![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কচি নারিকেলকে সাধারণত ডাব বলা হয়। ডাব সাধারণত এর পানির জন্য জনপ্রিয়। শহরের মানুষকে ডাবের পনি দ্বারা আপ্যায়ন করলে তারা খুব খুশী হন। নামী দামী মেহমানদের জন্য অনেকে বিশেষ ভাবে ডাবের পানির আয়োজন করে। এতে পাতলা সরও হয়ে থাকে, পানির সাথে খেতে বেশ ভাল লাগে। ডাব বা এর সর খেতে পছন্দ করেনা এমন লোক নেই বল্লেই চলে। ডাব শুধুই খেতে ভাললাগে এমন নয়। এর অনেক উপকারিতা রয়েছে। ছয় মাস পর্যাপ্ত পানি পান করলে কিডনির যতটা উপকার হয় একটা ডাবে এর চেয়ে বেশী উপকার হয়। সে জন্য সচেতন মানুষ ডাবের পানি পান করতে আগ্রহী থাকে। ডাব দেখতেও অনেক সুন্দর। সুতরাং ডাবের ব্যাপারে কোন অবহেলা নয়। ডাব খান। ডাব খেয়ে কিডনি ভাল রাখার চেষ্টা করুন।
০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:১৭
এনায়েত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪
ওমেরা বলেছেন: হায় আল্লাহ !! এটুকু কোন পোষ্ট হল ভাইয়া । আমি ডাব খাই না ডাবের পানি পান করি ভাইয়া ।
০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:১৮
এনায়েত হোসাইন বলেছেন: আসলে আমি ডাবের পানিকেই বুঝিয়ে ছিলাম।
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগে স্বাগতম।
খাওয়ার দরকার, আপনার গাছ আছে তো?
০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩১
এনায়েত হোসাইন বলেছেন: হ্যাঁ আছে । আপনার?
৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪
শারমিন আক্তার ৯৪ বলেছেন: ডাবগুলো খুব সুন্দর।
০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১২
এনায়েত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ !
৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৪
টুনটুনি০৪ বলেছেন: ডাবগুলো খুব সুন্দর।
০৯ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪
এনায়েত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৮
মোঃ কাওছার ইসলাম বলেছেন: ভাল পোষ্ট
০৯ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫
এনায়েত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ২২ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ডাব নিয়ে সুন্দর পোষ্ট দিয়েছেন । ডাবের ছবি খুব সুন্দর হয়েছে ।
১৯৭৩ সনে যখন গাজী স্টিমারে প্রথম বরিশালে যাই বি এম কলেজে পড়ার জন্য তখন আত্মীয়ের বাড়ীতে ঢুকে প্রথমেই চোখ যায় তাদের পুকুর পাড়ের ডাব গাছের দিকে , চেয়ে দেখি অসংখ ডাব ঝুলে রয়েছে ছোট একটি গাছে যা নীচ থেকে হাত দিয়ে ধরা যায় , দেখে কি যে ভাল লাগছিল তা এখনো মনে আছে ।
যাহোক, দিন কয়েক আগে একটি সংবাদ ভাষ্যে দেখেছিলাম ক্রেতাদের ডাবের চাহিদা মেটাতে গ্রাম থেকে হাজার হাজার ডাব প্রতিদিন সরবরাহ করা হচ্ছে বিভিন্ন শহরে। কাঠফাটা গরমে তৃঞ্চা মেটাতে ডাবের পানি উপদেয়, ফলে এর চাহিদা ব্যপক । ভোক্তাদের এ চাহিদাকে পুঁজি করে প্রতিটি ডাবের দাম ২০/২৫ টাকা হারে আদায় করা হচ্ছে বিভিন্ন শহর-বন্দরে। অথচ বরিশাল ও পটুয়াখালী এলাকার গ্রামের গৃহস্থদের নিকট থেকে ডাব কেনা হচ্ছে প্রতিটি মাত্র ১০/১৫ টাকা হারে। এভাবে গলাকাটা বাণিজ্যের শিকার হচ্ছে গ্রামের গৃহস্থ ও শহরের ক্রেতারা। মাঝখান দিয়ে মধ্যস্বত্ত্ব ভোগী দালাল-ফাঁড়িয়া ব্যাবসায়ীরা আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে যাচ্ছে। কথা হলো কৃষকেরা ডাবের জন্য উপযুক্ত দাম কিভাবে পেতে পারে , এ ব্যপারে কৃষকের কি বক্তব্য তা যদি উঠে আসে আপনার মুল্যবান লেখার ভিতরে তাহলে তাদের অনেক উপকার হতে পারে ।
আপনার ডাবের ছবিসহ এই সুন্দর লেখাটি গেল লাইক ও প্রিয়তে । প্রিয়তে কোন লেখা নিতে হলে উপরে লাইকের ঘরের পাশে একটা স্টার চিহ্ন আছে, সেখানে টিক দিলেই কেবল লেখাটি প্রিয়তে যায় এবং সংখাটি তখন সেখনে দেখায় ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
৮| ১৪ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৮
অচিন্ত ব্যানার্জী বলেছেন: অনেক সুন্দর হইছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:১৫
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভাল পোষ্ট। শুভ ব্লগিং।