নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাধারণ মানুষের সাধারণ কথা।

প্রবাহ.কম

সাধারণ মানুষের সাধারণ কথা।

প্রবাহ.কম › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েরাই ঘরের লক্ষী! মা-বাবার শেষ বয়সের অবলম্বন মেয়েরাই। প্রমাণিত

১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৫





ঘরটা আলোকিত হয়, এরা আছে বলে! দেখামাত্রই সারাদিনের কষ্টগুলো মুছে যায় নিমেষেই। বাহিরের জগতে যে যেভাবেই প্রতিষ্ঠিত, অনুপ্রেরণাটুকু তাদেরই। তবে বলতে দ্বিধা নেই যে, মেয়েরা আছে বলেই মাতা-পিতারা শেষ বয়সে ভরসা পায়। অল্প আয় উপার্জন করলেও মা-বাবাকে দেখে রাখে তারা। অল্প কিছু সংখ্যক ছেলেই আছে যারা সঠিকভাবে মা-বাবার খেদমত করে!!! মেয়েরা দেশে থাকে আর বিদেশে থাকে, সব অবস্থায় মা-বাবার জন্য হাত বাড়িয়ে দেয়।







আমরা ছেলেরা, যত শক্তিমান আর প্রতিষ্ঠিত হইনা কেন? মা-বাবার আশা-ভরসাকে দুমড়ে মুছড়ে দেই। অথচ যেই ছেলেদের নিয়ে মা-বাবার ছিল কত আশা। বৃদ্ধা আশ্রমে মা-বাবাকে কে পাঠায়? জন্মের পর থেকে শুরু করে অর্থ আর ভালবাসায় গড়া সেই সন্তানটি যদি বিদ্রোহ করে, তাহলে মা-বাবার আর কি করার থাকে? অথচ যেকোন পরিস্থিতিতে মেয়েরাই পিতা-মাতার শেষ আশ্রয়স্থল। অথবা কোন না কোন পথ তৈরী করে পিতা-মাতার সহযোগিতা করে। মা-বাবা দুনিয়া ছেড়ে চলে গেলে মেয়েরাই মা-বাবার বেশী দোয়া করেন। তাদেরকে বেশী বেশী স্মরণ করেন। যেই দিকটাই আমরা ছেলেরা অনেক পিছিয়ে। সুসন্তানের অভাব অভিভাবকরা পদে পদে অনুভব করে। তাই পিতা-মাতার উচিত সুসন্তান হিসাবে, সন্তানকে গড়ে তোলা।



মায়ের কথা নাইবা বললাম। মাতো-মা। যাদের বোন আছে, দেখবেন বোনেরা ভাইদের জন্য কি করে? হয়তবা স্কুল-কলেজের বয়সে মারামারি ছিল? কিন্তু বয়স যত বাড়ে বোনের ভালবাসায় সিক্ত হতে হয়? এত আদর ভালবাসা দিতে পারে একটা বোন। অথচ এই বোনেরাই শেষ বয়সে মা-বাবার জন্য পাগল থাকে? আর আমরা ছেলেরা কি করেছি বা কি করছি তা নিজেই নিজের প্রমাণ।



তাই আসুন প্রতিটি স্তুরে নারীদের সম্মান দেখাই। হতে পারেন তিনি মা, হতে পারে বোন, হতে পারে মেয়ে।

















মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১২

ছাসা ডোনার বলেছেন: চরম সত্য কথা।

১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৪

প্রবাহ.কম বলেছেন: খুশি হইলাম।

২| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬

রোজেল০০৭ বলেছেন: সন্তানের মত সন্তান হইলে ছেলে বা মেয়ে কোনো ব্যপার ই না।

১৫ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৭

প্রবাহ.কম বলেছেন: মানলাম। তবে সেই সু-সন্তানের সংখ্যা অনেক কম।

৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৫

খইকাঁটা বলেছেন: ১০০ ভাগ সহমত। যারা অমত করবে তারা না জেনেই করবে।

১৫ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৭

প্রবাহ.কম বলেছেন: ভাল লাগল।

৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৭

গ্রামের মানুষ বলেছেন:
চমৎকার! তবে এটাও ঠিক .. রোজেল০০৭ বলেছেন: সন্তানের মত সন্তান হইলে ছেলে বা মেয়ে কোনো ব্যপার ই না।

৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪০

জেরী বলেছেন: হু...কথা সত্য

১৫ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৭

প্রবাহ.কম বলেছেন: সত্য চিরদিন সত্য।

৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২

জেরী বলেছেন: ....এই পিচকাটা তো কিউটি ক্যান? এরে তো সামনে পাইলে কোল থেকেই নামাতে মন চাইবো না :D

১৫ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৮

প্রবাহ.কম বলেছেন: মনটা ভরে গেল আপনার কথা শুনে।

৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২

শিব্বির আহমেদ বলেছেন: রোজেল০০৭ বলেছেন: সন্তানের মত সন্তান হইলে ছেলে বা মেয়ে কোনো ব্যপার ই না।

১০০% সহমত ।

১৫ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৮

প্রবাহ.কম বলেছেন: তবে সেই সু-সন্তানের সংখ্যা অনেক কম আমাদের সমাজে।


ধন্যবাদ

৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১১

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

আমরা বলি একশত ভাগ সত্যি। কিন্তু এই পোস্টের বিষয় আসলে ১০০%-এর চেয়েও অনেক সত্যি।

১৫ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৯

প্রবাহ.কম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬

টুনা বলেছেন: সুসন্তানই(খাঁটি মানুষ) আসল কথা। ছেলে-মেয়ে বড় কথা নয়। হয়তো রেসিও হিসেব করলে মেয়েরা অগ্রগামী।

ধন্যবাদ।

১৫ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৯

প্রবাহ.কম বলেছেন: দারুন কথা। ভাল থাকবেন।

১০| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩

মেংগো পিপোল বলেছেন: লেখা ভালো লাগলো, ছবি গুলাতে++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

১৫ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৯

প্রবাহ.কম বলেছেন: আপনাকে প্লাস অনেকগুলো।

১১| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৩

জাতির নানা বলেছেন:
পারিপার্শ্বিক অবস্থা দেখে তুমার সাথে সহমত।

১৫ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪০

প্রবাহ.কম বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:০২

যুবাইরআজাদ বলেছেন: আমার খবর আছে, আমার দুইটাই ছেলে, কিছুই করার নাই, কাটা কাটিতে জন্ম হয়েছে তাই চাঞ্চ নেয়া ঠিক হবেনা।

১৫ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪০

প্রবাহ.কম বলেছেন: সুসন্তান হিসাবে মানুষ করতে পারলেই হবে।

১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বাস্তবতার বিবেচনায় আপনার কথা হয়ত অনেকটাই সত্য, তবে এটা কাম্য নয়। ছেলে মেয়ে উভয়েরই বাবা মা'র জন্য এমন অনুভূতি থাকা প্রয়োজন।

আর এজন্য সন্তানের উপর বাবা মায়েরও কিছু দায়িত্ব আছে। সন্তানদেরকে ছোট বেলা থেকেই দীন (ইসলামী জীবন বিধান) শিক্ষা দিতে হবে, যাতে তারা সঠিকভাবে বেড়ে ওঠে। বাবা-মাকেও দীনের পথে চলতে হবে যাতে তাদের দেখে ছেলে মেয়েরা শিক্ষা পায়। এটা একটা সমন্বিত ব্যবস্থা। যে যার মত চললে হবে না। দীনদার সন্তানই বাবা মায়ের জন্য সম্পদ। তেমনি দীনদার বাবা মাও সন্তানদের জন্য শ্রেষ্ঠ উপহার।

যে সন্তান আল্লাহকে ভালবাসে, সে অবশ্যই তারা বাবা-মায়ের হক্ব আদায় করবে। দেখুন, কোরানে আল্লাহ পাক বাবা মায়ের হক্ব সম্পর্কে কি বলেছেনঃ

আর উপাসনা কর আল্লাহর, শরীক করো না তাঁর সাথে অপর কাউকে। পিতা-মাতার সাথে সৎ ও সদয় ব্যবহার কর এবং নিকটাত্নীয়, এতীম-মিসকীন, প্রতিবেশী, অসহায় মুসাফির এবং নিজের দাস-দাসীর প্রতিও। নিশ্চয়ই আল্লাহ পছন্দ করেন না দাম্ভিক-গর্বিতজনকে।
সূরা নিসা, আয়াত ৩৬

আপনি বলুনঃ এস, আমি তোমাদেরকে ঐসব বিষয় পাঠ করে শুনাই, যেগুলো তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের জন্যে হারাম করেছেন। তাএই যে, আল্লাহর সাথে কোন কিছুকে অংশীদার করো না, পিতা-মাতার সাথে সদয় ব্যবহার করো স্বীয় সন্তানদেরকে দারিদ্রের কারণে হত্যা করো না, আমি তোমাদেরকে ও তাদেরকে আহার দেই, নির্লজ্জতার কাছেও যেয়ো না, প্রকাশ্য হোক কিংবা অপ্রকাশ্য, যাকে হত্যা করা আল্লাহ হারাম করেছেন, তাকে হত্যা করো না; কিন্তু ন্যায়ভাবে। তোমাদেরকে এ নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তোমরা বুঝ।
সূরা আন-আম, আয়াত ১৫১

তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও এবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব-ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং বল তাদেরকে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা। তাদের সামনে ভালবাসার সাথে, নম্রভাবে মাথা নত করে দাও এবং বলঃ হে পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম কর, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন।
সূরা বনী ইসরাঈল, আয়াত ২৩, ২৪

আমি মানুষকে পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার করার জোর নির্দেশ দিয়েছি। যদি তারা তোমাকে আমার সাথে এমন কিছু শরীক করার জোর প্রচেষ্টা চালায়, যার সম্পর্কে তোমার কোন জ্ঞান নেই, তবে তাদের আনুগত্য করো না। আমারই দিকে তোমাদের প্রত্যাবর্তন। অতঃপর আমি তোমাদেরকে বলে দেব যা কিছু তোমরা করতে।
সূরা আনকাবুত, আয়াত ৮

আর আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের জোর নির্দেশ দিয়েছি। তার মাতা তাকে কষ্টের পর কষ্ট করে গর্ভে ধারণ করেছে। তার দুধ ছাড়ানো দু বছরে হয়। নির্দেশ দিয়েছি যে, আমার প্রতি ও তোমার পিতা-মতার প্রতি কৃতজ্ঞ হও। অবশেষে আমারই নিকট ফিরে আসতে হবে।
সূরা আনকাবুত, আয়াত ১৪

আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের আদেশ দিয়েছি। তার জননী তাকে কষ্টসহকারে গর্ভে ধারণ করেছে এবং কষ্টসহকারে প্রসব করেছে। তাকে গর্ভে ধারণ করতে ও তার স্তন্য ছাড়তে লেগেছে ত্রিশ মাস। অবশেষে সে যখন শক্তি-সামর্থের বয়সে ও চল্লিশ বছরে পৌছেছে, তখন বলতে লাগল, হে আমার পালনকর্তা, আমাকে এরূপ ভাগ্য দান কর, যাতে আমি তোমার নেয়ামতের শোকর করি, যা তুমি দান করেছ আমাকে ও আমার পিতা-মাতাকে এবং যাতে আমি তোমার পছন্দনীয় সৎকাজ করি। আমার সন্তানদেরকে সৎকর্মপরায়ণ কর, আমি তোমার প্রতি তওবা করলাম এবং আমি আজ্ঞাবহদের অন্যতম।
সূরা আল আহক্বাফ, আয়াত ১৫

১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ২ নং কমেন্টে রোজেলের সাথে সহমত।

১৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪৭

মাহবু১৫৪ বলেছেন: রোজেলের সাথে আমি সহমত।


তবে এখানে একটা কথা আছে। মেয়েদের সাধারণত আপন বলতে কেউ থাকে না। যেটা আদিকাল থেকে শুনে আসা কথা। কারণ একটা সময় পরে ঠিকই সে তার বাবা মা ছেড়ে আর একজনের সংসারে যায়। ফলে তাকে নিজের বাবা মা এবং আর এক দিকে হাসবেন্ড এর বাবা মা কে মানিয়ে চলতে হয়। আসলে বিয়ের পর মেয়েদের জগত হয়ে যায় আলাদা।

এখানে বলা যেতে পারেন ছেলে যদি অমানুষ না হয় তাহলে সে কখনই তার বাবা মা কে ছাড়া ভাববে না। এবং বাবা মায়ের শেষ বয়সে ছেলেই হবে একমাত্র খেদমতকারী।

১৬| ২৯ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৬

মেঠোপথ বলেছেন:
মা-বাবার শেষ বয়সের অবলম্বন মেয়েরাই।

১00% সত্য এবং প্রমানিত।

লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৭

প্রশাসন বলেছেন: আমি একমত নই । ছেলেরা ও বাবা মায়ের জন্য উজার দিয়ে করে। তবে সন্তান হওয়া চাই ভাল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.