নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

((((এক দিন আমি চলে গেলে- ছেড়ে এ গ্রহ,যদি আর কোন দিন কোন খানে নাহয় জনম, কেমনে ভাবিব আমি এইখানে শতেক বছর, একশত কোটিবার নিয়েছিনু দম!! ছিলো ঝিনুকের মত গোল নদীটার তিরে মোর ঘর।)))) **ধর্ম বিশ্বাস মানুষকে সুখ দেয়, কারণ ধর্ম মানুষকে আশাবাদী করে, মানুষ বুঝতে পারে

প্রথম বাংলা

দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।

প্রথম বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বুঝিনারে যদু, ‍সেবে পাইয়া ---- খাইলো সাতছড়ির মধু। কিছু প্রশ্ন----

০৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১১



ইহা একটি রম্ম রচনা-- কাহারো মনে আঘাত দেওয়ার জন্য ইহা নহে-- মাইন্ড করিবেননা।



একখান চাক্কু উদ্ধার করিতে গেলে রেবের অবস্থা ভালো হইয়া যায়। সনুতেরাসী সথে চাক্কু বন্ধুকে যুদ্ধহয়- বন্ধুক যুদ্ধ বাধিয়া যায়, সে বিশাল লঙ্কা কান্ড। ক্রসফায়ারে মারা যায় চাকুয়াল। পিস্তল কিংবা বন্দুক উয়ালা হইলেত কামই সারা। সারা বাংলা ধরাকে সারা জ্ঞান করিয়া রেব এইবার এক বিরাট অভিযান চালাইয়া, তাহাদের হিসাব মিলাইয়া লইলো, হিসাবটা হইলো আমাদের এই বাংলা মায়ের জন্য রেব নামক বীর পুত্রের প্রয়োজ রহিয়াছে। কিন্তু আমি বুঝিতে পারিতেছিনা কামান বিধ্বংশী রকেটল্যান্সারের গোলা, ল্যান্সার, এবং আরো আরো ভয়ঙ্কর অস্ত্র পাইলো, কিন্তু কোন ঝামেলা হইলোনা !!! আশ্চর্য সফল অভিযান। আশলেইতো ইহারা এক চমৎকার বাহিনী বিশেষ, যাহারা কোন রূপ ঝামেলা ছাড়া এমন অভিযান চালাইতে পারে!! যাহারা একটু খবর টবর রাখেন দেশের তাহারা জানিয়া থাকিবেন কী সব ভয়ঙ্কর অস্ত্র পা্ওয়া গিয়াছে!!! প্রায়---- একটি যুদ্ধ সরঞ্জাম।



কী ভাবিতেছেন? অনেক বড় বন্ধুক যুদ্ধ হইয়াছে? না হয়নি। কারণ রেব বন্দুক নিয়া গেলে্ও সন্ত্রাসীদের হাতে কোন বন্দুক ছিলোনা। এই সব কামান বিধ্বংশী অস্ত্র লইয়া বন্ধুকের সাথে যুদ্ধে যাইবর সাহস তাহাদের ছিলোনা। অথবা লজ্জা পাইয়া ছিলো। অথবা ঠিকি ভয়-- আর রেবকে আগেই চিনিত। বাংলাদেশের কালো পুশাক পড়া কালো চসমা পরিহিত এক প্রকারের এলিট বাহিনী বিশেষ।



যুদ্ধ না করীয়া সবগুলো আদমী পালাইয়া গেলো্!!!! কই গেলো? কিভাবে গেলো?



একটা প্রানী্ও রহিলোনা!!!



যদি তহারা সেইখানে কেহই রহিলোনা তাহা হইলে এতসব অস্ত্র বিরাণ জঙ্গলে রেবের মঙ্গলে ফালাইয়া যাইবার মানে কি?



কেহ কহিতেছে পরিত্যেক্ত অস্ত্র-- মানিলাম, কাহারো একখানি আম কাটিবার চাক্কু পুরাণ হইবার আগে আগে এক খানি নতুন চাক্কু খরিদ করিয়া লয়। ইহা হইলো পাগলা দাশুর সূত্র।

আমার ভাবনা হয় এতগুলো অস্ত্র যাহারা পুরান করিয়া ফালাইয়া গেলো তাহাদের কাছে কি নুতন কিছু রহিয়াছে?



তবে মজার বেপার হইলো এই ঘটনাটা ঘটিলো ঠিক যখন চারিপাশ হইতে দাবি উঠিলো "রেবের বিলোপ্তির চাই" তখন।

এদিকে রেবের মহা পরিচালকের জন্য শাপে-বর হইলো। ইনি কহিলেন-- "দেখেন রেব একটি এলিট ফুর্স, এই অভিযানের মাধ্যমে আবার ও প্রমান হইলো আমাদের প্রয়োজন রহিয়াছে।"



অওহ--!!!! মধু মধু মধু--- ।



পাগলা দাশুর সূত্র মতে যাহারা অস্ত্র পুরান করিয়াছে বর্তমানে তাহাদের হাতে কী ধরনের অস্ত্র রহিয়াছে, বা থাকিবার সম্ভাবনা রহিয়াছে?



কিছু বুঝিনারে যধু, খালি মধু আর মধু-

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২০

পাউডার বলেছেন:
আপনিকি বলতে চান যে রেশমার মত...

০৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫

প্রথম বাংলা বলেছেন:
আমি সেটা বলতে চাইনা। আমিত কিছু প্রশ্ন মনে জাগছে তা করলাম। রম্য রচনার আকারে দিছি যেন বেশি গুরুত্ না পায়।

রেশমার ঘটনাটা আপনিকি সন্দেহ করেণ?

আমিও করি একটু একটু।

হতে পারে একি রকম, আবার নাও হতে পারে। রেশমার ঘটনাটা কেও মিছা বলেনি, খালি যে বিষয়গুলো বিশ্বাস যোগ্যনয় সেখানেই প্রশ্ন স্থাপন করা হয়েছে। এই যা। এখানেও আমি খটকা গুলো প্রশ্নের মাধ্যমে প্রকাশ করার চেষ্টা করেছি।

তদন্তের পরে পুরা বলা যাবে।

""নেভার মাইন্ড""

২| ০৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২

পাউডার বলেছেন:
না না। সব সত্যই। :P

০৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭

প্রথম বাংলা বলেছেন:
পাওডার সাহেব এই দেশে সব সত্য ভাবতে হয়। না হলে এমন ঘা- হবে যেখানে পাওডার দিলেও ভালো হবেনা।

ধরেনিন সব সত্য।

খালি প্রশ্নগুলোই মিত্যা।

৩| ০৫ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ই সব কামান বিধ্বংশী অস্ত্র লইয়া বন্ধুকের সাথে যুদ্ধে যাইবর সাহস তাহাদের ছিলোনা। অথবা লজ্জা পাইয়া ছিলো। অথবা ঠিকি ভয়-- আর রেবকে আগেই চিনিত। বাংলাদেশের কালো পুশাক পড়া কালো চসমা পরিহিত এক প্রকারের এলিট বাহিনী বিশেষ।

যুদ্ধ না করীয়া সবগুলো আদমী পালাইয়া গেলো্!!!! কই গেলো? কিভাবে গেলো?

একটা প্রানী্ও রহিলোনা!!!

যদি তহারা সেইখানে কেহই রহিলোনা তাহা হইলে এতসব অস্ত্র বিরাণ জঙ্গলে রেবের মঙ্গলে ফালাইয়া যাইবার মানে কি?

কঠিন প্রশ্ন !

উত্তর দিপে কেঠা!!!!!

অবশ্য যিনি সেনাপতি-তিনার আবার এইসব সিকোয়াল ড্রামায় হাত পাকানো বলে দুজ্জনেরা বলে ;)

আহারে স্বাধীনতার অন্তপ্রাণ, যেই অসমীয়রা ৯ মাস খাওয়াইল পরাইল ... তাগোর স্বাধীনতার সময়ে- এইরকম রাজাকারী!!!! পাকিরাও তো শরম পাইব!!!!

দুষক! বাঙালী স্বাীধন হইয়াও স্বাধীনতাকামীর , কৃতজ্ঞতার, খাওন পিন্ধনের ঋণ শোধ না করিয়া উল্টা ধরাইয়া, ধরিয়া দিতেছে!!!!!!

এই জাতি তাহাদের প্রতি দরদী এই বোধ টুকু না থাকিলে যাহা উদ্ধার হইয়াছে তাহার এক চতুর্থাংশ যদি কাহরো টার্গেট করতি দিল্লি খবর যাইবার আগেই কর্ম সাবার হইয়া যাইত নয় কি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

হায়!

৪| ০৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:২০

প্রথম বাংলা বলেছেন: চমতকার বলেছেন

৫| ০৬ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২

প্রথম বাংলা বলেছেন: গত বাজেটকে তিনি বলেছিলেন "অশোভনীয় আশাবাদ" বলেছিলেন।
তবে এবারের বাজেট বক্তৃতার শেষ অংশে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ‘অবশ্যি বলতে পারেন, আমাদের কার্যক্রম এবং অর্থায়ন পরিকল্পনা উচ্চাভিলাসী। কিন্তু প্রমাণ করেছি যে উচ্চাভিলাসী কার্যক্রম আমরা বাস্তবায়ন করতে পারি।’

আশি পড়ে নাকি মানুষ বাসীঁ হয়ে যায়, মানে "শেষ হয়ে পায় অবস্থায় থাকে"। কিন্তু আমাদের অর্থ মন্ত্রী বাঁসি কিনা জানিনা, তবে ওনার অতি তরতাজা সদালাম আমাদের হাল ভাঙ্গা মনে বিরাট বিনোদন দিয়ে থাকে, সে কথা বলায়ায় নির্দিধায় বলাযায়।
উনি আবার বাজেট প্রকাশ করিলেন। বিরাট বাজেট, বাংলাদেশের ইতিহাসের সব চাইতে বড় বাজেট, স্বপ্ন ত থাকবেই।
উনি বলেছেন, "আমরা প্রমান করেছি আমরা উচ্চবিলাসী কার্যক্রম বাাস্তবায়ন করতেপারী"। তবেত স্বপ্ন দেখাই যায়, সোনালি সেতুর বিদেশী ঋনের স্বপ্ন, এটি যেন এক সোনার ডিম। আর উনি হলেন সোনার ডিম পাড়া হাঁস। আসলে আমরা লোভী চাষীর মত একবারে হাসের ডিম না চাইয়া দেখিনা, উনি কিভাাবে আমাদের ডিমে বাচ্চায়ে ভরপুর করেদেয়!!!

তবে দেশের টাকার নোট গুলার যা অবস্থা তাতে কিছু নুতন টাকা ছাপা না হয়ে আর পানিরা। দুইটাকার ত মাশাল্লা যায় যায় দিন। এই ধরনের বাজেট আবার নতুন টাকা ছাাপানোর বাাজেট।
আমরা সেই আসাতেই থাকি। টাকাইত এখন সব টাকা না হইয়ে সব ফাাঁকা। কথা দিয়ে কী হবে? কত যনে কত কথা বলবে এটাইত নিয়ম।
যেমন আমাদের রেবের মহাপরিচালক মহুদয় এক বিড়াট রক্তপাক হীন অস্ত্র অভ্যুত্যানের পার সাতছড়ির বাাগানে দাড়িয়ে গলা বাড়িয়ে বল্লেন-- "দেখেছেন আবারও প্রামাণ হইলো এ দেশে রেবের প্রয়োজন আছে"।

৬| ০৬ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

প্রথম বাংলা বলেছেন: গত বাজেটকে তিনি বলেছিলেন "অশোভনীয় আশাবাদ" বলেছিলেন।
তবে এবারের বাজেট বক্তৃতার শেষ অংশে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ‘অবশ্যি বলতে পারেন, আমাদের কার্যক্রম এবং অর্থায়ন পরিকল্পনা উচ্চাভিলাসী। কিন্তু প্রমাণ করেছি যে উচ্চাভিলাসী কার্যক্রম আমরা বাস্তবায়ন করতে পারি।’

আশির পরে নাকি মানুষ বাসীঁ হয়ে যায়, মানে "শেষ হয়ে পায় অবস্থায় থাকে"। কিন্তু আমাদের অর্থ মন্ত্রী বাঁসি কিনা জানিনা, তবে ওনার অতি তরতাজা সদালাম আমাদের হাল ভাঙ্গা মনে বিরাট বিনোদন দিয়ে থাকে, সে কথা বলায়ায় নির্দিধায় বলাযায়।
উনি আবার বাজেট প্রকাশ করিলেন। বিরাট বাজেট, বাংলাদেশের ইতিহাসের সব চাইতে বড় বাজেট, স্বপ্ন ত থাকবেই। ২.৫০ লক্ষকোটি টাকা বলে কথা।
উনি বলেছেন, "আমরা প্রমান করেছি আমরা উচ্চবিলাসী কার্যক্রম বাাস্তবায়ন করতে পারি"।
তবেত স্বপ্ন দেখাই যায়, সোনালি সেতুর বিদেশী ঋনের স্বপ্ন, এটি যেন এক সোনার ডিম। আর উনি হলেন সোনার ডিম পাড়া হাঁস। আসলে আমরা লোভী চাষীর মত একবারে হাসের ডিম না চাইয়া দেখিনা, উনি কিভাাবে আমাদের ডিমে বাচ্চায়ে ভরপুর করেদেয়!!!

তবে দেশের টাকার নোট গুলার যা অবস্থা তাতে কিছু নুতন টাকা ছাপা না হলে আর পারিনা। দুইটাকার ত মাশাল্লা যায় যায় দিন। এই ধরনের বাজেট আবার নতুন টাকা ছাাপানোর জন্য উপযুক্ত।
আমরা সেই আসাতেই থাকি। টাকাইত এখন সব টাকা না হইলে সব ফাাঁকা। কথা দিয়ে কী হবে? কত জনে কত কথা বলবে এটাইত নিয়ম।
যেমন আমাদের রেবের মহাপরিচালক মহুদয় এক বিড়াট রক্তপাত হীন অস্ত্র অভ্যুত্যানের পর সাতছড়ির বাাগানে দাড়িয়ে গলা বাড়িয়ে বল্লেন-- "দেখেছেন আবারও প্রামাণ হইলো এ দেশে রেবের প্রয়োজন আছে"।
কী প্রমান হইলো? রেব রক্তপাত ছাড়া অভিযান চালাইতে পারে নাকী এমন অভিযান রেব ছাড়া সম্ভবনা?। ই কথাটা প্রমানের জন্য এতবড় অভিযান?

পিছে রাজনীতির খুটি না থাকার কারনে বেশি গলা বাড়াইতে পারিনা, যদি কানে মলা খাই? গলা না বাড়িয়েও এই কথা বলাযায় যে,
আমাদের বিরাট উন্নতি হয়েছে, এবং হচ্ছে। এখন আর আমরা রক্তপাত করিনা, শান্তি পূর্ণভাবে মহাযুদ্ধের অস্ত্র উদ্ধার করতে পারবো, ইন্শা'আল্লাহ্।
উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলো মুহিত সাহেবের ডেবিটে লাগছে না ক্রেডিট এ লাগছে কে যানে। বাজেট নিয়ে দেখছি রেলের বিড়ালও মেলে ধরছে তার ঠোঁট।

আশার কথা এইযে, এবার আর মন্ত্রি সাহেব "অশোভনীয় আশাবাদ" কথা বলেননি।
এতে ই আমরা খুশি, যদিও মূল্যস্ফিতি আবার বৃদ্ধি পাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.