নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই ঘরটির জন্য আমরা কোন স্পেশাল ক্যারেক্টার / ইমোটিকন গ্রহন করছি না।\nশুধুমাত্র সংখ্যা ও যে কোন সাধারন ক্যারেক্টার ব্যবহার করুন।\n

আমি মিন্টু

আমি মিন্টু › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি কাল্পনিক চরিত্রের গল্পঃ{ চন্দ্রসেনের যুদ্ধরত সময় }

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৫

ব্রিটিশ শৃঙ্খলা বদ্ধ থেকে মুক্তি এবং ভারতবর্ষে স্বাধীনতা সংগ্রামের বাঘা লড়াইয়ে লড়াই করেন এ যেন এক অন্যতম নেতা চন্দ্র সেন সরকার । চন্দ্র সেন যখন ছোট ছিলেন তখন থেকেই তার মনের ভেতর এই ব্রিটিশ শাসক গোষ্ঠির প্রতি খুব ঘৃনা ছিল ।
মনের ভেতর একেক সময় একেক কল্পিত ছবি আঁকতেন । তার কল্পনার সামনে শুধু ব্রিটিশের পরাজয়ের ছবিগুলো এসে হানা দিত। সেনও শুধু একটাই স্বপ্ন দেখতেন সে বড় হয়ে তার প্রথম কাজ এ ভারতবর্ষকে ব্রিটিশ শৃঙ্খলা আবদ্ধ থেকে মুক্তি করা । পরাধীনতাকে স্বাধীনতা দেওয়া । গৌরবময় একটি ভারতবর্ষ গড়ার ।
দেখতে দেখতে মনের ভেতর ব্রিটিশ বিরোধী স্বপ্ন নিয়ে বেড়া ওঠা চন্দ্রসেন লেখা পড়ার ফাকে ফাকে সে হিন্দু মুসলিম একটি পরিষদ গড়ে তুললেন । তখন সেখানে তার সম্পর্কিত যত বন্ধু ছিল তাদের মধ্যে জাতের কোন ভেদাভেদ ছিল না । তাদের মাঝে মালুতী সে ছিল চন্দ্রসেনে স্কুল পড়ুয়া জীবনের সব থেকে কাছের বান্ধবী । মাঝে তারা কোলকাতা শহর থেকে প্রায় ৭০০ কিলোমিটার আরেক
শহরে চলে যাওয়ায় চন্দ্রসেনের সাথে বেশ কিছু বছর কোন যোগাযোগ ছিলনা । পরে লোক মারফতে মালুতী চন্দ্রসেনদের যুদ্ধের প্রস্ত্ততির কথা জানতে পারেন । এবং মালুতী এসে চন্দ্রসেনদের দলে যোগ দেন । এতে চন্দ্রসেনদের দল আরো ভারী হয়ে ওঠে । মালুতীকে নারীদের নেত্রীত্ব দেওয়ার সম্পূন্য ভার দেন চন্দ্রসেন । সাথে মালুতী নারী বলে তাকে দলের গুপ্তচরের দায়ত্বও নিতে হয় । তাদের সংগ্রামী পরিষদ বেশ ধীরসুস্থে এগিয়ে গেল ।

চন্দ্রসেনের কথা মত সকলে যুদ্ধের সকল কলাকৌশল শিখে নিল । সময় মত যুদ্ধে নেমে গেল একদল বীর সৈনিক । তবে তাদের কাছে পর্যাপ্ত পরিমান অশ্র গোলাবারুদ না থাকায় আর ব্রিটিশদের ব্রিটিশি চালাকির কাছে তারা হেরে যেয়েও হেরে গেলেন না । যুদ্ধে জয় তাদের পক্ষে ছিনিয়ে আনলো । তারা জয় লাভ করলো । হটিয়ে দিল ব্রিটিশ সৈরাচারকে । জয় হল চন্দ্রসেন দলের । মুক্ত হল ভারতবর্ষ পরাধীনের ঘানী থেকে । জম্ম নিল স্বাধীন এক ভারতবর্ষ । তৈরি করলো ভারতবর্ষে নতুন রাজ্য সরকার । সৃষ্টি হল আংশিক গণতন্ত্র । তখন পযন্ত পুরোপুরি ভারতবর্ষে গণতন্ত্র শুরু হতে পারেনি।
তার কয়েক বছর পর ব্রিটিশরা ভারতবর্ষকে ভাগ করে ছোট করার জন্য নতুন চক্রান্ত শুরু করলো । আর এ চক্রান্তে মূল ইসু হিসেবে জাতের ভেদাভেদ তৈরি হল হিন্দু ও মুসলিম দুই ধর্ম নিয়ে ।তাতে ভারতবর্ষের মধ্যেই থাকা ছোট ছোট দেশগুলো এক দেশ আরেক দেশের সাথে যুদ্ধ করতে শুরুকরলো । তাতে ভারতবর্ষ ছোট হয়ে কয়েকটি ভাগ হয়ে যায় ।
ইন্দিয়া হয় একটি উপমহাদেশ আর তা ছিঁটকে পরে পূর্বপাকিস্থান আর পশ্চিম পাকিস্তান হয় একটি দেশ । কিন্তু তার কয়েক বছর বাদে মুসলিম সংখ্যায় বেশি থাকলে পশ্চিমাবঙ্গে মুসলিম শাসক তৈরি হয় । ফলে মুসলিমরা ক্ষমতার সাথে সাথে রাজ্যের বেশি অংশ তাদের হাতে নিয়ে নেন । তখন কয়েক বছর দেশ ভালই চলতেছিল । কিন্তু এখানেও এ পযন্ত এসে পশ্চিম পাকিস্তান আর পূর্ব পাকিস্তান মিলে একটি রাষ্ট্রের পরিনিত যখন চলছিল তখন এদের বিরুদ্ধে আবার ভারত নতুন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হন । আর ষড়যন্ত্রে আবার আরেক যুদ্ধ শুরু হয় তাতেও পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে
এলড়াইয়ে নতুন করে চন্দ্রসেন যুক্ত হন । আর দীর্ঘ সময় যুদ্ধ করেন । এতেও বেশ ক্ষয়ক্ষতির মধ্যে দেশ পূর্ণ স্বাধীনতা পেল
দেশে নতুন এক সূর্য ওঠলো । শুরু হয় বাংলাদেশ নামে নতুন আরেকটি রাষ্ট্র গঠনের পক্রিয়া ।

বিঃদ্রঃ আমার মনে হয় গল্প তো গল্পয় বাস্তবের সাথে কোন মিল নাই । যেমন এইযে আমাদের সামুর ব্লগে দেখুন আপনার
পোস্টে আপনি নিজে লাইক দিলে তারা ম্যাসেজ দিচ্ছে দুঃখিত, নিজের পোস্টে নিজে লাইক দেয়া সম্ভব নয়।
কেন দেওয়া সম্ভব নয় মিয়া এটা আমাদের স্বাধীনতা নয় কি ?


মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৪৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালো লেখেছেন গল্প

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২২

কালের সময় বলেছেন: দারুন অসাধারন গল্প ভালো লাগলো =p~

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.