নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু বোমার সবকটিই তাক করা আছে এখন ভারতের দিকে। পাকিস্তান আশঙ্কা করছে নয়াদিল্লি যেকোন সময় ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নিতে পারে। তাই দেশটি নিজেদের সবগুলো পরমাণু অস্ত্রের নিশানাতেই ভারতকে রেখেছে। সম্প্রতি মার্কিন কংগ্রেসে পেশ করা পাক সেনাবাহিনীর সমরসজ্জার এই ভয়ঙ্কর তথ্য সম্বলিত প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ায় তোলপাড় শুরু হয়েগেছে গোটা বিশ্বে। এখন পাকিস্তানের কাছে ১১০ থেকে ১৩০টি পরমাণু বোমা আছে বলে মার্কিন গবেষকরা বিশেষ দাবি করেছেন। মার্কিন কংগ্রেসের স্বশাসিত শাখা কংগ্রেশনাল রিসার্চ সার্ভিস সিআরএস সম্প্রতি মার্কিন কংগ্রেসে তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। প্রতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে এই শাখা কংগ্রেসে প্রতিবেদন জমা দিয়ে থাকেন। পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে ২৮ পাতার যে প্রতিবেদন মার্কিন কংগ্রেসে জমা দিয়েছেন তাতে পাকিস্তানের সমরসজ্জা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সিআরএস। একইসঙ্গে ইসলামাবাদের ফুল স্পেকট্রাম ডেটারেন্স এর অর্থ হলো অস্ত্রাগারে থাকা সবকটি পরমাণু বোমাকে যেকোন সময় ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত রাখা তত্ত্ব নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। ভারতের দিক থেকে যেকোন রকম আক্রমণের সম্ভাবনা রুখতেই পাকিস্তান এই ফুল স্পেকট্রাম ডেটারেন্স নীতি নিয়েছে বলে তথ্য রয়েছে। অর্থাৎ ১৩০টি পরমাণু বোমা মাথায় নিয়ে তৈরি থাকা পাকিস্তানের নিউক্লিয়ার মিসাইলগুলোর প্রত্যেকটিই ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের দিকে তাক করে রাখা হয়েছে।
মার্কিন কংগ্রেসে পেশ করা এই প্রতিবেদনে পাকিস্তানের এই রণসাজের কথা উল্লেখ করে প্রবল উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি মার্কিন গবেষকরা দেশটির কংগ্রেসকে জানিয়েছেন ভারতের প্রতি পাকিস্তানের এই মনোভাব দক্ষিণ এশিয়ার দুটি প্রতিবেশী দেশের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের আশঙ্কা অনেকটা বাড়িয়ে দিয়েছে। পাকিস্তানের মোকাবিলায় ভারতও নিজেদের প্রস্তুত রাখছে বলে সিআরএস প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। ভারতও নিজেদের পরমাণু বোমার সংখ্যা বাড়াচ্ছে বলে মার্কিন এই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে ।
সিআরএসঃ
কংগ্রেশনাল রিসার্চ সার্ভিস হলো মার্কিন কংগ্রেসের একটি শাখা অথবা বিশেষজ্ঞদের একটি দল যারা বিশ্বের নির্দিষ্ট রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক সমস্যা সম্পর্কে পরামর্শ এবং ধারণা প্রদান করে থাকেন। এটি কংগ্রেস গ্রন্থাগারের মধ্যকার একটি বিধানিক শাখা সংস্থা হিসেবে সরাসরি অতি গোপনীয় এবং নির্দলীয় ভিত্তিতে কংগ্রেসের সদস্য ও তাদের কমিটি এবং এর কর্মীদের জন্য কাজ করে থাকেন।
দিল্লি ও কুম্ভমেলায় হামলার পরিকল্পনায় চার সন্দেহভাজন আইএস গ্রেফতার এর ঘটনা
অন্যদিকে ইসলামপন্থি জঙ্গি সংগঠন আইএসের সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে উত্তরাখণ্ড থেকে চার যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। উত্তরখণ্ড থেকে তাদের আটক করা হয় বলে পুলিশের বরাতে জানানো হয়েছে। পুলিশের সূত্রে চারজনই নিয়মিত ফোনে সিরিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ রাখত। আইএসের প্রোপাগাণ্ডা সাইট ভিজিটের কারণে বেশ কয়েকদিন ধরেই তারা পুলিশি নজরদারিতে ছিল। দিল্লির ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা অরবিন্দ দীপ জানিয়েছেন আটককৃত যুবকরা রাজধানীতে হামলা ছাড়াও উত্তরপ্রদেশের হরিদ্বারের কুম্ভমেলায় হামলার পরিকল্পনা করছিল বলে অভিযোগও আছে। তাছাড়াও মেলা চলাকালীন হরিদ্বারগামী ট্রেনে হামলারও পরিকল্পনা ছিল এই চারজনেরই। আটককৃতরা একটা বড় দলের অংশ বলে মন্তব্য করে অরবিন্দ দীপ বলেছেন এই চারজনের নাশকতার তালিকায় রাজধানী দিল্লিও ছিল । রাজধানীতে হামলার শঙ্কা এখনও কেটে যায়নি। অন্যদিকে পুলিশ জানিয়েছেন আটককৃতদের একজনের নাম আখলাক উর রহমান। পরীক্ষার হল থেকে বের হওয়ার পরপরই তাকে আটক করা হয়। তাকে পাঠানকোটের বিমান ঘাঁটিতে সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলার বিষয়েও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
তথসূত্র এনডিটি হিন্দুস্তান টাইমস।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৯
আমি মিন্টু বলেছেন: কি আর করার সেই শিলপাটার ঘষাঘষিতে আমাদেরও দফা শেষ হবে এই আর কি ।
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন
শিল পাটায় ঘষাঘষি, মরিচের দফা শেষ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩০
আমি মিন্টু বলেছেন: হুম খারাপ বলে নাই ভালই বলেছে ঠিকিই বলেছে ।
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৫
নিশাকর বলেছেন: শিল পাটায় ঘষাঘষি, মরিচের
দফা শেষ। @ashraful vai...
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৬
আমি মিন্টু বলেছেন: পুরাই মরিচের দফা শেষ আর এই জন্য আবার মরিচের দামও বেড়ে যেতে পারে । তাই আগে থেকেই কিছু মরিচ কিনে রাইখেন।
৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শুধু আফগানিস্তান, নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার নয় , সমগ্র বিশ্ব এতে আক্রান্ত হবে ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
আমি মিন্টু বলেছেন: তাইতো দেখছি লিটন ভাই কিন্তু কে কার কথা শুনে । সমস্যা নাইকা নতুন করে আরেকবার বিশ্ব দেখা যাবে
৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১২
জ্বলন্ত আলো বলেছেন: এতে আমারাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হবো।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯
আমি মিন্টু বলেছেন: কথা সত্য বলছেন কিন্তু।
৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: খালি কলসী বাজে বেশি । পাকস্থান এখন ভাল জঙ্গী আর খারাপ জঙ্গি বাছাই করছে । পাকিস্থান কি ভবছে ষে , মানুষের যন্ত্রণা বাড়াব
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭
আমি মিন্টু বলেছেন: মনে হয় এরকমই হতে ফারে ভাই।
৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঘটনা হল, এই মুহূর্তে ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের কূটনৈতিক সম্পর্কে তিক্ততার পারদ কিছুটা কমেছে। পঠানকোট কান্ডের পর দু’দেশ ঐক্যবদ্ধভাবে তদন্ত চালানোর চেষ্টা করছে। ভারত-বিরোধী পাক জঙ্গি ডেরাগুলির উপরে কিছুটা হলেও অভিযান শুরু করেছে নওয়াজ শরিফের সরকার। আজকেও এ ব্যাপারে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র বিকাশ স্বরূপ জানিয়েছেন, ‘‘দু’দেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পারষ্পরিক যোগাযোগের মধ্যে রয়েছেন। বিদেশসচিবও যোগাযোগ রাখছেন পাক বিদেশসচিবের সঙ্গে।’’ কিন্তু কূটনৈতিক শিবিরের মতে, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক ঐতিহাসিকভাবে এমনই নাটকীয় ওঠাপড়ার মধ্যে দিয়ে চলে যে আজকের সাময়িক উষ্ণতা দেখে আগামি কালের নিরাপত্তায় আলগা দেওয়া কখনই সম্ভব হয় না। এই প্রসঙ্গে এক বছর আগে খোদ পেন্টাগনের দেওয়া রিপোর্টটিকেও মাথায় রাখতে চাইছে নয়াদিল্লি। সেই রিপোর্টে পরমাণু প্রসঙ্গ না থাকলেও, স্পষ্ট বলা হয়েছিল, আফগানিস্তানে প্রতিপত্তি খোয়ানোর বদলা ও ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে ওঠা ভারতীয় সেনার সঙ্গে টক্কর নিতেই বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠীকে বিভিন্ন সময়ে ব্যবহার করে ছায়াযুদ্ধ চালাচ্ছে পাকিস্তান।
৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঘটনা হল, এই মুহূর্তে ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের কূটনৈতিক সম্পর্কে তিক্ততার পারদ কিছুটা কমেছে। পঠানকোট কান্ডের পর দু’দেশ ঐক্যবদ্ধভাবে তদন্ত চালানোর চেষ্টা করছে। ভারত-বিরোধী পাক জঙ্গি ডেরাগুলির উপরে কিছুটা হলেও অভিযান শুরু করেছে নওয়াজ শরিফের সরকার। আজকেও এ ব্যাপারে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র বিকাশ স্বরূপ জানিয়েছেন, ‘‘দু’দেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পারষ্পরিক যোগাযোগের মধ্যে রয়েছেন। বিদেশসচিবও যোগাযোগ রাখছেন পাক বিদেশসচিবের সঙ্গে।’’ কিন্তু কূটনৈতিক শিবিরের মতে, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক ঐতিহাসিকভাবে এমনই নাটকীয় ওঠাপড়ার মধ্যে দিয়ে চলে যে আজকের সাময়িক উষ্ণতা দেখে আগামি কালের নিরাপত্তায় আলগা দেওয়া কখনই সম্ভব হয় না। এই প্রসঙ্গে এক বছর আগে খোদ পেন্টাগনের দেওয়া রিপোর্টটিকেও মাথায় রাখতে চাইছে নয়াদিল্লি। সেই রিপোর্টে পরমাণু প্রসঙ্গ না থাকলেও, স্পষ্ট বলা হয়েছিল, আফগানিস্তানে প্রতিপত্তি খোয়ানোর বদলা ও ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে ওঠা ভারতীয় সেনার সঙ্গে টক্কর নিতেই বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠীকে বিভিন্ন সময়ে ব্যবহার করে ছায়াযুদ্ধ চালাচ্ছে পাকিস্তান।
৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন:
পাক পরমাণু আস্ফালন নতুন নয়, তৈরি আছে দিল্লি: বিদেশ মন্ত্রক
নিজস্ব সংবাদদাতা
নয়াদিল্লি, ২১ জানুয়ারি, ২০১৬, ২০:০২:৪৬
মার্কিন কংগ্রেসের স্বশাসিত শাখা ‘কংগ্রেসনাল রিসার্চ সার্ভিস (সিআরএস)-এর সাম্প্রতিক রিপোর্ট অপ্রত্যাশিত নয় ভারতের কাছে। কিন্তু নিঃসন্দেহে তা কিছুটা রক্তচাপ বাড়িয়েছে সাউথ ব্লকের। পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্র ভান্ডার নিয়ে ২৮ পাতার যে রিপোর্ট মার্কিন কংগ্রেসের জমা পড়েছে তাতে ইসলামাবাদের সমরসজ্জা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সিআরএস। তাতে বলা হয়েছে সে দেশের ১৩০টি পরমাণু বোমার সবকটি তাক করা রয়েছে ভারতের দিকে। ইসলামাবাদের নাকি আশঙ্কা, নয়াদিল্লি যে কোনও সময় সামরিক পদক্ষেপ নিতে পারে। তাই পাল্টা নিশানাতে ভারতকে রাখা হয়েছে। পাকিস্তানের এই ‘ফুল স্পেকট্রাম ডেটারেন্স’ তত্ত্ব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে রিপোর্টে।
প্রকাশ্যে অবশ্য উদ্বেগ দেখাচ্ছে না নয়াদিল্লি। বিদেশমন্ত্রকের এক শীর্ষ কর্তাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে, তিনি জানিয়েছেন, ‘‘এই রিপোর্ট অন্তত আমাদের কাছে নতুন কিছু নয়। ভারতের নিরাপত্তা সুরক্ষিত করতে সরকার প্রতিশ্রতিবদ্ধ।’’ সূত্রের খবর, এ ব্যাপারে ভারত দীর্ঘদিন ধরেই প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই মার্কিন কংগ্রেসেই পেশ হওয়া মাস তিনেকের পুরনো একটি রিপোর্ট বলছে, পরমাণু অস্ত্রের যথেষ্ট রসদ ভারতের ভাঁড়ারে মজুদ রয়েছে। যে প্লুটোনিয়াম এবং ইউরেনিয়াম ভারতের রয়েছে তার সত্তর শতাংশই যে কোনও সময় অস্ত্র হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে।
আরও পড়ুন:
১৩০ পাক পরমাণু বোমা ভারতের দিকে তাক করা! মার্কিন রিপোর্টে চাঞ্চল্য
এস-৩০০ মিসাইল কোথায় মোতায়েন করল ভারত? চিন্তায় পাকিস্তান
ঘটনা হল, এই মুহূর্তে ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের কূটনৈতিক সম্পর্কে তিক্ততার পারদ কিছুটা কমেছে। পঠানকোট কান্ডের পর দু’দেশ ঐক্যবদ্ধভাবে তদন্ত চালানোর চেষ্টা করছে। ভারত-বিরোধী পাক জঙ্গি ডেরাগুলির উপরে কিছুটা হলেও অভিযান শুরু করেছে নওয়াজ শরিফের সরকার। আজকেও এ ব্যাপারে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র বিকাশ স্বরূপ জানিয়েছেন, ‘‘দু’দেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পারষ্পরিক যোগাযোগের মধ্যে রয়েছেন। বিদেশসচিবও যোগাযোগ রাখছেন পাক বিদেশসচিবের সঙ্গে।’’ কিন্তু কূটনৈতিক শিবিরের মতে, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক ঐতিহাসিকভাবে এমনই নাটকীয় ওঠাপড়ার মধ্যে দিয়ে চলে যে আজকের সাময়িক উষ্ণতা দেখে আগামি কালের নিরাপত্তায় আলগা দেওয়া কখনই সম্ভব হয় না। এই প্রসঙ্গে এক বছর আগে খোদ পেন্টাগনের দেওয়া রিপোর্টটিকেও মাথায় রাখতে চাইছে নয়াদিল্লি। সেই রিপোর্টে পরমাণু প্রসঙ্গ না থাকলেও, স্পষ্ট বলা হয়েছিল, আফগানিস্তানে প্রতিপত্তি খোয়ানোর বদলা ও ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে ওঠা ভারতীয় সেনার সঙ্গে টক্কর নিতেই বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠীকে বিভিন্ন সময়ে ব্যবহার করে ছায়াযুদ্ধ চালাচ্ছে পাকিস্তান।
সম্প্রতি ভারতের কাছে রিপোর্ট এসেছে যে চিনের সহযোগিতায় করাচিতে দু’টি নতুন পরমাণু চুল্লি বসাচ্ছে পাকিস্তান। মূলত পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদনই করাচির ওই নতুন দু’টি চুল্লির উদ্দেশ্য হলেও বিদ্যুতের পাশাপাশি অস্ত্র বানানোর প্রক্রিয়া বরাবর পাকিস্তান চালিয়ে এসেছে। ভারতের অভিযোগ, চুল্লিতে বাড়তি জ্বালানি ব্যবহার করে তা বোমা তৈরির জন্য সরিয়ে রেখে দেয় ইসলামাবাদ। তারা নিউক্লিয়ার সাপ্লাই গ্রুপ বা এনএসজি-র সদস্য না হওয়ার জন্য পাক চুল্লিগুলিতে এখনও কোনও আন্তর্জাতিক নজরদারির ব্যবস্থা নেই। তা ছাড়া এখনও পর্যন্ত পরমাণু অস্ত্র প্রসার রোধ চুক্তিতে সই না করার জন্য, গোপনে তারা অবাধে পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে।
এই ধরণের সব রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতেই ভারতও গোপনে প্রস্তুতি নিচ্ছে। পরমাণু অস্ত্র প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি ৪০ হাজার কোটি টাকা মূল্যের ক্ষেপনাস্ত্র প্রতিরোধী ব্যবস্থা কেনার বিষয়ে সম্প্রতি ছাড়পত্র দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রতিরক্ষাসূত্রের খবর, ইতিমধিযেই আর্ন্তদেশীয় দূর নিয়ন্ত্রিত ক্ষেপনাস্ত্র, জাহাজ থেকে উৎক্ষেপনযোগ্য ক্ষেপনাস্ত্র এবং পরমাণু অস্ত্র প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ানো নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কর্তারা। নয়াদিল্লির বক্তব্য, পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যায় পাকিস্তানের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার চেয়ে পরমাণু অস্ত্র নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া বা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ানোটা বেশি জরুরি। কারণ, হিসাব অনুযায়ী পরমাণু অস্ত্রের এক কনাই (১ মেগাটন) উড়িয়ে দিতে পারে ২১০ বর্গ কিলোমিটার(যা নাকি দক্ষিণ মুম্বইয়ের তিনগুণ এলাকা!)।
আরও খবর
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮
আমি মিন্টু বলেছেন:
১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩
রাজীব বলেছেন: আমাদেরও উচিৎ কোন ব্যবস্থা নেয়া। কারন পাকিস্তানের ১ নং শত্রু যদি ভারত হয়ে থাকে তবে তার পরই কিন্তু বাংলাদেশ।
পাকিস্তান যদি কখনো ভারতে পরমানু হামলা করে তাহলে বাংলাদেশও এর বাইরে থাকবে না।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩
আমি মিন্টু বলেছেন: কথা ঠিকি বলছেন ভাই আমাদেরও উচিৎ কোন ব্যবস্থা নেয়া বিশেষ করে বাঁচতে চাইলে আর মরতে চাইলে দরকার নাই ।
১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২০
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: এটা একটা মারাক্তক বিষয় ও ভাবনায় ফেলার বিষয় কিন্তু সকলে নিউজে কিছুটা পড়েছিলাম এখন আপনার লেখায় বাকিটুক পড়লাম । ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৬
আমি মিন্টু বলেছেন: হুম বুঝেন তাহলে কি অবস্তা ।
১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১০
মামুন ইসলাম বলেছেন: আমাদেরও কিছু পদক্ষেপ নেয়া জরুরি ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৭
আমি মিন্টু বলেছেন: হুম সহমত আমাদেরও কিছু পদক্ষেপ নেয়া জরুরি ।
১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
মহা সমন্বয় বলেছেন: হুমমম আমাদেরও কিছু পদক্ষেপ নেওয়া জরুরী। এই সুযোগে আমরা মিয়ানমার, ভুটান, আর নেপাল দখল করে নিতে পারি।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৫
আমি মিন্টু বলেছেন: আমাদেরও কিছু পদক্ষেপ নেওয়া জরুরী।
১৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৬
প্রণব দেবনাথ বলেছেন: তাক করে থাকলেই বা কি মাঝ পথে আটকে যাবে কারন ওরা চায়না মাল ব্যাবহার করে।আর দুনিয়া জানে চায়না মাল টেকসই হয়না
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৯
আমি মিন্টু বলেছেন: এইটা আবার কি হুনাইলেন ভাই কথা খারাপ বলেন নাই
১৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩২
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আমাদেরও প্রস্ত্তুত হয়ে থাকা দরকার নাকি বলেন মিন্টু ভাই ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১২
আমি মিন্টু বলেছেন: হু আমাদেরও প্রস্ত্তুত হয়ে থাকা দরকার ।তয় কেমনে কি লইয়া
১৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১০
কালের সময় বলেছেন: তাহলে এই অবস্থা চলছে ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭
আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৬
আসিফ শাহনেওয়াজ তুষার বলেছেন: আফগান, শ্রীলংকা তবুও একটু সাইডে। আমরা তো এক্কেবারে ভারতের বুকের মাঝে। পাকি বোমাগুলো তো ইচ্ছা করেই আমাদের দিকে ছুড়ে মারবে। ৭১ এর ঝাল মিটানোর জন্য।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৯
আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । কথা কিনতু খারাপ বলেন নাই । বিশেষ করে আমরা ভারত বন্ধুদের বুকের মাঝে বলে কথা ।
১৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৮
আজমান আন্দালিব বলেছেন: বিশ্ব আবার নতুন করে শুরু হোক।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৬
আমি মিন্টু বলেছেন: কোন বিশ্বাস নাই ভাই যে অবস্থা দেখতা ছি মনে হয় শুরু হতেও পারে । এমনিতেও এখন সকল দেশেই কম বেশি খুটি নাতি লেগেই আছে কিন্তু ।
১৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হায় হায়। দুই একটা মারলেই আমাগোর কি অবস্থা হবে মিন্টু ভাই।
আপনার পোস্টের গতি ভাল হচ্ছে ইদানিং দেখছি। চালিয়ে যান।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৮
আমি মিন্টু বলেছেন:
২০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬
মোঃ হাবিবুর রহমান (হাবীব) বলেছেন: খুব সুন্দর একটি তথ্য জানালেন । ধন্যবাদ ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮
আমি মিন্টু বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই ।
২১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭
মোঃ হাবিবুর রহমান (হাবীব) বলেছেন: খুব সুন্দর একটি তথ্য জানালেন । ধন্যবাদ ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১
আমি মিন্টু বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই ।
২২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৪
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: বোমা টোমা বাদ দিয়া ছুরি কাচিঁর যুদ্ধ চালাও ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
আমি মিন্টু বলেছেন: আমি চিন্তা করছি ভাই লেগে গেলে চাপাতি নিয়া নাইম্মা যামুকা ।
২৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২১
নিউ সিস্টেম বলেছেন: এটা কি শুনাইলেন ভাই এতো একটা বাংলাদেশে একেবারে ধংস হয়ে যাবে আমাদের দেশ ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
আমি মিন্টু বলেছেন: হু তাইতো ভাবছি পালাবো কোন দিকে ।
২৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: মন্তব্যগুলো পড়ে যা বুঝলাম ভারতের থেকে বাংলাদেশের জণগন বেশি আতঙ্কিত । চিন্তা করেন ভাই ,ভারতের উপর বিশ্বাস রাখেন বাংলাদেশের কিছু হলে ভারত ছেড়ে কথা বলবে না । আর তাছাড়া পারমানবিক বোমা নিস্ক্রিয় করার মাল ভারতের কাছে আছে ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩
আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সেই চিন্তায়ই আছি ।
২৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫
নেক্সাস বলেছেন: এই উপমাহাদেশে ভারত একটা আগ্রাসী শক্তি হিসেবে আত্ম প্রকাশ করেছে। ভারত কে এই আগ্রাসী মনোভাব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। পাকিস্থান যেমন বাংলাদেশের শত্রু এই মুহুর্থে ভারতও আমাদের শত্রু। শুধু মিঠে কথায় চিড়ে ভিজেনা। যে কোন মূল্যে বাংলাদেশ কে ধমিয়ে রাখা ভারতের পররাষ্ট্র নীতির অন্যতম শর্ত। ভারতের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসী নীতি ভারত কে উপমহাদেশে একা করে দিয়েছে। বাংলাদেশ, নেপাল মালদ্বীপ শ্রীলংকা সব কটি দেশ ভারতের ইন্ধনে অস্থিতিশীল অবস্থায় আছে।
ভারত কে রাশিয়ান ব্লক থেকে বের করে আনার সুদুর প্রসারী পরিকল্পনায় মেতেছে আমেরিকা। আর এই কাজটা চরম সাম্প্রদায়ীক মোদি কে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার বিনিময়ে হাসিল করতে চায় আমেরিকা। এটা কে সামনে রেখে এখন তারা ভারতের আস্থা অর্জনের জন্য অনেক কিছুই করবে।
প্রতিদিন সীমান্তে বাংলাদেশী হত্যা, ভারতের মাটিতে আমাদের টিভি চ্যেনেল প্রচারে বাধা, অভিন্ন নদীয় ন্যায্য হিস্যা থেকে বাংলাদেশ কে বঞ্চিত করা , পার্বত্য চট্টগ্রামে বিচ্ছিন্নতাবাদী শান্তি বাহিনী কে অস্ত্র ও ট্রেনিং দিয়ে ভারত প্রমান করেছে আসলে তারা কতটা বাংলাদেশের বন্ধু।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
আমি মিন্টু বলেছেন: চমৎকার এবং উপযুক্ত মন্তব্য করছেন ভাই । মন্তব্যে লাইক দিলাম ।
২৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: পাকিস্থান জানে ভারতের সাথে সরাসরি যুদ্ধে পারবেনা তাই পাকিস্থান ছায়া যুদ্ধে নেমেছে । পাকিস্থানের হুমকি-ধানকি ভয় পাবেনা ।যারা বাংলাদেশ নামে দেশটার কাছে হেড়েছে ।তারপর জঙ্গী দিয়ে বাংলাদেশের শান্তি নষ্ট করছে ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৭
আমি মিন্টু বলেছেন: হুম বুইঝা দিখতে হবে ভাই ।
২৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৮
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: সে হিম্মদ ভারত রাখে ৷ পাকিস্থানের সরকার জঙ্গীবাদকে দুই ভাবে দেখে ৷ যারা পাকিস্থানের অনিষ্ট করছে তারা খাবাপ জঙ্গী ৷ আর যারা ভারতের খারাপ করছে তারা ভাল জঙ্গী ৷ এই জায়গাটাই পাকির ভুল ৷ মাসুল দিচ্ছে ভবিষ্যতে আরও দিবে পাকি
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৯
আমি মিন্টু বলেছেন: হুম ঠিক ঠিক আগে ভেবে দেখিনী ।
২৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৯
রাজীব বলেছেন: ভারত-পাকিস্তান রাজনীতি এখন এমন পর্যায় যে, নিজেদের নিরাপত্তার জন্য আমাদেরকে যেকোন এক দলে যেতেই হবে। আর আমার মনে হয় পাকিস্তান থেকে ভারত ভালো চয়েজ।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৬
আমি মিন্টু বলেছেন: দেখেন ভালো ভেবে চিন্তা করে কোন দলে যাবেন ।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পাকিস্তান তার পরমানু বোমাগুলো ভারতের দিকে তাক করে থাকলে ভারতও একই কাজ করবে। অথবা হয়তো ইতিমধ্যে করেই রেখেছে। দু দেশের মধ্যে পরমানু যুদ্ধ শুরু হলে আফগানিস্তান, নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার এসব কোন দেশই ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রেহাই পাবে না। শিল পাটায় ঘষাঘষি, মরিচের দফা শেষ।