নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।
শিখ সম্প্রদায় অধ্যুষিত ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশ বহুদিন যাবত স্বাধীনতার জন্য লড়াই করে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছে খালিস্তান নামক শিখ রাষ্ট্র। ভারত সরকার শক্ত হাতে এ লড়াই প্রতিহত করেছে। ১৯৮৪ সালের ৫ জুন স্বর্ণমন্দিরে অভিযান পরিচালনা করা হয়। কারণ, এখান থেকেই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া হচ্ছিল। এ অভিযানে ৮৩ জন ভারতীয় সেনা নিহত হয়েছিলেন। ২৪৮ জনের গুলি লেগেছিল। শিখ আন্দোলনের প্রধান জার্নাইল সিং ভিন্দ্রানওয়ালেসহ বিচ্ছিন্নতাবাদী মারা গিয়েছিলেন ৪৯২ জন আর দেড় হাজারেরও বেশি লোক গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
অপারেশনের নাম ছিল অপারেশন ব্লু স্টার। এ অপারেশনের ফলে শুধু ভারতের নয়, সারা বিশ্বের শিখ সম্প্রদায়ের ধর্মানুভূতিতে আঘাত লেগেছিল। ভারতীয় সেনাবাহিনী নিশ্চিতভাবেই জয়ী হয়েছিল, কিন্তু রাজনৈতিক পরাজয় হয়েছিল তৎকালীন ভারত সরকারের। অবশেষে ইন্দিরা গান্ধীকে নিজের প্রাণ দিয়ে এর মূল্য চোকাতে হয়েছিল।
সম্প্রতি কানাডায় খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হারদীপ সিং নিজ্জার খুন হন, যিনি ১৯৯০ সালের শেষদিকে কানাডাতে চলে গিয়েছিলেন। ২০২০ সালে তাকে 'সন্ত্রাসবাদী' হিসেবে ঘোষণা করেছিল ভারত। একাধিক নিষিদ্ধ সংস্থার জন্য নিয়োগের কাজ এবং প্রশিক্ষণে তিনি সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন- এমনটাই অভিযোগ ছিল। তিনি 'শিখ ফর জাস্টিস'-এর অংশ ছিলেন। ২০০৭ সালে লুধিয়ানা বিস্ফোরণের ফলে ৬ জনের মৃত্যু এবং ৪২ জন আহত হয়েছিলেন; এর সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ উঠেছিল হারদীপের বিরুদ্ধে। এছাড়াও ২০১০ সালে পাটিয়ালায় একটি মন্দিরে বিস্ফোরণের ঘটনায় উঠে আসে তার নাম।
যাহোক, হারদীপ হত্যার ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানায় কানাডা। জানায়, এ হত্যাকাণ্ডে ভারতের সম্পৃক্ততা আছে। এ কারণে সেদেশের এক ভারতীয় কূটনীতিককে বহিষ্কার করে। ভারতও ক্ষুব্ধ হয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ এক কূটনীতিককে বহিষ্কার করে কানাডিয়ানদের জন্য ভিসা স্থগিত করে। ভারত-কানাডার সম্পর্ক এখন তলানিতে। এসবের রেশ কাটতে না কাটতেই কানাডায় সুখদুল সিং নামে আরেকজন খালিস্তান আন্দোলনের কর্মী খুন হয়েছেন।
শুধু অমৃতসর কেন, আসাম, ত্রিপুরা, মণিপুর, কাশ্মিরসহ ভারতের অনেক প্রদেশই স্বাধীনতা চায়। স্বাধীনতা চায় পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশও। সাবেক পূর্ব পাকিস্তান, বর্তমান বাংলাদেশও একসময় সংগ্রাম করে স্বাধীন হয়েছে। ভারতের এসব প্রদেশ স্বাধীনতা পাচ্ছে না কেন? বেলুচিস্তান স্বাধীনতা পাচ্ছে না কেন?
শ্রীলঙ্কার তামিলরা এলটিটিই'র নেতৃত্বে ৩০ বছর লড়াই করে গেছে স্বাধীনতার জন্য। অবশেষে ২০০৯ সালে তাদের নেতা ভেলুপিল্লাই প্রভাকরণ নিহতের মাধ্যমে তাদের লড়াই থামে। এদের শক্তিশালী বাহিনী ছাড়াও নিজস্ব বিমানবন্দর ছিল। তবুও কেন এদের আন্দোলন হালে পানি পায়নি?
কোনো দেশই আসলে নিজেদের ভূখন্ড হারাতে চায় না। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কার কথা বাদ। বাংলাদেশের পাহাড়িরা বহুদিন যাবত স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখছে। বাংলাদেশ কি স্বাধীনতা দিয়ে দিয়েছে? দেয়নি বরং সেনাবাহিনী পাঠিয়ে অপারেশন চালিয়েছে। প্রত্যেকটা রাষ্ট্রই সর্বশক্তি প্রয়োগ করে আন্দোলন দমিয়ে রাখে।
যদিও শক্তি প্রয়োগ দীর্ঘস্থায়ী সমাধান নয়। শরীরে ঘা হলে যেমন ঠিক চিকিৎসা নিতে হয়, এ সমাধানটাও তেমনই হওয়া উচিত। কেন আন্দোলন সংগঠিত হয়; সেসব খোঁজ করা উচিত। নিজেদের ন্যায্য হিস্যা পেলে বোধহয় কেউই বিচ্ছিন্ন হতে চায় না। পাকিস্তান যদি বাংলাদেশিদের ওপর অন্যায় আচরণ না করত, পাকিস্তান বিচ্ছিন্ন হতো?
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পেছনে লড়াই যেমন গুরুত্বপূর্ণ ছিল, আন্তজার্তিক সমর্থন আরও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আন্তর্জাতিক সমর্থন ছাড়া এ যুগে কোনো রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা অসম্ভব। এলটিটিই সুসংগঠিতভাবে স্বাধীনতার লড়াই করেছে। কেবল আন্তজার্তিক সমর্থনের অভাবে তাদের আন্দোলন ব্যর্থ। ভারত, পাকিস্তান বা যে কোনো দেশের যে কোনো জাতিগোষ্ঠী যতই লড়াই-আন্দোলন করুক, আন্তর্জাতিক সমর্থন না থাকলে মনে হয় না তারা তাদের কাঙ্খিত ফল পাবে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৫
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আসলে শিখ আন্দোলনের প্রধান জার্নাইল সিং ভিন্দ্রানওয়ালেকে কংগ্রেসই গোড়ার দিকে উৎসাহ দিয়েছিল। পরিকল্পনা ছিল যে আকালীদের বিপরীতে এমন একজন শিখ নেতা তৈরি করার প্রয়োজন, যে শিখ সম্প্রদায়ের দাবিদাওয়া নিয়ে সরব হতে পারবে, অন্যদিকে আকালীদের জনসমর্থনও কিছুটা কমানো যাবে। পরিস্থিতি এমন ঘোলাটে হবে; কংগ্রেস বোধহয় ঘুণাক্ষরে চিন্তাও করেনি।
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: পুরো বিষয়টাই রাজনৈতিক।আজকে কনজারবেটিভরা ক্ষমতায় থাকলে এতোটা জল ঘোলা হতো না।ট্রুডু ক্ষমতায় টিকে আছে শীখদের সমর্থনে।জগমীত সিং এর নিউ ডেমোক্রিটিকস পার্টির সমর্থন ছাড়া ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।
এই খুনকে সমর্থন করা যায় না।যদি ভারত সরকারের হাত থাকে তবে ভারত খুবই খারাপ কাজ করেছে।তার খেসারত তাকে দিতেই হবে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:১৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এই খুনটা কানাডার সার্বভৌমত্বের উপর হুমকি; এছাড়া কানাডা যেখানে সর্বপ্রথম হত্যাকাণ্ডের বিপক্ষে সেখানে এমন ঘটনা ঘটিয়ে ভারত আসলে নিজেদের পায়ে নিজেরা কুড়াল মেরেছে।
৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ যেটা পারেনি আমরা সেটা পেরেছি এটা এক বিরাট ব্যাপার।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সহমত।
৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৯
কামাল১৮ বলেছেন: একটা খুন কিভাবে একটা রাষ্ট্রের সারভৌমত্বের উপর হুমকি হয়।ভারত কি কানাড়া দখল করতে চায়।এটা একটা যঘন্য অপরাধ হতে পারে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: একটি স্বাধীন দেশে অন্য কোনো দেশ কোনো হত্যাকাণ্ড ঘটাতে পারে না।
৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯
ধুলো মেঘ বলেছেন: ভারত তার সক্ষমতা দেখিয়েছে - কানাডার দূর্বলতা প্রকাশ পেয়েছে। কানাডার ক্ষেপে যাবার মূল কারণ সেখানেই। ভারতের খুনী কানাডায় ঢুকে একের পর এক প্রভাবশালী নেতাদের খুন করে যাচ্ছে, আর কানাডা সরকার তাদের াল ধরতে পারছেনা - এটাই রাগের কারণ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সাহসিকতা এবং সক্ষমতার দিক দিয়ে ঠিকই আছে। তবে কানাডার সাথে বৈরী সম্পর্ক হলে আখেরে ভারত ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা। কানাডা তো শুধু কানাডা না; এর মিত্রদের সাথেও ভারতের বাণিজ্য।
৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১০
ধুলো মেঘ বলেছেন: এই সাহসিকতা এবং সক্ষমতার জন্যই অনেক রাষ্ট্র এখন ইন্ডিয়াকে সমীহের চোখে দেখবে। ভারত একটা বিশাল বাজার। এক কানাডার জন্য অন্য সব মিত্রেরা ভারতের বাজার নষ্ট করতে চাইবেনা। বাণিজ্য আগে - বন্ধুত্ব পরে।
চাঁদে রকেট পাঠিয়ে ভারতের মেরুদন্ড অনেক শক্ত হয়ে গেছে বুঝা যাচ্ছে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ভারত একটা বিশাল বাজার। এক কানাডার জন্য অন্য সব মিত্রেরা ভারতের বাজার নষ্ট করতে চাইবেনা। বাণিজ্য আগে - বন্ধুত্ব পরে। সম্ভবত এ কারণেই ভারতের আত্মবিশ্বাস বাড়ছে। চাঁদে রকেট পাঠিয়ে সক্ষমতার জোরালো প্রমাণ দিয়েছে।
৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৯
রানার ব্লগ বলেছেন: শীখরা যদি তাদের নিজেস্ব স্বাধীন ভুমি চায় সেই দাবী কে আমি সমর্থন করি ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আসাম, কাশ্মীরও তো স্বাধীনতা চায়। ভারত তো দেবে না।
৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: সব সময় সব স্বাধীনতা সমর্থন করা যায় না। যেমন আমাদের পাহাড়িদের স্বাধীনতাও সমর্থন করা যায় না এই মুহূর্তে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কেউই কাউকে স্বাধীনতা দিতে চায় না, ভৌগোলিক তো নাই-ই।
৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৩
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আসাম, কাশ্মীরও তো স্বাধীনতা চায়। ভারত তো দেবে না।
যাদের দাবী তাদের কাজ আদায় করে নেয়া ।আমাদের কাজ সমর্থন দেয়া । পাকিস্থান থেকে বেলুচিস্থান ও স্বাধীনতা চায় ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: তাহলে তো জেলায় জেলায় স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হবে।
১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ ভাগ হয়েছিল ধর্মের ভিত্তিতে। এখন আবার ভারতকে ভাগ করে হিন্দু মুসলমান আরও দুইটা দেশ বানানো দরকার। মোদীর জ্বালায় ভারতের মুসলমানরা কষ্টে আছে। ভারতের মুসলমান জনসংখ্যা প্রায় ২০ কোটি বা তারচেয়েও বেশী।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০১
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ধর্মের ভিত্তিতে পাক-ভারত বিভাজন। নৈতিকভাবে তো মুসলমানদের সে দেশে থাকারই কথা না। মুসলমানদের জন্য পাকিস্তান হয়েছিলই। সেখানেও তো থাকা গেল না। বাংলাদেশ হয়ে গেল।
১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ১৯৭১ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় যেতে পারলে পাকিস্তান ভাগ হতো না। ক্ষমতা হস্তান্তরের সমস্যার কারণে দেশে যুদ্ধ লাগে এবং দেশ দুই ভাগ হয়ে যায়। পাকিস্তানের মোটা বুদ্ধির মিলিটারিরা এটার জন্য দায়ী। ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু তাজউদ্দীন আহমেদকে বলেছিলেন যে সোমবার দিন হরতাল দিয়েছি। অর্থাৎ উনি তখনও আশাবাদী ছিলেন যে পাকিস্তানীরা তাকে ক্ষমতা ছেড়ে দিবে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ২৫ মার্চ অপারেশন সার্চলাইট না চালালে হয়তো পরিস্থিতি স্বাধীনতার দিকে যেতো না। যাহোক, দেশ স্বাধীন হয়েছে। ভালো হয়েছে। আদর্শিকভাবে বা সবদিক দিয়েই পাকিস্তানের চেয়ে ভালো অবস্থানে বাংলাদেশ। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও এখনও ধর্মরাষ্ট্র হয়ে যায়নি।
১২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমি চাই বিশ্ব শান্তি। অশান্তি ভালো লাগে না।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আমারও অশান্তি ভালো লাগে না।
১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩০
ঢাবিয়ান বলেছেন: কানাডার নাগরিকদের জন্য ভিসা বন্ধ করলো ভারত কানাডা কবে বন্ধ করে সেটা দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: খেলা জমে উঠেছে। বোঝা যাচ্ছে ভারতের মনোবল চাঙা।
১৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৭
শ্রাবণধারা বলেছেন: সাম্প্রতিক এই বিষয়টা সম্পর্কে বেশ ভালো লিখেছেন। কানাডার গনমাধ্যমে এখন এটি হট টপিক।
কামাল১৮ বলেছেন: "একটা খুন কিভাবে একটা রাষ্ট্রের সারভৌমত্বের উপর হুমকি হয়।"
হুমকি একারণে যে এদেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নাকের ডগার উপরে আরেকটি দেশের গোয়েন্দাবাহিনীর যোগসাজশে হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটছে বলে অভিযোগ।
দেশটি তো আর বাংলাদেশ নয় যে যা ইচ্ছা তাই করা যাবে। কানাডায় আইনের শাসন বিদ্যমান। এখানে ক্ষমতা দেখিয়ে, মাস্তানী করে পার পাওয়া যায় না, শাস্তি পেতে হয়।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কানাডায় আইনের শাসন বিদ্যমান। এখানে ক্ষমতা দেখিয়ে, মাস্তানী করে পার পাওয়া যায় না, শাস্তি পেতে হয়। ঠিক।
১৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৩৪
শার্দূল ২২ বলেছেন: আমার মনে হয়না এটা শুধু ভারত কানাডায় সীমাবদ্ধ থাকবে, এটা অনেক দেশে গড়াবে, আমেরিকা ওৎ পেতে বসে আছে কিভাবে ভারত কে সায়েস্তা করা যায়, তারা উঠে পড়ে লেগে আছে মনিপুর ,মিজোরমা সহ ছোট ছোট এলাকা গুলোর খ্রীষ্টান সম্প্রদায়কে সাপোর্ট দিতে। ঐদিকে সাউথ ইন্ডিয়ানরা সুযোগ খুজছে ভারত থেকে আলাদা হতে, সব মিলিয়ে ভারত ভালো অবস্থায় নেই। আগামি ১০ বছরের মধ্যে ভারতের ভাগ্য খুব একটা ভালোর দিকে যাবেনা। যদি ভারতে ভাগ্য খারাপ হয় তাতে স্বার্থপরের মত বলতে হয় বাংলাদেশের ভাগ্য বদলাবে।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩১
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বিষয়টা আসলেই দু-দেশের বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে গেছে। হিতে বিপরীত হলো।
১৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২৫
অহরহ বলেছেন: ভাইয়া সব ফালতু। এটি মূলত, Vancouver এ sikh diaspora দের ভোট পাওয়ার জন্য ট্রুডো সাহেবের রাজনৈতিক ধান্ধাবাজি। অপরিপক্ক ট্রুডো ভেবেছিলেন এসব বলে ইমিগ্রেন্টদের ভোট ব্যাঙ্ক বাজিমাত করবেন। কিন্তু ফল হিতে বিপরিত। আম ক্যানেডিয়ানরা ট্রুডোর মতলব বুঝে গেছে। এই ঘটনার পর ট্রুডোর লিব্যারেল পার্টির জনপ্রিয়তা এখন একদম তলানিতে যেয়ে ঠেকেছে।
Hardeep Nijjar'র মৃত্যু নিয়ে ট্রুডো যদি সত্যি সত্যি Concern হতেন তাহলে তিনি বিষয়টি রাষ্ট্রদূত পর্যায়ে সমাধান করতে পারতেন। ভারতের সাথে ক্যানেডার বিলিয়ন-বিলিয়ন ডলারের বানিজ্য। ট্রুডো এ বিষয়ে তার কোন পশ্চিমা মিত্রেৃর বিন্দু মাত্র সমর্থন পান নি। মাইনকা চিপায় পরে জাস্টিন ট্রুডো এখন "ছেড়ে দে মা কেঁদে মরি" দশা
অবাক কান্ড!! এ নিয়ে আমাদের বাংলাদেশের মুসলিমদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে, বুঝে না বুঝে। হৈ হৈ, এবার বুঝি ভারত গেল!!!?? ভারতের কাশ্মির, খালিস্তান, সেভন সিস্টার নিয়ে বাংলাদেশের মুসলিমরা ভিষন বিচিলিত। অথচ নিজের কাঁচের স্বর্গ পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে নিদারুন জেহাদী।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: তাহলে তো ট্রুডো বেশ বিপদেই পড়লেন। পরিস্থিতি অনুকূলে আনতে পারবেন তো?
১৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ২:৫৮
পোয়ালী বলেছেন: হ্যাঁ ভাই স্বাধীনতা রাঙামাটিও চায়।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: হ্যাঁ।
১৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:০১
পোয়ালী বলেছেন: বাট আমাদের বাংলাদেশের মানুষরা তো দেয় না তাদের স্বাধীনতা
ভারত নিয়ে না পড়ে আগে নিজের দেশ নিয়ে ভাবা উচিত নয়কি?
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৫
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: প্রভাব থেকেই যায়।
১৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:৪৭
সোহানী বলেছেন: শেরজা তপন ভাই, বিষয়টা খুব সাধারন নয়। যেহেতু আমি কানাডায় থাকি, তাদের সাথে চলি তাই তাদের স্বাধীনতার বিষয়টা কিছুটা বুঝি। তারা যে কি রকমভাবে ডিপ্রাইভ তা বলে বোঝানো যাবে না। এটা আমাদের পার্বত্য চটৃগ্রাম নয়। আমরা তাদের মাথায় তুলে রাখি।
অহরহ বলেছেন: "ভাইয়া সব ফালতু। এটি মূলত, Vancouver এ sikh diaspora দের ভোট পাওয়ার জন্য ট্রুডো সাহেবের রাজনৈতিক ধান্ধাবাজি।"
অহরহ ব্রাদার, আরেকটা রাস্ট্র এসে এখানে খুন করে যাবে বিষয়টা একটু বেশীই বাড়াবাড়ি নয় কি? ইন্ডিয়ায় বসে যা খুশী তাই করুক, কানাডায় এসে মাতব্বরি করার সাহসটা একটু বেশীই হয়ে গেছে................
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: তারা যে কি রকমভাবে ডিপ্রাইভ তা বলে বোঝানো যাবে না। একটু সংক্ষেপে বললে সুবিধা হয়।
২০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হ্যাঁ, কে চাইবে!
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কেউ না।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: কোন কোন জাতির সবকিছু পাওয়ার পরেও তাদের আজাইরা চুলকানি থাকে স্বাধীনতা জন্য- এই যেমন এই শিখ জাতির কথাই ধরুন। তাদের সেই দেশভাগের ঘা এখনো শুকায়নি। আমার মনে হয় এদের মত চরম স্বাধীনতা নিয়ে বিন্দাস আরামে থাকা জাতি পৃথিবীতে কম আছে।
আপনার কথার সাথে সহমত ভালো লিখেছেন।