![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি
১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের ব্যাপক সংঘর্ষে ধোবাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান ফুরকান উদ্দিন মৃধা ওরফে পাহাড়ি সেলিম নিহত হয়েছেন। উভয় পক্ষের কমপক্ষে ১৫ জন আহতহয়েছেন। আহতদের মধ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান ফুরকান উদ্দিন মৃধা ওরফে পাহাড়ি সেলিম (৪০), সহোদর মজনু (৩৫), টিপু, আওয়াল (৩৬) ও রিপনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ধোবাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান ফুরকান উদ্দিন মৃধা ওরফে পাহাড়ি সেলিম মারা যান। আরও ৫ জনকে ধোবাউড়া উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ধোবাউড়া সদরেথমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।এসময় কয়েক রাউন্ড গুলি বিনিময়ের শব্দ পাওয়া গেছে। ঘটনার আগে সংঘর্ষেরআশঙ্কায় ধোবাউড়া উপজেলা সদরে ১৪৪ ধারা জারি করেছেপ্রশাসন। পুলিশ ও স্থানীয়সূত্রে জানা যায়, গতকাল রোববার দুপুরে স্থানীয় সংসদ সদস্য সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট প্রমোদ মানকিন ধোবাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যা উন্নীতকরণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে ভোজসভায় যান। সেখানে গামারীতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হকখানের প্রবেশ করাকে কেন্দ্র করে উপজেলা চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা ফুরকান উদ্দিন মৃধা সেলিমের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সেলিমের ভাই মজনু মারধর করে আহত করে আজিজুল হক খানকে। এ ঘটনার পর আহত আজিজুল হক তার এলাকা কলসিন্দুর বাজারে চলে যান। খবর পেয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে কলসিন্দুর বাজারে ২-৩হাজার লোক সমবেত হয়। প্রতিশোধ নিতে তারা উপজেলা সদরের দিকে রওনা হয়। খবর পেয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান ফুরকান উদ্দিন মৃধা সেলিমের লোকজনও সশস্ত্র অবস্থান নেয়। এ প্রেক্ষিতে উপজেলানির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন সদরে বিকাল ৪টা থেকে পরবর্তী নির্দেশনা দেয়া পর্যন্ত ১৪৪ ধারাজারি করেন। বিকাল ৫টায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে হাজার হাজার মানুষ উপজেলাসদরের পঞ্চনন্দপুর এলাকায় কলসিন্দুর রোডে প্রবেশ করলে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। আধা ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে এ সময় বেশ কয়েক রাউন্ড গুলিবিনিময়ের ঘটনা ঘটে।(মানবজমিন)
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
টু-ইমদাদ বলেছেন: সাপুড়ে তার সাপের হাতে মারা গেছে. . .
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
nurul amin বলেছেন: এভাবে মরতে থাকবে!
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
nurul amin বলেছেন: লাশের মিছিলে ভরে যাচ্ছে দেশ এভাবে তো চলতে পারে না
৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৯
নীল জানালা বলেছেন: আমগো মমিসিংগের লুকজন আগে চড় দখলের মারামারি করতো। ঐডারে কৈতো সাজ। বহুদিন মমিসিংগের লুকজন চড় দখল নিয়া মারামারি করেনা। পাব্লিক ক্যামুন মেন্দামার্কা হয়া গেসেগা। আগে দেখতাম এলাকায় এলাকায় বছরে দুই চাইরটা সম্মুখ সমর হৈতৈ। এহনকার পুলাপাইন ফেন্সি ফুন্সি খায়া হাতে চুড়ি পিন্দা মাইয়াগো লগে দুস্তি পাতায়া নিজেরাই মাইয়া মানুষের অধম হয়া গেসে। এহনতো আর চড় নাই। ঐ আম্লিগ জাম্লিগ কাডললীগ ই এখন চড়। এহন ঐ নিয়াই মারামারি করবো পাব্লিকে। কুত্তার লেংগুর বারো বছর চোংগায় ভৈরা রাখার পরে আবার চোংগা খুল্লে যেই সেই....
৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
nurul amin বলেছেন: @নীল জানালা ভালো বলেছেন। সাধে কি আর মারামারি করে।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯
nurul amin বলেছেন: মন্তব্য করুন