নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কারিগর

আশিকুর রহমান অমিত

লিখতে পারি না পারি ব্লগিং টা শখ। ফেসবুকেঃ https://www.facebook.com/ashiqur.amit সত্য যতয় তিক্ত হোক সেটার পক্ষে থাকার চেষ্টা করি কিন্তু অনেক সময় তা হয়ে উঠে না। রাজশাহী প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে যন্ত্রকৌশলে পড়াশোনা শেষ করে এখন কামলা। এক কালে রস আলোতে ফান আইডিয়া দিতাম। এখন জীবনটা রম্য হয়ে গেছে। অবসর কাটে গল্পের বই আর মজিলায় স্বেচ্ছাসেবা।

আশিকুর রহমান অমিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ লেঃ সেলিম স্মরনে...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

“কয়েকদিন পর ঝাঁকড়া চুল আর পুরু গোফওয়ালা একটি ছেলে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করল। দাড়িয়ে বলল, ‘স্যার আমি লেঃ সেলিম’। বুকে জড়িয়ে ধরলাম। লেঃ সেলিম বলল, ‘স্যার মা বাবার সাথে দেখা করার জন্য ঢাকা যাচ্ছি’। এই যাওয়া তার শেষ যাত্রা হবে ভাবতে পারিনি। মিরপুরের বিহারী পট্টিতে কিছু পরাজিত পাক বাহিনী লুকিয়ে ছিল। তাদের গুলিতে বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান শহীদ হন। লেঃ সেলিম অস্ত্র হাতে ছুটে যায় সেখানে এবং প্রচন্ড গোলাগুলির পর শাহাদৎ বরন করে। দেশ স্বাধীন হবার পর বীর মুক্তিযোদ্ধার এ ধরনের হত্যাকান্ড মেনে নেওয়া যায় নাহ”। কথাগুলো অধ্যাপক ড. এস আই খান স্যারের। যিনি তৎকালীন রাজশাহী প্রকৌশল মহাবিদ্যালয়য়ের (বর্তমান রুয়েট) শিক্ষক ছিলেন।







আজ ৩০ শে জানুয়ারি শহীদ মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট সেলিম মো. কামরুল হাসান বীর প্রতীকের ৪১তম মৃত্যুবার্ষিকী ।বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালের এই দিনে মিরপুর ১২ নম্বর সেকশনে পাকিস্তানি বাহিনীর স্থানীয় দোসরদের হাতে তিনিসহ ৪১ জন সেনা কর্মকর্তা নিহত হন। [সুত্রঃ প্রথম আলো]



বর্তমান রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৭ সিরিজের ছাত্র ছিলেন সেলিম মো. কামরুল হাসান। বেঁচে থাকলে আজ হয়ত তিনি হতেন দেশের নামকরা ইঞ্জিনিয়ার। কিন্তু ১৯৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধে দেশ কে বাঁচানোর জন্য ছুটে যান তিনি। বিজয় নিয়ে ফিরে এসেছিলেন তিনি। ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১ম ব্যাচে কমিশন প্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট। কিন্তু ১৯৭২ সালে ৩০ শে জানুয়ারি বিহারিদের দখলে থাকা অবরুদ্ধ মিরপুর মুক্ত করতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি,অত্যধিক রক্তক্ষরণে তাঁর মৃত্যু হয়।



তাঁর সহপাঠী স্পেক্ট্রা প্রপার্টিজ লিঃ এর চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোঃ আকরামুজ্জামান স্মৃতিচারনা করেছেন , “ শহীদ লেঃ সেলিম মো. কামরুল হাসান আমাদের সিরিজেরই ছাত্র । প্রথম দিন থেকে সে সকলের নজর কেড়েছিল তার স্বভাব সুলভ চঞ্চলতার জন্য। ক্রীড়াঙ্গনে ছিল তার সরব পদচারনা। সর্বক্ষন হৈ চৈ পছন্দ। প্রথম বছরেই কলেজ ছাত্র সংসদের সহকারী ক্রীড়া সম্পাদক”।



শুধু ক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন নাহ, জেভেলীন থ্রোতে বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তঃকলেজ চ্যাম্পিয়নশীপে অংশগ্রহন করে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছিলেন। প্রসঙ্গত রুয়েট সে সময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ছিল।





শহীদ লেঃ সেলিমের মা সালেমা বেগমের বক্তব্যঃ



৫ মার্চ যখন কেউ রাস্তায় নামার সাহস করেনি, তখন আমার দুই ছেলে তেজগাঁওয়ের সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোরের পুলিশদের নিয়ে পাকিস্তানিদের মুখোমুখি দাঁড়িয়েছে। ৩১ মার্চ তারা দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে যোগ দেয়। জেনারেল সফিউল্লাহ নিশ্চিতভাবে স্বীকার করবেন যে, তাঁর ব্যাটালিয়নে সবচেয়ে সাহসী ও উজ্জ্বল নক্ষত্র ছিল সেলিম। ১৪ এপ্রিল লালপুর যুদ্ধ থেকে সে যে যাত্রা শুরু করে, তা শেষ হয় বাংলাদেশের শেষ রণাঙ্গন মিরপুরে। মাঝে তেলিয়াপাড়া, হরষপুর, মুকুন্দপুর, ফুলগাজী, বেলোনিয়া, আখাউড়া যুদ্ধে সে অসামান্য সাহসিকতার পরিচয় দেয়। এসব কথা জেনারেল ভুঁইয়া (সুবিদ আলী ভুঁইয়া), জেনারেল মোরশেদসহ (হেলাল মোরশেদ খান) সবাই স্বীকার করবেন।



দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের 'ব্রাভো' কম্পানির কমান্ডার সেলিমকে স্বাধীনতার পর পরই রাষ্ট্রপতির গার্ড কমান্ডার পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর অগোচরে সেলিমকে তাঁর কম্পানি থেকে বিচ্ছিন্ন করে মেজর মঈন (মইনুল হাসান চৌধুরী) ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি মিরপুরে নিয়ে যান।কিন্তু দুঃখজনক_বুকের বিশাল ক্ষত নিয়ে জলা পার হতে পারেনি সেলিম। পরে সে যখন রক্তশূন্য হয়ে নির্জীব, তখন শত্রুসেনা তাকে আবারও আঘাত করে। ওই সময় সাহায্য পাওয়ার প্রত্যাশা ছিল তার, কিন্তু তা হয়নি। বৃষ্টিস্নাত রাতে আধো জ্যোৎস্নায় ধীরে ধীরে মৃত্যুবরণ করে সে। তার সঙ্গী ৪১ জন সেনাসদস্য সেদিন শহীদ হয়েছিল।



তাদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হলো মিরপুর (তৎকালে ঢাকার উপশহর)। মিরপুরের মুক্তিদাতা লেফটেন্যান্ট সেলিম মোহাম্মদ কামরুল হাসান এভাবেই উৎসর্গ করল নিজের জীবন।


বিকেলের দিকে জীবিত সেনাদের নিয়ে কালাপানির ঢালের কাছে সে দাঁড়িয়েছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ফ্যাকাসে ও ক্লান্ত। সবাইকে উৎসাহ জুগিয়েছে বিল পার হয়ে ক্যান্টনমেন্টের দিকে যেতে। কিন্তু বুকের ক্ষতের কারণে নিজে পানিতে নামতে পারেনি। ক্লান্ত শরীরটা একটি গাছের আড়ালে রেখে একটা একটা করে গুলি চালাচ্ছিল ঘাতকদের দিকে। কভার-ফায়ার করে সহযোদ্ধাদের সরে যেতে সাহায্য করছিল। সেদিন রাতে মেঘে ঢাকা চাঁদ ছিল। ঝিরঝির করে বৃষ্টি ঝরছিল। হয়তো সেলিম আমার কথা, দেশের কথা, সহযোদ্ধাদের সাহায্যের কথা ভাবছিল। না, কেউ তাকে উদ্ধার করতে যায়নি।



সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছেন মেজর মঈন ও কর্নেল সফিউল্লাহ। ওর প্রতীক্ষা কত দীর্ঘ হয়েছে জানি না। একসময় আকাশে ওই ফ্যাকাসে চাঁদের দিকে তাকিয়ে আমার চাঁদ বুঝি বিদায় নিয়েছে পৃথিবী থেকে।



(কালের কন্ঠের নিজস্ব প্রতিবেদক কতৃক অনুলিখিত, কালের কন্ঠে কেমন আছ মা শিরোনামে প্রকাশিত )



রাজশাহী প্রকৌশ ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম হলটি লেঃ সেলিমের নামে নামকরন করা হয় ১৯৭২ সালে। গতকাল আমার নিজের অ্যালোটমেন্ট হয় লেঃ সেলিম হলে। প্রত্যেক রুয়েটিয়ান গর্বের সাথে স্মরন করে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মহান এই মুক্তিযোদ্ধা কে। আজ তাঁর মৃত্যু বার্ষিকীতে তাঁর প্রতি আমরা সকলে জানায় বিনম্র শ্রদ্ধা।



# অধ্যাপক ড. এস আই খান ও প্রকৌশলী মোঃ আকরামুজ্জামান, দুজনার কথাগুলো নেওয়া হয়েছে রুয়েটের সিভিল ডিপার্টমেন্ট হতে প্রকাশিত স্মৃতি বিবরনী সমৃদ্ধ প্রকাশনা “সেই সময় এই সময় থেকে”

# ছবিটি সংগৃহীত

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮

মিনহাজুল হক শাওন বলেছেন: সঠিক দিনে সঠিক পোস্ট। ধন্যবাদ ভাইয়া।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ধন্যবাদ শাওন

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০০

প‌্যাপিলন বলেছেন: শহীদ সেলিমের আত্নত্যাগের প্রতি অসীম শ্রদ্ধা সমর্পন করছি

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: অসীম শ্রদ্ধা জানায় এই বীর যোদ্ধা কে

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

উড়ুউড়ু বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩২

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: শ্রদ্ধা এই মহান যোদ্ধার প্রতি

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: শ্রদ্ধা এই মহান যোদ্ধার প্রতি

৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

এস , এম , নিঝুম বলেছেন: salam janai ai bir mukti joddha ke.

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: সালাম ইনার প্রতি।

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

বৃক্ষ বলেছেন: স্যালুট লেফটেন্যান্ট সেলিম। অনেকেই থেকেছে এই হলে কিন্তু সঠিক ইতিহাস জানতো গুটি কয়েক লোক । ধন্যবাদ লেখক কে ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ইচ্ছে আছে আমাদের রুয়েটের বাকি শহীদদের নিয়ে লিখার।

৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: লাল সালাম শহীদ সেলিমকে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: লাল সালাম শহীদ সেলিমকে।

৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

বৃক্ষ বলেছেন: পোষ্ট স্টিকি করা হোক ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: স্টিকি করার মত হয়ত লিখতে পারিনি। ধন্যবাদ

৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৮

কালো ঘোড়ার আরোহী বলেছেন: শ্রদ্ধা রইলো।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: শ্রদ্ধা রইলো এই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি।আমি মিরপুরে থাকি।এখানেই জন্ম হয়েছে আমার।এখানে এত মুক্তিযোদ্ধা শহিদ হয়েছিলো খুব দুঃখের বিষয়।ছোট বেলায় কিছু বিহারী বন্ধু ছিলো আমার।তাই জানি এই হারামিগুলো কত খারাপ।বাংলাদেশের প্রতি এদের কোন সম্মান নেই।ঐ বিহারী কুত্তার বাচ্চাদের কিভাবে হত্যা করা হয়েছিলো তা জানতে মন চাচ্ছে।এদের পুরো জাতিকেই ধ্বংস করে দেবার দরকার ছিলো X(( X(( X((

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২১

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: আমরা বাঙ্গালীরা আসলে অনেক উদার

১১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৭

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২২

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: শ্রদ্ধা জ্ঞাপন এই বীরের প্রতি

১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

ধানের চাষী বলেছেন: আমার এলাকায় উনার নামে একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে, আমার শিক্ষা জীবনের শুরু হয়েছিল সেখানেই, প্রতিষ্ঠানটি শহীদ সেলিম এর বোন পরিচালনা করেন, ম্যাডাম এর কথা আজকে অনেক দিন পর স্মরণ করলাম

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৩

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: তাঁর নামে যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে জানতাম নাহ। ঢাকায় বেড়াতে গিয়ে চোখে পড়েছিল। পাশে যে আংকেল ছিল তাকে বললাম আরে ইনি আমাদের রুয়েটের ছাত্র ছিল :)

১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১১

ইলুসন বলেছেন: স্বাধীন দেশে কিভাবে তাকে হত্যা করা হল? মানতে পারছি না।


সামুর মডুদের অনুরোধ, পোস্টটি স্টিকি করা হোক। এই ধরনের বীরদের সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: এই ধরনের বীরদের সম্পর্কে আসলেই আমাদের জানতে হবে। অতুলনীয় দেশপ্রেমের অধিকারী ছিলেন তাঁরা।

১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

মুশাসি বলেছেন: অসাধারন অমিত, আমি শহীদ লেফটেন্যান্ট হামিদ হলে ছিলাম। এই দুই শহীদের ব্যাপারে হলের সামনে যে তথ্য লেখা আছে তা খুবই সামান্য। ক্ষুধা মেটে না। আজ কিছুটা হলেও তোমার কারনে সেই ক্ষুধা মিটলো। অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া। আমার ইচ্ছা আছে আমাদের বাকি দুই শহীদদের নিয়ে লিখার।

১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

মুশাসি বলেছেন: সামুর মডুদের অনুরোধ, পোস্টটি স্টিকি করা হোক। এই ধরনের বীরদের সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৮

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: স্টিকি করার মত হয়নি পোষ্টটা ভাইয়া

১৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

অক্টোপাস পল বলেছেন: শ্রদ্ধা!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৬

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ধন্যবাদ

১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৮

নীরব দর্শক বলেছেন: শ্রদ্ধা ও সালাম।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৭

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ধন্যবাদ

১৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৬

আমিনুর রহমান বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৯

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ধন্যবাদ

১৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৬

বোকামন বলেছেন: এদের কথা শুনলে - বুকটা গর্বে ভরে ওঠে

চির-ঋণী চিরদিনই

পোস্টের জন্য কৃতজ্ঞতা

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৪

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ধন্যবাদ

২০| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৮

এম হুসাইন বলেছেন: অনেক দেরিতে দেখলাম পোস্ট......
বিনিত শ্রদ্ধা জানাই এই বীর সন্তান কে।

পোস্টে ভাললাগা।

২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

২১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:১৮

মু.ই.মা ইমন বলেছেন: দারুন লেখেছেন :(

RUETএর সবার জানা উচিত :( :(

অমিত ভাইয়ের ব্লগটা পেয়ে গেলাম এই সুযোগে :)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৭

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: :)

২২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৮

গেরিলা রুমি বলেছেন: প্রিয়তে :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.