নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাড়ির পাশে আরশিনগর সেথা পড়শী বসত করে, আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য

মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন জয়নাল হাজারীর জন্য লোকজনের সহানুভূতি

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৬

জয়নাল হাজারী মারা গেলেন। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন। অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম বিএনপিমনা লোকজনও ওনার জন্য শোক প্রকাশ করছে।
কোনো রাজনীতিক মারা গেলে সচরাচর হাসাহাসি হয়। অথচ জয়নাল হাজারী একসময় ফেনীর ত্রাশ হওয়ার পরও লোকজন ওনাকে ভালোবাসছে। ওনার জানাজা ফেনীর ইতিহাসে সর্ববৃহৎ। জাতীয় পর্যায়ের অনেক নেতাও ওনার মতো জনপ্রিয় নন।
ওনি আর আগের মতো ছিলেন না। অথবা ওনার কর্তৃত্ব হারিয়েছিলেন। অথবা জনগণের অংশ হয়ে গেছিলেন।
ওনি একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন; এ কারণেও লোকজনের একটা সহানুভূতি আছে।
বিজুর সাথে তার বিয়োগান্তক প্রেম কাহিনি নিয়েও লোকজন উদ্বেলিত। কলেজে থাকা অবস্থায় যে বিজুর সাথে তার ভাব ছিল, যুদ্ধে যাওয়ার আগে যাকে বলে গিয়েছিলেন দেশ স্বাধীন করে এসে বিয়ে করবেন; সে বিজু একজন রাজাকারকে বিয়ে করে। হাজারী চাইলেই জোর করে তুলে নিতে পারতেন তাকে। কারণ, ওনার নিজস্ব বাহিনী ছিল। সহযোদ্ধা ছিল। যখন জানলেন বিজু স্বেচ্ছায়ই রাজাকারকে বিয়ে করেছে, ওনি মনঃক্ষুণ্ন হলেন। তবে বিক্ষুব্ধ হলেন না। অভিমানী প্রেমিক তার প্রেমিকার কোনো ক্ষতি করেন নি। কোনোদিন তার সাথে কথাও হয় নি। তবে 'বিজুর বিচার চাই' লিফলেটে লিখে সারা শহর ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। অভিমানী প্রেমিক কার কাছে বিচার চেয়েছিলেন?

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৩

সাসুম বলেছেন: গোয়াজম মরার পরেও বিশাল জানাজা হয়েছে। আল্লামা সাঈদী মরলে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচে বড় জানাজা হবে। কাদের কসাই এর জানাজা ও বিশাল হইছে।

মুক্তিযুদ্ধ করলেই কি মাফ পাওয়া যায় সব অপরাধের ? মোস্তাক কি মুক্তিযোদ্ধা ছিল না? ৭১ এর পর ব্যাংক ডাকাতি দেশ ডাকাতি চুরি ডাকাতি রাহাজানি করছে যেসব মুক্তিযোদ্ধা তাদের কি মাফ করে দিতে হবে? এই হাজারি যেই টাইগার বাহিনির বিরুদ্ধে স্টিয়ারিং কমিটি করেছিল সেই টাইগার বাহিনীর হেড জাফর সাব কি মুক্তিযোদ্ধা ছিল না? মুক্তিযুদ্ধ করলেই কি তার ৭১ পরবর্তী সকল অপরাধ মাফ হয়ে যাবে?

আওয়ামী লীগ ২০১০ পূর্ব সময়ের যে নীতি নিয়ে চলত সেখান থেকে পতনের ফলেই আজকের হাজারি দের নিয়ে শোক গাথা প্রকাশ পায়। দুনিয়ার আর কোন সভ্য দেশের ইতিহাসে রাষ্ট্রীয় ভাবে টপ টেরর বা সন্ত্রাসীর মৃত্যুতে এভাবে নির্লজ্জ ভাবে শোক প্রকাশ করতে দেখা যায় না।

হাজারি যদি জানত তার মরার পর দেশের মানুষ এত আবেগ দিয়া কান্নাকাটি করবে সে আরো আগেই মরে যাইত। যদিও এই বাংগুস্তানে এক শ্রেণীর লোক বিশ্ব বেহায়া এরশাদ মরার পরেও কান্নাকাটি করে চারদিক ভাসাইছিল। জাতি হিসেবে এটা আমাদের নির্লজ্জতা, অজ্ঞতা আর ছেছ্রামির উদাহরণ।

আর আওয়ামী লীগের এতই পতন হইছে যে, এখন হাজারি, শামিম ওস্মান দের কাধে ভর করে চলতে হয়। তাদের জন্য শোকগাথা লিখে।

এদিকে ফেনিতে বিচি থেতলে, নখ উপড়ে, আগুন দিয়ে, হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন করা মানব সন্তান দের পিতামাতা সন্তান রা আড়াল থেকে এক দলা থু মেরে চলেছে এইসব শোকগাথার উপর। কারন সবাইকে জানিয়ে শোক করার কোন উপায় নেই তাদের কারন তারা রাস্ট্রের মাফিয়া মালিক নয়।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: জয়নাল হাজারীর শেষ ১০-১৫ বছরের কর্মকাণ্ড কী কী ছিল? লোকজন হঠাৎই কেন এমন টপ টেররের ওপর সহানুভূতিশীল হয়ে পড়ল বলে আপনার ধারণা?

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৯

সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন: জয়নাল হাজারীর শেষ ১০-১৫ বছরের কর্মকাণ্ড কী কী ছিল? লোকজন হঠাৎই কেন এমন টপ টেররের ওপর সহানুভূতিশীল হয়ে পড়ল বলে আপনার ধারণা?

লোকজন হুট করে এই টপ টেরর এর উপর সহানুভূতিশীল হয়ে উঠে নাই। আওয়ামী লীগ যখন এই টপ টেরর কে তার নীতি নির্ধারনী কমিটি তে যায়গা দেয় তখন আওয়ামী লীগ আর জনগনের লীগ থাকেনা। কোন মানুষ এই টপ টেরর এর মরার পর সহানূভূতিশীল হতে পারেনা একমাত্র আওয়ামী লীগ বাদে ।

ঐ যে উপরে বললাম- আওয়ামী লীগ একসময় ছিল নৈতিক লীগ, এখন হইছে অণৈতিক লীগ।

আমরা যখন ছোট ছিলাম, তখন কেউ আমাদের সাথে বাটপারি করলে আমরা কইতাম, তুই আমার লগে বিম্পি করস?? এখন মানুষ একে অপরক্কে গালি দিতে ইউজ করে, তুই ছাত্রলীগ।


আমরা জাতি হিসেবে ভুলোমনা, তাই ভুলে গেছি সবাই মিলে কি সন্ত্রাসের জনপদ গড়ে তুলেছিল। একটা সন্ত্রাসীর জন্য দেশের বিশাল জনগন আর রাস্ট্রের এই কান্না সহানুভূতি জাতি হিসেবে আমাদের অবস্থান আংগুল দিয়ে চোখে দেখিয়ে দেয়।

শেষ ১০-১৫ বছর হাজারী আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারনী কমিটিতে যায়গা পাইছে, ধর্ম কর্মে মন দিছে, হজ করছে, নামাজ কালাম ধরছে, নারীর বিরুদ্ধে কথা বলছে সব মিলায়া সে বাঙ্গুস্তান এর একদম সঠিক মাসালা ইউজ করে নিজেকে তার হার্টের মত মদ দিয়ে ধুয়ে ফেলার মত করে পাক পবিত্র ও চেতনার ফিল্টারে ধুয়ে ফেলছে। এখন হাজারি একদম পবিত্র আওয়ামী লীগ, সতী ও ধার্মিক নারী সমাজকে গাইলানো মানুষ হিসেবে পরলোক গমন করেছেন।

একদম পারফেক্ট রেসিপি দিয়ে সকল ইনগ্রেডীয়েন্ট দিয়ে রান্না করা মচমচে খাবার বাংলার জনগনের জন্য।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মানুষ এই টপ টেরর এর মরার পর সহানূভূতিশীল হতে পারেনা একমাত্র আওয়ামী লীগ বাদে । বিএনপিমনা লোকজনও কেন সহানুভূতিশীল?

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪০

বিটপি বলেছেন: লোকজন কখনোই জয়নাল হাজারীর উপর সহানুভূতিশীল হয়নি। ফেণীর জেলা প্রশাসক এস এম সোলায়মানের উপর পার্ট নিতে না পারায় তার সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছিল। তখন তার কাছের মানুষেরা একে একে তাকে ছেড়ে চলে যেতে থাকে। কেবলমাত্র প্রধানমন্ত্রীর তার উপর একটু সফট কর্ণার ছিল বলে এতদিন বেঁচে ছিল। নইলে অনেক আগেই সাধারণ মানুষ এই জানোয়ারকে ধরে টুকরা টুকরা করে ফেলত।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ফেণীর জেলা প্রশাসক এস এম সোলায়মানের উপর পার্ট নিতে না পারায় তার সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছিল। তখন তার কাছের মানুষেরা একে একে তাকে ছেড়ে চলে যেতে থাকে। কেবলমাত্র প্রধানমন্ত্রীর তার উপর একটু সফট কর্ণার ছিল বলে এতদিন বেঁচে ছিল। নইলে অনেক আগেই সাধারণ মানুষ এই জানোয়ারকে ধরে টুকরা টুকরা করে ফেলত। বুঝতে পারছি। কিন্তু সামাজিক গণমাধ্যমে তো দলমত নির্বিশেষে ওনাকে নিয়ে মাতম চলছে। তাহলে কী বুঝে নেব? সৈয়দ আশরাফকে নিয়েও এত মাতম চলে নি।

৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: মরার পরে মানুষ এ দুনিয়ার ভাল-খারাপ সবকিছুর উপরে চলে যায়।

সেই হিসাবেও অনেকে এখন উনার প্রতি সহানুভূতিশীল হতে পারে। তবে মুখে যে যাই বলুক - মনে তাই আছে ,যা ছিল সে ।

আর রূপকথার বিজু রাজাকারকে বিয়ে করেনি - তিনি বিয়ে করেছিলেন এক কলেজের প্রফেসরকে (পত্রিকার এক লেখায় পড়েছিলাম ) ।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: তবে মুখে যে যাই বলুক - মনে তাই আছে, যা ছিল সে । ঠিক বলতে পারব না।

আর রূপকথার বিজু রাজাকারকে বিয়ে করেনি - তিনি বিয়ে করেছিলেন এক কলেজের প্রফেসরকে (পত্রিকার এক লেখায় পড়েছিলাম )। জাতীয় কোনো দৈনিকে পাই নি।

৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৭

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: একজন সন্ত্রাসী সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে যাদের নির্যাতন করেছে, তাঁরা সাধারণ মানুষ ছিল। এই নির্যাতিত মানুষের কথা ভুলে এমন এক ত্রাসের গডফাদারের জন্য একবুক সমবেদনা জানানোর মতো মানুষও ব্লগে আছেন দেখে আশ্চার্য হচ্ছি ন। এই দেশ বড়ই বিচিত্র, বিচিত্র এর গণতন্ত্র! রাজাকার আর মুক্তিযোদ্ধারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলে!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: একজন সন্ত্রাসী সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে যাদের নির্যাতন করেছে, তাঁরা সাধারণ মানুষ ছিল। এই নির্যাতিত মানুষের কথা ভুলে এমন এক ত্রাসের গডফাদারের জন্য একবুক সমবেদনা জানানোর মতো মানুষও ব্লগে আছেন দেখে আশ্চার্য হচ্ছি না। আপনাদের মতামত পর্যবেক্ষণ করছি। ওনার ব্যাপারটা নিয়ে স্বচ্ছ ধারণা নিচ্ছি।

৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আওয়ামী লীগে শেষ বয়সে স্থান পেয়ে মিডিয়া কাভারেজও পেয়ে গিয়েছিল হাজারী। সাংঘাতিকরাও আবার নতুন করে তাকে নিয়ে চর্চা শুরু করে। টক মারানি-তে আমন্ত্রণ পায়। সত্যিই সেলুকাস! কী বিচিত্র এই দেশ...

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মিডিয়া কাভারেজ পেলেও লোকজন যাকে অপছন্দ করার তাকে অপছন্দ করেই। গালমন্দও করে। কিন্তু ওনার ক্ষেত্রে এমন হলো না কেন?

৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: গোল্ডফিস মেমোরির জনগণ ২০ বছর আগের ঘটনা আর মনে রাখছে না। আগের এক মন্তব্যে একজন বলেছেন, ভাল হয়ে যাওয়ার পর সবাই মাফ করে দিয়েছে মনে হয়...

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ভাল হয়ে যাওয়ার পর সবাই মাফ করে দিয়েছে মনে হয়... হতে পারে।

৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশে হাজারি কি একাই টেরর?
নিজ এলাকায় অনেক রাজনীতিবিদই গডফাদার, ২০-৩০টা নাম বলে দেয়া যায়।
অনেকেই হাজারীর চেয়েও বড় টেরর গডফাদার ছিল এবং আছে।
হাজারীর আমলে নিজ নিজ এলাকায় সাকা চৌধুরী, শামিমওসমান, জয়নালয়াবেদিন ফারুক, দুলু, কাদের সিদ্দিকি হাজারীর চেয়ে বহু গুন বড় মাপের টেরর ছিল।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: হাজারীর আমলে নিজ নিজ এলাকায় সাকা চৌধুরী, শামিম ওসমান, জয়নাল আবেদিন ফারুক, দুলু, কাদের সিদ্দিকি হাজারীর চেয়ে বহু গুন বড় মাপের টেরর ছিল। এক সাকা চৌধুরী ছাড়া বাকিরা জীবিত। মনে হয় না এরা কেউ হাজারীর মতো সহানুভূতি পাবে।

৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২০

রাজীব নুর বলেছেন: জানাজায় বেশি মানুষ হওয়া মানেই লোকটা ভালো ছিলো, মহৎ ছিলো- এরকম কিছু না। ধার্মিক মানসিকতা থেকে লোকজন জানাজায় যায়। ভাবে জানাজায় অংশ গ্রহন করলে বুঝি সোয়াব পাওয়া যাবে। লোকজন নানান পাপ করলেও সোয়াব পেতে পছন্দ করে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ভালো বোঝাতে এমন লিখি নি। লোকজন ওনার মৃত্যুকে কীভাবে গ্রহণ করেছে সেটা বুঝতে চাচ্ছি।

১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৬

জুল ভার্ন বলেছেন: মানুষ হতাশ হয়েই একটা সন্ত্রাসীর জন্য শোক দেখাচ্ছে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কী রকম?

১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ফেনীর ব্লগার গিয়াস উদ্দিন লিটন বলতে পারবেন, ব্যাপার কি!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ব্যাপারটা সত্যি ঘোলাটে। খোলাসা করা দরকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.