নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।
হালকা বাতাস বেলা এসেছে আঁধার হয়ে-
আহা!! সেকি ঝরিছে নিবিড় বরিষণ-
আকাশ অশ্রুজলে দেখি দূর থামে এক
সিক্ত হইতে আছে দূর দেশ পতাকার মন।
আচানক বাতাসেরা এলো মেলো পেয়েগেলো-
খেলার প্রেরণা।- জানলার গ্রীলটার জলের ফোটায় পেলো-
আলোকের কণা' নাচিবার মত প্রেম বাতাসের থেকে।
মনে হয় তোমারে পেতাম যদি এমন বরিষ দিনে প্রিয়া
আমাদের কাঁচা প্রেম হয়তো যেতো সে আসতে করে পেকে-
সিঁদুরে্আমের মত হয়ে যেতো হলুদ আর লাল-
লাজ পেয়ে, আমার চোখের তারা তোমার কপোল।
হৃদয় ছিড়িয়া নিতে আছে, আহা ! জল, বৃষ্টির জল,
সুহাসিনী, তোমার হাসির মত টানে অবিকল।
বৃষ্টি ঝরার সুর রিমঝিম কাকনের মত-
আর ভেঙ্গে পড়া ক্রিস্টাল তরঙ্গ হতে র্গত-
হতো তোমর হাসি সুর, যেন তেমনি করিয়া-
আমার আকাশ মন মেঘেতে ভাঙ্গিয়া দিতো প্রিয়া।
২| ১৫ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
প্রথম বাংলা বলেছেন: ঐ শুনাযায় বরষার গান বাজিছে কানের কাছে
কৃষ্ণচুড়ার হৃদয়ে প্রেমের রক্ত ঝড়িছে যেনো
কদমের ডালে বরষার দান- ভালোবাসা ফুটে আছে
মহিমা সৃষ্টি ঝড়িছে বৃষ্টি মেঘ হৃদয়ের রেণু।
আমাদের ও মন পৃথিবীর সব মানবের মনে আজ
মনে ও নয়নে স্মৃতির চয়নে তোমদের কারোকাজ-
সুহাসিনী;
৩| ১৫ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯
প্রথম বাংলা বলেছেন: ঐ শুনাযায় বরষার গান বাজিছে কানের কাছে
কৃষ্ণচুড়ার হৃদয়ে প্রেমের রক্ত ঝড়িছে যেনো
কদমের ডালে বরষার দান- ভালোবাসা ফুটে আছে
মহিমা সৃষ্টি ঝড়িছে বৃষ্টি মেঘ হৃদয়ের রেণু।
আমাদের ও মনে- পৃথিবীর সব মানবের মনে আজ
মনে ও নয়নে স্মৃতির চয়নে তোমদের কারুকাজ-
সুহাসিনী; আকিছে চিত্র পট,
শাদা কালো লাল মেঘের মত রূপে
কখনো প্রেমের সমতান রূপে কখনু সে উদ্ভট-
কখনু চপল কখনো নিঘুম চুপে।
তোমদেরই মত প্রেম- অপ্রেমের মত
বরষা খেলিছে শিরিষের ডালে-
৪| ১৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:০৫
প্রথম বাংলা বলেছেন: ঐ শুনাযায় বরষার গান বাজিছে কানের কাছে
কৃষ্ণচুড়ার হৃদয়ে প্রেমের রক্ত ঝড়িছে যেনো
কদমের ডালে বরষার দান- ভালোবাসা ফুটে আছে
মহিমা সৃষ্টি ঝড়িছে বৃষ্টি মেঘ হৃদয়ের রেণু।
আমাদের ও মনে- পৃথিবীর সব মানবের মনে আজ
মনে ও নয়নে স্মৃতির চয়নে তোমদের কারুকাজ-
সুহাসিনী; আকিছে চিত্র পট,
শাদা কালো লাল মেঘের মত রূপে
কখনো প্রেমের সমতান রূপে কখনু সে উদ্ভট-
কখনু চপল কখনো নিঘুম চুপে,
ঝরিছে নিবিড় যেন সে তোমারই মত-
আমাদেরই প্রেমে পালন করিছে তোমাদেই যেন ব্রত।
তোমদেরই মত প্রেম- অপ্রেমের খেলিতেছে ঝিলিমিলি
খেলিছে বরষা শিরিষের ডালে বাতাসের জলকেলি।
আজ প্রকৃতি হৃদয় যেমন করিয়া মেলিছে আপন ডালা
আজিকে তেমনি আমরা কদম তোমরা বরষা-বেলা।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
প্রথম বাংলা বলেছেন: সময বহিয়া চলে সময়ের মতো।
না!, মনেহয় ভুল হয়ে গেছে- সে অনন্ত স্থির,
সময়ের মাঝ দিযে আমরা ক্যাবলই নির্গত
আমরা আপেক্ষিক, সময় নিবিড়।
সেদিনও আপেক্ষিক কোন এক তারা ভরা রাতে
বাতাস শিহরি উঠে, আলোর প্রপাতে করে স্নান,
তোমার কানের কাছে আমার প্রাণের কাছে,
হয়ে গিয়ে ছিলো চির নিবিড় প্রেমের কোন গান।
প্রেম কি নিবিড়, কে বানালো প্রেম?
কে'ই বা গাঁথিয়া দিলো আমার মাথার মাঝে
তুমি আমি , আমাদের "নেম"?
সে কি এ মহান কাল? যে মহাকাল, মানে-
স্থানেরে গড়িলো রূপে নিজেরে প্রমাণে?
পদার্থ ভরিয়া দিলো সারা মহাকাশে-
কথা হলো এই---------------------
তাহারে বাসিবো ভালো কাজে-অকাজের মাঝে-
আর- ভালোবাসিবো তোমারে অবকাশে!!
কথা নেই ঠিক------------------
তবে মোরা অনাবিল সৃজিত অপদার্থ।
আমাদের ভালোবাসা নয়কো গভীর-
ক্ষুধা লোভ জয়ের নেশায় ভরা
আমাদের হৃদয়ের জলকাদা মাখা দুই তির।
তবুও নিবিড় প্রেমে নিবিড় হৃদয়ে অবশেষে
বিরহ নিতেছি টেনে পরষ্পর কে ভালোবেসে।
যদিও আপেক্ষিক তবুওত পেক্ষিক এজীবন
আমাদি'তে আপেক্ষিক সময়ের হিসাবের দাগে
হালকা নিবিড় প্রেমে দাঁড়ায়ে রয়েছে সময়ের পুরোভাগে।
আবারো পরিছে মনে সেই রাত, আহা সেই রাতে!----
সে রাত গিয়েছে কবে, সেই চাঁদ তারাদের সাথে,
সে রাত গিয়েছে কবে এখেনো দিতেছে মনে আলোড়ন-
সে রাতের সমীরণ তারাদের নীল আলো
তোমার আমার কথা' কথোপকথন।
যদি সে তারার বেলা হয়ে যেত চিরায়ীত রাত!!
সংখ্যাতীত ভাবে তোমাতে আমাতে যদি ঘটিতো আলোড় (আলোড়িত হয় যা)
ঝরিতো! ঝরিতো যদি! নিবিড় তারার নীল আলোর প্রপাত।
শিশিরের মতো আমিও নাচাইতাম বিরহের ভোর।