নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলায় বলে পাহাড়ি বাজ এবং ইংরেজিতে Mountain Hawk-eagle অথবা Nisaetus nipalensis । এরা এক ধরনের শিকারী পাখি । এরা ঈগলের মতোই দেখতে বড় হয় । পাহাড়ি বাজ দক্ষিণ এশিয়ার পাকিস্তান ও ভারত এবং শ্রীলংকা চীন তাইওয়ান জাপানে দেখা যায় । নিসেটাস গণের আগে এই পাখিটিকে স্পিজেটাস গণের ধরা হতো । এরা ঈগলের মতই অন্যান্য ঈগলের ন্যায় এসসিপিট্রাইডি পরিবারভুক্ত ।
পাখিটি ঠোঁটের ডগা থেকে লেজের প্রান্ত পর্যন্ত ৭০ থেকে ৭২ সেন্টিমিটার পাখা ৪২ সেন্টিমিটার এবং ঠোট ৪ সেন্টিমিটার লম্বা হয়ে থাকে । এদের ঠোট অপেক্ষাকৃত ছোট তবে একটু ছড়ানো হয় গোড়া থেকে বাকানো থাকে নাকের ছিদ্র গোলাকার পাখা ছোট গোলাকৃতির লেজ অধিকাংশ ঈগলের তুলনায় অনেক লম্বা হয় । এদের পা বেশ লম্বা হয় পালক জড়ানো পায়ের আঙুল ছোট কিন্তু শক্তিশালী নখ লম্বা এবং বাকানো হয় ।
মধ্যম আকারের ঈগলটি বাদামি রঙের পেটের দিকটা হালকা বাদামি রঙের হয় তলার দিকে লেজে পাখায় কালো পালকে দাগানো থাকে । বুক ও পেট এবং পাখার ওপরের অংশে কালো পালকের প্রচুর ছোপ রয়েছে । স্ত্রী ও পুরুষ একই রকম দেখতে হয় তবে উঠতি বয়সীদের মাথা সাদাটে এবং মাথায় ঝুটি আছে ।
পাহাড়ি বাজগুলো সাধারণত পুরোপুরি পর্বতসংকুল জঙ্গলের বাসিন্দা হয়ে থাকে । এরা নিজেরাই ডালপালা জোগাড় করে গাছে বাসা বাধে । এরা সাধারণত একটি ডিম পাড়ে । এরা বেজি ইঁদুর খরগোশসহ নানা ধরনের স্তন্যপায়ী প্রাণী পাখি ও সরীসৃপজাতীয় প্রাণী শিকার করে খান । পাহাড়ি বাজের এই প্রজাতিটির আগের ইংরেজি নাম ছিল হজসন স হক ঈগল । এদের পাকিস্তান ভারত এবং চীনে দেখা যায় । এদের দুটি উপপ্রজাতি আছে একটি Nisaetus kelarti একে শ্রীলঙ্কা এবং দক্ষিণ ভারতে দেখা যায় । আর দ্বিতীয় উপপ্রজাতিটি Nesaetus orientalis একে জাপানে দেখা যায় । বাংলাদেশের রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার পাহাড়ি জঙ্গলে কিছু পাহাড়ি বাজ দেখা যায় ।
তথ্য সূত্রঃ ইন্টারনেট
২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০১
আমি মিন্টু বলেছেন: শুভ সকাল আপু ।
তবে আপনার আঁকা ছবির মতো সুন্দর হয় নাই । সুন্দর লাগার জন্য ধন্যবাদ ।
২| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০৫
স্বরব্যঞ্জ বলেছেন: owww
২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০৯
আমি মিন্টু বলেছেন: ্
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬
উর্বি বলেছেন: দারুন তো