![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসরায়েলকে ধোঁকা দেওয়ার মতো বিরল ঘটনা ঘটিয়ে বিশ্বজুড়ে আলোচনায় আসেন স্যাম। প্রায় ৩৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার লুটে নেওয়ার অপরাধে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। স্যাম তার স্কিমে ঘোষণা দিয়েছিল মাত্র ১০ বছরের ব্যবধানে ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের মাধ্যমে ৭.১ বিলিয়ন ডলার ফেরত দেওয়া হবে। বিভিন্ন বিনিয়োগকারী আগ্রহী হয়ে তার এই স্কিমে বিনিয়োগ করে। ইসারায়েল সময়ে সময়ে এই বিনিয়োগের পর উন্নয়নের রিপোর্ট জোগাড় করতে থাকে। প্রতিবারই ইসরায়েলকে বোকা বানিয়ে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে ভুয়া রিপোর্ট দেখায় স্যাম। ইসরায়েল বিনিয়োগের টাকা ফেরত পাওয়ার আশায় থাকা অবস্থায় হঠাৎ করে উদাও হয়ে যান স্যাম। ৩৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার নিয়ে তিনি নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার পর ইসরায়েল এই প্রতারককে চিনতে পারে। বিশ্বজুড়ে এই কুখ্যাত প্রতারককে চিহ্নিত করা হয় স্যাম ইসরায়েল নামে।
স্বর্ণের লোভ সামলানো আসলেই কঠিন। আর সে লোভের ফাঁদে ফেলেই সাধারণ বিনিয়োগকারী নয়, বড় বড় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদেরও বোকা বানিয়ে ফেলেন মাইকেল গাজমেন। ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৬ সালের মধ্যে তিনি দাবি করেন, স্বর্ণের খনির খোঁজ পেয়েছেন তিনি। এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে, কয়েক টুকরা স্বর্ণ নিয়ে তিনি বিনিয়োগকারীদের কাছে খনি থেকে স্বর্ণ তোলার জন্য লোভনীয় অফার নিয়ে যান। বিনিয়োগের পরিবর্তে বড় অঙ্কের লাভ ফেরত পাওয়ার আশায় বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এখানে আগ্রহ দেখান। তাই মাত্র এক পেনি মূল্যের শেয়ারের দাম বাড়তে থাকে অস্বাভাবিকভাবে। ব্রি-এক্স মিনারেলস এর নামে শেয়ারের পরিমাণ দাঁড়ায় ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। শেয়ারের দাম বৃদ্ধির ঘটনা অনুসন্ধান করতে গিয়ে ইন্দোনেশিয়া সরকারের সন্দেহ হয়। এবং জানতে পারে ব্রি-এক্স মিনারেলস এর স্বর্ণ খনি বলতে যে জায়গা রয়েছে সেখানে পাথর ছাড়া কিছুই নেই! আর ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার গাজমেনের পকেটে।
কার্পেট পরিষ্কার করার ছোট কাজ থেকেই টাকা কামানোর অবৈধ রাস্তায় হাঁটতে শুরু করেন ব্যারি। মাত্র ১৯ বছর বয়সে ব্যবসায় আসা এই ব্যবসায়ী প্রায় ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রতিষ্ঠান নিয়ে বাজারে শেয়ার ছাড়তে শুরু করেন। কিন্তু ছোট প্রতিষ্ঠান হয়ে এত টাকার শেয়ার কীভাবে বাজারে আনেন তার পেছনে রয়েছে বড় জালিয়াতি। তিনি নিজেই ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ক্রয়পত্র ছাপিয়ে নিজের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ব্যবসায়িক সূত্র রয়েছে বলে বাজারে খবর ছড়িয়ে দেন। এসব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের অর্ডার রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। নিজের প্রতিষ্ঠানকে মাল্টিমিলিয়ন ডলারের করপোরেশন জাহির করে উচ্চমূল্যের শেয়ার দিয়ে বাজার থেকে তুলে নেন প্রায় ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। অতি দ্রুত এত দামি শেয়ার বাজারে আসায় তার ওপর গোয়েন্দা তদন্ত শুরু হয় এবং তার জালিয়াতির খবর ফাঁস হয়ে যায়। তাকে গ্রেফতার করে ২৫ বছরের কারাদণ্ড ও ২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ফেরত দেওয়ার সাজা দেওয়া হয়
০৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮
আমি বন্দি বলেছেন: সাবির ভাই সহমত ।
২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাগো দরবেশদের কাছে এরা চুনোপুটি!
ধরা খাইয়া জেল খাটে! আর দরবেশরা শেয়ার বাজার লুটের পরও বড় বড় পদ হাকায়!!!!
সত্যি প্রতারণার রং সারা বিশ্বে একই- প্রতারণা!
০৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯
আমি বন্দি বলেছেন: সহমত ভাই সারা পৃথিবীতে একই অবস্থা ।
৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
আছিফুর রহমান বলেছেন: আমাগোর দেশের বাটপারের কাছে এরা চুনাপুঁটি
০৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০
আমি বন্দি বলেছেন: ঠিক কইছেন ।
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: চুরি বিদ্যা মহা বিদ্যা যদি না পড়ে ধরা।
০৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১
আমি বন্দি বলেছেন: হা হা হা ভাই সুন্দর বলেছেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২
এহসান সাবির বলেছেন: এদের থেকে বড় বাটপার আছে আমাদের দেশে, তারা এতই বড় বাটপার যে আইন কে ধোকা দিতে পারে। মৃত্যুর আগে পযর্ন্ত বাটপারি করতে থাকে।