নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাড়ির পাশে আরশিনগর সেথা পড়শী বসত করে, আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য

মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসরায়েল একটি বাস্তবতা, বুঝতে হবে

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:২৬


ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস শনিবার (৭ অক্টোবর) ৫ হাজারের মতো রকেট ছুঁড়েছে ইসরায়েল অভিমুখে। তাদের হামলায় এখন পর্যন্ত তিন শতাধিক ইসরায়েলি নিহত। হামাসের যোদ্ধারা প্যারাগ্লাইডার ব্যবহার করে স্থল, সমুদ্র ও আকাশপথে গাজা থেকে ইসরায়েলে প্রবেশ করেছে। ইসরায়েলের বেশকিছু সেনাসদস্য ও বেসামরিক লোককে তুলে নিয়ে গেছে।

হামাস যখন ইসরায়েলে হামলা চালাল, নিহতদের মধ্যে অনেক বেসামরিক লোকজনও ছিল। নারী-শিশু বাদ যায়নি। যাহোক, ইসরায়েল যেহেতু দখলদার, তাদের লোকজন মরলে নিশ্চয়ই আলহামদুলিল্লাহ পড়া যায়? লোকজনের উল্লাস চোখে পড়ার মতো। আলহামদুলিল্লাহ'র জোয়ার বয়ে গেল।

হামলার কয়েকঘণ্টা পর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বললেন, যুদ্ধ পরিস্থিতি চলছে। পাল্টা আক্রমণ শুরু করল ইসরায়েল। এখন পর্যন্ত দুই শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত। সকালে আলহামদুলিল্লাহ বলা লোকজন এখন ইন্নালিল্লাহ পড়ছে। এরা কি ভেবেছিল ইসরায়েল চুপ করে বসে থাকবে?

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ফিলিস্তিন ব্রিটিশদের অধীনে ছিল। বৃটেন-আমেরিকার সহায়তায় ইসরায়েল রাষ্ট্রটা গঠিত হয়। যতই বলা হোক, এরা দখলদার। তাতে কাজ কতটুকু হয়? ইসরায়েল একটা বাস্তবতা। এটা মেনে চলতে পারলেই মঙ্গল। ইহুদিরা তো আকাশ থেকে পড়েনি। তাদের জন্মভূমি তো ছিল এই আরব ভূখণ্ডেই। খুব সম্ভব কোরানে বর্ণিত ইহুদিদের পবিত্রভূমি এখানেই।

ইসরায়েলের ধ্বংস কামনা করে কিংবা রকেট ছুঁড়ে তাদের পরাভূত সম্ভব না। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল গঠিত হওয়ার পর একযোগে হামলা চালায় মিশর-সিরিয়াসহ ৬ আরব দেশ। ওদের একটা লোমও ছিঁড়তে পারেনি। উল্টো আরও ভূমি হারিয়েছে ফিলিস্তিন। ১৯৬৭ সালে আবারও হামলা চালানো হয়। তাতে আবারও ভূমি হারিয়েছে ফিলিস্তিন। দিনেদিনে ওরা আরও শক্তিশালী হয়েছে। ওদের সাথে বিবাদে জড়িয়ে আখেরে ক্ষতি ফিলিস্তিনিদেরই। এই যে হামলা করল হামাস, তার খেসারত তো তারা দেবে না। দেবে নিরীহ ফিলিস্তিনিরাই। তাহলে কেন এ উস্কানি?

লড়াই চলে সমানে সমানে। ফিলিস্তিন শক্তিমত্তায় ইসরায়েল থেকে যোজন যোজন পিছিয়ে। এ অবস্থায় হামলা মানে বাঘের সামনে এসে বাঘকে বিরক্ত করা। শক্তিমত্তা যেহেতু নেই, আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আসা উচিত। আর আলহামদুলিল্লাহ বলা পার্টিদেরও বোঝা উচিত সব জায়গায় সব দোয়া-দরুদ খাটে না। সকালে আলহামদুলিল্লাহ বিকেলে ইন্না-লিল্লাহ- এগুলো দোয়ার বরখেলাপ। বাস্তবতা বুঝতে হবে।

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:১২

কামাল১৮ বলেছেন: মিলেমিশে বাস করা উত্তম।এতে উভয়ের লাভ।আরব জাতিগুলির মধ্যে ফিলিস্তিনিরাই শিক্ষা দিক্ষায় সবথেকে উন্নত্ব।তারা শান্তিতে থাকলে অনেক উন্নতি করতে পারতো।ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করে তাদের উন্নতি ব্যহতকার ছাড়া অন্য কোন লাভ হয় বলে আমার মনে হয় না।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৫২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এরা মনে করে রকেট ছুঁড়ে ইসরায়েলকে ঘায়েল করবে।

২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:২৪

গেছো দাদা বলেছেন: ইতিহাস বলছে,জাতটা শেষ 2000 বছর ধরে সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছে। তারপরেও হাল ছাড়েনি। বিংশ শতাব্দী থেকে এসে একটাই জিনিস শিখেছে বাঁচতে গেলে শত্রুদের কেলিয়ে ছাতু করে দেওয়া ভিন্ন উপায় নেই। রাষ্ট্র বানানোর ঊষালগ্ন থেকে যা যুদ্ধ করেছে , যে যে পরিস্থিতির মধ্যে থেকে দেশকে বাঁচাতে পেরেছে সে ঘটনা বিশ্বের ইতিহাসে বিরল।
এরকম যুদ্ধ ইজরায়েলের কাছে জলভাত !! এদের অতীত বলছে এক সাথে পাঁচ পাঁচটা দেশকে কেলিয়ে ক্যালেন্ডার করেছিল। এক বার নয় বেশ কয়েকবার।
দুদিন যেতে দিন, ইজরয়েল ফের গাজা স্ট্রিপ কে স্ট্রিপ ন্যকেড করে বোমা পর বোমা মেরে প্রেগনেন্ট করে দেবে।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৫৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: হামাস বাস্তবতা বুঝে না। বিপদ বাড়ায় আরও।

৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



গাজা বলতে কিছু থাকবে কিনা, বলা মুশকিল!

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৩০

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: উস্কে দিয়ে সহমর্মিতা প্রত্যাশা বোকামি। ভুগবে ফিলিস্তিনিরা

৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:২৭

রিদওয়ান খান বলেছেন: আপনাদের মায়াকান্না দেখলে ফিলিস্তিনের দাত কেলিয়ে হাসি ছাড়া আর কিছু আসতো না। বছরের পর বছর ধরে চুপ থেকে সয়ে সয়ে প্রতিনিয়ত লাশের চেহারা দেখেছে। এখন হামাস হামলা করায় ফিলিস্তিনের জন্য আপনাদের মায়াকান্না শুরু হয়ে গেছে। তা উস্তাদ, এতদিন আপনাদের মায়াকান্না কোথায় ছিলো? এতদিন ধরে যে প্রতিনিয়ত লাশের পর লাশ ফেললো তখন কোন গুহায় ছিলেন? তখন কেনো মনে হলো ইশস! ফিলিস্তিনের শেষ করে দিচ্ছে'?

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: লাশ তো এখন আরও বেশি পড়ছে। উস্কে দিয়ে লাভ হলো?

৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৪৯

রাােসল বলেছেন: ইতিহাস বলে, এই ভূখণ্ডে মুসলিম ও ইহুদি উভয়েরই অধিকার আছে। ধর্মের ভিত্তিতে একে অপরের সাথে লড়াই করার কথা কোথাও বলা হয়নি। আমরা তাই করি। আমি মনে করি, প্রতিটি ধর্মই শান্তির জন্য প্রতিষ্ঠিত। ধর্মের নৈতিকতা/ আদর্শ তার প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে বর্তমানে আছে কি নেই, সেটা ভাবার বিষয়।এই ব্লগে, কিছু লোক পাওয়া গেছে, যারা ধর্ম নিয়ে যুদ্ধ করতে চান বলে মনে হচ্ছে।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সমানভাবে থাকাটাই মঙ্গল।

৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২২

খাঁজা বাবা বলেছেন: স্বাধীনতার জন্য রক্ত দিতে হবে। রক্ত ছাড়া কে মুক্ত হতে পেরেছে?

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আগে তো সক্ষমতা অর্জন করতে হবে।

৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০২

ধুলো মেঘ বলেছেন: ১৯৪৮ সালে আরব-ইসরাইল যুদ্ধে ইসরাইলের জিতে যাওয়াকে যারা বীরত্ব বলে দাঁত কেলাচ্ছেন, তাদের জানা উচিৎ যে, পাঁচটা আরব রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইসরাইল একা যুদ্ধ করেনি। অত্যাধুনিক যুদ্ধ বিমান ও ট্যাঙ্ক সরবরাহ করে তাদের পাশে দাঁড়িয়ে ছিল ইউকে ও ফ্রান্স। আমেরিকা থেকে সাধারণ নাগরিকের ছদ্মবেশে হাজার হাজার সৈন্য এসেছিল ইসরাইলের হয়ে যুদ্ধ করা জন্য। এত ভয়াবহ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে কি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অর্ধেক শক্তি ক্ষয়ে যাওয়া আরব জাতির টিকে থাকার কথা? ফলে যা হবার ছিল, তাই হয়েছে। এটা দিয়ে ইসরাইলকে গ্লোরিফাই করার কিছু নেই। এখন ইসরাইলের সমস্ত অপকর্মে যেভাবে ইঙ্গ-মার্কিনীরা নির্লজ্জভাবে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে, তাতে মনেই হয়না অপরাধ বলে কোনকিছু ইসরাইল করতে পারতে।

এ আসলে ক্ষমতার দম্ভ - আর কিছু না।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ইঙ্গ-মার্কিন সমর্থন তো ছিলই, এখন তো ইসরায়েল তথ্যপ্রযুক্তি- শক্তিমত্তার দিক দিয়ে আরও এগিয়ে। এদের সাথে পারা সহজ নয়।

৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪১

নতুন বলেছেন: এই সমস্যা রাজনিতিক ভাবে সমাধান করা উচিত।

হামাস যেটা করছে তাকে সমস্যা সমাধান হবার মতন পরিস্থিতি আসবেনা।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: উস্কানি দিয়ে প্রাণহানি বাড়ছে কেবল।

৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২৮

নতুন বলেছেন: ২য় বিশ্বযুদ্ধে জাপান যদি আমেরিকার সাথে যদি যুদ্ধ চালিয়ে যেতো তবে আজকের অবস্থানে আসতে পারতো না। তাদের অবস্থা আরো খারাপই হতো।

এখন ফিলিস্তিনিদেরও এখানে একটা সমযোথা করে আবার নতুন করে শুরু করতে হবে। তখন ২০ -৩০ বছর পরে ইসরাইয়ের সাথে পাল্লাদিয়ে চলতে পারবে তার।

এমন ভাবে মূর্খতার সাথে গোড়ামী করতে থাকলে অবস্থা আরো খারাপ হবে।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: খারাপ ভাষায় বলতে হয়, এদের অবস্থা এমন ছাল নেই কুত্তার বাঘা নাম। শুধু শুধু মরবে।

১০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৩

বাকপ্রবাস বলেছেন: শান্তি চাই শান্তি
এসে গেছে ক্লান্তি
যুদ্ধ নয় শুদ্ধ হোক ধরনি
কাটিয়ে সকল ভ্রান্তি
শান্তি চাই শান্তি

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫০

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এখন কিছুদিন ভুগতে হবে। ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।

১১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৩২

কাঁউটাল বলেছেন: নেতানিয়াহু বিরাট লাভবান হইল। লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা হয়তো এখন আর নেতানিয়াহুর অটোক্র্যাটিক স্বপ্ন আটকাতে পারবে না।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: হামাস কর্তৃক ইসরায়েল আক্রমণ নিশ্চয়ই নেতানিয়াহুর তৈরি নাটক?

১২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৪৮

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: পুরো পোস্টের সারমর্ম হলো এই যে,

"দখলদার বাহিনী কর্তৃক ধর্ষন যখন অবশ্যম্ভাবী, তখন ফিলিস্তিনীরা তা কেন উপভোগ করবে না?"

এই লেখাটাই যদি ১৯৭১ এর এপ্রিলে প্রকাশ হতো তখনও লেখার বিষয়বস্তু একই থাকতো শুধু পাত্র-পাত্রীর নাম পরিবর্তন (ফিলিস্তিনীর জায়গায় হতো বাংলাদেশী) হয়ে যেত।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মাথায় কি বিষ্ঠা? আমি আপনার ওপর হামলা করলাম। আপনি ছেড়ে দেবেন? ইসরায়েল শক্তিশালী দেশ। ওদের ওপর হুট করে হামলা করলে ওরা চুমা দেবে? পাকিস্তানি বাহিনী বাংলাদেশের ওপর হামলা করেছিল বলেই বাংলাদেশ মোকাবিলা করতে গেছে, হুট করে যায়নি। বাংলাদেশ আগে থেকে শান্তিপূর্ণ সমাধান চেয়েছিল। কী বলছেন মুখ দিয়ে নাকি পেছন দিয়ে বলছেন ভেবে বলুন।

১৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: এখনও রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হয়নি।
এর মধ্যে আবার নতুন করে যুদ্ধ। হায় কপাল। কেয়ামতের আগে পৃথিবীবাসী এভাবেই শেষ হবে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: :((

১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৪৩

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: ভাইজান কি পাইলসের চিকিৎসক?

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: একটা মন্তব্য করবেন, কী বিষয়ে লেখা সেটা বুঝতে হবে আগে।

১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০২

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: "কী বলছেন মুখ দিয়ে নাকি পেছন দিয়ে বলছেন ভেবে বলুন।"

আমার পাছাটা আরেকবার শুকলেই নিশ্চিত হতে পারবেন। কেমন?

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: লেখাটা আবার পড়ুন।

১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:১৬

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: ইসরা৪য়েলের প্রোপাগান্ডামূলক লেখা।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সেভ প্যালেস্টাইন লিখলে বাহবা পাওয়া যেত কিন্তু ফিলিস্তিনিদের কী লাভ হতো জানি না। তবে লেখায় যা বলেছি, এটা মেনে চললে ওদের মরতে হবে না। আপনার মতো বেকুবরা শুধু উসকে দিতে পারে, কোনো সমাধান জানে না।

১৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:০১

অহরহ বলেছেন: @ মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ :

ভাইয়া : বদরের যুদ্ধে দশ হাজার কাফেরের বিরুদ্ধে মাত্র ৩০৩ জন মুসলিম যুদ্ধ করেছে, আল্যার ফেরেশতা এসে মুসলিমদের সাহায্য করেছে। চিন্তার কারণ নেই, আপনার আল্যা আছে না? আল্যা আল্যা করেন.........

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এরা এখনও ১৪০০ বছর আগের ঢাল-তলোয়ারের যুগে পড়ে আছে। এরা জানে না প্রযুক্তি এখন অনেক এগিয়েছে।

১৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:৩৬

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @ অহরহ:
চিন্তার আসলেই কোন কারন নেই।

চোরায় ধর্মের কথা না শুনলেও ধর্মের কল বাতাসেই নড়ে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ২ হাজারের ওপর মানুষ নিহত। বাংলাদেশে হলে তখন বলতেন আল্লাহর গজব। আফগানিস্তানে হয়েছে বলে মনে হয় আল্লাহর পরীক্ষা।

১৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫৪

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: ও বৈরাগী বাবা আপনার তো দেখি ব্যাপক চুলকানি। হাতে কানে রানে আর না জানি আর কোথায়?

যার বিয়ে তার খবর নাই আর আপনার ঘুম নাই।

নাকি মাল্টি নিক চালান।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: চুলকানি আপনারই বেশি।

২০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৫

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @অহরহঃ

বিকৃত উচ্চারনে আপনার ফ্যাসিনেশন বেশ....তাইলে আপনারটাও একটু বিকৃত করে দেখা যাক.... কি বলেন?

অহরহ<<<<<<হরহঅ<<<<হরহহহহহহ নামটা উল্টা দিক থেকে উল্টাপাল্টা উচ্চারন করার চেষ্টা করলে কেমন যেন Horror Sound এত মতো শোনায়।

২১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৫৮

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @ খাঁজা বাবা

যথার্থ বলেছেন। রক্ত ছাড়া যুদ্ধ হয় না।

১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানী দখলদার বাহিনী মুক্তিবাহিনীর চাইতে সব দিক থেকেই এগিয়ে ছিল। মুক্তিবাহিনীর হাতে ২য় বিশ্বযুদ্ধের বাতিল অস্ত্রই ছিল সম্বল। খুলনার শিরমনি এলাকায় এই সব হালকা অস্ত্র আর গ্রেনেড নিয়েই মেজর মন্জুর আর মেজর হুদার নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মঘাতী দল পাকিস্তানীদের ২৫ টি ট্যাংকের উপর ঝাপিয়ে পরেছিল। মেজর মন্জুর আর মেজর হুদাও সহযোদ্ধাদের সাথে ক্ষীপ্র গতিতে দৌড়াচ্ছিলেন। ফলাফল অত্যাধুনিক মার্কিন ট্যাংকের অধিকারী হওয়ার পরও পাকিস্তানী বাহিনীর করুন পরাজয়।

এত সব যোগ বিয়োগ গুন ভাগ করলে মুক্তিযোদ্ধাদের আর যুদ্ধ করা লাগত না।

তবে ৭১ এর মুক্তিযোদ্ধাদের সে সময় যা ছিল ঠিক তাই আছে এখনকার মুক্তিকামী ফিলিস্তিনী জনগনের।

/শিরমনির ট্যাংক যুদ্ধ/

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনিও যোগ দিন। নাকি উসকে দিয়ে পগারপার?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.