নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাড়ির কাছে আরশিনগর সেথা পড়শি বসত করে, একঘর পড়শি বসত করে আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য

মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্রোতের বিপরীতে ভাসা এক খারাপ (!) মানুষ (নুরুল ইসলাম নাহিদ)!

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৩

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ খারাপ।
কারণ, সেশনজটের কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করতে ৫/৭ বছর লেগে যেত, সেখানে মাত্র ৪ বছরেই অনার্স শেষ করার ব্যবস্থা তিনি করেছেন। এখন আর কোন সেশনজট নেই।
**শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ খারাপ। কারণ, তাঁর হাত ধরেই বছরের প্রথম দিনে বিনামূল্যে প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের নতুন বই সরবরাহ করা শুরু হয়। যা তৃতীয় বিশ্বে বিরল রেকর্ড।
***শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ খারাপ। কারণ, প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের প্রায় ৭৮ লাখ এবং মাধ্যমিক স্তরে প্রায় ৪০ লাখ শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি প্রদান করেছেন। বৃত্তি আগে দেওয়া হতো বাংলাদেশের ২৬ টা স্কুল, ৩৮ টি কলেজে। এখন বলেন, কোন কলেজ স্কুলে বৃত্তি উপবৃত্তি নেই।
উল্লেখ্য, প্রথমবারের মতো উচ্চ মাধ্যমিকে ছাত্রীদের পাশাপাশি ছাত্রদেরও উপবৃত্তি দেওয়া হয় তাঁর সময়েই।
****মেয়েদের শিক্ষার জন্য আলাদা মাস্টার প্যানেল লোক নিযুক্ত করেছেন। *****A+ প্রাপ্তদের বৃত্তি উপবৃত্তি ৯ গুন করে দিয়েছেন।
শুধু কি তাই?
*****শিক্ষার্থীদের মায়েদের জন্য ভাতা প্রদানের উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি। ******সম্প্রতি সংযুক্ত ইবতেদায়ী মাদরাসার শিক্ষার্থীদেরও উপবৃত্তি দেয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত করিয়েছেন। মাদ্রাসার শিক্ষক, মক্তবের শিক্ষকদের আগে ছাত্র নিয়ে চলতে হতো, আর এখন সবার বেতন দেওয়া হচ্ছে।
আর শিক্ষকদের বেতন যে কয় গুন করা হয়েছে, তা কারও অজানা নয়।
*******আধুনিকতার সাথে তাল মেলানোর জন্য মাল্টিমিডিয়া সিস্টেম চালু করেছেন।

উচ্চশিক্ষিত, সৎ ও বিনয়ী নিপাট ভদ্রলোক এই মানুষটা, যাঁর বিরুদ্ধে সামান্যতম দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যায় নি, অন্যেরা যেখানে আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে সেখানে যাঁর সম্পদের পরিমাণ দিনদিন কমেছে, শুরু থেকেই ষড়যন্ত্রের শিকার ছিলেন। কখনো রাগ-ক্ষোভ প্রকাশ করেন নি। ওয়ানম্যান আর্মি হিসেবেই তিনি সব কিছু মোকাবেলা করেছেন।
এই আধুনিকতার ইন্টারনেটের এক ক্লিক যুগে ২০১৮ সালে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় কোন প্রশ্নপত্র ফাঁস হয় নি। পূর্ববর্তী বছরগুলোতে যে প্রশ্নফাঁস হয়েছে, যে কারণে তিনি বিতর্কিত; তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন তা এড়াতে। হয়ত সফল হন নি। দায়টা তাঁর একার কি?
ডিজিটাল এ যুগে সেটা নিয়ন্ত্রণ কঠিনই। তিনি একা কী করবেন যেখানে সংশ্লিষ্ট আর ব্যক্তিরা, আমাদের শিক্ষকদেরই নীতি-নৈতিকতার ঠিক নেই। প্রশ্ন সরবরাহ করতে গিয়ে অনেক শিক্ষক ধরাও তো খেয়েছেন। আর সব খাতের মতো শিক্ষার মতো মহান খাতেও সৎ লোকের বড় অভাব।

আমাদের অভিভাবকেরা রেডিমেড জিনিস খোঁজেন। কীভাবে কম পড়িয়ে বেশি নাম্বার পাওয়ানো যায় সেই ধান্দা খোঁজেন। অথচ শিশুর ভিত্তি তৈরিতে পরিবারের যথোপযুক্ত ভূমিকাই মুখ্য।
যারা কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলোতে যুক্ত আছেন, দেখেছেন কীভাবে পরীক্ষার আগে প্রশ্ন বলে দেওয়া হয়। লোভে পড়ে হোক আর চাপে পড়ে হোক শিক্ষকেরা প্রশ্ন বলে দেন। এখানে আপনি কাদের দোষ দেবেন? প্রাইভেট না পড়লে পরীক্ষা না দিতে দেওয়া অথবা নাম্বার কম দেওয়ার কথা তো বলাই বাহুল্য।

ছেলেমেয়েরা ২১ ফেব্রুয়ারি কী, বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস কবে- এসব জানে না। এসবের দোষও কি নাহিদ সাহেবের? বাপের নাম জিজ্ঞেস করলে কেউ চাচার নাম বললে সেই দায়ও নিশ্চয়ই নাহিদ সাহেবের নয়।

৭ টা সৃজনশীল নিয়ে অনেকের চুলকানি আছে। তোমাদের বলতে চাই, ৭ টা সৃজনশীল করার কারণে তোমরা আজ A+ পাও। না হলে নৈর্বক্তিকে ৫০ নাম্বার করা হলে কে ১ মিনিটে ১ টা দাগিয়ে ৫০ এর মধ্যে ৫০ পেতে তা জানা আছে।

একটা সময় কিছু কিছু প্রশ্ন মুখস্ত করে ভালো নাম্বার পাওয়া যেত। ওভাবে সৃজনশীলতা বিকশিত হতো না। এখন ভাবার সুযোগ আছে, চিন্তার সুযোগ আছে। একই লেখকের এক লেখা পড়ে তিন প্রজন্ম পার হয়েছে, এখন লোকজন বুঝতে পারে ঐ লেখকের আরও লেখা আছে। অথবা সৃজনশীল করতে গেলে নিত্যনতুন এমন অনেককিছু আসে যা ছেলেমেয়েদের বাস্তব জীবনেও কাজ লাগে।
হয়ত অনেক সময় শিক্ষার্থীরা ঠিকমতো বোঝে না, এ জন্য শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া দরকার, দক্ষতা বাড়ানো দরকার। যারা নিজেরাই ঠিকমতো জানে না তারা বাচ্চাদের পড়াবে কী।

অস্বীকারের সুযোগ নেই আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় যথেষ্ট ত্রুটি আছে। ফি বছর লাখ লাখ শিক্ষার্থী বের হচ্ছে অথচ চাকরি পাচ্ছে না। প্রচলিত ব্যবস্থায় বেকারত্ব নিরসন সম্ভব নয়, কারিগরি বা বৃত্তিমূলক শিক্ষার ওপর জোর দেওয়া জরুরি। স্বাধীনতার এত বছরেও যেদেশে একটা মানসম্মত শিক্ষানীতি দেওয়া যায় নি। সেদেশে রাতারাতি এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটানো সম্ভব? সৃজনশীল পদ্ধতিটা আপাতত প্রাথমিক ধাপ। আমরা হয়ত আরও যুগোপযোগী শিক্ষাব্যবস্থায় চলে যাব একদিন। বেকার সমস্যাও নিশ্চয়ই থাকবে না।

যাহোক, শিক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা ও অবদানের জন্য ‘World Education Congress Global Award for outstanding contribution to Education’ পদকে ভূষিত করা নুরুল ইসলাম নাহিদকে। যেটা তিনি অর্জন করেন প্রথম বাংলাদেশী শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে।
প্রিয় নুরুল ইসলাম নাহিদ এমপি,
আশাকরি আপনি আপনার কাজের যথাযথ মূল্যায়ন একদিন পাবেন। কেননা, দিনশেষে জয়টা যে যোগ্য লোকেরই হয়। আফসোস, আমরা যোগ্য লোককে সম্মান করতে জানি না।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


নাহিদ সাহেব শিক্ষায় বিশাল অবদান রেখে গেছেন; তবে, উনার সুনাম নষ্ট হয়েছে "প্রশ্নফাঁস" বন্ধ করতে না পারায়। প্রশ্নফাঁস বন্ধ করার "সমাধান" সামুতে ব হুবার প্রকাশিত হয়েছিলো, উনি জানতে পারেননি; কারণ, তিনি ব্লগিং করেননি; যারা ব্লগিং করেনি, তারা নিজকে পরীক্ষা করার সুযোগ পায়নি।

উনি যেটা অপরাধ করে গেছেন, সেটা হলো, দরিদ্র বাচ্চাদের ভরণপোষণসহ (যেমন টোকাই) ফ্রি শিক্ষার কথা বলেননি, কিংবা উনার মগজ অতবড় ছিলো না; চুল পড়ার সময় উনার কিছু মগজও পড়ে গিয়েছিলো।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: প্রশ্নফাঁস রোধে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারেন নি, এটাই মনে হয় উনার বড় ব্যর্থতা। কাজটা যে খুব সহজ এমনও কিন্তু না। হয়তো সময় পেলে আরও সতর্ক হতে পারতেন।
যাহোক, দু'চারটে ব্যর্থতা বাদে উনার অবদানের জন্য আমাদের কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, "প্রশ্নফাঁস রোধে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারেন নি, এটাই মনে হয় উনার বড় ব্যর্থতা। কাজটা যে খুব সহজ এমনও কিন্তু না। হয়তো সময় পেলে আরও সতর্ক হতে পারতেন। "

-আপনি নিজকে বেকুব প্রমাণ করার জন্য উঠেপড়ে লেগে গেছেন? ওয়ারলেস নেট-ওয়ার্ক প্রিন্টার দিয়ে তিনি পরীক্ষাকেন্দ্রে, নিজ হাতে প্রশ্ন প্রিন্ট করতে পারতেন; সেটা উনি জানতে চাননি বলে জানা হয়নি, আপনিও আজকেও বুঝতে পারেননি।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: পরীক্ষা শুরুর আধঘন্টা আগে প্রশ্ন প্রিন্ট দেওয়া হয়েছে, সেই প্রশ্নও কতিপয় অসাধু শিক্ষকের কারণে ফাঁস হয়েছে। এখানে তিনি কী করতে পারতেন?
যাহোক, '১৮ তে কোন প্রশ্নফাঁস হয় নি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে উনাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

মুহাম্মদ আল আমিন রিফাত বলেছেন: আমাদের বাংলাদেশ আসলে আমাদের বাংলাদেশীরা নিয়ন্ত্রণ করে কি না সেটাই প্রশ্ন । ওনার অবদানের কথা অস্বীকার করবে এমন মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না । যারা জানে তারা সবাই মানতে বাধ্য ওনি একজন দায়িত্বশীল । তারপরও ওনার নামে বদনাম আছে একটা , প্রশ্নফাস নামক ন্যক্কার জনক ঘটনায় ইতি টানতে পারেননি ওনি । অনেকেই এটা ধারণা করে । আসলেই কি তাই ? এসএসসি ২০১৮ এবং এইচএসসি ২০১৮ এর প্রশ্নফাস কিন্তু ওনি বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছিলেন একদম সম্পূর্ণরূপে । কিন্ত দেখেন এর পরের বছরেই ওনাকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো । কারণ কি হতে পারে ? কারণ ওনি জেনে গিয়েছিলেন প্রশ্ন ফাস কোথা থেকে হয় এবং তা কীভাবে নিয়ন্ত্রন করতে হয় । প্রশ্ন ফাসকারীদের তো তখন অন্য কাউকে আনতেই হবে । কারণ একটা জাতিকে ধ্বংস করতে এর চেয়ে সহজ পদ্ধতি আর কি হতে পারে ??

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এর পেছনে একটা কুচক্রী মহলের ইন্ধন আছে। এরা জাতিকে মগজহীন রাখতে চায়।

৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়লাম ম দিয়ে।
শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী চমৎকার বলেছেন। সহমত।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১০

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: উনার চোখে সমস্যা। আপনারও কি?

৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৪

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পড়লাম।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মূল্যায়ন করলেন না ভালোমন্দ?

৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: মূল্যায়ন করলেন না ভালোমন্দ?

মানুষ সবচেয়ে সহজ সরল
মানুষ সবচেয়ে জটিল
কখনও সে বন্ধ শামুক
কখনও শঙ্খচিল।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:১২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: Well said.

৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: প্রশ্ন পত্র ফাসের কারনেই আজকের শিক্ষা ব্যবস্থার এত অধপতন হয়েছে। সরকার রাতের অন্ধকারে ভোটের বাক্স পূরন করা থেকে শুরু করে সবকিছুই পেরেছে, পারেনি শুধু প্রশ্নফাস ঠেকাতে। ভয়ানক মহামারী আকারে দিনে পর দিন প্রায় প্রতিটি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাস হয়েছে। নাহিদ এই দায় না নিলে আর কে নেবেন?

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:১৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এত এত সমালোচনার ভিড়ে উনি বেকায়দায় পড়ে গিয়েছিলেন, কী করবেন না করবেন বুঝতে পারছিলেন না হয়ত। পদক্ষেপ নেওয়া কিন্তু থেমে থাকে নি। শেষটায় সফলও হয়েছিলেন।

৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আগে ছাগু সমর্থক কিছু শিক্ষক একটু সুযোগ পেলেই প্যাকেট খুলে প্রশ্নপত্রের ছবি সোশাল মিডিয়াতে ছেড়ে দিয়ে খ্যাক খ্যাক করে চিপা হাসি দিত।
কিন্তু দু বছর আগে কিছু কঠিন পদক্ষেপে এসএসসি ২০১৮ এবং এইচএসসি ২০১৮ এর প্রশ্নফাস সম্পুর্ন বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছিলেন,
এখনো তার পদ্ধতিতেই এবার ২০১৯ এ পাবলিক পরিক্ষায় কুচক্রিরা আর প্রশ্নপত্র ফাস করতে পারে নি।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:১৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: নিপাট এ ভদ্রলোককে যে সমালোচনা সহ্য করতে হয়েছে, রীতিমতো দুঃখজনক। আশা করি একদিন মূল্যায়ন পাবেন।

৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দীপুমণি কোনদিন পড়ালেখা করেনি, ওর মা সেটার সাক্ষী

১০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৫৩

কলাবাগান১ বলেছেন: দীপুমনি না পড়েও জনস হপকিন্স এর মত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করেছেন....কাউকে সমালোচনা করা খুবই সহজ ..কি বোর্ডের যোদ্ধা...
নাহিদ স্যারে এর জন্য রইল সশদ্ধ্ (বানান পারি না) শ্রদ্ধা

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: উনি চরম হতাশায় ভুগছেন, তাই অনেকসময় অনেক কথা বলে বসেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.