![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন ভোর হবে নতুন সূর্য্য চারিদিকে জ্বলমল করে আলো ছড়াবে হেসে উঠবে আমার পৃথিবী। সব পাখি মিষ্টি স্বরে গান গেয়ে উঠবে, চারিদিকে ছড়াবে আনন্দের দ্যূতি। সেই দিনের অপেক্ষায় আমি।
বিল এলো ১৪ রিংগিত। ঢেঁকুর তুলে রাস্তায় নামলাম। আস্তে আস্তে হেঁটে হোটেলের দিকে রওয়ানা দিলাম।
বিশ্রাম দরকার সারাদিন নিজেকে খুব অত্যাচার করেছি।
হোটেলের ২টা বিছানা বেশ বড় ছিল। একটা বিছানার কাছে জানালা ছিল। আর সেই জানালাটি ছিল এল আর টি ষ্টেশনমুখী। বিছানায় বসেই দেখা যাচ্ছিল উভয়মুখী ট্রেনের আসা-যাওয়া। ট্রেন ষ্টেশনের গোড়ায় আবার বাস ষ্টেশন এবং যাত্রী ছাউনী। সবকিছু ফকফকা দেখা যাচ্ছিল। খুব ভাল লাগছিল দেখতে। তবে বেশিক্ষণ জেগে থাকা গেলনা, আগামীকাল রওয়ানা হব ল্যান্কওয়াইর পথে।
ল্যান্কওয়াইর জন্য বাসের ষ্টেশনে গেলাম টেক্সিতে করে, ভাড়া নিল ২০ রিংগিত। বাস ষ্টেশনের নামটা মনে পড়ছেনা। ল্যান্কওয়াই ২/৩ দিন থাকার নিয়ত তাই সুটকেসের কান টানতে টানতে বাসে উঠলাম। বাস ভাড়া মাথাপ্রতি ৪৫ রিংগিত। ওখানেও বাংলাদেশের মত দালাল রয়েছে, যাত্রীকে বাসে নিয়ে তুলে দিতে পারলে কমিশন পায়। বাসটা বেশ ছিমছাম, পরিষ্কার, এসিযুক্ত এবং দোতলা। দু’তলায় প্রায় সামনেই বসলাম। ১১টায় বাস ছাড়লো। ফুরফুরে মেজাজ নিয়ে বাইরের শহর দেখছি।
ল্যান্কওয়াই যাওয়ার পথে বাসে বসে বাইরের ক্লিক
যাত্রার ১ ঘন্টা পরেই নাম না জানা একটা ষ্টেশনে ২০ মিনিটের জন্য থামলো, পিসু পাসু করার জন্য। ২ঘন্টা পর একটা সার্ভিস সেন্টারে থামলো। ওখান থেকে ১৬ রিংগিতের শুকনো খাবার কিনলাম।
বিকাল ৫টা। বাস চলছে তো চলছেই। একটু একটু করে বিরক্ত লাগতে শুরু করেছে। বিকাল ৬টায় একটা বাস ডিপোতে থামলো। আসলে এটা একটা বড় বাস ষ্টেশন। এখান থেকে বিভিন্ন ধরনের বাস বিভিন্ন গন্তব্যে যায়। বাসে বসেই দেখা যাচ্ছে বিশাল নদী এবং লঞ্চের চলাচল। বাস থেকে ৯৫% লোকই নেমে গেল। এই সময়টাতেই আমি বিভ্রান্তিতে পড়ে গেলাম। এটাই ল্যান্কওয়াই যাওয়ার ফেরীঘাট কিনা বুঝতে পারছিলামনা। ২/৩ জন যাত্রীকে জিঙ্গেস করলাম যে, এই বাসের শেষ ষ্টেশন এটা কিনা, কিন্তু কেউ সদুত্তর দিতে পারলোনা নাকি ইংরেজী বুঝলোনা! বাসের ড্রাইভারকে জিঙ্গেস করলাম ব্যাটা অদ্ভূত ভাষায় যা বললো তা আমার পৈত দাদাও শুনলে পালাবেন। সাংঘাতিক রকমের টেনশনে পড়ে গেলাম। কী করবো? নেমে যাব না বসে থাকবো?
অনুভব করলাম আমি ঘামতে শুরু করেছি।
ঘুরে এলাম মালয়েশিয়া-০৫
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
আন্ধার রাত বলেছেন: পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ। চেষ্টা করবো।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৮
অশান্ত পৃথিবী বলেছেন: Apnar post pore khub valo laglo. Pore contact korbo..
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
আন্ধার রাত বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০১
এক্সপেরিয়া বলেছেন: পোষ্ট আরেকটু বড় হওয়া দরকার ছিল ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
আন্ধার রাত বলেছেন: আমি জাতে অলস প্রজাতি, তাই বেশি কীবোর্ড চাপতে বিরক্ত লাগে।
ধন্যবাদ।
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২২
সুফিয়া বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনী বরাবরই আমাকে আকর্ষণ করে। আমি ২০১০ এর অক্টোবরে মালয়েশিয়া ঘুরে এসেছি। সেটার উপর একটি ভ্রমণ কাহিনী এবারের বইমেলায় আসছে। আপনিও দেখুন না একটি ভ্রমণ বই যদি করা যায় আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা থেকে।
Click This Link
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪
আন্ধার রাত বলেছেন: বইগুলি আপলোড করলে এই নাখান্দা পাবলিক ফ্রি পড়তে পারতো।
কারন ঢাকায় আসার কোন চান্স নেই।
বই বের করবো? তা পারবোনা আপু। আমি ভাষার শৈলি তেমন জানিনা।
আমার লেখা পড়ার জন্য খুশি হলাম।
৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
শোভন শামস বলেছেন: লিখে যান। সবার আনন্দের জন্য ।
আমার লেখা পড়ার জন্য খুশি হলাম।
কুর্দিস্তানের উপর লিখা সিরিজ পরে দেখবেন
ভাল হয়েছে ধন্যবাদ
৬| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
েবনিটগ বলেছেন: +
৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:০৯
েবনিটগ বলেছেন: +
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০২
শিশেন সাগর বলেছেন: ছবি গুলো আরো সুন্দর হলে আরো ভালো লাগতো। আরেকটু গুছিয়ে লিখবেন আশা করছি। চলুক ভালো থাকুন।