নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

((((এক দিন আমি চলে গেলে- ছেড়ে এ গ্রহ,যদি আর কোন দিন কোন খানে নাহয় জনম, কেমনে ভাবিব আমি এইখানে শতেক বছর, একশত কোটিবার নিয়েছিনু দম!! ছিলো ঝিনুকের মত গোল নদীটার তিরে মোর ঘর।)))) **ধর্ম বিশ্বাস মানুষকে সুখ দেয়, কারণ ধর্ম মানুষকে আশাবাদী করে, মানুষ বুঝতে পারে

প্রথম বাংলা

দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।

প্রথম বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

যখন টিকা বানানো গেছে তখন মানুষকে জিকার ভয় তো দেখাতেই হয়, তা না হলে টিকার কী হবে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৮

কলেরার আগুন ছিলো নিল শিখা ওয়ালা। চার ধারে একটা লাল আভা অবশ্য আছে, কিন্তু ভিতরে সারাটা ছিলো নীল রঙ্গের আগুন। এই আগুন যার দিকে নজন দিতো তার আর রক্ষা নাই্, তিন দিনের ভতরেই পটল তোলেছে ।
আগে বিভিন্ন গ্রামে কলেরা তাড়ানোর জন্য খনকার থাকতো। আমাদের গ্রামেও ছিলো, বর্ষাকাল এলেই খনকার তার দলবল নিয়া রাতের বেলা কলেরা তারানোর কামে লাইগা পরতো। তার পরেও একে একে সময় লোক মরতা শতাশতি। কিন্তু যেই খনকার মারাগেলো সেই কলেরার আগুনও তার সাথে বিদায় নিলো। এখন আর তেমন কলেরা হয়ওনা আর হইলে মানুষ মরে না।

জিকার টিকা নাই, হইলে রক্ষা নাই যেন এ এক নতোন কলেরা। রোগটাকে টেনে জঙ্গল তে আনা হয়েছে, এটি আবিশ্কারের আগে মানুষের জিকা হইতেনা। ৪৭ এ আবিষ্কার হলো আর প্রথম জিকা সংক্রমিত মানব হলো ১৯ ৫৪ সালে। কি আজব, এটিকে লোকালয়ে টেনে আর মানেটা কি বোঝা গেলোনা।

‘জিকা’ ভাইরাসের নামকরণ হয়েছে উগান্ডার জিকা বনের নামানুসারে। ১৯৪৭ সালে হলুদ জ্বর নিয়ে গবেষণার সময় বিজ্ঞানীরা জিকা বনে একটি বানরকে খাঁচায় পুড়ে রাখেন। পরে বানরটি জ্বরে পড়লে তার দেহে একটি সংক্রামক ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়। ১৯৫২ সালে এর নাম দেয়া হয় জিকা ভাইরাস। সর্বপ্রথম ১৯৫৪ সালে নাইজেরিয়ায় এক ব্যক্তির দেহে এই ভাইরাস পাওয়া যায়।

এই হলো মোটামুটি জিকা ভাইরাসের ইতিহাস। ডাক্তাররা অনেক গভেষণা করে জানালো যে, এই রোগের কোন প্রতিষেদক নাই। এর কোন আগাম টিকাও নাই। এ বড়ই ভয়ঙ্কর। নাম হইলো জিকা- নাই কোন টিকা।

যদিও ১৯৪৭ সালে আর আবির্ভাব, আমরা সাধরণ মানুষ এর নাগাল পাইছি মাত্র কয়েক মাস, ক্ষেত্রবিশেষে কয়েক সপ্তাহ। সব ডাক্তার/বিশেষজ্ঞরা বলছে যে এর আপাতত কোন টিকা নাই।
কিন্তু আমেরিকা ভারত এবং আরো কয়েকটি দেশের অষুধ ক্পানিগুলো হঠাতই ঘোষণা করতে আরম্ব করলো যেত তারা জিকার টিকা আবিষ্কার করে ফেলেছ। আমেরিকার একটি কম্পানি এই টিকার পেটেন্ট পর্যন্ত দাবি করেছে তাদের নামে।

আচানক দুটি সাধারন ঘটনা মিলে গেলে তাকে বলে কাকতাল। কিন্তু এত বড় দুইটা জিনিষ এক সাথে ঘটলো কিভাবে সেটাইতো ভেবে পাচ্ছিনা। একে কী তাল বলবো?

হঠাত করেই ‍পৃথিবীর সব মানুষকে জিকা চেনানো হলো। তার পর পরই ভ্যাকসিন আবষ্কার এর কথা জানানো হচ্ছে। এটি কি এক ধরণের বণিজ্যিক কৌশল?

জন্মের পরথেকে মাথা ছোট, মাথা বড় এমন অনেক বাচ্ছা আপনাদের শহরে থাকেনা্ তবে আমাদের গ্রামে জন্ম নেয়। আমার আত্নিয়দের মাঝেও এমনটা আছে বৈকি। আগে কেউ এমন ভয় লাগানো ডাক্তার আর কম্পানির ভূমিকা নেয়নি।


মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, ফার্মাচিউটিক্যাল ভয়ংকর অপরাধের সাথে যুক্ত।

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

ধমনী বলেছেন: সন্দেহজনক বিষয়। আগে বার্ডফ্লু, মেলামিন নিয়েও বহু প্রোপাগান্ডা হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.