![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি
একটা জিনিস খেয়াল করুন।
সাভার ট্র্যাজেডিতে ধসে পড়া রানা প্লাজায় আর কোন লাশ নেই বলে ধরে নিয়েছিল সেনাবাহিনী। তাদের বিশেষ প্রশিক্ষিত ডগ স্কোয়াড,সোনার স্ক্যানার দিয়েও লাশের সন্ধান মেলেনি। কিন্তু গণহত্যার পরের দিন থেকে রানাপ্লাজায় প্রতিদিন ১০০ থেকে১৫০ টি করে লাশ উদ্ধার করা হচ্ছে। ডিএনএ স্যাম্পলিং এর কথাবলে লাশদেখানো ও হচ্ছেনা। অধরচন্দ্র স্কুলের মাঠে নেয়া লাশের সংখ্যা হাতেগোণা,বাকি লাশ কই? মিডিয়াতে ধসের ৭ম দিন থেকে বলা হচ্ছিল যে,রানা প্লাজায় লাশের বোটকা গন্ধ আগের মতো নেই। এই যে গত ৩ দিনে রানা প্লাজা থেকে যে পরিমাণ লাশ উদ্ধার হল,সেগুলো যদি আদৌ গার্মেন্টস শ্রমিকদের লাশহয়,তাহলে উৎকট গন্ধে টেকা মুশকিল হতো। অন্তত সেনাবাহিনী ''আর কোন লাশ থাকার সম্ভাবনা কম'' এই কথা বলতোনা। ব্যাপার টা কি খুব বেশী কাকতালীয় হয়ে গেলনা?
আমার পয়েন্ট গুলো খেয়ালকরুন-
* সেনাবাহিনী আর কোন লাশ নেই বলেধরে নিয়েছিলো
* ডগ স্কোয়াড দিয়েও কয়েকদিন আগে লাশ পাওয়া যায়নি
* সাংবাদিকেরা বলছিল যে,লাশের তীব্র গন্ধ আর নেই…যদি গত ৩ দিনে উদ্ধারহউয়া লাশ ভবনের নিচে এতোদিন মজুদ থাকতো তাহলে এগার দিনের পচা সে লাশের গন্ধ অত্যন্ত তীব্র হত…মানুষ এমনিতেই বুঝতো যে লাশ আরো আছে
* টিভিতে কাপড়ে ঢাকা উদ্ধার হউয়া লাশের আকৃতিদেখুন…১০ দিনের পচা লাশের আকৃতির সাথে বেমানান
* উদ্ধারকারী বাবুর রহস্যজনক মৃত্যু
* সবচেয়ে বড় কথা গণহত্যার পরের দিন থেকে রানা প্লাজা থেকে উদ্ধারকৃত লাশের সংখ্যা তর তর করে বাড়তে থাকে…
* হাইড্রোলিক হ্যামার, বুলডোজা র এর মতো ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহারকরার ফলে ভবনের অবশিষ্ট্ংশ ধসেপড়ে। এতে যদি এগারো দিনের পচা লাশ থাকে তাহলে তা ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যাবার কথা।কিন্তু টিভিতে যে কাফনে মোড়া লাশ দেখানো হচ্ছে সেগুলো দেখেবোঝা যায় যে অক্ষত আছে
আমি যা বোঝাতে চাইছি, তা সন্দেহ…কিন্তু উড়িয়ে দেওয়ারমতো অমূলক নয়…ব্যাপারটি খতিয়ে দেখার অনুরোধ রইলো
[
©somewhere in net ltd.