নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

((((এক দিন আমি চলে গেলে- ছেড়ে এ গ্রহ,যদি আর কোন দিন কোন খানে নাহয় জনম, কেমনে ভাবিব আমি এইখানে শতেক বছর, একশত কোটিবার নিয়েছিনু দম!! ছিলো ঝিনুকের মত গোল নদীটার তিরে মোর ঘর।)))) **ধর্ম বিশ্বাস মানুষকে সুখ দেয়, কারণ ধর্ম মানুষকে আশাবাদী করে, মানুষ বুঝতে পারে

প্রথম বাংলা

দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।

প্রথম বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

চৌধুরানী-,,, তুমি যা দিয়েছো মোরে, সেই কথা মালা*

১২ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:০২

পৃথিবীটা এক খেলা ঘর জীবন জোয়ার মঞ্চ-

খেলে যাও বন্ধু খেলে যাও

বিজয়ের সারা প্রত্যয়ে সাজাও জীবন মালঞ্চ।

এ জীব বড় বিশাদের ছায়া- প্রসাধের মতো পূর্ণ।

এ জীবন বড় ভরা সুখ ঘটি- সহসা ভাঙ্গিয়া চুর্ণ!!

তারে ভুগ করো, সংগ্রাম করো- চিৎকার করো জীবন বীর-

তবু জীবন মসৃণ নয় তবুও শূন্য হৃদয় নীর।

তবুও তুমি যা চাইবে জীবন দেবেনা সে কভু তোমারে, সেই-

চাহিদা তোমার দূর বিরহের বসতী, যেথায় হৃদয় নেই।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:১৩

মোঃ মামুনুর রশিদ বলেছেন: পৃথিবীটা এক খেলা ঘর জীবন জোয়ার মঞ্চ-

অসাধারণ লেখা

১২ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:২৯

প্রথম বাংলা বলেছেন:
ধন্যবাদ

২| ২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:২২

প্রথম বাংলা বলেছেন: তখন আমার বড় আপার শশুর স্টোক করেছেন। তাই আপা দুলাভাই গ্রামে- হাসপাতালে -গামে দৌড়াদৌড়ি করছেন সাফামারোয়া'র মত। তাদের ক্রীকেট পিচের মত আপ এন্ড ডাউনের রান রেখ কোন রকম মাত্র, তালই সামান্য একটু সুস্থ হয়ে আর হচ্ছেন না। বয়স্ক মানুষ দেহে সুস্থ হবার আর ক্ষমতাও তেমন একটা নেই। এদিকে আমার রান রেট একদম খারাপ। কিছু দিন আগ থেকে দুকান পাঠ চুকিয়ে দিয়ে বেকার ঘুরছি। তাই আদেশ হলো 'যাও',
কই যামু?
শহরের বাসায় যাও। সেখানে একজন সাব্বস্থের লোক দরকার।
মা, বাবা, ভাই সবার এক কথা। কি আর করা, ঘোচানোর মত তেমন তল্পিতল্পা নেই, অল্পিঅল্পা যা কিছু আছে তাই নিয়ে সময়ের মুকাবেলার জন্য শহরে এসে হাজির।
সহরের নাম হবিগঞ্জ। আগে একে সবাই পাজামা শহর বলত। এখন বলেনা, কারণ এখন আর এর দুই ঠেং না, এখন এর রাস্তা তিনটা। সেই তিন রাস্তার মাঝের টির একবারে শেষ দিকে বাসা।
বিকাল বেলা যখন বাসায় এসে হাজির হলাম তখন আমার ভাগ্না রান্না করছিলো। আর ভাগনীটা কাপর ধুচ্ছে। এই দুইখান প্রানীই তখন বাসার বাসীন্ধা এবং অধিকর্তা। মাছ ভাজি হচ্ছে, কিন্তু নাকে লাগছে পোড়া তেলের ন্ধ।

৩| ২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:৪০

প্রথম বাংলা বলেছেন: তখন আমার বড় আপার শশুর স্টোক করেছেন। তাই আপা দুলাভাই গ্রামে- হাসপাতালে -গামে দৌড়াদৌড়ি করছেন সাফামারোয়া'র মত। তাদের ক্রীকেট পিচের মত আপ এন্ড ডাউনের রান রেখ কোন রকম মাত্র, তালই সামান্য একটু সুস্থ হয়ে আর হচ্ছেন না। বয়স্ক মানুষ দেহে সুস্থ হবার আর ক্ষমতাও তেমন একটা নেই। এদিকে আমার রান রেট একদম খারাপ। কিছু দিন আগ থেকে দুকান পাঠ চুকিয়ে দিয়ে বেকার ঘুরছি। তাই আদেশ হলো 'যাও',
কই যামু?
শহরের বাসায় যাও। সেখানে একজন সাব্বস্থের লোক দরকার।
মা, বাবা, ভাই সবার এক কথা। কি আর করা, ঘোচানোর মত তেমন তল্পিতল্পা নেই, অল্পিঅল্পা যা কিছু আছে তাই নিয়ে সময়ের মুকাবেলার জন্য শহরে এসে হাজির।
সহরের নাম হবিগঞ্জ। আগে একে সবাই পাজামা শহর বলত। এখন বলেনা, কারণ এখন আর এর দুই ঠেং না, এখন এর রাস্তা তিনটা। সেই তিন রাস্তার মাঝের টির একবারে শেষ দিকে বাসা।
বিকাল বেলা যখন বাসায় এসে হাজির হলাম তখন আমার ভাগ্না রান্না করছিলো। আর ভাগনীটা কাপর ধুচ্ছে। এই দুইখান প্রানীই তখন বাসার বাসীন্ধা এবং অধিকর্তা। মাছ ভাজি হচ্ছে, কিন্তু নাকে লাগছে পোড়া তেলের গন্ধ।

আজ থেকে আমার ডিউটি আরম্ব। ডিউটি মানে এই দুইটি নাবালক বালক বালিকাকে সার্ব করা। সার গর্ভ হলো সকালে রান্না বান্না করে খাইদে দাইয়ে স্কুলে পাঠানো আর রাতে রান্না বান্না করে খাইয়ে দাইয়ে ঘুম পাড়ানো।
কিন্তু মুসকিল টা হলো এখানেই, রান্নার অভিজ্ঞতা বলতে যা আছে সেটা হলো ছোটবেলায় ফাল্গুন চৈত্র মাসে খেতথেকে আলো চুরি করে পতিত ধান খেতে গিয়ে খরকুটোর আগুনে পুড়িয়ে খাওয়া। আর ঢাকার গুপি বাগের মেচে ডিম সেদ্ধ করা।
আপাতত এখান থেকেই শুরু।

১ম- রান্না অভিযান-

৪| ২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭

প্রথম বাংলা বলেছেন: মেঘ বালিকা শোন একটু দাড়াও
একটু দাড়াও শোন মেঘ বালিকা---
কার প্রেম হাওয়া হয়ে টানছে তোমায়
বলো কার প্রেমে দাবানল দিয়েছো আমায়
শোন মেঘ বালিকা- শোন মেঘ বালিকা

মেঘলা আকাশে বুক মেলে দিয়ে পাবো সুখ
বৃষ্টির সুখে ভরা থাকবে হৃদয়।
এমন স্বপ্ন সব করে ছিনো অনুভব
তোমার হাসিতে, হাসি ছিলো প্রানময়।

মেঘ বালিকা শোন মেঘ বালিকা-
শুকিয়ে গিয়েছে বুক শুকালো হৃদয়
চাতকী হৃদয় মুর

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.