাগজ নিক্ষেপ করল বন্ধু আরেফিন। কিন্তু বিধিবাম অস্ত্র টা যত চমৎকার বন্ধুবরের হাতের টিপ ততটাই খারাপ। কাগজ যেয়ে লাগল আরেক সহপাঠী ইমনের গায়ে। স্যার কে নালিশ জানাবে এমন ছেলে ইমন নাহ, কিন্তু সেদিন কি হল সঙ্গে সঙ্গে স্যারের কাছে নালিশ চলে গেল। স্যার আরেফিন কে ডেকে জিজ্ঞেস করল, “ওকে মারলা কেন”? বেচারা আরেফিন আমাকে দেখিয়ে উত্তর দিল স্যার ঐ মারতে বলেছে তাই মারলাম। এইবার ডাক পড়ল আমার। যথাযথ উত্তর দিতে না পারায় স্যার বললেন যাও, বাহিরে যেয়ে সুন্দর ভাবে দুজন দুজনার কান ধরে নিল ডাউন হয়ে বসে থাকো। সেদিন কান ধরে থাকার জন্য যতটা নাহ কান লাল হয়েছিল তাঁর চেয়ে বেশি লাল হয়েছিল লজ্জায়।
স্কেটিং স্কেটিং
ঘটনা ক্লাস সিক্সের। তখন আর নিল ডাউন হয়ে থাকার লজ্জা নাই! আমাদের দেশে স্কেটিং করার উপায় সেইভাবে নাই। কিন্তু ক্লাসে একদল ছেলে মিলে আবিষ্কার করল , ক্লাসের পিছনের ফাকা জায়গাটা বেশ পিচ্ছিল। আরামসে স্কেটিং করা যাবে তথা দৌড়ে এসে পড়ে যাওয়ার ভান করা যাবে। প্রথম প্রথম এই আইডিয়া হালে পানি না পেলেও একসময় গোটা ক্লাসে হয়ে উঠল জনপ্রিয়। একদিন বিজ্ঞান স্যার আসতে দেরি করায় সবাই মেতে উঠলাম তথাকথিত স্কেটিং খেলায়। স্যার ক্লাসে এসে দেখেন অর্ধেক ছাত্র পিছনে স্কেটিং এ মগ্ন বাকি অর্ধেক মুগ্ধ দর্শক হিসেবে দেখছে। তারপরের কাহিনী, প্রায় ২৪ জন মিলে লম্বা লাইন করে নিলডাউন হয়ে থাকলাম ক্লাসের সামনের বারান্দায়। যদিও অর্ধেক ছাত্র ক্লাসের বাহিরে, কাদের নিয়ে ক্লাস হবে এই স্বার্থে স্যার সেদিন শাস্তির সময় কমিয়ে দিয়েছিলেন।
 
বিচিত্র অঙ্গাভঙ্গিঃ
 উঠে গেছি ক্লাস নাইনে। ক্লাসে আছেন বাংলা স্যার। সময় তখন এমপি থ্রী এমপি ফোর প্লেয়ারের। আমি আর প্রিয় বন্ধু শামস গল্প করছি কি করে বাসায় রাজি করিয়ে একটা এমপি ফোর প্লেয়ার কিনা যায়। বাংলা ক্লাসের দিকে মনোযোগ বলতে কিছুই অবশিষ্ট নাই। শেষে শামসের প্রশ্ন ছিল যদি এমপি ফোর প্লেয়ার না কিনে দেয়? আমার উত্তর ছিল কিনে না দিলে কানে ক্যাসেট প্লেয়ার ধরে গান শুনব আর ঘুরব। মাথায় কি ভুত চেপেছিল চেয়ারে বসে থাকা অবস্থায় অঙ্গাভঙ্গি করে দেখালাম ক্যাসেট প্লেয়ার কানে নিয়ে কি করে ঘুরব, তা দেখে শামস নিজেও ডিজের মত অঙ্গাভঙ্গি করে দেখালো। ক্লাসে আর কারো চোখে না পরলেও এই ঘটনার নীরব দর্শক ছিলেন স্যার নিজে ।  আমাদের অভিনয় শেষে খুব সুন্দর ভাবে স্যার আমাদের ডেকে বললেন এদিকে এসো, বাহিরে যাও আর দুজন দুজনার কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকো। আর কেউ না বুঝলেও আমরা ঠিকই বুঝলাম কেন এই শাস্তি! সেদিন ছোট ক্লাসের ছেলেরা মুগ্ধ নয়নে দেখছিল দুটা বড় ভাইয়া কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে।
ফুটবল ফুটবলঃ
স্কুল জীবনের শেষ নিল ডাউন। ক্লাস টেনে তখন। সবার মাথায় ফুটবল খেলার ভুত চেপেছে। কি কারনে স্যার ক্লাসে আসেননি, বেশ কজন মিলে ক্লাসের পিছনে শুরু করলাম ফুটবল খেলা। ফুটবল হিসেবে ব্যবহৃত হল পুরোনো প্লাস্টিকের বোতল। খেলায় যখন সবাই মত্ত তখন শুনলাম স্যার আসছেন। সবাই নিজ জায়গায় বসে গেলাম। দেখলাম ক্লাসে এসেছেন অ্যাসিস্ট্যান্ট হেড স্যার। স্যার ক্লাসে ঢুকার কিছুক্ষন পর বন্ধু প্রিন্স যে আমাদের সাথে খেলছিল তাকে বলল, কি ব্যাপার ছেলে তুমি এত ঘেমে আছো কেন? নিশ্চয় পিছনে খেলছিলা তাই না? অভিজ্ঞ স্যার বুঝে গেলেন ঘটনা কি। ক্লাসের ফার্স্ট বয় রাচিকে দাড় করিয়ে বললেন , “কে কে খেলছিল নাম গুলো বল তো”। সেদিন খেলোয়াড়গুলোর মধ্যে রাচি নিজেই ছিল। তাই নিরুপায় হয়ে  নিজের নাম সহ সকল খেলোয়াড় দের নাম বলে দিল। স্যার আমাদের ঠিক সে জায়গায় নিল ডাউন করালেন যেখানে সবাই বীরদর্পে খেলছিলাম। স্যার নিজে চেয়ার টেনে এনে সেইখানে বসলেন। আর নিলডাউন অবস্থায় আমাদের কে প্রশ্ন ধরতে থাকলেন! সেদিনকার নিলডাউন হওয়া ছিল এক অনন্য অভিজ্ঞতা।
 ৩৮ টি
    	৩৮ টি    	 +৭/-০
    	+৭/-০  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:০৪
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:০৪
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: 
২|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:০৯
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:০৯
আহসান২০২০ বলেছেন: নিলডাউন কী?
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:৩০
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:৩০
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: হাটু গেড়ে কান দুটো ধরে বসা
৩|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:১৫
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:১৫
বাংলাদেশের বিবেক বলেছেন:   
   
   
   
 
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:৩১
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:৩১
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: জীব কাটেন ক্যান, আপনের নিল ডাউনের কাহিনী মনে পইরা 
৪|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:৩৬
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:৩৬
তামজিদা সুলতানা বলেছেন:   :#>
  :#> 
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:৪৩
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:৪৩
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন:   
   
 
৫|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:৫১
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:৫১
অস্থির ভদ্রলোক বলেছেন: ভাই মনে পরছে   
   
   
 
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২১
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২১
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন:  মনে পইরা কান্নার ইমো কেন ভাই ? বেতের চেয়ে তো এইটাই ভাল ছিল   
 
৬|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৩:০৫
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৩:০৫
অনীশ বলেছেন: অতীতের স্মৃতি মনে পড়ে গেলো। লেখাটি ভালো লাগলো।
বিঃদ্রঃ আমি ২৮ ফেব্রুয়ারিতে হয়তো রাজশাহী আসবো।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২২
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২২
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: বর্তমানে বসে মনে হয় অতীতটাই ভাল ছিল। লিখা ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ। আর রাজশাহীতে স্বাগতম 
৭|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৩:২৩
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৩:২৩
সেয়ানা বলেছেন: ভালো লাগলো
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২৩
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২৩
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন:  ধন্যবাদ 
৮|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:১৫
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:১৫
৮ই ফাল্গুন বলেছেন: ্কুল জীবনের কথা মনে পড়ল। 
গুঁতান  
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২৪
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২৪
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: TC  
 
৯|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:১৮
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:১৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: রাবার ব্যান্ড দিয়ে মারার চেয়ে খেতাম বেশী। ক্লাসের বদ কিছু ছেলে ছিলো মেয়েদের কে মেরে চুপটি মেরে যেতো টের পেতামনা কোন দিক থেকে আসলো। একবার একজন মেরেছিলো চুইংগাম দিয়ে। কপাল ফুলে...   
 
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২৫
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২৫
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ইস চুইংগাম এত ভাল কাজে দেয়। তখন জানলে ট্রাই করা যেত   
 
আমাদের অবশ্য বয়েজ স্কুল ছিল
১০|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২০
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২০
আখাউরা পূলা বলেছেন:  ক্লাস সেভেনেই হবে। ২য় ক্যপ্টেনের নিতম্ব নিচে কলা আর চকের গুড়া আবিস্কৃত হল! দেখার মত হইছিল  
   ! দোষী সম্পূর্ণ আমিই ছিলাম।
 ! দোষী সম্পূর্ণ আমিই ছিলাম।  
 
যাই হোক ক্যপ্টেন স্যারের কাছে বিচার দিল, কিন্তু সে নিশ্চিত না যে কে দিছে  । স্যর ছাত্রদের জেরা শুরু করল! উনি আমারে দেখতেই পারতেননা
 । স্যর ছাত্রদের জেরা শুরু করল! উনি আমারে দেখতেই পারতেননা  (না কালা ছিলাম না)! তাই আমারেই প্রথম ধরল! আমি বরাবরই জানিনা
  (না কালা ছিলাম না)! তাই আমারেই প্রথম ধরল! আমি বরাবরই জানিনা  
   !
 !
শেষে জেরার মুখে পড়ে একজন বলেই দিল, আমার আর মারুফের দিকে নির্দেশ করে "..স্যার এই দুই জনের একজন করছে.."  
   
   ।
 । 
মারুফ সেদিন খুবই সুশীল ছাত্র ছিল! স্যরতো তা জানেনা! উনি আমাদের ২জনরেই নির্দেষ দিলেন, "..বাইরে যাইয়া নিলডাউন দে..."  
   ।
 ।
স্কুলের বারান্দায় কান ধরা অবস্থায় কিছু কথা,
মারুফ- দেখ তুই এই কাজ করছস। আমার কাকা পাশের ক্লাসে পড়াইতেছেন, দেখলে খবর আছে, তুই প্লিজ গিয়া স্যাররে ক, তুই করছস...  
   
 
আমি- হ আমি কই, তুমি গিয়া বইয়া থাক, আর আমি একা খাড়ায়া থাকি, এইটা হইবো না....  
 
.....
...........
এরপর কয়েকদিন ও আমার সাথে বিচ্ছেদে ছিল!
পুরান দিনগুলা খুউউউব বেশি টানে...  
   
 
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২৬
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২৬
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: কঠিন একখানা ঘটনা শুনাইলেন ভাই   
   
 
"পুরান দিনগুলা খুউউউব বেশি টানে... "
১১|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২১
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২১
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম !! আহ !! কত্ত স্মৃতি 
স্কুল ছেড়েছি তাও দশ বছর হয়ে গেল .............
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২৮
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:২৮
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: স্কুলের প্রতিটা ঘন্টা্র স্মৃতি নিয়ে যেন একটা ব্লগ লিখা যায়। আমি জানি নাহ এখনকার ছেলেরা স্কুল লাইফ সেইভাবে এনজয় করতে পারে কিনা।
১২|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:৩৩
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:৩৩
মিনহাজুল হক শাওন বলেছেন: আহা আহা সেই দিনগুলি! আমার একটা কথা বলি।
সেইদিন ছিল ইংরেজী ক্লাস। আমি নিয়মিত লেখাপড়া করা ও হোমওয়ার্ক জমা দেওয়ার কারণে ক্লাসে অনেকের চক্ষুশূল ছিলাম। তো একদিন কোন কারণে পড়া করিনাই। স্বভাবতই ম্যাডাম আইসা আমাকে পড়া ধরলেন। আমি পারলামনা। তখন শাস্তি হিসেবে আমাকে আর আমার পাশের জনকে বাইরে যেয়ে নিল ডাউন হয়ে থাকতে বললেন।
তখন ছিল জুন জুলাই মাস। প্রচণ্ড গরম। এদিকে করিডোরে রোদ আসতেছে। আমরাও ঘামতেছি। তো ছায়াতে যাওয়ার জন্য আমরা চেষ্টা করলাম পিলারের দিকে সরে যেতে যেন ছায়া লাগে। কিন্তু ম্যাডামের চোখের সামনে থেকে যেতে পারছিলাম না। যেমনি ম্যাডাম পড়া ধরতে পেছন দিকে গেলেন, আমরা ২ জন সরে পড়লাম। এদিকে শাস্তির সময়সীমা কমে আসছিল। আমাদের মনে ছিলনা কারণ খেশগল্পে ব্যাস্ত। তখন ম্যাডাম ক্লাসের আরেক দরজা দিয়ে বের হয়ে দেখলেন আমরা নিলডাউনের পরিবর্তে বিচিত্র অঙ্গভঙ্গী করে গল্প করছি। উনি আমাদের ডাকলেন, বললেন কেন এমন করলা। আমার মাথায় কিছু আসলোনা, বলে ফেললাম "ম্যাডাম, ভিটামিন ডি বেশী হয়ে যাচ্ছিল, তাই একটু সরে গেছিলাম।"
শাস্তি হিসেবে আমাদের পরের ক্লাসেও নিলডাউন হয়ে থাকতে হয়েছিল। তার ওপর ওই করিডোর দিয়ে সকল টিচার যাতায়াত করতেন। সবাই জেনে গেল শান্তশিস্ট ছেলেটার দুষ্টামির কথা।   
 
পুষ্ট পইড়া মজা পাইছি, আরো কাহিনী শুনতাম চাই।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:৪০
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  বিকাল ৪:৪০
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: আহ শাওন তো টিচারের কাছে পুরাই হিট ছিলা তাহলে 
কাহিনী আসলে অবশ্যই লিখব 
১৩|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৬:৫৮
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৬:৫৮
বিধুভূষণ ভট্টাচার্য বলেছেন: সিক্সের ক্লাসটিচার পণ্ডিতস্যারের (আমাদের দেয়া নাম "গড়সিমোল্লা") বদান্যতায় প্রচুর নীলডাইন খেয়েছি।
পোস্ট++++
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:১৮
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:১৮
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন:   
   
   
 
নীল ডাউন কিন্তু ভাল জিনিস। পোষ্ট ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ
১৪|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:২৪
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:২৪
মুশাসি বলেছেন: অসাধারন হইছে অমিত। খুব মজা পাইলাম।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:৩৩
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:৩৩
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনে নিল ডাউন হন নি কোনদিন 
১৫|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:৩৬
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:৩৬
লিন্কিন পার্ক বলেছেন: 
স্কুল লাইফে মাইর তেমন খাই নাই !! তবে হাই বেঞ্চের উপর দাঁড়িয়ে অনেক কান ধরছি    
   
 
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ৮:৪৪
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ৮:৪৪
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: মার খাইছি কদাচিৎ। ক্লাস এইটের পর আর খাইনি। আর চেয়ারের উপর (আমাদের ডেস্ক চেয়ার ছিল) দাড়াইছি একবার ফোরে 
১৬|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ১০:৪২
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ১০:৪২
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: মজা পেলাম! আমি সবসময় শান্ত, বিশেষ করে ক্লাসে। শাস্তি তেমন পাইনি। বেতের বাড়ি খেয়েছিলাম দুই একবার।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৭:৪২
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৭:৪২
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: বেতের বাড়ির চেয়ে নিল ডাউন উপাদায়ক  
   
 
১৭|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ১০:৫৩
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ১০:৫৩
সবুজ ভীমরুল বলেছেন: ভাই, সেই স্কুলের কথা মনে করাইয়া দিলেন!!
নীল ডাউন করতে হয়েছিল কয়েকবার!! বেতের বাড়িও খাইছি কয়েকবার।  
   
  
আর এখন তো বেতই উইঠা গেছে!!  
 
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৭:৪৩
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৭:৪৩
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: আমাদের শেষ দু বছর থেকে বেত উইঠা গেছিলো, তাই নিলডাউন ছিল ভরসা 
১৮|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ১১:৪৮
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ১১:৪৮
খায়ালামু বলেছেন: আহা মধু মধু!!
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৭:৪৪
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৭:৪৪
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন:   
   
 
১৯|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ১:৫৩
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  রাত ১:৫৩
মুশাসি বলেছেন: একবার ফিজিক্স স্যারের মাইর খেয়েছিলাম। অবশ্য সাথে আরো গোটা দশেক স্টুডেন্ট ছিলো। সেই দিনগুলো ভোলার নয়।
   
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৭:৪৪
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩  সকাল ৭:৪৪
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: আসলে ভাইয়া সেই দিন গুলা ভোলার নয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:০২
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩  দুপুর ২:০২
কালোপরী বলেছেন: