![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথমেই শুরু করি চল চল চল দিয়ে । এটা অবশ্য সম্ভবত কাজী নজরুল ইসলাম মানে
আমাদের প্রাণের প্রিয় দুঃখাই মিয়ার নজরুলগীতি । এখানেই শেষ নয় আরো আছে । ধীরে ধীরে দেখতে থাকুন ।
চল চল চল
চল চল চল ।
ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল
নিম্নে উতলা ধরণি তল
অরুণ প্রাতের তরুণ দল
চল রে চল রে চল
চল চল চল ।
ঊষার দুয়ারে হানি আঘাত
আমরা আনিব রাঙা প্রভাত
আমরা টুটাব তিমির রাত
বাধার বিন্ধ্যাচল ।
নব নবীনের গাহিয়া গান
সজীব করিব মহাশ্মশান
আমরা দানিব নতুন প্রাণ
বাহুতে নবীন বল
চল রে নও জোয়ান
শোন রে পাতিয়া কান
মৃত্যু তরণ দুয়ারে দুয়ারে
জীবনের আহবান ।
ভাঙ রে ভাঙ আগল
চল রে চল রে চল
চল চল চল ।
ঊর্ধ্ব আদেশ হানিছে বাজ
শহীদী ঈদের সেনারা সাজ
দিকে দিকে চলে কুচ কাওয়াজ
খোল রে নিদ মহল ।
কবে সে খেয়ালী বাদশাহী
সেই সে অতীতে আজো চাহি
যাস মুসাফির গান গাহি
ফেলিস অশ্রুজল ।
যাক রে তখত তাউস
জাগ রে জাগ বেহুঁশ ।
ডুবিল রে দেখ কত পারস্য
কত রোম গ্রীক রুশ
জাগিল তারা সকল
জেগে ওঠ হীনবল ।
আমরা গড়িব নতুন করিয়া
ধুলায় তাজমহল ।
চল চল চল ।
নিচে কাজী নজরুল ইসলাম মানে দুঃখাই মিয়ার কিছু নজরুলগীতি সঙ্কলন দিয়ে দিলাম আর এই সঙ্কলনটির নাম হলো গানের মালা
। এটি ৯৫ টি সংগীত সমৃদ্ধ গ্রন্থটি ১৯৩৪ সালের ২৩ অক্টোবর প্রকাশ করেন গুরুদাস চট্রোপাধ্যায় অ্যান্ড সন্স । গ্রন্থটি উৎসর্গপত্রে লেখা ছিল: "পরম স্নেহভাজন শ্রীমান অনিলকুমার দাস কল্যাণবরেষুকে"।
এই গ্রন্থ যে সকল গানে সমৃদ্ধ গ্রন্থটি সেগুলি হলঃ
আমি সুন্দর নহি জানি
আধো আধো বোল
না ই পরিলে নোটন খোঁপায়
অয়ি চঞ্চল লীলায়িত দেহা
ভুল করে যদি ভালোবেসে থাকি
ঝরাফুল- বিছানো পথে এস
প্রিয় এমন রাত যেন যায় না বৃথাই
আজ নিশীথে অভিসার তোমার পথে
কার মঞ্জীর রিনিঝিনি বাজে
নিরুদ্দেশের পথে আমি হারিয়ে যদি যাই
বল রে তোরা বল ওরে ও আকাশ ভার তারা
বল সখি বল ওরে সরে যেতে বল
নিশি না পোহাতে যেয়ো না যেয়ো না
চম্পা পারুল যুথী টগর চামেলি
দুর দ্বীপ বাসিনী চিনি তোমারে চিনি
মোমের পুতুল মমীর দেশের মেয়ে
বকুল বনের পাখি ডাকিয়া আর
মনের রং লেগেছে বনের পলাশ
আধখানা চাঁদ হাসিছে আকাশে
যবে সন্ধ্যাবেলায় প্রিয় তুলসী তলায়
আঁখি তোলো দানো করুণা
মদির স্বপনে মম বন ভবনে
মুঠি মুঠি আবীর ও কে কাননে ছড়ায়
বল্লরী ভুজ বন্ধন খোলো
তব যাবার বেলা বলে যাও মনের কথা
তরুণ অশান্ত কে বিরহী
বরষা ঐ এল বরষ্য ঝরে বারি গগনে ঝুরুঝুরু
আমি ময়নামতীর শাড়ি দেবো
স্নিগ্ধ শ্যাম বেণী বর্ণা এস মালবিকা
মেঘ মেদুর গগন কাঁদে হুতাশ পরন
আমি অলস উদাস আনমনা
কোয়েলা কুহু কুহু ডাকে
তোমার হাতের সোনা রাখি আমার হাতে
বাদলা মেঘের বাদল তালে ময়ূর নাচে
কে দুরন্ত বাজাও ঝড়ের ব্যাকুল বাঁশি
এ কি অপরূপ রূপে মা তোমায় হেরিনু পল্লী জননী
দূর প্রবাসে প্রাণ কাঁদে আজ
শুভ্র সমুজ্জ্বল হে চির নির্মল
দোলে প্রাণের কোলে প্রভুর নামের মালা
শঙ্কাশূন্য লক্ষকণ্ঠে বাজিছে শঙ্খ ঐ
চল্ রে চপল তরুণ-দল বাঁধন হারা
বীরদল আগে চল
জননী মোর জন্মভূমি
তোমার পায়ে কে পরালো মুন্ডমালা
নাচে রে মোর কালো মেয়ে
মাতলো গগন অঙ্গনে ঐ
দেখে যা রে রুদ্রাণী মা
মহাকালের কোলে এসে গৌরী
শ্মশান কালীর নাম শুনে রে
জাগো জাগো শঙ্খ চক্র গদা পদ্মধারী
লুকোচুরি খেলতে হরি হার মেনেছে
খর রৌদ্রের হোমানল জ্বালি
শ্যামা তন্বী আমি মেঘ বরণা
মম আগমনে বাজে আগমনীর সানাই
উত্তরীয় লুটায় আমার
ওরে ও রাতের ফুল
বুনো ফুলের করুণ সুবাস ঝুরে
এল শ্যামল কিশোর
এল এল রে বৈশাখী ঝড়
ঘুমাও ঘুমাও দেখিতে এসেছি
কলঙ্ক আর জোৎস্নায় মেশা তুমি সুন্দর চাঁদ
শূন্য এ বুকে পাখি মোর আয়
তুমি ভোরের শিশির রাতের নয়ন পাতে
রাত্রি শেষের যাত্রী আমি
ফুলের মতন ফুল্ল মুখে
ফিরে ফিরে কেন তারই স্মৃতি
আঁধার রাতের তিমির দুলে আমার সামনে
দশ হাতে ঐ দশ দিকে মা
মা এসেছে মা এসেছে
ঐ কাজল কালো চোখ
ও কালো বউ
যেয়ো না আর যেয়ো না
আগের মত আমের ডালে বোল ধরেছে
তোর রূপে সই গাহন করে
ঝড় ঝঞার ওড়ে নিশান
আমার প্রাণের দ্বারে ডাক দিয়ে কে যায়
এল ঐ বনাস্তে পাগল বসন্ত
সহসা কি গোল বাঁধালো পাপিয়া আর পিকে
এস কল্যাণী চির আয়ুষ্মতী
দাও শৌর্য দাও ধৈর্য হে উদার নাথ
চাঁদের দেশের পথ ভোলা ফুল
রঙ্গিলা আপনি রাধা
কুঙ্কুম আবীর ফাগের
এল ফুল দোল ওরে
যাবার বেলায় ফেলে যেয়ো একটি খোঁপার ফুল
জাগো দুস্তর পথের নব যাত্রী
ডেকো না আর দূরের প্রিয়া
ভেঙো না ভেঙো না ধ্যান
যাহা কিছু মম আছে প্রিয়তম
মোর বুক ভরা ছিল আশা
বনে মোর ফুল ঝরার বেলা
মিলন রাতের মালা হব তোমার অলকে
যায় ঝিল্মিল ঢেউ তুলে
কাজরী গাহিয়া চল গোপ ললনা
এবং তরুণ তমাল বরণ এস শ্যামল আমার ।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
আমি মিন্টু বলেছেন: হাগলের দিকে আরো লক্ষনীয় দবেন ব্রাদার পাশে থাকুন। শুভ ব্লগীং
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: পুরা বাক্যের মানে কি দাড়াইলো?
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪
আমি মিন্টু বলেছেন: ব্রাদার একেকটি লাইন একটি করে ফুলের কলি ।
৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:২০
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: ফুলের কলি
দু'হাতে তুলি
দিলাম তোমার হাতে
..........................
বাকিটা মিলাইয়া নিয়েন
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪২
আমি মিন্টু বলেছেন: আপনে ফেল মারছেন না মেলাতে পেরে ।
৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২
রানার ব্লগ বলেছেন: আমার মোনে হয় এক মাত্র নজরুলের উপর যত খানি ধর্মীয় বিষ বাষ্প ছড়ানো হয়েছে তা মনে হয় পৃথিবীর অন্য কোন কবির উপর এতটা ছড়ানো হয় নি।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯
আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ব্রাদার আপনি বিষয় খানা বুঝতে পেরেছেন বলে ।
৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৮
টুইংকল বলেছেন: উনার নাম দুখু মিয়া ছিলো দুখাই বা দুঃখাই ছিলো কোনোদিন শুনিনাই।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
আমি মিন্টু বলেছেন: এই হইলো আপনাগো ব্লগের মডুমিয়াগো লইয়া আরেক যন্ত্রনা কথায় কথায় খলি ভদ্র ব্লগারগো কেমনে ভুল ধরবেন আর ব্যন্ট করবেন মাথায় হেই চিন্তা লইয়া গুরেন ।। যাই হোক অনেকদিন পর আপনার পদধূলি পড়লো মনে হয় মডু ভাই ভালো আছেন ।
টা আমাকে ব্যান্ট না করে সঙ্গে নিয়ে কেমনে সামনের দিনগুলো চলা যায় হেই চিন্তা করেন ।
আর দুখু মিয়ারে আদর কইরা এবং ভালো বাইসা সম্মন কইরা দুখাই বলে কোন অপরাধ করি নাই ।
দয়া কইরা আপনারা খালি মানুষের দোষ খুইজেন নাতো । যান মিয়া ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সাব্বাস মিন্টূ ভাই, আপনার দেখি বানানের লক্ষনীয় উন্নতি হইছে। লাইকড দ্যাট। হ্যাপী ব্লগিং।