নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামের আলোয় আলোকিত হতে চাই । বই পড়তে ভালোবাসি ।

এ পথের পথিক

খিলাফতের স্বপ্ন দেখি । মুক্তির এক পথ ইসলামী খিলাফত ।

এ পথের পথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

হত্যার হুমকি দিয়ে মুসলিম তরুনিকে হিন্দু ছেলের ধর্ষন

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:০৮


মুসলিমদের রক্তের না আছে মূল্য, না আছে ইজ্জতের মূল্য, না আছে সমাজে বেচে থাকার অধিকার । মুসলিমদের রক্ত, ইজ্জত, বেচে থাকার অধিকার নিয়ে কেউ কথা বলে না, প্রতিবাদ করে না । আরে এরা যে মুসলিম এদের হত্যা, ইজ্জত লুণ্ঠন হলেও কথা বলতে মানা না হলে চুশীল হওয়া যাবে না ।
এখন পর্যন্ত মেইন স্ট্রিম মিডিয়াতে এ নিয়ে কোথা উচ্চবাচ্চ দেখলাম না, দেখলাম বেহায়া নারী অধিকার কর্মীদের মাহফুজার জন্য রাস্তায় নামতে, কোন ব্লগার কেও দেখলাম না লেখালেখি করতে, কোন বিদেশী মিডিয়াতেও নিউজ দেখলাম না, দেখলাম না কোন রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বা সংগঠনকে কোন বিবৃতি দিতে, দেখলাম না পুলিশকে ব্রিফিং করতে :(
এই তো পৃথিবী, আহ ! আজ কোন মুহাম্মাদ বিন কাসিম নেই । এমনকি মামলা করায় মাজলুমের বাড়িতে আগুন দেয়া হয় । আহ মুসলিম ।

বেহায়া বেশর্মা নেড়ী বাদীদের দিয়ে কি হবে যদি তারা মাহফুজার পক্ষে কথা না, কি হবে এই বালের ব্লগারদের দিয়ে, কি হবে মিডিয়া দিয়ে যদি না তারা এসব সামনে না নিয়ে আসে, কি হবে চুশীল গিরি করে, বাঙ্গু এলিট রা কি তাহলে মুসলিমদের রক্ত দেখে, মুসলিমদের ইজ্জত ভুলন্ঠিত হলে লুকিয়ে লুকিয়ে আড়ালে হাসে ?

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:১৩

পথিক২৪ বলেছেন: মুসলিমদের অধিকার থাকতে নেই । তারা অমুসলিম হলে ঠিকই চিল্লাচিল্লি শুরু হয়ে যেত । আমি চাই সব অপরাধীর বিচার হোক কিন্তু তাদের এই ডাবল স্ট্যান্ড কেন ?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:০৩

এ পথের পথিক বলেছেন: হুম, তাদের স্ট্যান্ডবাজি বড়ই অদ্ভুত

২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:২২

নতুন নকিব বলেছেন:



ভারতে একের পর এক মসজিদ ধ্বংস করা হচ্ছে রাষ্ট্রীয় মদদে। কারও কোনো রা নেই। পত্রিকার সংবাদে প্রকাশ, শুধুমাত্র এক বছরেই ধ্বংস করা হয়েছে ঐতিহাসিক ৪ টি মসজিদ। ভারতে ১ বছরেই ধ্বংস করা হল ঐতিহাসিক ৪ মসজিদ

আমাদের দেশের তথাকথিত সুশীলরা সম্ভবতঃ এসব খবর শুনতে পান না। আর কালে ভদ্রে শুনলেও এইসব সংবাদে তাদের কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যায় না। বরং এখানে, এই আমাদের দেশে মুসলিম মায়ের সন্তানরা মন্দির পাহাড়া দেওয়ার পরেও "হা রে রে, গেল রে, মন্দিরে ঢিল ছুঁড়ে মারলো রে" বলে এই সুশীলদেরকেই যখন তখন শেয়ালের মত হুক্কাহুয়া ডাকতে শোনা যায়।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২৪

এ পথের পথিক বলেছেন: হুম ভাই, তাদের স্ট্যান্ডবাজি বড়ই অদ্ভুত । তারা এসব দেখেও দেখবে না, শুনেও শুনবে না । এসব বাঙ্গু এলিট শ্রেণী মুসলিমদের রক্ত দেখলে এবং ইজ্জত ভুলন্ঠিত হলে তারা লুকিয়ে হাসে পর্দার আড়ালে ।

আল্লাহ্‌ আমাদের দ্বীনের পথে চলা সহজ করুন । আমিন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.