নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

((((এক দিন আমি চলে গেলে- ছেড়ে এ গ্রহ,যদি আর কোন দিন কোন খানে নাহয় জনম, কেমনে ভাবিব আমি এইখানে শতেক বছর, একশত কোটিবার নিয়েছিনু দম!! ছিলো ঝিনুকের মত গোল নদীটার তিরে মোর ঘর।)))) **ধর্ম বিশ্বাস মানুষকে সুখ দেয়, কারণ ধর্ম মানুষকে আশাবাদী করে, মানুষ বুঝতে পারে

প্রথম বাংলা

দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।

প্রথম বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুস্ত যখন দুশমন

০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

সবাই দেখি শুভ বন্ধু দিবস দিতেছে, মনে হয় আজকে বন্ধু দিবস। অনলাইনে আমার কোন বন্ধু নাই যে আমাকে কেউ শুভেচ্ছা টুবেচ্ছা দিবো। কিন্তু তার পরও সবার সাথেত তাল মিলাইতেই হবে, তাইনা? আমার তেমন কোন বন্ধু না থাকলেও এক শহরে দুই বন্ধু ছিলো। তাদের দুটি ছেলো হলো তারাও একে অপরের কঠিন বন্ধু হিসাবে বড় হতে লাগলো। তা বড় হয়ে তারা সিদ্ধান্ত নিলো তারা একটি সিনেমা বানাবে। কি সিনেমা বানানোযায় ভাবছে, এক বন্ধু প্রস্তাব দিলো চল আমরা কিছু সিনেমার গল্প সংগ্রহ করি। বিভিন্ন দেশ থেক তারা গল্প সংগ্রহ করলো। গল্পগুলো পড়তে পড়তে বাংলাদশের একটি গল্প তাদের খুব পচন্দ হলো গল্পের নাম “দুস্ত আমার দুশমন”। চমতকার, তারা আর দেরি করতে চায়না এত ভালো গল্প হয়তো আর পা্ওয়া যাবেনা। যেই ভাবা সেই কাজ, শুরু হয়ে গেলো কর্ম কান্ড। কয়েক মাসের মধ্যেই তৈরি হয়ে গেলো তাদের সিনেমা, দুস্ত আমার দুশমন।
ত তাদের দুই বাবা গুপনে গুপনে সিনেমা হলের টিকেট কেটে ঢুকে গেরো এক সিনেমা হলে। কেমন সিনেমা বানালো তাদের ছেলেরা তা দেখার জন্য। সিনেমা চরছে, এক পর্যায়ে দুই বন্ধু একজন মেয়েকে নিয়ে দন্দে জড়িয়ে পড়লো। একজন আর একজনের কঠিন শত্রু।
এক পর্যায়ে নায়ীকাকে নিয়ে মারামারি আরম্ব হয়ে গেলো, এক বন্ধু পিটাইয়া আরেক বন্ধুকে হাসপাতালের টিকেট ধরাইয়া দিছে, পুরা ছাত্রলিগ স্টাইলে।
ত পর্দার বাইরে হলে যে দুই বাবা সিনেমা দেখতে বসছে তারা দুইজনের মাঝে উত্তেজনা ছড়াচ্ছে,
প্রথম বন্ধু; অরে জামাইল্লা, তর পুলায় কিন্তু আমার পোলাকে অবৈধ ভাবে মাচ্ছে দেখসসনি, হরিমনি কইলাম আর পোলারেই । ভালোবাসে।
দ্বিতীয বন্ধু: এএএহ, তর হোলা চামচিকা অইয়া আমার হোলার লগে লাগতে আইয়ে কেন, ঐ হরিমনি কি ঐ চামচিকার লগে মিলেবোনি কণে। তার লাগি আর হোলাই ঠিক দেকচসনি কেমনে হিসাইসে ত হোতেরে। অক্করে হাসপাতালে হাডাইয়া দিসে।
প্রথম: ঐ তুই কইলাম বেশি বারতাসস।,
দ্বিতীয়: কি করবি, এহ? কি করবি?
এমনি প্রথম : তর হোলারে অন শেষ করিলাইওম।
আর হোলারে শেষ হরিলাইবে? তর অত বড় সাহস, আর হোলারে তুই শেষ করিলাইবে, কইয়াই মারলো এক ঘুসি।
আর যায় কোথায়, আরম্ব হয়ে গেলো ঘুষা ঘুষি।

চলুক ঘুষাঘুষি, আমরা চলেন একটি বন্ধুত্তের কবিতা আবৃত্তি করি।

আকাশ ভরিয়া ছিলো মেঘের মিনারে
পেখম মেলিয়া দিলো তারা,
ললিত মুহন বন শ্যমল বিহারে
ডাকিছে বন্ধু সবে, সবে হাত বাড়া।
তারা আজ ডেকে নিয়ে বলেছে আমায়
রিপুতে তারণ আজ মনের মায়ায়।
নহে মন নহে দেহ দুয়ে মিলে শুরু
পরী আর প্রজাপতি, আর এক তরু-
ডালে তার ভরা ছিলো অমিয়ের ফুল
রিমঝিম শিশিরের কিশোরী কনায়
লিলাময় হয়েছিলো বিকেলের কুল।
বাতাসে ফুলের ঘ্রাণ পাখিদের কলতান
য়ারাময় তারা আজ সুখের গীতিতে।
রাখি বাঁধে প্রেম দিয়ে আঁখি বাধে ভালোবাসে
হয় বন্ধুর জাল বুনা প্রিতিতে প্রিতিতে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:২৩

জাহিদ নীল বলেছেন: Na chailao tal milata hobe aitaee niom

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:২৩

জাহিদ নীল বলেছেন: Na chailao tal milata hobe aitaee niom

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.