নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

((((এক দিন আমি চলে গেলে- ছেড়ে এ গ্রহ,যদি আর কোন দিন কোন খানে নাহয় জনম, কেমনে ভাবিব আমি এইখানে শতেক বছর, একশত কোটিবার নিয়েছিনু দম!! ছিলো ঝিনুকের মত গোল নদীটার তিরে মোর ঘর।)))) **ধর্ম বিশ্বাস মানুষকে সুখ দেয়, কারণ ধর্ম মানুষকে আশাবাদী করে, মানুষ বুঝতে পারে

প্রথম বাংলা

দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।

প্রথম বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

দারপরিগ্রহ

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৫৩

ওটি তুমি করবেনা কথা দিয়ে ছিলে

মুখে নয় মনে মনে অফ-অল শব্দে

সবুজ ধানের পাশে ১৪২০ বঙ্গাব্দে।

ধান ক্ষেত গিয়েছে ফুরিয়ে,

এক বার দুই বার, ধানের মতন

তুমিও হারিয়ে গেছো বলে কয়ে প্রিয়ে।

বাতাস কহিয়া গেলো মরমর ধ্বনে

কত প্রিয়া ভাঙ্গিয়াছে প্রেমিকের সনাতন মন।



ওটি তুমি করবেনা কথা দিয়ে ছিলে,

ওটি মানে আপাতত না হইবে দারপরিগ্রহ,

আমারে প্রেমোনি তুমি- ভালোবেসে ছিলে-

শুধু, তবুও হয়েছো দারা,কার ধর্মীনী সহ-

হয়েছো? দিয়েছো মোরে নিবির বিরহ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:০৫

প্রথম বাংলা বলেছেন: All of my voice were of-all sound
and I could't say my addiction to u
Because I was time bound,

২| ২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭

প্রথম বাংলা বলেছেন: আমি তার ডাক শুনি নিশি দিন আর
ছবি হয়ে চোখে ভাসে সেই ক্ষন ফেরা নদীটার-
শ্যামল জলের বুকে ভাসে রাজ হংসিনী এক
দায় কোন রহেনাই বিদায়ের বেলা
তবু কেনো ডাক শুনে মনেহয় মোর
রুটির তাওয়ার মতো পৃথিবীটা
দিতে আছে যকৃতে তেলে পুড়া সেক।


-----------------


দেখেছি ধূতরা বৃক্ষ দুখানি
যারা- বাতাসে ছড়াতে ছিলো বিষ
ছড়াতেছে এখনো তারা বাংলার বাতাসে
ব্যাংক' থেকে ক্ষেত মাঠ মাঠিতে মানুষে
বিভাজের সেই বিষ ছড়ায়ে দিয়েছে
এ দেশের দেহের নিঃশ্বাসে।

সেই ধূতরার ঝাড়ের নিছে গড়েছে বসতী
কিছু তেলাপোকা, কিছু বিষাক্ত কিট দূর্মতী-
তারা বড়ই জিবেল।
এমন জ্বিবেল প্রাণী দেখিনি জীবনে-
নড়েনা চড়েনা জ্বিব' শেউড়া বিহনে।


------


মন্দ ছিলো নাকো, তোমার আমার নাবলা প্রেম পিয়া
নিত্য সুখের কল্পনাতে আমার হৃদয় ভাবতো সেকি হয়েনিকো সে জানা,
রাত্র এলে তবু , হাওয়ার ডাকে কাজতো তোমার প্রেমের চিঠির বীণা।
চৌদ্দ-শ বিশ শেষ হয়েছে নিজে, কিন্তু তুমি শেষ করেছো প্রেম-
ধূসর যাহার জীবন ছিলো রঙ্গীণ বিষে শেষ হলো সে হেম।
বীতির বাইরে শেষ হলো সে যার শুরু নেই কোন-
পদ্মার ঢেউ ভাঙলো দু-তীর মাঝ খানে চর জাগিয়ে দিয়ে গাঙ্গে-
সব ভুলে সে বললো আমায় "ভুলবেনা প্রেম শোন"

৩| ২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯

প্রথম বাংলা বলেছেন: প্রকৃতি প্রেম অংক নগর বাণীজ্য ধন যত
এক হয়ে সব পানসে বিরস, নিমের সরবত-
হয়ে গেছ। বিবর্ণ তাই বিরস পৃথিবী
রুদ্র এখন দেয়না প্রনয়, তাই- ঘাসের শিশির
সময়ের ঢের বাঁচতে গিয়ে ঘাসের চোখে জল
হয়ে আছে। প্রেম হবে তার ঐ সবিতার সংগেতে নির্মল।
নেই শুরু যার কেমনে সে শেষ হয়, ভাবচে হৃদয়-
পাচ্ছে না কুল কেবল অকূল বালির পারাবার।
দু-চোখ হুদাই ঐ দূরে যায় সামনে প্রেমের মরু ভূমি ধুধু,
বন্ধ হলো বেতার পথের খবরে প্রেম নিত্য পারা পার।
ভালোবাসা প্রেম হতাসা পাবার আসা যত-
তোমার পথেই আমার সকল হয়েছে নির্গত।
ভোরের পথেই তাহার সকল হয়েছে নির্গত।
জীবন সে ভোর, আমি শিশির প্রেম সবিতা তুমি।

------------------------
ভেবে ছিলাম আপন মনে যেমন করে বাসবো ভালো তাকে-
তেমন করে সাজাইয়া প্রেম উপঢৌকন ডালা।
আকাশে প্রেম নি ল সোনালী, হলোদ উজ্বালা-
করে পেতেছি তার প্রণয় আসন তারার ফাকেফাকে-
অনেক সাজার পরে আজকে আমার সময় হলো তাই
পূর্ণ সময় জোড়ে, নদীর জলে নাইতে গিয়ে হায়
দেখি নদী আমার প্রেমের নদী, প্রাণের শরীরিণী-
কোন্ দরিয়ার টানে বয়ে চলছে রিনিঝিনি।
নদীতে মোর অবগাহন হইবেনা যে তাই।
আকাশে ফের ফিরেই গিয়ে বড়ি।
আকাশ পাড়ের চিত্রপটে আঁকতে হবে বিষন্ন এক হলোদ রঙ্গের শাড়ি।
হয়তোবা আজ নদীর জ্বলে হলোদ গুলার দিন।
নদীই জানে কার কাছে প্রেম, কোন তার ঋণ-।
সে যে আমার ঘরির কাটা অনেক গেছে বেজে
শিশিরে ফুল সিক্ত কেবল সিদ্ধ হয়না জেনে
কিট না হয়ে তবুও আমি শিশির মনে মনে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.