নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।
ফেসবুকে শেখ হাসিনার দুটো ভিডিও দেখলাম। একটাতে দেখা যায় উনি বক্তব্য রাখছেন আর কর্মীরা স্লোগান শুরু করেছে। শেখ হাসিনা বিরক্ত হয়ে আঙুল দিয়ে মুখ চেপে সবাইকে চুপ করতে বলছেন। সবাই সাথে সাথে চুপ। আরেকটা ভিডিওতে দেখা যায় উনার বক্তব্যের সময় লোকজন স্লোগান শুরু করেছে। উনি হাওয়া দিচ্ছেন। হাওয়া শেষ লোকজনের স্লোগানও শেষ। এমন দৃশ্য আমি আগে দেখিনি। ওবায়দুল কাদের বা মির্জা ফখরুলকে মাঝেমধ্যে দেখা যায় নেতাকর্মীদের ওপর বিরক্ত হয়ে গালমন্দ করছেন বা উঠে চলে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনা কখনও এমন করেছেন চোখে পড়েনি। নেতাকর্মীদের নাড়িনক্ষত্র এভাবে পড়তে পারে এমন রাজনীতিক এখনকার যুগে বিরল। অথচ শেখ হাসিনার রাজনীতিতে আসারই কথা ছিল না। বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে উনি হয়তো সাধারণ বাঙালি গৃহিণী হয়েই জীবন পার করে দিতেন। ঘটনাক্রমে রাজনীতিতে এসে উনি অনেক অসাধ্য সাধন করেছেন। কেউ কি ভেবেছিল বিশ্বব্যাংকের সাহায্য ছাড়া বাংলাদেশ পদ্মা সেতু করতে পারবে? পিতৃহত্যার প্রতিশোধ বা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার- এমন অনেক কাজ উনি করছেন, যা করতে জীবনকে হাতের মুঠোয় নিতে হয়। অবশ্য জীবন হাতের মুঠোয় নেওয়া উনার জন্য নতুন নয়।
গত ১৭ মে গেল শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৮১ সালের ১৭ মে সেনাশাসকের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে তিনি এমন সময় দেশে ফেরেন, তার পিতা-মাতা, ভাই-ভাবীসহ পরিবারের বেশিরভাগ আত্মীয়র খুনিরা ফ্রিডম পার্টি গঠন করে রীতিমতো রাজনীতি করছে। শেখ হাসিনা জানতেন তার প্রাণনাশের হুমকি আছে। সব ভয়কে জয় করেছিলেন তিনি। তিনি জানতেন তিনি না ফিরলে পিতার খুনিদের বিচার সম্ভব হবে না কোনোদিন।
দেশে ফেরার পর ধানমন্ডি ৩২ এ তাকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে উনার আক্ষেপ এখনও নেট ঘাঁটলে জানা যায়। সেই যে দেশে এলেন, তারপর তাকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে বহুবার। প্রতিবারই বেঁচে গেছেন।আর দুঃসাহসী কাজকর্ম করে গেছেন।
সাপের বিষ যে হজম করতে পারে, তাকে নাকি নীলকণ্ঠী বলা হয়। শেখ হাসিনা এখন বোধহয় সে পর্যায়ে চলে গেছেন। যারা তাকে হত্যা করতে চেয়েছিল, তারা কি কখনও ভেবেছিল শেখ হাসিনা এমন পর্যায়ে চলে যাবেন?
শেখ হাসিনা পিতৃহত্যার বদলা নিয়েছেন। দেশের জন্য কী করেছেন সেটা ইতিহাসই সাক্ষী দেবে। তবে আমি ক্ষুদ্র জ্ঞানে যতটুকু বুঝি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সাহসী রাজনীতিকদের একজন তিনি। বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জল খাওয়ার কাহিনী কেবল পুস্তকে পড়েছে লোকে। শেখ হাসিনা বাস্তবে এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন। সব বিরোধীকে পায়ের তলায় পিষেছেন। ইনু-মেনন-মতিয়াদের মতো মুজিব বিরোধীরা এখন শেখ হাসিনার পাঁড় ভক্ত।
গত নির্বাচনের সময় ড. কামালের নেতৃত্বে ফখরুল, মওদুদ, মান্না, জাফরুল্লাহরা শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে গেছিলেন। তারপরের ইতিহাস আমরা জানি। যারা দিনরাত শেখ হাসিনার সমালোচনা করত, তারা তার সামনে গিয়ে বেড়াল বনে গেছে।
এসব গেল দেশের কথা। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করতে তুরস্ক, আমেরিকা, মিশরসহ জাতিসংঘ কম চেষ্টা করেছে? শেখ হাসিনা কাউকে গোনায় ধরেছেন? ভারতের চোখ রাঙানিকে উপেক্ষা করে তিনি চিনের সঙ্গেও বাণিজ্য করছেন। ইদানীং সরাসরি আমেরিকাকে এক হাত নিচ্ছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন কখনও হয়েছে?
'৭৫ এর ১৫ আগস্টের পর ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা 'র' নাকি বাংলাদেশে অপারেশন চালাতে চেয়েছিল। ইন্দিরা গান্ধী না করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনচেতা মনোভাব উনার হয়তো ভালো লাগেনি। বঙ্গবন্ধু তাঁবেদারি পছন্দ করতেন না। শেখ হাসিনা হয়তো সে পথেই। কতটুকু সফল বা কতটুকু ব্যর্থ তা ইতিহাসই বলে দেবে।
শেখ হাসিনা যেদিন দেশে ফেরেন, জানা যায় সেদিন ঢাকায় প্রচুর বৃষ্টি উপেক্ষা করে লোকজন তাকে স্বাগত জানিয়েছিল। এমন স্লোগান উঠেছিল, শেখ হাসিনার ভয় নাই, রাজপথে লাখো ভাই। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তার ওপর গ্রেনেড হামলা হলে তার ভাইয়েরা বুক পেতে তাকে রক্ষা করেছিল। এখনও কিছু হলে জীবন দিতে পিছপা হবে না। কিন্তু প্রশ্ন হলো, উনি কি ভাইদের মনে রেখেছেন?
যারা আওয়ামী লীগ করে, যদ্দুর দেখেছি তারা মনে প্রাণে আওয়ামী লীগ করে। কিছু পাওয়ার আশা করে না। যদিও এখন পথেঘাটে সব জায়গায় আওয়ামী লীগ। ওবায়দুল কাদেরের ভাষায় কর্মীর চেয়ে নেতা বেশি। হাইব্রিডদের ভিড়ে শেখ হাসিনা হয়তো ত্যাগীদের দেখতে পান না, কিন্তু তারা শেখ হাসিনার জন্য মরতেও প্রস্তুত। এটাই বোধহয় শেখ হাসিনার শক্তি।
বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে কাছের মানুষ ছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা। অথচ উনি তাদের কাছে রাখতে পারেননি। শেখ হাসিনাও নিশ্চয়ই শত্রু-মিত্র চিনে থাকবেন? চিনলেই মঙ্গল। দেশ ও জাতিও যেন তার ওপর ভরসা রাখতে পারে।
১৯ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:০৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১৯ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৫২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ, সত্য তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
১৯ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:০৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকে।
৩| ১৯ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৫৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি খুব করে চাই শেখ হাসিনা অন্তত আরও ১০ বছর ক্ষমতায় থাকুক। ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে মানুষ হয়তো উনার নেতিবাচক দিকগুলোই তুলে ধরবে, কিন্তু আমি শিউর উনি যখন ক্ষমতায় থাকবে না তখন এই জাতি বুঝতে পারবে তারা কি হারিয়েছে।
১৯ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:০৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বাঙালি দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বুঝে না।
৪| ১৯ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:২৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা অফিসে বসের এবং বাসায় বউয়ের ঝাড়ি খায় তারাই মোরের চা'য়ের দোকানে বসে বসে সরকার প্রধানকে গালিগালাজ করে আত্নতুষ্টিতে ভুগে এবং নিজেকে বিশাল এক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মনে করে।
২০ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:০৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সহমত।
৫| ২০ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:২৮
কলাবাগান১ বলেছেন: মোড়ের চা'য়ের দোকানে আর সামুতে.......
২০ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:০৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ওকে।
৬| ২০ শে মে, ২০২৩ রাত ১:১৩
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
০.৭৫% ইন্টারেষ্ট হারে, ৬ বিলিয়ন ডলারের ঋণের সেতু, এবং বাজেটের টাকায় সেতুর মাঝে বড় ধরণের পার্থক্য আছে; উনি সেটা বুঝলে দেশে এত বেকার থাকতো না।
২০ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:০৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: চ্যালেঞ্জ নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।
৭| ২০ শে মে, ২০২৩ রাত ১:৪৪
এমজেডএফ বলেছেন: শেখ হাসিনা ২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর এ দেশের স্বাধীনতা ও উন্নয়ন বিরোধীরা, নব্য রাজাকার এবং আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষরা চলে-বলে-কৌশলে এবং অপপ্রচার ও প্রোপাগান্ডা করে আওয়ামী লীগ তথা শেখ হাসিনাকে বার বার ঘায়েল করার চেষ্টা করেছে, কিন্তু সফল হয়নি।
পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির ´কাল্পনিক' অভিযোগ, শাপলা চত্বরে হেফাজতীদের তান্ডব, আগুন-সন্ত্রাসের মাধ্যমে ঘরে ঘরে কান্নার রোল বয়ে দিয়ে সরকার পতনের চেষ্টা, করোনায় লক্ষ লক্ষ লোক মারা যাওয়ার প্রত্যাশা, ডলারের অভাবে দেশ শ্রীলঙ্কা হয়ে যাবে, বিদেশের কূটনৌতিক চাপ দিয়ে সরকারকে চাপে ফেলা, ইত্যাদি অনেক বাধা-বিপত্তি উতরিয়ে শেখ হাসিনা সফলভাবে এগিয়ে যাওয়ায় আওয়ামী লীগ বিরোধীরা বড়ই হতাশ। বিএনপি-জামায়াতের অনেক নেতা-কর্মী ক্লান্ত হয়ে এখন বিষন্নতায় ভুগছে।
বাংলাদেশের বৃহত্তম জনগোষ্টি বুঝে গেছে, যতদিন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছে ততদিন পথ হারাবে না বাংলাদেশ।
২০ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:০৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বাংলাদেশের বৃহত্তম জনগোষ্টি বুঝে গেছে যতদিন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছেন ততদিন পথ হারাবে না বাংলাদেশ। আওয়ামী লীগ এর বিকল্প যে বিএনপি নয়; এটা অন্তত পরিষ্কার।
৮| ২০ শে মে, ২০২৩ রাত ১:৫৯
শার্দূল ২২ বলেছেন: ধর্ম রাজনীতির জংগলে রাজাদের রাজনীতি করা সহজ কাজ নয়, তাই শেখ হাসিনার অনেক সৎ ইচ্ছে থাকা পরও দল টিকিয়ে রাখার স্বার্থে দলে তাকে আগাছা রাখতে হয়। ওসব না থাকলে শেখহাসিনা অনেক বেশি সেবা দিতে পারতেন। সেই মেধা তার আছে। অন্য দলের সাথে বিচার করতে গেলে বর্তমান সরকার হাজার গুন ভালো কাজ করছে। অনেক অসৎ নেতার মধ্যে কিছু সৎ মানুষ আছে যারা অনুকরনিয়। তার বিপরীতে বিএনপি ছিলো দেশের জন্য অভিশাপ। খালেদা দিয়া অনেক সহজ সরল একজন নারী গৃহীনি। তাকে কিছু অসৎ মানুষ ব্যবহার করেছে গত সময় গুলোতে।
দেশ আরো উন্নতির পথে এগিয়ে যাক
ভালো বলেছেন।
২০ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:০৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৯| ২০ শে মে, ২০২৩ রাত ২:৩৬
কামাল১৮ বলেছেন: তার ক্ষমতার উৎস তার মনোবল।
২০ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:০৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ঠিক।
১০| ২০ শে মে, ২০২৩ সকাল ৮:৩২
তানভির জুমার বলেছেন: শেখ হাসিনার ক্ষমতার উৎস অস্র, পালিত র্যাব, পুলিশ বাহিনী, এত নোংরাভাবে মানুষ হত্যা করে কেউ আগে ক্ষমতায় থাকেনি। শেখ হাসিনা যে প্র্যাকটিস চালু করেছে তা অবশ্যই রিটার্ন করবে। যারা আওয়ামীলিগ করে তারা অটেল টাকার মালিক হয়েছে। আপনি যে সব তথ্য দিয়ে গুনগান গাইছেন তার প্রত্যেকটি সাক্ষ্য প্রমান দিয়ে ভুয়া প্রমাণ করা যাবে। শেখ হাসিনা ইতিহাসে একজন চরম স্বৈরশাসক হিসেবে থেকে যাবেন। কিম জং উং, পুতিন এরাও ৯৬% ভোট পায় না কিন্তু আওয়ামীলিগ পায়।
১) এক সময় টিভি-পত্রিকায় সারাদিন একই খবর পরিবেশন করতো যুদ্ধপরাধ-যুদ্ধপরাধী। এখন কোথাও এইসব আলাপ আছে? বাংলাদেশে হাতেগুনা কয়েকজন মানুষ শুধু যুদ্ধপরাধ করেছে?
২) আওয়ামীলিগের অধিনে যে নির্বাচন সম্ভবনা, এরা যে ভোট চুর, অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী, এটা প্রমাণ করার জন্য বিএনপি নির্বাচনে গিয়েছে। হ্যাঁ ড: কামাল এর পিছনে যাওয়া বিএনপির ভুল ছিল।
৩) দেশের অর্থনীতি , শিক্ষা ব্যবস্থা, বিচার ব্যবস্থা , ইলেকশন কমিশন, আইন শৃংখলা এইসব ধ্বংস করার জন্য আওয়ামীলিগ কে এক সময় চরম মূল্য দিতে হবে।
৪) গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ কে ভারতের তাবেদার রাষ্ট্রে পরিনীত করা হয়েছে। ভারত একরকম ফ্রি করডোর পায়। ক্ষমতায় থাকার জন্য ভারতের সকল অন্যায় আবদার মেনে নেওয়া হয়।
২০ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:০২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মনে হচ্ছে বিএনপি-জামাতের সময়ে পুলিশ-র্যাব ধুয়া তুলসিপাতা ছিল। শেখ হাসিনার ওপর হামলা ভূতে করেছে। হ্যাঁ/না ভোট সবচেয়ে বড় গণতন্ত্র ছিল।
আচ্ছা, শেখ হাসিনা কি জিয়া বা এরশাদের মতো জোর করে ক্ষমতায় গিয়েছিল? বিএনপি যদি নির্বাচনে না গেলে কি তাদের পায়ে ধরে আনবে? শেখ হাসিনা কি খালেদা জিয়াকে ফোন করেননি? খালেদার প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
দেশের অর্থনীতি, শিক্ষা ব্যবস্থা, বিচার ব্যবস্থা, ইলেকশন কমিশন, আইন শৃংখলা এইসব ধ্বংস করার জন্য আওয়ামীলিগকে এক সময় চরম মূল্য দিতে হবে।
একই কথা কি বিএনপির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না? তারাও কি মাশুল দিচ্ছে না?
১১| ২০ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:৩৮
ধুলো মেঘ বলেছেন: ইন্ডিয়ার পাখনার তলায় থাকলে আমেরিকা, রাশিয়া, চীন জাপান - এগুলোকে কোন দেশ বলে মনে হয়না। হাসিনা সরকারকে ইন্ডীয়া এরকম বেরিকেড দিয়ে রেখেছে, যা পার করে তার কাছে পৌঁছার সাধ্য কারো নেই।
২০ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এই কথা ভাবলে চিনের সঙ্গে বাণিজ্য করতে পারত না বাংলাদেশ।
১২| ২০ শে মে, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬
রানার ব্লগ বলেছেন: প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের প্রান হলো তৃনমুল কর্মীবৃন্দ । এরাই দলের মুল কাঠামো ধরে রাখে বাকি যারা নেতা হবার খায়েশে রাজনীতি করে তারা দল বা দেশের জন্য না টাকার জন্য নেতা হয় ।
২০ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ঠিক।
১৩| ২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:০৯
তানভির জুমার বলেছেন: আচ্ছা, শেখ হাসিনা কি জিয়া বা এরশাদের মতো জোর করে ক্ষমতায় গিয়েছিল? বিএনপি যদি নির্বাচনে না গেলে কি তাদের পায়ে ধরে আনবে? শেখ হাসিনা কি খালেদা জিয়াকে ফোন করেননি? খালেদার প্রতিক্রিয়া কী ছিল
আপনাদের মত উচ্ছিষ্ট ভোগীরা যে কোনভাবে আওয়ামীলিগ ক্ষমতায় থাকলে খুশি, শেখ হাসিনা ভোট ডাকাতি করে, গুম-খুন করে- আর পুলিশ-র্যাব, প্রশাসন কে গুন্ডা বাহিনীতে পরিনিত করে ক্ষমতায় গিয়েছে। বেশী খুশি হয়েন না, আওয়ামীলিগ চিরকাল ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।
অন্যকোন দল ক্ষমতায় গিয়ে একই কায়দায় ক্ষমতায় থাকলে আপনারা আবার কান্নাকাটি কইরেন না।
তথাকথিত প্রগোতিশীল, বাম- হিন্দু- নাস্তিকরা গত ১০ বছর ধরে শেখ হাসিনার অবৈধ ক্ষমতা, লুটপাট, গুন-খুন আর নির্যাতনকে যেভাবে বৈধতা দিয়ে, টাকা আর সুবিধা নিয়ে এই ফ্যাসি্ষ্ট শাসন উপভোগ করতেছে তাদের বিচারও বাংলার জনগণ অবশ্যই অবশ্যই করবে।
২০ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বিএনপির এখনকার অবস্থাটা কি এমনি এমনি হয়ে গেছে? না কি তাদের কর্মফল ভোগ করছে? ২০০১-২০০৬ সালের ইতিহাস মানুষ ভুলে গেছে? জিয়া-এরশাদ-খালেদা আওয়ামী লীগ এর ওপর যে নিপীড়ন চালিয়েছিল, তারা কখনও ভাবতে পারেনি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে। পাপ কিন্তু বাপকেও ছাড়ে না। তারই ফল বিএনপি ভোগ করছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা থেকে সরলে তারাও ভোগ করবে। হিসেব তো সোজা।
অন্য কোনো দল ক্ষমতায় গিয়ে একই কায়দায় ক্ষমতায় থাকলে আপনারা আবার কান্নাকাটি কইরেন না। যা বললেন মনে হয় বিএনপি গলায় মালা দিয়ে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা দিয়েছে? ইয়েস উদ্দিনের কথা মনে হয় লোকজন ভুলে গেছে? আওয়ামী লীগ বিএনপিকে বাধ্য করেছে ক্ষমতা থেকে সরতে। বিএনপির এত জনসমর্থন থাকলে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে হঠাক। ওরা ক্ষমতায় এলে কী করবে লোকজন জানে, তাই তো বিএনপির নেত্রী জেলে পঁচলেও কারও কিছু করার থাকে না। শেখ হাসিনার দয়ায়ই মুক্তি নিতে হয়।
১৪| ২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:১৫
রাজীব নুর বলেছেন:
২০ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বেশি স্বাধীনতা পেলে বাঙালি প্রলাপ বকে। বিধিনিষেধও দরকার আছে।
১৫| ২০ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:০৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
চ্যালেন্জটা কি ছিলো? বছরে গড়ে ১ বিলিয়ন ডলারের নীচে বাজেট থেকে ব্রীজে নেয়া?
২১ শে মে, ২০২৩ সকাল ৮:৩৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ঋণ দেওয়া বন্ধ হলো? পরে কি প্রমাণ হয়েছিল? সে অবস্থায় পদ্মা সেতু বন্ধ রাখলে ঠিক হতো? অন্যের ওপর এত মুখাপেক্ষী কেন?
১৬| ২০ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:৪৬
বিডি আইডল বলেছেন: RAB, Police, DGFI
২১ শে মে, ২০২৩ সকাল ৮:৩০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যখন ক্ষমতায় ছিল না, তখন এত ক্ষমতা কেমনে হয়েছিল যে আন্দোলন করে ক্ষমতাসীনদের হঠিয়ে দিয়েছিল? তখন তো র্যাব, পুলিশ, ডিজিএফ সব তৎকালীন সরকারের পোষা ছিল?
১৭| ২১ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:৩৩
নস্টালজিয়া ইশক বলেছেন: তাঁহার 'গ্রেট শেইখ হাসিনা' নামকরন সময়ের দাবী।
২১ শে মে, ২০২৩ সকাল ৮:২৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: great, regret এগুলোই ইতিহাসই সাক্ষ্য দেবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। ব্লগে এভাবে সত্য তুলে ধরার মত লোক খুব কম আছে বলে মনে হয়।