![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাত বাড়িয়ে দিলাম...। ধরো, নয়তো ফিরিয়ে দাও। অপেক্ষায় রেখনা...।
মেজর ডালিমের যে ওয়েবসাইট আছে তা জানতাম না!ফেসবুকে লিঙ্কটি দেখে তথ্যবহুল মনে হয়েছে।তাই বাঁধ ভাঙার আওয়াজ (সামহোয়্যার ইন ব্লগ) এর বন্ধুদের সবার সাথে এই অনুভব শেয়ার না করে থাকতে পারলাম না।
শেখ মুজিব সাধারণ ব্যক্তি ছিলেন না। যে পদে তিনি অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন সেটাও ছিল অসাধারণ। সমভাবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিষয়টিও ছিল অত্যন্ত জটিল। সেদিক থেকে বিচার করলে এই ওয়েব সাইটের মাধ্যমে বেরিয়ে আসা প্রত্যেকটি ইস্যুই বিশদ বিশ্লেষনের দাবিদার। আন্দোলনের সময় শেখ মুজিব ছিলেন অতি জনপ্রিয় একজন কাংখিত নেতা কিন্তু স্বাধীনতাত্তোরকালে তিনিই হয়ে উঠেন জনধিকৃত নিকৃষ্টতম এক স্বৈরাচারী শাসক। তার এই দুই বিপরীত চরিত্রের মাঝে রয়েছে এক হারিয়ে যাওয়া যোগসূত্র। শেখ মুজিবের এই চারিত্রিক দ্বৈততাকে এক সূত্রে বেধেঁছিল কোন একটি বিশেষ তাড়নায় -.....................রাষ্ট্রদূত লেঃ কর্ণেল (অবঃ) শরিফুল হক ডালিম বীর উত্তম।
ডালিম বলছি... Visit His Own web site
তথ্যসূএ ফেসবুক থেকে।
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৯
একান্ত কথা বলেছেন: তার ওয়েব সাইটা দেখেন।
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫১
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্যটির জন্য !!!
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৫
একান্ত কথা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ !!
৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৪
মহিউদ্দিন আহামেদ সৈকত বলেছেন: সত্যকে জানতে চাই, ধন্যবাদ..
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০০
একান্ত কথা বলেছেন:
বাংলাদেশ এবং স্বাধীনতার যুদ্ধ সম্পর্কে ইতিহাসের সত্যকে জানবার সবার অধিকার আছে।ধন্যবাদ....
৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০২
মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: ধন্নবাদ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০৪
একান্ত কথা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ !!
৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০৪
আফসার নিজাম বলেছেন: আসসালাম।
http://www.somewhereinblog.net/blog/afsarnizam
মা'আসসালাম।
৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০৫
সুবিদ্ বলেছেন: কষ্ট করে ২টা জিনিস পড়বেন.........একটা পড়লে শেখ কামালের অপহরণ কেচ্ছার ব্যাপারটা যে পুরাই ফালতু গুজব, তা জানবেন........আর নিচেরটা পড়লে ১৫আগষ্টের ঘটনা বর্ণনাও যে হাসির খোরাক হতে পারে, তা বুঝবেন.......
"১৪ই আগষ্ট রাত ঢাকা বিগ্রেডের নাইট প্যারেড। এই অযুহাতে বিপ্লবের শেষ পর্যায়ের সব প্রস্তুতি শেষ করে ১৫ই আগষ্ট সুবেহ্ সাদেকে আল্লাহ্তা’য়ালার নাম করেই বিপ্লব শুরু করা হল। পূর্ব নির্ধারিত টার্গেটগুলোর উপর অভিযান চালানো হল। অতি সহজেই স্ট্র্যাটেজিক পজিশনগুলো নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হল। শেখ মুজিব, শেখ মনি ও সেরনিয়াবাতের বাড়ি থেকে বাধা এল। প্রথম গোলাগুলি শুরু করা হল বাড়িগুলো থেকেই। গুলিতে তিনজন বিপ্লবী শহীদ হলেন। অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে কমান্ডাররা নির্দেশ দিতে বাধ্য হলেন পাল্টা আক্রমণ চালানোর। সংঘর্ষে নিহত হলেন শেখ মুজিব ও তার পরিবারের কয়েকজন সদস্য। শেখ মনি ও সেরনিয়াবাতের বাড়িতে অবস্থানরত অস্ত্রধারীদের কয়েকজন মারা গেলেন। অল্প সময়ের মধ্যে সব টার্গেটগুলোই নিউট্রেলাইজ করা সম্ভব হল। রেডিও বাংলাদেশের মাধ্যমে দেশবাসীকে জানানো হল, শেখ মুজিবের সরকারের পতনের কথা।"
কেমন লাগলো.......
৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২০
পারভেজ বলেছেন: ".রাষ্ট্রদূত লেঃ কর্ণেল (অবঃ) শরিফুল হক ডালিম বীর উত্তম।"
হা হা প গে
আত্মস্বীকৃত খুনীর আবার উত্তম মধ্যম কি?!
৭ নং মন্তব্য পড়লে বোঝা যায় এই ওয়েবসাইটের বিশ্বাসযোগ্যতার প্রমাণ।
প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শেখ মুজিবের অপরাধ কি ছিল, না ছিল- সেটা অন্য ব্যাপার। তবে এমন হত্যা সবসময়ই, সব প্রেক্ষাপটেই নিন্দনীয়।
৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: শোকেসে রাখলাম। আগে পড়ি। পরে কমেণ্ট। তয় লিঙ্ক দেওনের জন্য ধইন্যা।
১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩০
ইরফান আহেমদ বলেছেন: ধন্যবাদ একান্ত কথা,
দেশের এক বীর সেনানীর ব্যাপারে লেখার জন্য। আমরা জানি কোন দলের অনুগত আইনের হাতে তাদের ফাঁসি হয়ে গেলেও তারা বেঁচে থাকবে এদেশের লক্ষ কোটি মানুষের মনের মণিকোটায়। ১৫ ই আগষ্টে এক শ্রেনীর আওয়ামী নেতারা ক্ষমতায় যেতে দৌঁড়েছিলেন, আর এক আওয়ামী নেতা বলেছিলেন ফেরাউনের পতন হয়েছে, আর বাংলাদেশের কোটি মানুষেরা মিষ্টি খেয়ে খুশী জানিয়েছিলেন। খুদিরামের ফাঁসি হলেও ইতিহাসে সে বীর, ১৫ই আগষ্টের বীরদের ফাঁসি হলেও তারা বীর ই থাকবে ফাউ নয়।
১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩১
অনুসন্ধিৎসু বলেছেন: বংগবন্ধু খুনীদের প্রকাশ্যে ফাসী চাই
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৮
একান্ত কথা বলেছেন:
খুনীদের প্রকাশ্যে ফাসী চাই তাদের ঘৃণ্য অপরাধের জন্য। কিন্তু বাংলাদেশ এবং স্বাধীনতার যুদ্ধ সম্পর্কে ইতিহাসের সত্যকে জানবার সবার অধিকার আছে।ধন্যবাদ....
১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৪
দুরণ্ত সাহস বলেছেন: প্রীয় তে রেখে দিলাম পোস্ট যোদি জীবিত থাকে পড়ব এবং আরও কমেন্ট করব। ধন্যবাদ তথ্যের জন্য।
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৫
একান্ত কথা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ !!
১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০২
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ইরফান আহেমদ বলেছেন:। ১৫ ই আগষ্টে এক শ্রেনীর আওয়ামী নেতারা ক্ষমতায় যেতে দৌঁড়েছিলেন, আর এক আওয়ামী নেতা বলেছিলেন ফেরাউনের পতন হয়েছে, আর বাংলাদেশের কোটি মানুষেরা মিষ্টি খেয়ে খুশী জানিয়েছিলেন।
মিথ্যা পরিসংখ্যান দেন কেনো? বাংলাদেশে স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার, আলবদর আর ঘাতক দালালের সংখ্যা ৭৫ সালে মোটেও এক কোটি ছিলো না। কয়েক লাখ ছিলো হয়তো। আপনার বাপরে জিগাইরেই তো বলতে পারবে সত্যিটা
১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৯
অনুসন্ধিৎসু বলেছেন: লেখক বলেছেন:
খুনীদের প্রকাশ্যে ফাসী চাই তাদের ঘৃণ্য অপরাধের জন্য। কিন্তু বাংলাদেশ এবং স্বাধীনতার যুদ্ধ সম্পর্কে ইতিহাসের সত্যকে জানবার সবার অধিকার আছে।ধন্যবাদ...
মুক্তিযুদ্বের শেযপর্যায়ে এই খুনীদের মুক্তিযুদ্বে যোগদান সন্দেহের অবকাশ রাখে ।
১৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৩
ইরফান আহেমদ বলেছেন: অমি রহমান পিয়াল , আমি আমার বাপকে জিগাইছি কষ্ট করে আপনি আপনার বাপকে জিগান তাতে হয়তো কোন সত্যের খোঁজ পেতেও পারেন। ১০ই জানুয়ারি ১৯৭২ থেকে ১৪ই আগষ্ট ১৯৭৫ রক্ষিবাহিনীর হাতে যে ৪০ হাজার (জাসদের দেয়া হিসেব অনুযায়ী) লোক কে হত্যা করা তাদের পরিবারের কাছে জিজ্ঞেশ করেন, তাতে হয়তো আম্লীগীয় ঐতিহাসিক হবার স্বপ্ন ত্যাগ করতে পারবেন।
সারা জীবন গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলন করাটা দেখিয়ে ১৯৭৫ এ ক্ষমতায় যাবার পর শেখ কিভাবে নিজেকে আজীবন রাষ্ট্রপতি ঘোষনা করলেন তা জানতে চেষ্টা করুন কোন বয়স্ক ব্যাক্তির কাছে।
কিভাবে চারটি মাত্র পত্রিকা রেখে বাকী পত্রিকা গুলো নিষিদ্ধ করে দেয়া হয়েছিলো তার খোঁজটা নেন।
কিভাবে দেশের সকল রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করে একটি মাত্র দল বাকশাল (বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ) গঠন করা হয়েছিলো তার খোঁজটা নেন।
কোন দলের প্রতি অনুগত ঐতিহাসিক হবার চাইতে যে দেশে জন্ম নিয়েছেন সেই স্বদেশের প্রতি আনুগত্যটা দেখান।
ব্যাক্তিগত ভাবে কিছু নেবেন না আশা করি। প্রশ্নের উত্তরে জবাব দিলাম মাত্র।
১৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৮
ওবায়েদ বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্যের জন্য।
নিচের লিন্কেও আমার দেশ এর একটা লেখা ও মন্তব্য আছে।
Click This Link
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩২
একান্ত কথা বলেছেন: ধন্যবাদ....
১৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: একাত্তরের বীরত্বপূর্ণ ভূমিকাটুকুর জন্য মেজর ডালিমের জন্য সবসময়ই শ্রদ্ধা থাকবে। এর বাইরে তার ভূমিকা, তার কার্যক্রম কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বিশেষ করে ১৫ আগস্টের নিষ্ঠুর ঘটনা কিছুতেই মেনে নেওয়ার নয়। আমি দেখেশুনেই বলছি, ডালিমের ওয়েবসাইটে শুধু একাত্তরের অংশটুকুই গ্রহণযোগ্য, তার বাকি সব বক্তব্যই ম্যাৎকার, অসংলগ্ন এবং অগ্রহণযোগ্য।
১৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সংশোধনী
একাত্তরের বীরত্বপূর্ণ ভূমিকাটুকুর জন্য মেজর ডালিমের জন্য = একাত্তরের বীরত্বপূর্ণ ভূমিকাটুকুর জন্য মেজর ডালিমের প্রতি
১৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মনে রাখা দরকার, ৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত শাসনামলে মুজিব প্রকৃতই জনবিচ্ছিন্ন এক স্বৈরশাসক হয়ে উঠলেও তাতে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড কোনো বিচারেই বৈধতা পায় না। আবার ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের অন্যতম হোতা হলেও একাত্তরে মেজর ডালিমের বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা একটুও ম্লান হয় না। আওয়ামী চশমাধারী কেউ সেই বীরত্বকে এক ফুৎকারে উড়িয়ে দিতে পারে না। সম্ভব নয়।
২০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫১
ইরফান আহেমদ বলেছেন: ফিউশন ফাইভ ভাই, কিছু মনে না করলে বলুন নিম্নোক্ত প্রশ্ন গুলো আপনার মনে দাগ কাটে কিনা? আপনাকে ভাবায় কিনা?
১. কেন মুজিব ১৯৭৫ এ চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে নিজেকে আজীবন রাষ্ট্রপতি ঘোষনা করলো।
২. কেন মুজিব সব দল নিষিদ্ধ করে একটি মাত্র দল বাকশাল কায়েম করে মানুষের রাজনৈতিক অধিকার হরন করলো।
৩. কেন ১৯৭৫ এ চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে চারটি মাত্র পত্রিকা রেখে বাকি পত্রিকাগুলোকে নিষিদ্ধ করে জনগণের বাক স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হলো।
৪. কেন ১৯৭৪ এর দুর্ভিক্ষের সময় যখন না খেয়ে দেশের কয়েক লক্ষ মানুষ মারা যায় সে সময় নিজের ছেলেদেরকে স্বর্ণ মুকুট মাথায় দিয়ে বিয়ে করালো।
৫. কেন ৭২ থেকে ৭৪ মধ্যবর্তি সময়ে রক্ষিবাহিনী দিয়ে ৪০,০০০ বনী আদমকে হত্যা করলো।
৬. কেন নিজের ছেলেদের ব্যাংক ডাকাতি আর র্যাতপ করার অভিযোগ থাকার পরেও তাদের বিচার করলোনা।
৭. কেনো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রাম থেকে কোরানের আয়াত (اقرأ باسم ربّك الذى خلق) মুছে দেয়া হলো।
৮. কেনো কাজী নজরুল ইসলাম কলেজ থেকে “ইসলাম” আর সলীমুল্লাহ মুসলিম হল থেকে “মুসলিম” শব্দদ্বয় মুছে দেয়া হলো।
৯. কেনো বাংলাদেশের সেনাবাহিনী কে অকার্য্যকর রেখে Parallel force হিসেবে রক্ষী বাহিনী এবং মুজিব বাহিনী নামক দু’টি বাহিনী তৈরী করা হয়েছিলো।
১০. কেনো সিরাজ শিকদার কে হত্যা করে সংসদে এসে হুংকার দেয়া হলো কোথায় আজ সিরাজ শিকদার।
যদি আপনার মনে এসব প্রশ্নের উদয় না হয়, যদি আপনার বিবেকে ওসব বিষয় কখনো দংশন না করে তাহলে করার কিছুই নেই।
নিজেকেই বেকুব মনে করতে হবে আর কি!
২১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ইরফান আহেমদ @
ওপরের মন্তব্যে লক্ষ্য করবেন, আমি বলেছি, ৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত শাসনামলে মুজিব প্রকৃতই জনবিচ্ছিন্ন এক স্বৈরশাসক হয়ে উঠেছিলেন। আপনার পয়েন্টে আনা অনেকগুলো অভিযোগই সত্যি। এতে কোনোই সন্দেহ নেই। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে এটাও মনে রাখতে হবে, এরপরও, মুজিব স্বৈরশাসক হওয়ার পরও, ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড কোনো বিচারেই বৈধতা পায় না, বৈধতা দেওয়া যায় না। এটা নিঃসন্দেহে এক নিষ্ঠুর ঘটনা।
২২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০২
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: @ইরফান আহেমদ
ওই দশটি বিষয়ই ছোটবেলা থেকে জনে শুনে আসছি। কিন্তু প্রমাণ করতে গেলেই হতাশ হয়ে পড়ি। তেমন কোনো তথ্য সংগ্রহ করতে পারি না।
তবে খুনী সে যেমন ব্যক্তিই হোক। প্রকৃত সত্য হচ্ছে সে খুনী। বঙ্গবন্ধু অপরাধী হলে বিচার হতে পারতো কোনো একদিন। কিন্তু তাঁকে খুন করে সেই প্রশ্ন দশটির উত্তরকেও স্তব্ধ করে দেয়া হলো বলে মনে করি। ধন্যবাদ।
২৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৩
সাদাকালোরঙিন বলেছেন: তার ওয়েবসাইটে কিছু কিছু ঘটনায় সে নিজেকে নায়ক হিসাবে দেখিয়েছে। সেনাবাহিনীর একজন জুনিয়র অফিসার হয়েও বঙ্গভবনে তার প্রতাপ, খন্দকার মোশতাককে মুজিবের চেয়েও বড় নেতা প্রমান করা, মুজিব ও জিয়ার ঘনিষ্ঠজন হিসাবে দেখিয়েছে সে । তার বর্নিত অনেক ঘটনাই অতিরন্জ্ঙিত ও নিজেকে বড় করে জাহির করা।
২৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৩
ইরফান আহেমদ বলেছেন:
ফিউশন ফাইভ এবং জুলিয়ান সিদ্দিকী ভাই, কি করবেন ৭৫ এর ওই বিপ্লব বা হত্যাকান্ডে যারা শামিল হয়েছিলেন তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধাই ছিলেন।
১. মেজর শরীফুল হক ডালিম বীর উত্তম
২. কর্নেল শাহরিয়ার রশীদ বীর প্রতিক
৩. কর্নেল ফারুক মুক্তিযোদ্ধা
৪. কর্নেল আব্দুর রশীদ মুক্তিযোদ্ধা
অন্য যারা মৌণভাবে সমর্থন জানিয়েছিলেনঃ
৫. মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এ জি এম ওসমানী ( তিনি মুজিব কর্তৃক এক দলীয় বাকশাল সরকার কায়েম হলে তার প্রতিবাদে তিনি ব্যারিষ্টার মইনুল হোসেন সহ মুজিবের মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন। বিপ্লব পরবর্তি খন্দকার মোস্তাক আহমদের সরকারের ডিফেন্স উপদেষ্টা (President in charge of Defence affairs) হিসেবে যোগ দেন এবং বিপ্লব পরবর্তি সরকারকে সম্পূর্ণ সহযোগীতা করেন।)
৬. মেজর জিয়াউর রহমান বীর উত্তম ( তিনি সরাসরি বিপ্লবে যোগ না দিলেও বিপ্লবীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা নেন নি। বরং মৌন ভাবে সম্মতি জানিয়েছিলেন।)
৭. কর্নেল শাফায়াত জামিল বীর উত্তম (তিনি ওই দিন ফারুক রশীদ কে গোলা সরবরাহ করেছিলেন, না হলে তাদের ট্যাঙ্ক ঠুটো জগন্নাথ ই থাকতো। ৪৮ ইনফ্যান্ট্রি ডিভিসনের হেড হবার পরেও বিপ্লবী জুনিয়র মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা নিতে করেন নি।
৮. কর্নেল খালেদ মোশাররফ বীর উত্তম (তিনি নিজে ক্যু করার পর ও ওই বিপ্লবী জুনিয়র মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা নেন নি। ১৫ই আগষ্টেও তাদের বিরুদ্ধে কোন কিছু করতে যান নি বরং মৌনভাবে সম্মতি দিয়েছিলেন )
৯. মেজর শফিউল্লাহ বীর উত্তম ( এই বর্ণচোরা লোকটি বিপ্লব পরবর্তি সরকার গুলোর আমলে রাষ্ট্রদুতের চাকুরি করে সরকার গুলোর প্রতি তার আজ্ঞাবহ হবার যথেষ্ট প্রমান দেন। কিন্তু পরবর্তিতে রং বদলিয়ে ঢং সেজে আবার আওয়ামী লীগে যোগ দেন। বিপ্লবের সময় সেনাবাহিনির প্রধান থাকা সত্ত্বেও কয়েকজন জুনিয়র সামরিক অফিসারদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা নিতে পারেন নি। কাপুরুষের মতো লেজ গুটিয়েছিলেন, আজকাল আওয়ামীদের চোখে মহাপুরুষ।)
যদি কেউ মনে করে ১৯৭১ এর পবিত্র মুক্তি সংগ্রামের একদল মুক্তিযোদ্ধাই সেদিন দেশকে বাঁচাতে এগিয়ে এসেছিলেন তাহলে তাদের কিভাবে গালি দিতে পারি?
২৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন:
সাদাকালোরঙিন @
মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য ভূমিকার জন্য মেজর ডালিমকে বীরত্বপূর্ণ উপাধি দিয়ে সম্মান জানানো হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের পর। মেজর রফিকুল ইসলাম বললে একবাক্যে মেনে নেবো, কিন্তু এই প্রজন্মের কোনো ইয়াবাসেবী পেটে দুটো ইয়াবা চালান করে দিয়ে মেজর ডালিমের একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে না। সে যোগ্যতা তার নেই, তার বাবার নেই, তার চৌদ্দ গোষ্ঠীর নেই।
২৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ইরফান আহেমদ @
খোন্দকার মোশতাককে খাঙ্ক ইর্পো বললে শ্রেফ আদর করা হয়। তার কোনো কিছুই, কোনো কর্মকাণ্ডই গ্রহণযোগ্য নয়। এটাই শেষ কথা।
২৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৭
লাল সাগর বলেছেন: অসাধারন ওয়েব সাইট এইরকম ওয়েব সাইট আরো চাই।
২৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৩
ইরফান আহেমদ বলেছেন: খোন্দকার মোশতাককে আর্টের মাধ্যমে গালি দিলেন হাসিই পাচ্ছে। সাদাকালোরঙিন এর জবাবের মাঝেও সুন্দর আর্ট আছে।
২৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩২
লালসালু বলেছেন: হত্যা সবসময়ই নিন্দনীয়
৩০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪১
লুৎফুল কাদের বলেছেন: লাল সাগর বলেছেন: অসাধারন ওয়েব সাইট এইরকম ওয়েব সাইট আরো চাই।
৩১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫২
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: একজন খুনীর ওয়েবসাইট থেকে না জানা সত্য জানব। ভালই বলেছেন। ঐ ওয়েবসাইট কেন তৈরি করা হয়েছে সেটা জানেন তো? ইতিহাসে অন্যতম নৃশংস হত্যাকান্ডকে হালাল প্রমান করবার জন্য এই ওয়েবসাইটের আবির্ভাব।
৩২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৭
সজল৯৫ বলেছেন: +/-+/-++/-
৩৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৫
কানা বাবা বলেছেন:
লিঙ্কের্লিগা ধৈন্যবাদ...
৩৪| ০৯ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪০
রঙ পেন্সিল বলেছেন: interesting!! can be bound to a book! everything! a good debate!
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৪
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: কোন দেশের রাষ্ট্রদূত উনি? এখন কোন দেশের পাসপোর্ট ব্যবহার করে জানেন?