নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রিয় মানুষেরা

জীবনের এই গতিপথ...পূর্ব-পশ্চিমে যেন এক নিছক অন্বেষণ

আরাফাত৫২৯

দূর থেকে দূরে, আরো বহুদূর......... চলে যেতে হয়, কত স্মৃতির ছায়ায়, এই রোদ্দুরের নীচে, নীল সবুজের খেলাঘরে জীবন মেতে থাকে কত নিয়মের প্রতীক্ষায়...

আরাফাত৫২৯ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চায়না সিরিজ ৩ - Zhuozhou শহরে

২৫ শে মে, ২০২২ রাত ১১:২৫


- Zhuozhou শহরে প্রথম সকাল

আগের পর্বের লিংকঃ চায়না সিরিজ ২ - চায়নার Zhuozhou শহরের পথে

৫/
সাত সকালে ঘুম থেকে উঠে হোটেলেই নাস্তা সেরে ফেললাম।

গত রাতের রেস্টুরেন্ট আর হোটেলের রেস্টুরেন্ট দুই জায়গাতেই চপ-স্টিক ভরসা। এত বড় বড় হোটেলেও কোন চামচ বা কাঁটা-চামচ নেই। পরে চায়নার আরো অনেক জায়গাতেই দেখেছি যে এরা চপ-স্টিকে এতই অভ্যস্ত যে সাধারণত কোথাও চামচ বা কাঁটা-চামচ পাওয়াই যায় না। শুধুমাত্র, অসম্ভব বড় বড় আর দামী রেস্টুরেন্টেই চামচ আর কাঁটা-চামচ মেলে।

আরো একটা জিনিস হল এখানে হালাল খাবার বেশ দুস্প্রাপ্য। সবকিছুতেই কোন না কোনভাবে পর্ক আছে। যেমন, ভাতের ভিতর হালকা করে পর্কের মাংসের কুচি কিংবা সবজি রান্না করছে পর্কের তেল দিয়ে। তাই চীনের ছোট ছোট শহরগুলোতে কেউ যদি খাবার নিয়ে বেশি বাছাবাছি করে তাহলে তাকে না খেয়ে থাকতে হবে। চাইলেই তো সবখানে সবসময় ফলমূল পাওয়া যায় না।

৬/
নাস্তা শেষ হতে না হতেই আমাদের চাইনিজ হোস্টেরা হোটেলে এসে হাজির।

ওদের গাড়িতেই ফ্যাক্টরির উদ্দেশ্য রওয়ানা দিলাম। আগামী কয়েকদিন ওদের ফ্যাক্টরিতে আমাদের সেই বিশেষ যন্ত্রটার পুঙ্খানুপুঙ্খ পরীক্ষা করতে হবে। সেই যন্ত্রটার ওজন প্রায় পঞ্চাশ হাজার কেজি। প্রায় হাজারখানেক মডিউল রয়েছে যন্ত্রটাতে। সবকিছু পরীক্ষা করতে বেশ কয়েকদিন সময় লাগবেই।

যাইহোক, সকালবেলা শহরটা একটু ভালোমত দেখার সময় হল। Zhuozhou শহরটা খুবই পরিস্কার, সুন্দর আর ছিমছাম। শহরে মানুষের আধিক্য নেই, নেই যানবাহনের কান ঝালাপালা করা শব্দ। সারা শহরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে বিশাল বিশাল দোকানপাট আর শপিং-মল।

আমরা প্রতিদিন ফ্যাক্টরিতে গিয়ে যন্ত্রটা পরীক্ষা করি। দুপুরবেলা চাইনিজরা আমাদের নিয়ে খেতে বের হয়। চাইনিজদের শরীরের মেটাবলিজম অনেক ভালো। এরা বেশ চিকন-চাকন হলেও খেতে পারে ভালো। দুপুর বারোটার দিকে দল বেঁধে কোন রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে খাবার শেষ করতে করতে দুপুর দুইটা-আড়াইটা বেজে যায়। কথায় বলে সরু পেটে গরু আঁটে।

এছাড়া ওরা খুবই মিশুক আর আমুদে। আর যেহেতু ওদের সাথে আমাদের ব্যবসায়িক সম্পর্ক তাই আমাদের আদর-আপ্যায়ণের কোন কমতি করছে না তারা। চীনে প্রচলিত প্রবাদ যে যেই ব্যাবসায়ী তার কাস্টমারকে ভালোমত খাওয়ায় না সেই কাস্টমার তার জিনিস কখনো কিনে না। কাস্টমার ওদের কাছে প্রায় ঈশ্বরের মত। আমাদের হোস্টেরাও নিয়ম মেনে আমাদের ভালো-মন্দ খাওয়াচ্ছে।

বিভিন্ন মিটিং-এ লক্ষ্য করলাম চাইনিজরা প্রচুর চা পান করে। তবে সেই চা আমাদের দেশের মত দুধ-চিনি দেয়া চা না। সেটা বলতে গেলে খুব হালকা করে বানানো চিনি ছাড়া রঙ চা যাতে হয়ত ছোট ছোট গোলাপের বা বিভিন্ন ফুলের কুঁড়ি অথবা বিভিন্ন হারবাল দেয়া। এক কাপ চা শেষ হতে না হতেই কেউ একজন কাপ আবার চা দিয়ে ভরে দিচ্ছে। কাপ নাকি কখনো খালি থাকা যাবে না। সেটা এখানে ভালো দেখায় না। অক্টোবর মাসের হিমেল হাওয়াতে চা খেতে যদিও অতটা খারাপ লাগছে না কিন্তু এত বেশি চা খেতে খেতে পেট পুরো ঢোল হয়ে গেল।

বিকেলের দিকে আমরা শহরটা ঘুরে ঘুরে দেখতাম। এদের শপিং মল, বাজার, রাস্তা-ঘাট এসব দেখতে ভালোই লাগত। এখানকাল বাচ্চাদের একটা জিনিস দেখে খুব হাসি পেল। অনেক বাচ্চাকেই দেখলাম রাস্তা-ঘাট বা শপিং-মলগুলোতে বাবা-মায়ের সাথে ঘুরছে। সব বাচ্চার পরণে সুন্দর পোশাক কিন্তু পাছার জায়গাটা বিশাল এক গোল করে কাটা। শপিং-মলগুলোতেও দেখলাম বাচ্চাদের এমন কাপড় বিক্রি হচ্ছে। পরে দেখলাম, বাচ্চাদের প্রস্রাব চাপলে রাস্তা-ঘাটেই কাটা জায়গাটা জায়গামত সেট করে বসে পড়ে, এতে কেউ কিছু মনে করে না। প্রথমবার, একটা ছোট বাচ্চা মেয়েকে রাস্তাতে এই কাজ করতে দেখে খুব অবাক হলেও আমাদের চাইনিজ হোস্টদের সেটা বুঝতে দেইনি। আমাদের দেশে তো বুড়ো ধামড়া ছেলেরাও রাস্তাতে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করে।

আমাদের ঢাকার চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ বড় এই শহরটির লোকসংখ্যা সাত লক্ষেরও কম। মানুষজন শান্তিপরায়ণ, বন্ধুত্বভাবাপন্ন ও মিষ্টভাষী। রাত আটটার পরে রাস্তা-ঘাটে মানুষজন পাওয়া যায় না, দোকান-পাট, শপিং-মল সবকিছুই বন্ধ হয়ে যায়। তাই রাত আটটার আগে ডিনার সারতে না পারলে না খেয়ে থাকার মতই অবস্থা হবে এই শহরে। তবে আমি দুনিয়ার যেখানেই থাকি না কেন সন্ধ্যা সাতটার দিকেই ডিনার সেরে ফেলি। তাই রাত আটটায় খাবারের দোকান বন্ধ হওয়া তেমন কোন বড় সমস্যা না আমার জন্য।

তেমন কোন কারণ ছাড়াই ভালো লেগে গেল শহরটি।

৭/
এবার কিছু ছবি আর ক্যাপশনঃ

হোটেলের আশেপাশ


শহরের নাম না জানা কোন রাস্তা


শহরের নাম না জানা কোন রাস্তা


শহরের নাম না জানা কোন রাস্তা


শহরের নাম না জানা কোন রাস্তা


আমাদের হোটেল


হোটেলের লবি
_____________________________
পরের পর্বের লিংকঃ চায়না সিরিজ ৪ - এবার জিবু শহরে

চায়না সিরিজের সময়কাল ২০১৭ সাল।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০২২ রাত ১১:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



কোন সালের কথা?

২৬ শে মে, ২০২২ রাত ১২:১৬

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: ২০১৭ সালের অক্টোবর।

২| ২৬ শে মে, ২০২২ রাত ১২:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: মনে মনে আপনার এই ধারাবাহিকের অপেক্ষায় ছিলাম।

খাবারের মধ্যে হালাল আর হারাম এই বিষয়টা বুঝি না।

২৬ শে মে, ২০২২ রাত ১:৪৬

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: ব্রো হালাল আর হারামের বিষয়টা আমার কাছেও তেমন ম্যাটার করে না। কিন্তু গ্রুপ ট্রাভেলের ক্ষেত্রে আমি ঝামেলা এড়ানোর জন্য বেশিরভাগের মতামত মেনে নেই। কারণ, বেশিরভাগ বাংগালির গ্রুপ ট্রাভেলের ক্ষেত্রে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা এবং সবার সাথে মিলিয়ে চলার ক্ষমতা কম। যেহেতু আমার সমস্যা কম হয়, তাই সবার যাতে অসুবিধা না হয় সেটাই করি। পরের পর্বগুলোতে এই নিয়ে ডিটেইলস পাবেন।

কিছুদিন আগে লন্ডন থেকে আয়ারল্যান্ডে গেলাম সাদাদের এক গ্রুপের সাথে। সেইখানেও সাদাদের সাথে খেতে বা চলতে আমার কোন সমস্যাই হয়নি। সবার সাথে যেমন দরকার তেমন মানিয়ে চলছি। তবে পার্সোনাল কারণে কিছু জিনিস খাই না। এইখানে ধর্মের কোন কারণ নাই, রুচীটা সায় দেয় না। যেমন ড্রিংক করতে আপত্তি না থাকলেও আমি পর্ক এড়ায়ে চলি। যেমন, বাংগালিরা ঘুষ খাইতে আপত্তি না করলেও, পর্ক খাইতে আপত্তি করে। হাহা। আশাকরি, আয়ারল্যান্ড সিরিজ লেখব চায়নার পরে। হাহা।

আপনি আমার সিরিজের অপেক্ষায় ছিলেন শুনে খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ।

৩| ২৬ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:১২

শাহ আজিজ বলেছেন: টুও টৌ বেইজিঙ্গের পাশেই একটি কাউনটি শহর । ম্যাপ দেখছিলাম সেদিন । বেইজিং মিউনিসিপালিটির মধ্যে যেসব কল কারখানা ছিল তা এসব কাউনটি তে সরিয়ে নেয়া হয়েছে আমাদের বেইজিং বসবাসের সময়। তোমার লেখার সুত্র ধরে গুগলে ভ্রমন করলাম এবং দেখলাম বড় শহরগুলি কিভাবে পরিচ্ছন্ন হচ্চে । আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে চীনেদের কাছে ।

২৬ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:২৯

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য। চীন ভ্রমণের আগে ওদের শহরগুলোর গার্বেজ ম্যানেজম্যান্ট নিয়ে যত কথা শুনেছিলাম, তার সব ভুল। ওদের প্রথম ও দ্বিতীয় সারির শহরগুলো এখন অনায়াসে ইউরোপের শহরগুলো টেক্কা দিতে পারবে।

৪| ২৬ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:১৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আহা !!!!!!!!!!!!! কি আনন্দ ?
আকাশে বাতাসে (চীনে)।

আপনার লেখা পরে খুব ভাল লাগছে চীন সম্পর্কে খোলাখুলি চমতকার সব তথ্যের জন্য ।

তবে , পশ্চিমা মিডিয়ায় যেভাবে চীনকে উপস্থাপন করা হয় - তা আপানার লেখার সাথে কোন ভাবেই মিলেনা। ওরা কি চমতকারভাবেই না চীনকে তুলে :(( ধরে বিশ্বের সামনে,রাতকানার দল।

আসলেই এটাই মনে হয় সত্যি - একই জিনিষ যে যেভাবে দেখতে চায় সেভাবেই তা পাবে।

২৬ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩১

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: পশ্চিমাদের সব কথা বিশ্বাস করতে নাই, যদিও আমি পশ্চিমেই থাকি। হাহা। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

৫| ২৬ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:১৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পড়তে ভালো লাগে। পরের পর্বের অপেক্ষায়।

২৬ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩১

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আশাকরি পরের বুধবার রাতে দিব।

৬| ২৬ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর খুব সুন্দর দিয়েছেন। এজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

২৬ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩২

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই।

৭| ২৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৪২

শোভন শামস বলেছেন: সুন্দর লিখছেন, এক নাগাড়ে পড়ে ফেললাম সব ১-৩। লিখে যান, আনন্দময় লিখা

৩০ শে মে, ২০২২ রাত ৯:১৭

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য। পরের পর্ব এই সপ্তাহে দিচ্ছি।

৮| ১১ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৩০

রশিদ ফারহান বলেছেন: আপনার বর্ণনার সাথে ভালো লাগলো এদের ছিমছাম রাস্তাঘাট।
আপনার ছবিতে দেখানো রাস্তাঘাটে লোকজন নেই বললেই চলে।
প্যান্টের ব্যাপারটায় মজা পেয়েছি =p~

১২ ই জুন, ২০২২ ভোর ৪:৩২

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: আসলে চায়না সম্পর্কে যেসব কথা শোনা যায় তার অনেকগুলাই অনেকটা মিথ বলে মনে হয়েছে। যেমন, চায়না ঘনবসতিপূর্ণ দেশ হলেও রাস্তাঘাট অনেক ফাকা ও ছিমছাম।

৯| ১২ ই জুন, ২০২২ ভোর ৬:২৯

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আপনার চায়না সিরিজ পড়ে অনেক আনন্দ পাচ্ছি - কিছুটা নস্টালজিকও হচ্ছি।

চীনের শহরগুলো আমার কাছে এক ধরণের বিস্ময়ের উদ্রেক করে | আমার কৈশোরে দেশ পত্রিকায় (সম্ভবত সুনীলের লেখা) সেই সময়ের চীন সম্পর্কে যে বর্ণনাগুলো পড়েছিলাম তার সাথে নিজের চোখে দেখা চীনের শহরগুলোর বা সেখানকার মানুষগুলোর মিল খুঁজে পাওয়া মুশকিল। চীনের চরম উন্নতির ছাপ পড়েছে সেখানকার রাস্তাঘাটে আর শপিং মলগুলোতে।

১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৭

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি কবে চীনে ছিলেন? আমার সিরিজ ২০১৭ সালের।

১০| ১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:২৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আমি চিনে স্বল্পমেয়াদের জন্য গিয়েছিলাম - ১৯৯৬ সালে। সেই সময়ে চীন বিভিন্ন অর্থনৈতিক জোন তৈরী করে বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণে ব্যস্ত। বেশিরভাগ ছিলাম বেইজিংয়ের আশেপাশে - আর তিয়ানজিন অর্থনৈতিক জোনে ছিলাম কয়েকদিন - মটোরোলার ইন্ডাস্ট্রি দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। সেই সময়েই চীনের চোঁখ ধাঁধানো উন্নতি ও বিদেশিদের আকৃষ্ট করার পন্থা আমাকে খুবই মুগ্ধ করেছিল। আমি তাদের আমলাদের সাথে আমার দেশের আমলাদের বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার আগ্রহ ও উদ্যোগ নিয়ে কোনো তুলনা করতে চাইনা - আসলে তুলনার কোনো সুযোগই নেই।

১৩ ই জুন, ২০২২ ভোর ৪:৫৫

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: আপনার দারুণ অভিজ্ঞতাগুলো লিখে ফেলা উচিত। চীন নিয়ে আমারো ধারণা চীনে যাবার আগে ভিন্ন ছিল। তবে আমারো চীনের সফর সংক্ষিপ্ত। এত কম সময়ে এত বড় দেশ নিয়ে মন্তব্য করা আসলে সম্ভব না। তাই যা দেখছি এবং দেখে নিজের যা উপলব্ধি সেটাই লেখার চেষ্টা করছি। সেই একই জিনিস অন্য কেউ দেখলে হয়ত ভিন্নভাবে লিখত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.