নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\'\'আমিই আমার সবচেয়ে বড় শত্রু\'\' \" আমি আবেগের সন্তান । আমার ছোট্ট যুক্তির নৌকো যেন ভয়াল ঝড়ের মাঝখানে উত্তাল তরঙ্গে আছাড় খাচ্ছে ।\'আমার সমালোচক যদি আমার সমস্ত ত্রুটির কথা জানতেন তাহলে আরও জোর সমালোচনা করতে পারতেন ।\' \"আমি আদৌ সর্বদোষ মুক্ত নই\

আনন্দ বড়ুয়া

হে ঈশ্বর তুমি আমাদের পাঠালে আমরা তোমাকে ছোট ছোট খন্ড করলাম ! আমরা তোমার শাখাপ্রশাখার ভেতর আরও ছোট ছোট ঈশ্বর তৈরি করলাম। এখন তোমার অনেক নাম ,আমাদের দেওয়া নাম তোমার নামে আমরা ব্যবসা করি, তোমাকে প্রতিদিন বিক্রি করি এবং তোমার নামে ছদ্দবেশে জিকির করি। হে প্রভু ,আমি অনুতপ্ত এবং আমি এই ছোট ছোট ঈশ্বরদের দলে মিশে আছি । হে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ঈশ্বর তোমারা এক হও, হে ঈশ্বরদের ঈশ্বর তুমি জেগে ওঠো। _:_

আনন্দ বড়ুয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

Afrin Wants To Be A Pilot Lamp (আলোর দিশারী হতে চায় আফরিন)

১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৬

একজন "আফরিন" ওর জন্য কিছুক্ষণ সময় টিএসসি এর মিটিং-এ থাকতে পারার কারণে আমার আত্নাটিও অনেক অনেক শান্তি পেয়েছিলো!
একজন "আফরিন" ও "মনুষ্যত্ব" অর্জনের আহ্বান:
একজন আফরিন, ওর দৃষ্টি শক্তিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সম্মিলিতভাবে চিকিৎসা ব্যয়ের ব্যবস্থাটি করে দেয়ার
এই আহ্বানটিতে সাড়া দেয়াটি হচ্ছে মনুষ্যত্বের সাগরে নিজেকে ডুবিয়ে দিয়ে অতি সহজেই নিজেকে একজন মনুষ্যত্বের অধিকারী ব্যক্তি হিসেবে তৈরির করার পথটিকে সুগম করে নেয়া!
এযে এক অনাবিল শান্তি আর শান্তি!
হ্যাঁ, একজন "আফরিন" নামের এই সাগরে ডুব দিয়ে কিন্তু মণি-মুক্তা/মানিক-রতন পাওয়া যাবে না!
কিন্তু যেই অমূল্য দুর্লভ্য অদৃশ্য বিষয়টি আমাদের হৃদয় জুড়ে স্থান করে নিবে, তা কিন্তু এই সমস্ত মণি-মুক্তা/মানিক-রতন দিয়ে কেনাটি একেবারেই সম্ভব নয়, বরং একেবারেই একটি অসম্ভব ব্যাপার!
হ্যাঁ, সেই অমূল্য দুর্লভ্য অদৃশ্য বিষয়টি হচ্ছে- মানুষ হিসেবে আমাদের হৃদয় জুড়ে যেই মনুষ্যত্বের প্রয়োজন, একজন "আফরিন" নামের এই সাগরটিতে ডুব দিতে পারলে আমাদের জন্য প্রয়োজনীয় সেই "মনুষ্যত্ব"-টি আমাদের হৃদয় জুড়ে স্থান করে নিবে!
হ্যাঁ আমাদের সোণার এই বাংলাদেশে এখনো আমার সন্তানতুল্য অনেক অনেক ছেলে-মেয়েরা আছে যারা দেশের ভবিষ্যতের জন্য এক একজন উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত মানুষ।
আমি যদি লেখক হইতে পারিতাম, তাহলে "আফরিন" শুধুমাত্র ওর ছবিটির দিকে তাকিয়েই "একজন নিষ্পাপ আফরিন এর দৃষ্টি শক্তি ফিরে পাওয়ার জন্য একনিষ্ঠ সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও আমাদের করণীয়" এই নাম দিয়ে একটি হৃদয়গ্রাহী লেখা লিখিতাম!
"দৃষ্টিপাতের জন্য দৃষ্টি শক্তির প্রয়োজনীয়তা ও একজন আফরিন"!
কর্ম ব্যস্ততাময় সূযালোকিত সকালে সবাই সময়কে মূল্যায়িত করে যার যার কাজে দৌঁড়ছূট দিয়ে চলেছেন, ছোট ছোট শিশুরাও বাবা অথবা মায়ের শ্নেহময়ী কোনো একটি হাত ধরে ওদের স্কুলের দিকে দৌঁড়ছূট দিয়েছে! আফরিনও এর ব্যতিক্রম নয়, কিন্তু ওর দুই চোখের একটির দৃষ্টিপাতের দৃষ্টি শক্তি শক্তিহীন হয়ে গিয়েছে, বাকী একটিও দৃষ্টি শক্তিহীন হওয়ার-ই পথে!
কাজেই এমতাবস্থায় নিভু নিভু চোখটির তাড়াতাড়ি অতি শ্রীঘ্রই চিকিৎসার প্রয়োজন।
হে, সোণা মা-মণি নিষ্পাপ আফরিন! তাই-ই তো মানুষ মানুষের-ই জন্য, জীবন জীবনের-ই জন্য!
হ্যাঁ, হ্যাঁ দেখুন, দেখুন তো! কিভাবেইনা বাংলার সন্তানেরা একে একে সবাই-ই একজন "আফরিন" ওর জন্য প্রত্যেকেই নিজ নিজ দ্বায়িত্ব পালন করার তাগিদেই দরদভরা মানবতার আচ্ছাদনে আচ্ছাদিত হয়ে এগিয়ে আসতেছে তো আসতেছেই!
হে, সোণা মা-মনি আফরিন তোমার-ই প্রেক্ষাপটকে কেন্দ্র করে আবারো যে, মনের-ই অজান্তে খালিছ মনের-ই থেকে গেয়ে উঠলাম- "মোরা একটি ফুলকে(আফরিন) বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি"!
হ্যাঁ, এ যুদ্ধ আমাদের অস্ত্রের যুদ্ধ নয়, এ যুদ্ধ আমাদের- মানুষ মানুষের-ই জন্য, জীবন জীবনের-ই এই চিরন্তন চিরসত্যটিকে সামনে রেখেই সামান্য কিছু টাকা-পয়সা সংগ্রহ করার যুদ্ধ!
তাও আবার যেই কেউ-ই ঘরে বসে নেটের মাধ্যমেও অতি সহজভাবেই এই যুদ্ধটি করতে পারেন, যদি তার এই যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করার সৎ সাহস ও সৎ ইচ্ছা থেকে থাকে।
অতএব, যারা যারা আফরিন এর চিকিৎসার জন্য সহযোগীতার হাতকে প্রসারিত করতে ইচ্ছুক আছেন উনারা নিম্নে উল্লেখিত লিংক-এ গিয়ে যোগাযোগ করুন Hosted Tahmina Akther Trisha উনার ইভেন্ট-এ:
https://www.facebook.com/events/478916912316653/

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬

বিজন রয় বলেছেন: ভাল লাগল পোস্ট।
+++

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২০

আনন্দ বড়ুয়া বলেছেন: আপনাকে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ দাদা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.