নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

((((এক দিন আমি চলে গেলে- ছেড়ে এ গ্রহ,যদি আর কোন দিন কোন খানে নাহয় জনম, কেমনে ভাবিব আমি এইখানে শতেক বছর, একশত কোটিবার নিয়েছিনু দম!! ছিলো ঝিনুকের মত গোল নদীটার তিরে মোর ঘর।)))) **ধর্ম বিশ্বাস মানুষকে সুখ দেয়, কারণ ধর্ম মানুষকে আশাবাদী করে, মানুষ বুঝতে পারে

প্রথম বাংলা

দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।

প্রথম বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা রবনা’ শুধু-

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১১


একদিন চলেযাবো এ সবুজ পৃথিবীর সব
মায়া-টান-ভালোবাসা ভুলে, হবো শব—
দাহ’ কি গুরস্থানে পড়ে রবে হাড়, মাটি-ছাই,
তবুও মানুষ র’বে- আমাদেরই ছানাপোনা কিছু
এইখানে এই পৃথিবীতে, তখনো জাগিয়া রবে
সুরতীর হিজলের বন, আম’কুল’জাম’লিচু-
গাছ গুলো তখনো সফল হবে মৌসুম এলে,
অতঃপর পৃথিবীর সবকিছু একদিন ধীরে--
ধীরে কিছু দিন বাদে- আমাদের কথা যাবে ভুলে;
তবু বৃক্ষ গুলো ফলদেবে মৌসুম এলে।

তখন, আমরা রবনা শুধু; ফসলের মাঠে-
হয়তো শিশির রবে সূর্য রঙ্গীন,
হয়তোবা ধানক্ষেত সবুজের গালিচাও রবে-
হয়তো তোমার মতো চিরায়ত গ্রীন-
‘এক কিশোরী’ কোন সোনালি সকালে;
রোদ মেখে নিবে তার কোমল দু-গালে।
হয়তো তখন সেথা তুমিও রবেনা এই দেহের ভিতর,
আমি ও রবনা ‘সুহাসিনী; পৃথিবী মোদের হবে পর।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭

বিজন রয় বলেছেন: মাটির কবিতা। ভাল লাগল।
++

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭

প্রথম বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৫

প্রথম বাংলা বলেছেন: ফেরা নদীর মরা জলে ‘দীঘির পাড়ের মেয়ে’
হঠাত এসে মিষ্টি হেসে দুপুর জলে নেয়ে-
শিংড়াচরের কলমির ফুল খোপা গুঁজে তুমি
ভালোবাসায় মাড়িয়ে দিয়ে শিশির ভেজা ভূমি;

মেয়ে, হঠাত আবার কোথায় চলে গেলে

শুনেছিলাম কদিন আগে চা বাগানের দেশে
অনেক গুলি পাহাড়, টিলা, ঝরনা অবশেষে-
তোমার দুটি পদ্ম পায়ের সদ্য স্বরলিপি
সোনারোদের কিরণ রঙ্গে আঁকছে চুপিচুপি,

কওতো মেয়ে? পাহাড়েকি বন্ধু খুজে পেলে?

হয়তো তুমি চায়ের বনে বনরানী আজ-
আর শিখছো কোন ইসকুলেতে দাতের কারুকাজ
হয়তো এখন আমার কথা আর ভাবনা তুমি
তোমর গানে নদী নেই আজ, চায়ের বনভূমি।

আমি আজো তেমনই আছি যেমন দেখেছিলে।

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৩

প্রথম বাংলা বলেছেন: চায়ের কাপে পোড়া মাংশের ঘ্রাণ।

চারদিকে হীম শীত কুয়াশা কুয়াশা
চা’র কাপ নিয়ে হাতে, ছয়-কি সকাল সাত-
আরাম আরাম, মুঠ করে সেকি হাত
চায়ের মিনাজে চোখ ধোয়াশা ধোয়াশা।

বেহুদা বসিয়া আছি , জানি আমি;
এই চা’য়ে আজ আর লাগবেনা ঠোঁট,
চায়ের কাপেতে পোড়া মাংশের ঘ্রাণ আজ প্রকট প্রকট।

কী আজব স্বাধীনতা দিয়ে গেলে
ঊনিশ’শ একাত্তোর ইংরেজী সাল,
আমাদেরই শিশু মরে আমাদের হাতে রোজ
এমন দৈন্যে আজ আমাদের হাল।

মায়ের জটর ভাঙ্গে মেটাল ডিটেক্টর-
স্টোভের আগুনে পুড়ে চাপাতার কারীগর
মেরেছে পুলিশ তাই হয়নাকো দোষ।
ভাবি- মানুষইত কোট পড়ে পুলিশ হয়েছে ভাই!!
তবু কেনো পুলিশেরা হয়না মানুষ??

শীতলক্ষার জল হাজার খুনের গাওয়া
প্রতিদিন বয়ে লয়ে যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.