নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই ঘরটির জন্য আমরা কোন স্পেশাল ক্যারেক্টার / ইমোটিকন গ্রহন করছি না।\nশুধুমাত্র সংখ্যা ও যে কোন সাধারন ক্যারেক্টার ব্যবহার করুন।\n

আমি মিন্টু

আমি মিন্টু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম ধর্মে মোজেস ( পর্ব ১)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২

হযরত মূসা আঃ ইংরেজিতে Moses হিব্রু מֹשֶׁה ও আধুনিক Mošə তিবেরিয়ান Mפנeh এবং আরবি ভাষায় موسى Mūsa Geez Musse অথাৎ তিনি হলেন ইহুদি খ্রিস্টান এবং ইসলাম ধর্মে স্বীকৃত অথবা প্রেরিত একজন রাসুল । তিনি মোজেস নামেও পরিচিত ছিলেন । কোরআনে মুসা আঃ এর নাম অন্য নবীদের তুলনায় বেশি উল্লেখ করা হয়েছে । ধারনা করা হয় যে মুসা আঃ ১২০ বছর পৃথিবীতে ছিলেন । হযরত মুসা আঃ এর সম্প্রদায়ের নাম ছিল বনী ইসরাঈল । তার মুজেযাসমূহ বিগত অন্যান্য নবী রসূলগণের তুলনায় যেমন সংখ্যায় বেশী তেমনিভাবে প্রকাশের বলিষ্ঠতার দিক দিয়েও অধিক । এমনিভাবে তার সম্প্রদায় বনী ইসরাঈলের মূর্খতা এবং হঠকারিতাও বিগত উম্মত বা জাতিসমূহের তুলনায় বেশী কঠিন । তদুপরি এই কাহিনীর আলোচনা প্রসঙ্গে বহু জ্ঞাতব্য বিষয় এবং হুকুম আহকামের কথা এসেছে ।


হযরত মুসা আঃ এর সময় যে ফেরাউন ছিল তিনি ১৮তম রাজবংশের তার নাম কাবুস বলে উল্লেখ করা হয় । সে যুগে ফেরাউন হতো মিসরের সম্রাটের খেতাব । ফেরাউন যখন স্বপ্নে দেখলেন বনী ইসরাঈল বংশে জন্মগ্রহণকারী এক পুত্র সন্তানের কাছে তিনি বিতাড়িত হবেন । এবং তার রাজত্বের অবসান ঘটবে ও তার প্রবর্তিত দ্বীনের পরিবর্তন হবে । তখনই তিনি তার পারিষদবর্গকে এ বিষয় অবিহত করলেন এবং এ বিষয় জানতে চাইলেন । হামান ছিলেন ফেরাউনের মন্ত্রী । তাদের স্বপ্নের ব্যাখার তিত্তিতে ফেরাউন শাঙ্কিত হয় এবং তার প্রতিকার হিসেবে তিনি ফরমান জারি করেন যে বনী ইসরাঈলের কোন নবজাতক পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করলেই যেন তাকে মেরে ফেলে । প্রতিটি সন্তান সম্ভবা মায়ের প্রতি যেন কঠর নজরদারী দেওয়া হয় এবং যাতে তাদের ঘরে কোন পুত্র সন্তান জম্মালে তাকে সাথে হত্যা করা হয় । এভাবে কিছুকাল অতিবাহিত হওয়ার পর বনী ইসরাঈলের পুত্র সংখ্যা হ্রাস পেতে থাকে এবং এতে করে ফেরাউনের সম্প্রদায়ের লোকজন আশংকা প্রকাশ করে যে বনী ইসরাঈল বংশের বিলুপ্ত ঘটলে তাদের দাস এবং শ্রমিকের অভাব হবে এবং দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে সমস্যা হবে । তারা এ আশংকার বিষয়টি ফেরাউনকে অবহিত করেন । অতঃপর তিনি নির্দেশ দেন যে বছর অন্তর অন্তর যেন পুত্র সন্তান হত্যা করা হয় তবে গোপনে গোপনে সার্বিক হত্যার ঘটনা কার্যক্রম অব্যাহত থাকে । বর্ণিত আছে যে বছর হত্যার আদেশ রহিত ছিল সেই বছরই হযরত হারুন আঃ জন্মগ্রহণ করেন । আর হত্যার আদেশ যখন বলব এবং কার্যকরী ছিল সেই বছর হযরত মূসা আঃ তার মায়ের পেটে আসেন । বিষয়টি তার স্বীয় কন্যা মরিয়ম ব্যতীত আর কেউ জানত না । কাবেলা নামক এক কিবতী স্ত্রী মূসার মাতার প্রতি প্রহরী রূপে নিযুক্ত ছিলেন । ভূমিষ্ট কালীন সময়ে সে হাজির হয় সদ্যোজাত মূসার রূপ লাবণ্য দর্শনে কাবেলা মুগ্ধ হয়ে পড়ে এবং শিশুর প্রতি তার স্নেহ মায়া সৃষ্টি হয় । সে মূসার জননীকে অভয় দিয়ে বলে তুমি চিন্তা করো না আমি এই বিষয়ে বা তোমার বিষয় কিছু প্রকাশ করিব না । এভাবে মূসা জননী শিশু মূসাকে তিন চার মাস পর্যন্ত বুকের দুধা খাইয়ে গোপনে বড় করতে থাকেন । শিশু মূসার জন্মের পর থেকেই উম্মে মূসা বিচলিত হয়ে পড়েন এই ভেবে না জানি এই সংবাদ ফিরআউনের দরবারে কখন পৌছে যায় । নিষেধাজ্ঞার কালে গর্ভধারণ পুত্র সন্তান প্রশব এই সমগ্র বিষয়টি উম্মে মূসাকে সার্বক্ষণিকভাবে চিন্তাক্লিষ্ট এবং তটস্থ করে রাখতো। ভয় এবং শংকায় তার দিন অতিবাহিত হতে থাকে । কিভাবে শিশুটিকে বাচিয়ে রাখা যায় এই ভেবে তিনি সব সময় দুশ্চিন্তা থাকতেন । যখন আর মূসার উপস্থিতি গোপন রাখা সম্ভব ছিল না তখন তার মা তাকে আল্লাহুর হুকুমে শিশু মূসাকে স্থাপনপূর্বক চাদরে আবৃত করে একটি ঝুড়িতে রেখে নীল নদে ভাসিয়ে দেন । আল্লাহুতাআলা সূরা আল কাসাসের ৭ নং আয়াতে বলেনঃ
( আমি মূসা জননীকে আদেশ পাঠালাম যে তাকে স্তন্য দান করতে থাকো । অতঃপর যখন তুমি তার সম্পর্কে বিপদের আশংকা করো তখন তাকে দরিয়ায় নিক্ষেপ কর এবং ভয় করো না দুঃখও করো না । আমি অবশ্যই তাকে তোমার কাছে ফিরিয়ে দেব এবং তাকে পয়গম্বরগণের একজন করবো । )


ঝুড়িটি ভাসতে ভাসতে ফেরাউনের প্রাসাদ সংলগ্ন বাগানে থেমে থাকে । ফেরাউনের লোকজন এটিকে উঠিয়ে নেন এবং পরবর্তীতে ফেরাউনের স্ত্রী আসিয়া তার নিকট নিয়ে এল । হযরত মূসা আঃ দেখতে ছিলেন অনেক সুন্দর । আর ফেরাউনেরও কোন পুত্র সন্তান ছিলো না । তার ছিলো শুধু একটি কন্যা সন্তান । পরবর্তীতে যে ফেরাউনের সিংহাসনের বসেন । শিশু দর্শনে সবার মন স্নেহসিক্ত হয়ে উঠে । বিশেষ করে ফেরাউনের স্ত্রী আসিয়ার কোমল অন্তর মাতৃস্নেহে বিগলিত হয় । বিষয়টি ফেরাউনকে অবহিত করা হলে তিনি শিশুটিকে মেরে ফেরার নির্দেশ দেন কিন্তু এতে স্ত্রী আসিয়া বাঁধা দেন । আল্লাহু তাআলা কোরআনের সূরা আল কাসাসের ৯ নং আয়াতে উল্লেখ করেনঃ
"( ফেরাউনের স্ত্রী বলল এ শিশু আমার ও তোমার নয়নমণি তাকে হত্যা করো না । এ আমাদের উপকারে আসতে পারে অথবা আমরা তাকে পুত্র করে নিতে পারি । )"
সন্তানের থেকে বিচ্ছেদের ফলে মূসার মায়ের হৃদয় দুঃখ ভারাক্রান্ত হয়ে ছিল । মূসার ভগিনীকে মরিয়ম বললেন তাকে অনুসরণ করার জন্য এবং সে তার কথামত অজ্ঞাতসারে অপরিচিতা হয়ে তাকে অনুসরণ করলো । ফেরাউনের স্ত্রীর তত্ত্বাবধানে এবার শিশু মূসা প্রতিপালিত হতে থাকে । এখানে একটি সমস্যা দেখা দেয় আর তা হল স্তনপান নিয়ে । শিশু মূসা কোন ধাত্রীরই স্তন তখন পান করতেছিলেন না । তখন বিষয়টি ফেরাউন স্ত্রী আসিয়াকে গভীরভাবে ভাবনায়ে ফেলে দেয় । অবশেষে মূসার ভগিনী যে গোপনে সমস্ত ঘটনা পর্যবেক্ষণ করে যাচ্ছিল সে এসে আবেদন জানায় যে আমি এমন একজন মহিলার কথা জানি যার স্তন এই শিশু পান করতে পারে । তখন তাকে সেই মহিলাটিকে হাজির করতে আদেশ দেয়া হল । পরে সে নিজের মাতা অর্থাৎ মূসার জননীকে সবার সামনে উপস্থিত করেন । স্তন দেয়া হলপর মূসা নির্বিঘ্নে দুগ্ধ পান করেন । এই ঘটনায় সবাই বিস্ময়াভিভূত হয়ে পরে । উম্মে মূসাকে রাজপরিবারের অবস্থান করার অনুমতি প্রদান করা হল । কিন্তু তিনি সেখানে থাকতে অস্বীকার করেন এবং বলেন যে তার স্বীয় স্বামী পুত্র কন্যা পরিবার রয়েছে । অবশেষে কিছু শর্তসাপেক্ষে তাকে শিশুসহ নিজ গৃহে অবস্থান করার অনুমোদন দেয়া হয় । উম্মে মূসা অত্যন্ত প্রফুল্ল চিত্তে স্বীয় পুত্র শিশু মূসাকে নিয়ে নিজগৃহে প্রত্যাবর্তন করে । আল্লাহু তাআলা সূরা আল কাসাসের ১৩ নম্বর আয়াতে বলেনঃ
"( অতঃপর আমি তাকে তার জননীর কাছে ফিরিয়ে দিলাম যাতে তার চক্ষু জুড়ায় এবং তিনি দুঃখ না করেন এবং যাতে তিনি জানেন যে আল্লাহর ওয়াদা সত্য কিন্তু অনেক মানুষ তা জানে না । )"


একদিন মূসা যখন নগরীতে প্রবেশ করলো সম্ভবত তা ছিল মধ্যাহ্ন সময় যখন মিশরের ব্যবসা বাণিজ্য কিছুহ্মণের জন্য বন্ধ থাকে । বা সময় কালটি হয়ত রাত্রিকাল ছিল । যখন শহরের আধিবাসীরা সুপ্তির কোলে আশ্রয় গ্রহণ করেন । সূরা আল কাসাসের ১৮ নং আয়াতের বর্ণনা অনুসারে শেষের বর্ণনাটিই অধিক প্রযোজ্য মনে হয় । নগরীতে প্রবেশ করে তিনি দুই ব্যক্তিকে লড়াই করতে দেখলেন । এদের একজন ছিল তাঁর নিজ ইহুদি দলের এবং অন্য জন তার শত্রু মিশরবাসী দলের । মূসার উদ্দেশ্য ছিল মিশরবাসীকে আঘাত করে ইহুদীকে মুক্ত করার । কিন্তু ঘটনা চক্রে মিশরবাসীটি মূসার এক ঘুষিতেই মৃত্যুবরণ করে । এতে তিনি অনেক দুঃখ পান এবং অনুতপ্ত হয়ে পড়েন এবং আল্লাহ্‌র নিকট হ্মমা প্রার্থনা করেন এবং আল্লাহ তাকে ক্ষমা করলেন । তিনি প্রতিজ্ঞা করেন যে তিনি ভবিষ্যতে কখনও অপরাধীদের সাহায্য করবেন না । পরের দিন মূসা যখন ভীত শংকিত অবস্থায় সে নগরীতে প্রবেশ করেন । সূরা আল কাসাসের ১৮ নং আয়াতে উল্লেখ করেনঃ
"( অতঃপর তিনি প্রভাতে উঠলেন সে শহরে ভীত শংকিত অবস্থায় । হঠাৎ তিনি দেখলেন গতকল্য যে ব্যক্তি তার সাহায্য চেয়েছিল সে চিৎকার করে তার সাহায্য প্রার্থনা করছে । মূসা তাকে বললেন তুমি তো একজন প্রকাশ্য পথভ্রষ্ট ব্যক্তি । )"

তিনি দেখতে পারলেন যে গতকাল যে ব্যক্তি তার সাহায্য চেয়েছিল সে চিৎকার করে তাঁর সাহায্য প্রার্থনা করছে । কিন্তু মূসা তাকে সাহায্যের জন্য আগ্রহ বোধ করলেন না কারণ তিনি আল্লাহুর নিকট প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে তিনি ভবিষ্যতে কখনও অপরাধীদের সাহায্য করবেন না । মূসা অত্যন্ত ক্রুদ্ধ বোধ করেন । তিনি আবার ধারণা করলেন যে মিশরবাসীটিই অন্যায়ভাবে ইহুদিটিকে মারধর করছে তিনি ব্যাপারটিতে হস্তহ্মেপ করতে পুণরায় মনস্ত করলেন । উভয়ের শত্রু অর্থাৎ মূসা এবং ইহুদিটির শত্রু মিশরবাসীটি । মিশরবাসীটি পূর্বের সম্পূর্ণ ঘটনাটি অবগত ছিল । তখন সে বলল গতকাল তুমি যেভাবে এক ব্যক্তিকে হত্যা করেছিলে সে রকম আমাকেও কি হত্যা করতে চাও ? তুমি তো একজন স্বেচ্ছাচারী আর কিছু না । আর তুমি সর্বদা ন্যায়ের এবং শামিতর কথা বল । যদি তুমি সত্যবাদী হও তবে পৃথিবীতে শামিত স্থাপন করবে । মিশরবাসীকে হত্যার গুজব চর্তুদ্দিকে রটনা হয়েছিল যা শেষ পর্যন্ত রাজপ্রাসাদেও পৌছে যায় । সেখানে ফেরাউনের সভাসদেশ্যবর্গের সভাতে মূসার জন্য মৃত্যুদন্ডের আদেশ ধার্য করা হয় । মূসা উপলব্ধি করতে পারলেন যে রাজপ্রাসাদ বা নগরী এমনকি ফেরাউনের রাজত্বের সীমানার মধ্যে তার জীবন নিরাপদ নয় । সুতরাং তিনি স্বেচ্ছায় নির্বাসনের মনস্ত করলেন । কিন্তু কোথায় যাবেন জানেন না । প্রচন্ড মানসিক উদ্বেগ এবং উত্তেজনা তাকে অস্থির করে তোলে । তিনি একান্তভাবে সেই পরম করুণাময়ের নিকট প্রার্থনা করেন যার ফলে তিনি শামিত লাভ করেন এবং উদ্বেগ থেকে মুক্ত হন । অতঃপর তিনি মাদইয়ান দিকে যাত্রা শুরু করেন এবং যাত্রার পূর্বে আল্লাহুর নিকট অনুগ্রহ প্রার্থনা করেন । তফসীরকারগণ বর্ণনা করেন যে এই সফরে মূসা আঃ এর সাথে খাদ্য ছিল বৃহ্মপত্র । হযরত ইবনে আব্বাস বলেন এটা ছিল মূসা আঃ এর সর্বপ্রথম পরীক্ষা । তার পরীক্ষাসমহের বিবরণ কোরআনের ২০ নং সূরা আত ত্বোয়া হা তে বর্ণিত রয়েছে বা আছে ।


তথ্য শেষে দেওয়া হবে ।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

অতৃপ্ত আত্মা ঁ বলেছেন: Drer blogger i very much pleased to read this significant article.
Thanks a lot!

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫

আমি মিন্টু বলেছেন:
Thank you for staying with. I will try to share yatatuka know.

২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

দ্বীন মুহাম্মদ সুমন বলেছেন: কি বলব বুঝতে পারছি না ... ধন্যবাদ শব্দটিও অনেক ছোট আপনার জন্য ... আপনার কাছ থেকে ইসলামের সুন্দর সুন্দর ঘটনাবলী নিয়ে আরও লেখা চাই ... প্লিজ ভাই, সময় পেলেই লিখবেন। আমাদের জন্য ...

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া চেষ্টা করবো । দোআ করবেন ।

৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লিখতে থাকুন।

ড. রমিতের পোষ্ট গুলো সময় থাকলে দেখে নিয়েন। উনি তুলনামুলক আলোচনায় দারুন ভাবে ইতিহাস গুলেকো তুলে ধরছেন।

+++

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া অবশ্যই সময় করে পড়বো ।

৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: এ ধরনের আরো অনেক লেখা চাই আপনার কাছে ।+++++

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ দোআ করবেন ।
সর্ব সময় আপনাদের সেবায় নিয়জিত আছি :)

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর লেখছেন ।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.