নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই ঘরটির জন্য আমরা কোন স্পেশাল ক্যারেক্টার / ইমোটিকন গ্রহন করছি না।\nশুধুমাত্র সংখ্যা ও যে কোন সাধারন ক্যারেক্টার ব্যবহার করুন।\n

আমি মিন্টু

আমি মিন্টু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পানিকাঁটা পাখির ব্লগ ।

১৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:৪৯


ভাইজানেরা ওইযে ওপরে যে পাখিটা দেখছেন এর নাম হলো ইংরেজীতে ফ্লেমিঙ্গো আবার কেউ বা বাংলায় বলে পানিকাটা পাখি ।

বর্গের অন্তর্গত একদল লম্বা পানিকাটা পাখি। এ বর্গে মাত্র একটি গোত্র এবং জীবিত পাখিদের একটিমাত্র গণ রয়েছে। এ গণে মোট ছয়টি প্রজাতি আছে। এর মধ্যে দুইটি প্রজাতির আবাস নতুন বিশ্বে এবং বাকি দুইটির আবাস পুরাতন বিশ্বে। সব ফ্লেমিঙ্গো পাখিগুলোর পা ছোট এবং কিছু লম্বাও হয় আর ঠোঁট নিম্নমুখী লেজ খাটো গলা লম্বা এবং বক্রাকার হয়ে থাকে। এরা বছরের নির্দিষ্ট সময়ে এদের সকলের সারা শরীর বা শরীরের অংশ গোলাপি বর্ণ ধারণ করেন। এদের উচ্চতা প্রায় ৯০ থেকে ১৫০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হতে পারে।
ফ্লেমিঙ্গো অত্যন্ত দলবদ্ধ স্বভাবের হয়। প্রায়ই দলবদ্ধভাবে এদের উড়তে বা নদী ও সমুদ্রতীরে দেখা যায়। একেক দলে প্রায় ১০০টিরও বেশি ফ্লেমিঙ্গো বিচরণ করেন।এরা বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট প্রাণী খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করেন।

এটি হলো চাতক পাখি নামে পরিচিত । চাতক পাখিকে বৈজ্ঞানিকরা নাম দিয়েছেন Clamator jacobinus পাকড়া পাপিয়া বা পাপিয়া Cuculidae কুকুলিডি গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Clamator ক্ল্যামেটর গণের অন্তর্গত এক প্রজাতির বড় আকারের বাসা পরজীবী পাখি। বাংলাদেশে করুণ পাপিয়া Cacomantis merulinus নাম আরেকটি পাখিও পাপিয়া নামে পরিচিত। চাতকের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ জ্যাকোবিনের চেঁচানো পাখি jacobinus জ্যাকোবিনের, মধ্যযুগীয় ধর্মপ্রচারক গোষ্ঠী)। পাখিটি বাংলাদেশ ভারত ছাড়াও দক্ষিণ এশিয়াএবং আফ্রিকার বিভিন্ন দেশেও দেখা যায়। সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের আবাস আছে । প্রায় ৩৬ লক্ষ ৮০ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এদের আবাস গড়ে ওঠেছে । বিগত কয়েক দশক ধরেই এদের সংখ্যা স্থির রয়েছে আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছেন। বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।

এই পাখিটার নাম হলো কালো হাঁস যাকে কেউ কেউ ইংরেজীতে বলে Tufted Duck ।
এরা মাঝারি আকৃতির এক প্রজাতির ডুবুরি হাঁস। এরা সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের বসবাস । প্রায় ২ কোটি ৪ লাখ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এরা থাকেন ।
গত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা কমে গেলেও অবশ্য আশংকাজনক পর্যায়ে যেয়ে এখনো পৌঁছায় নাই। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. কালো হাঁসকে Least Concern বা আশংকাহীন প্রজাতি হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছেন।সারা বিশ্বে প্রায় ২৬ লাখ থেকে ২৯ লাখ পূর্ণবয়স্ক কাল হাঁস এখনো আছেন।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:৩৬

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার পানিকাটা পাখি ব্লগ । ভালো লাগলো পোস্ট দেখে ।

২১ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৭:১৯

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই । সূপ্রভাত

২| ১৯ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৫:২৭

মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: বেশ ছবি ব্লগ ভালোলাগচ্ছে ভাই ।

২১ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৭:১৯

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ নগর সংবাদ । সূপ্রভাত

৩| ১৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৮:৫৭

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: চৎমকার পাখি ব্লগ।

২১ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৭:২০

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় ভাই । সূপ্রভাত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.