![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাথাহীন লাশ -////////////// ২০-০৮-২০১১
রাত হলেই শ্যামপুর গ্রামে সুনসান নিরবতা নেমে আসে- এই নীরবতার মাঝে থাকে শুধুই পাতার মর্মর আওয়াজ আর ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক। একটানা সেই ডাকে মোহনীয় হয়ে থাকে যেন শ্যামপুর গ্রাম।সুনসান নিরবতার এই গ্রামে আজ ও রাত নেমে এসেছে। কিন্তু প্রতিদিনের মত চুপচাপ নেই কেউ। খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ত যে কৃষক সে ও এসে ভিড় করেছে কালনীর শাখা নদী সুলিনার তীরে। ব্যাপার কিছুই না- সেখানে ভেসে উঠেছে এক মহিলার লাশ।
সবাই যে যার মত বলাবলি করছে, চিনতে চেষ্টা করছে লাশটাকে- কিন্তু কেউ চিনতে পারছেনা। কারন কেউ এই মহিলাকে খুন করে মাথাটা কেটে ফেলেছে। এখন চারদিকে লোক পাঠানো হয়েছে মাথার খোঁজে। মাথা খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত এই লাশ দাফন করার জন্য কেউ এগোচ্ছেনা । এর মাঝেই কোন কোন উতসুক জনতা গিয়ে দূর থেকে কাঠি দিয়ে লাশের হাত পা দেখার চেষ্টা করে চলেছে। কিন্তু কোন ফলাফল নেই। হাতে পায়ে কোন চিহ্ন নেই- যে লাশটাকে চেনা যায়। রাত যত বাড়তে থাকে –তত ভীর বাড়তে থাকে। মাঝে ভীরের চাপ কমে গিয়েছিল। কিন্তু হটাত করে শোনা যায় শেখের বাড়ির সুলেখা কে পাওয়া যাচ্ছেনা। ভাইয়ের সাথে ঝগড়া করে ঘর থেকে রেগে মেগে বের হয়ে গিয়েছিল সুলেখা। তারপর থেকে ওর পাত্তা নাই। সৎ মা ও সুলেখার কোন খোঁজ করেনাই। এখন ও সুলেখার মায়ের কোন দেখা নাই। শুধু ওর বড় ভাই জামাল শেখ এর কান্না কাটি চলছে লাশটার পাশে। অনেকেই ওকে ধরে রাখার চেষ্টা করছে- কিন্তু পারছেনা। বার বার আছাড় খেয়ে খেয়ে মরা কান্না জুড়ে দিয়েছে জামাল শেখ। ছোট বোন টাকে অনেক ভালবাসত সে। সকালে ঝগড়া হবার সময় বলেছিল-
“যা- দূরে যাইয়া মর গা” এখন সেই কথা শুনিয়ে বলতে বলতে চিৎকার করে কেঁদে উঠল ও। কিন্তু লাশের পরিচয় পাওয়া গেলনা। এর মাঝেই গ্রামের তিন জন মুরুব্বি এসে নিজেদের মাঝে বাহাস করতে লাগল। কেউ এই লাশ দাফন করতে চায়- কেউ নিয়ে ফেলতে চায় সেই পানিতে- যেখান থেকে ভেসে এসেছে লাশ। কেউ কেউ জানাজা পড়ার জন্যই বসে থাকল। কিন্তু লাশের পরিচয় পাওয়া গেলনা।
এর মাঝেই একটা চিৎকার শুনে সবাই দৌড়ে গেল সেই চিৎকারের উৎসের দিকে। সেখানে এক ১২-১৩ বছরের ছেলে মাটিতে হোঁচট খেয়ে ঊল্টে পড়ে আছে। কিন্তু চিৎকার করেছে ভয়ে। কারন সে যে জিনিস টার সাথে হোঁচট খেয়েছে সেটা আর কিছু না – সেই বেওয়ারিশ লাশের মাথা।মাটিতে সামান্য গর্ত করে কেউ ঢুকিয়ে রেখেছিল। কিন্তু মাটি আলগা হওয়াতে তাতে হোঁচট খেয়েছে ছেলেটা।
এরপর পরই ওঠে কান্না কাটির রোল। সুলেখার নাকের ফুল দেখেই সবাই চিনে ফেলে এটা সুলেখার লাশ। সাথে সাথেই দুই তিন জন মিলে সেই লাশের মাথা নিয়ে এসে লাশের পাশে রাখে। মরা কান্না জুড়ে দেয় জামাল শেখ আর তার আত্মীয় স্বজন রা।
গ্রামের মাতব্বর দের মাঝে দুই-তিনজন এই লাশের জানাজা করে দাফন করতে চায়না।চার পাঁচ জন তাদের সাথে কোরান-হাদিস নিয়ে বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে। ওই গ্রামের মসজিদের মওলানার সাথে তর্ক লেগে যায় করিম মওলা আর তার ছেলে রহমান মওলার । শেষে কোন মিমাংসা করতে না পেরে সেই লাশ দুই তিন জন মিলে কোন রকম জানাজা পড়ে দাফন করে। এর মাঝে গ্রামের হেডমাষ্টার সবুজ মিয়া ও ছিল। সবুজ মিয়া নিজের দায় থেকে এই কাজে উৎসাহ দেবার জন্য দোষি সাব্যস্থ হয় পরদিন এক সালিশে। দিন সাতেক সবার মুখে মুখে এই ঘটনা একের পর এক ডানা মেলতে থাকে। কেউ কেউ বলা শুরু করে সবুজ মিয়া এই সুলেখার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। আর এর রেশ ধরে কয়েকদিন পর আবার সালিস ডাকা হয়। যেই তিন জন লাশ দাফন ও জানাজা করতে চায়নি তাদের রায়ে সবুজ মিয়া কে এক ঘরে করে রাখে সবাই। আসলে ওই তিন জন খুব ক্ষমতা শালী বলে কেউ ওদের মুখে মুখে তর্ক করতে চায়নি।তাদের মাঝে রহমান মওলা পরের মাসে চেয়ারম্যান পদে ভোটে দাড়াচ্ছে। তাই তার সাথে কেউ কথা কাটাকাটি করতে চায়নি।ফলাফল নিরিহ সবুজ মিয়াকে এড়িয়ে চলতে শুরু করে সবাই। কিন্তু সুলেখার ভাই জামাল শেখের বন্ধুত্ব ছিল।তাই সবুজ মিয়াকে নিজের ঘরে খাওয়াতে শুরু করে সে। এর মাঝে সবাই সুলেখার কথা প্রায় ভুলে যায়।
দুই সপ্তাহ পর একদিন গ্রামের মসজিদের ইমাম ইসমাইল মিয়া ফজরের নামাজের আজান দিয়ে গিয়ে এক বীভৎস দৃশ্য দেখে ভয়ে চিৎকার করে অজ্ঞান হয়ে পড়ে। সকালে সবাই তাঁকে অজ্ঞান অবস্থায় মসজিদে খুঁজে পায়। কেউ বলতে পারছেনা কেন সে অজ্ঞান হয়েছে। অনেক ক্ষন পর তার জ্ঞান ফিরলে সে সবাইকে নিয়ে যায় সুলেখার লাশ যেখানে দাফন করা হয়েছিল সেখানে। সুলেখার লাশের পাশে একটা জারুল গাছ আছে – সেখানে একটা ডালে পাওয়া যায় করিম মওলার ছিন্ন ভিন্ন লাশ। প্রথমে কেউ চিনতে পারেনি। কিন্তু গাছের গোড়ায় কে যেন লাশের মাথাটা সযত্নে কেটে সুন্দর করে সাজিয়ে রেখেছে।
দৃশ্যটা দেখে অনেকেই সহ্য করতে পারেনি। শেষে পুলিশ দেকে পাঠানো হয়। পুলিশ এসে লাশ নিয়ে যায় ময়না তদন্তের জন্য। এর মাঝে রহমান মওলা ক্ষেপে যায় নিজের পিতার এই অবস্থা দেখে। বিকেল যেতে না যেতেই সবুজ মিয়ার বাড়ি আগুনে জ্বালিয়ে দেয় সে। সবাইকে বলে বেড়াতে থাকে যে সবুজ মিয়ে গুন্ডা লাগিয়ে তার বাবাকে হত্যা করিয়েছে। এই সময় তার সাঙ্গ পাংগরা মিলে সবুজ মিয়াকে গাছের সাথে বেধে ইচ্ছা মত মারতে থাকে। শেষে মার খেয়ে সবুজ মিয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলে ওকে নিয়ে স্কুল ঘরের একটা রুমে বেধে রাখে। সবাই গোপনে সুলেখার ভুতের কথা বললেও রহমান মওলার সামনে কেউ তর্ক করেনি মার খাবার ভয়ে। এর পর থেকে দুইদিন ধরে বন্দি থাকে সবুজ মিয়ে সেই স্কুল ঘরে। সকাল বেলা এসে রহমান মিয়ার লোক খাবার দিয়ে যায়। সবুজ মিয়ের খাওইয়া শেষ হলেই মার শুরু হয়। শেষে অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাকে দড়ি বেধে রেখে যায় রহমান মওলার লোকজন।
এর তিন দিন পরেই আবার শ্যামপুর গ্রামে শোর গোল ঊঠে। এবার ভোর সকালে পাওয়া যায় রহমান মওলার মাথা কাটা লাশ। মাথা কাটা লাশ গ্রাম বাসি দুইটা দেখেছে। কিন্তু এই রহমান মওলার লাশের পায়ের দিকটা ছিলনা। পাশেই পড়েছিল হাড় গোড়। যেন কেউ এসে খেয়ে গেছে লাশটাকে। এবার পুলিশ এসে সবাইকে জেরা করতে শুরু করে। এবং গ্রামের বেশ কয়েকজন লোকজন পালিয়ে যায় ভয়ে। কিন্তু পুলিশকে রহমান এর ভাই রহিম মওলা টাকা খাইয়ে বিদায় করে দেয়। গ্রাম বাসি স্বস্তি পেলেও ভয়ে বাড়ি থেকে দিনের বেলা ও লোকজন বের হওয়া বন্ধ করে দেয়। সবুজ মিয়াকে নির্যাতন বন্ধ করা হয়- কিন্তু তাকে বন্দি করেই রাখা হয় সেই স্কুল ঘরে।
এর সাত দিন পরেই পর পর দুই জন লোকের লাশ পাওয়া যায় মাথা কাটা অবস্থায়। এই দুই জন হল গ্রামের সেই দুই মুরুব্বি যারা সুলেখার লাশ দাফনে বাঁধা দিয়েছিল। যারা সুলেখার জানাজা পড়তে চায়নি।গ্রাম বাসি এরপর প্রায় চুপচাপ হয়ে যায়। যারা সেই রাতে মুরুব্বি দের সাথে গলা মিলিয়েছিল তারা দুরের গ্রামে পালিয়ে যায়। এর মাঝে পুলিশ এসে দুইবার সবাইকে জিজ্ঞাসা বাদ করে। কিন্তু খুনি ধরা পড়েনা।
এর ঠিক দুই দিন পরে অমাবস্যা রাতে রহিম মওলা শুয়ে আছে ওর ঘরের খাটে। এই কয়দিনের মাঝেই সে নিজের প্রতিপত্তি প্রকাশে এলাকাতে টহল দিতে শুরু করেছে। মোটর সাইকেল নিয়ে এলাকার চ্যাংড়া ছেলে পেলেদের সাথে ঘুরে ঘুরে নিজেকে বাপ ভাইয়ের যোগ্য উত্তর সুরি হিসেবে জানান দিয়েছে। সারাদিন ঘোরাঘুরি করে অনেক বেশি ক্লান্ত ছিল রহিম মওলা।পাশের মকবুল বুড়ার একটা খাসি জবাই করে খেয়ে দেয়ে শান্তির একটা ঘুম দিয়েছে সে। প্রতিদিনের চেয়ে এই অমাবস্যার রাত ছিল বেশি সুনসান। রহিম মওলা গভীর ঘুমে। এমন সময় দরজায় টোকা পড়ে। গুনে গুনে তিনটা টোকার শব্দ হয়। আর তাতেই রহিম মওলা জেগে উঠে।কিন্তু দরজা খুলে হতভম্ভ হয়ে পড়ে সে।দেখে তার সামনে দাড়িয়ে ছিল একটা লাশ।দেখেই ভয়ে হতভম্ভ হয়ে যায় রহিম। কিছু বুজে ঊঠার আগেই সেই লাশের ডান হাত তার মাথার ঊপর উঠে আসে। এবং জ্ঞান হারায় রহিম মওলা।
জ্ঞান ফিরেই একটা কুয়াশাচ্ছন্ন এলাকার আবিষ্কার করে রহিম মওলা নিজেকে। চারদিকে ঘন কুয়াশার মাঝে কয়েকবার নিজের বন্ধুদের নাম ধরে ডাক দেয়। কিন্তু কেউ সাড়া দেয়না। মনে করেছিল ওর সাঙ্গ পাংগ দের কেউ ওর সাথে ফাজলামি করছে। চিৎকার করে বিশ্রী গালাগাল ও দিল কিছু। কিন্তু এরপর ই চার দিকে চারটা কাফনে জড়ানো লাশের অস্তিত্ব অনুভব করে সে। এবং একটু পড়েই চার দিক থেকে বেতের বাড়ি শুরু হয়ে যায়। প্রচন্ড সেই মার খেয়ে অজ্ঞান প্রায় রহিম মওলা- এমন সময় মার থেমে যায়। আসতে আসতে ঊঠে বসে সে। সামনে তাকিয়ে তার দৃষ্টি থেমে যায়।অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে রহিম-কারন তার সামনে বসে আছে সুলেখা। দেখেই ভয়ে চিৎকার করতে ভুলে যায় সে। এমন সময় সুলেখা বলে উঠে-
“কি রে আমারে চিনতে পারসোস? আমি সুলেখা-এই যে দেখ আমার মাথা এহন ও কাডা”- বলেই নিজের মাথাটা দুই হাত দিয়ে একটানে খুলে রহিম মওলার সামনে ধরল। দেখেই বমি করে দিল রহিম মওলা। দুই হাত দিয়ে পেট চেপে একপ্রস্ত বমি করে রহিম মওলা বলল-
“আমারে ছাড়ি দেও- আমাক মাফ করি দেও সুলি আফা-আমাক মাফ করি দেও” বলেই হাউমাউ করে কেঁদে ফেলল রহিম।
“কি? ছাড়ি দিমু? সেদিন কি আমাক ছাড়িছিলি রে তোরা দুই ভাই? আমি কতক করি কয়েছি আমাক ছাড়ি দে- তোরা আমার ছোট ভাই লাগস- নিজের বইন মনে করি ছাড়ি দে- কই সেদিন তো ছাড়িস নাই। আমাক দুই জন মিলি নষ্ট করলি। তারপর আমাক যাতে কেউ চিনতে না পারে – তুই –তুই মওলার বাচ্চা আমার মাথা কাটি ফালালি। আমার সবুজ মিয়ারে কতক মারলি তোরা- কই সেদিন মনে আছিল না? মনে আছিল না আমার কথা?” বলেই নিজের মাথাটা আবার নিজের ধরে জোড়া লাগাল সুলেখা।
এবার কেদেই ফেলল রহিম-বলল-“আফা ভুল হইয়ে গেছে আফা- তুমি আমারে এবারের মত মাফ করি দেও আফা। আমি কইতাসি আমি এর পেরাচিত্ত করি ছাড়ুম”।
এবার খিল খিল করে হেসে ঊঠল সুলেখা –সেই হাসি শুনে কাঁপতে শুরু করে দিল রহিম মওলা। আস্তে আস্তে সামনে এগিয়ে আসছে সুলেখা। সামনে ভয়ার্ত রহিম মওলা। তারপর রহিমের ধরে একটানে ছিড়ে ফেলল তার মাথাটা- গলগল করে রক্ত পড়ছিল সেই কাটা মাথা থেকে। মাথাটা হাতে নিয়ে গা হিম করা একটা চিতকার দিয়ে কেঁদে উঠল সুলেখা।
এই ঘটনার কিছুক্ষন পর নিজের চোখে মুখে জলের ঝাপটা খেয়ে জেগে ঊঠল জেগে উঠল সবুজ মিয়ে। সপ্তাহ খানেক ধরে এভাবেই তার ঘুম ভাঙ্গে। মওলা দের কেউ একজন চোখে মুখে পানি ঢেলে দেয়। তারপর খাওয়া দেয়। তার কিছু খায়- কিছু খায়না। তারপর শুরু হয় মার। আজকে তাই জেগে ও চোখ বন্ধ করে রেখেছিল সে। কিন্তু মাথায় একটা কোমল স্পর্শ পেয়ে চোখ মেলে দেখে তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে সুলেখা।আসতে আসতে ঊঠে বসল সবুজ। শরীরে এতদিন না খাওয়ার ফলে শক্তি নাই। কিন্তু কেন যেন নিজের চোখকে খুব বিশ্বাস করতে ইচ্ছা করছে তার। সে বলল- “ সুলেখা তুই?”
“হ আমি –মইরা গেছিলাম। আজকা আমার মুক্তি হইতাসে-তাই শেষ বার তোমারে দেখতে আইলাম” বলেই কেঁদে ফেলল সুলেখা।
“আমার বিশ্বাস হইতেসে না রে- তুই কেমনে মরলি রে?” চোখ বড় বড় করে বলল সবুজ মিয়া।
“এত শুইনে কোন লাভ নাই মাষ্টার। তুমি আসতে আসতে ঊঠ। নাও আমি তোমারে শেষ বারের মত খাওয়াই দিতাসি দুইটা ভাত’ – বলে পাশে রাখা থালা থেকে ভাত খাইয়ে দিল সুলেখা সবুজ কে। সবুজ নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারেনা। কোন কিছুর সাথে কোন কিছু মেলাতে মেলাতে ক্লান্ত হয়ে শেষে ভাত খেতে শুরু করল মন্ত্রমুগ্ধের মত। খাওয়া শেষে সুলেখা বলল-
“আমি যাই মাষ্টার- তুমি কয়দিন পর সুন্দর দেইখে একটা নিকা কইরো। আমাকে ভুলি যাইও মাষ্টার” –বলেই পা বাড়াল সুলেখা।
এতক্ষন ঘোরের মাঝে থাক্লেও এখন জ্ঞান ফিরে আসে সবুজ মিয়ার। দৌড় দেয় দরজার দিকে। দরজা খোলাই ছিল। খুলে দেখে ভোর হয়ে গেছে। সূর্য প্রায় ঊঠে গেছে।আর সেই সূর্যের দিকে আসতে আসতে এগিয়ে চলেছে সুলেখা।কিন্তু সবুজ আর দৌড়ায়নি সুলেখার পেছন পেছন- কারন সুলেখা এগিয়ে চলেছিল তার শেষ ঠিকানা সেই কবরের দিকে...
( সমাপ্ত )
২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪০
নষ্ট কবি বলেছেন: হাহাহা- আমি ঘুমাইতেসিলাম
২| ২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৩৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: প্রথম থেকে পড়লাম একটানে। হরর গল্প চমৎকার লেখেন। একের পরে এক ঘটনা সুন্দর মিলিয়েছেন।
২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪৬
নষ্ট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই - প্রেরণা হয়ে থাকবে
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪১
অহন_৮০ বলেছেন: হরর মুভির কাহীনি হইছে
২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৫৮
নষ্ট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:০৭
অণুজীব বলেছেন: ভয় পাইসি
২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১২
নষ্ট কবি বলেছেন: তাই?????
৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১০
গেমার বয় বলেছেন: ঐ মিয়া রাতে এইসব কেউ লেখে???
২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৫
নষ্ট কবি বলেছেন: হাহাহা
৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৩
সেচ্ছাসেবক বলেছেন: aeta 1st na aro likhsen ? Poray moja pailam ...
২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৯
নষ্ট কবি বলেছেন: হা- আরও অনেক আছে- কিন্তু আমার লেখা চুরি হচ্ছে.।.। কি যে করি.।।।
৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৯
সায়েম মুন বলেছেন: ভৌতিক গল্পলেখায় আপনি যথেষ্ট পারদর্শী। রীতিমত ভয় ধরিয়ে দিছেন।
২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৮
নষ্ট কবি বলেছেন: হাহাহাহ-আমাকে এই গল্প ই লিখতে মানা করে দিয়েছে আমার হবু বৌ- বলেছে আর লিখলে বিয়ে করবেনা আমাকে
৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৭
গেমার বয় বলেছেন: আর এইটা কি ছবি ব্লগ?
ছবি টা সরান এখনি।
২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৯
নষ্ট কবি বলেছেন: াহাহাহ ভাই- বুঝেন না একটা আবহ আছেনা?
৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৮
গেমার বয় বলেছেন: না সরাইলে কিন্তু রাতে আপনারে ওই জিনিস ধরবে।
২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩০
নষ্ট কবি বলেছেন: এখনই ড্রাইতেসি - রাইতে যে কি হপে????
১০| ২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪১
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
দারুন লিখেছ রাজ।
কিন্তু এত রাতে এই ছবিটা দেইক্ষা
২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪৭
নষ্ট কবি বলেছেন: হেহেহেহে- ডরাইয়েন না- আমি কিন্তু ভুই পাই
১১| ২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪২
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
দারুন লিখেছ রাজ।
কিন্তু এত রাতে এই ছবিটা দেইক্ষা
২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৫৩
নষ্ট কবি বলেছেন: হি হি হি-
ভুত বলে কিছু নেই
১২| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:১১
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
আবার..................ভুই দ্যাহায় ?
২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:৫০
নষ্ট কবি বলেছেন: হাহাহাহ- হায় হায়- আপনে ভুই পাইছইন?
১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:৩১
টিনটিন` বলেছেন: গল্প অসাধারন হয়েছে। অনেক মজা পেলাম।
গল্প আমারও চুরি হয়। কিছুই করার নাই। আজকেই ফেসবুকে ২টা পেলাম। তবে ঠিক চুরি বলা যায় না। একটায় নাম উল্লেখ করেছে, আরেকটায় রহস্যপত্রিকা উল্লেখ করেছে।
২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:৫৫
নষ্ট কবি বলেছেন: ভাই- নাম উল্লেখ তো করেই নাই- আবার আমি প্রতিবাদ করতেই আমারে গালি দেয়- বলেন তো আমি কি চোর কে চোর বলবো না?
রিয়েল ডেমন ভাই আজকে জানালেন বলেই জানলাম।
নাইলে কপি করেই যেত
১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:৩৪
মোঃ গোলাম কিবরিয়া বলেছেন: গল্পের শেষ ভাগ অসম্ভব ভাল লাগছে । অনেক ভয় পাইতাম ,পাইছিও তবে কিছুটা কম , কারন কাহিনীর প্লট সামান্য পরিচিত , সম্ভবত রহস্য পত্রিকায় এই ধরনের অন্য একটা গল্প পড়ছিলাম। আপনি কি অন্য কোথাও এই গল্প প্রকাশ করছিলেন?? আমি আপনার ভৌতিক গল্প মাত্র ২টা পড়ছি তাতেই আপনার পাঙ্খা হইয়া গেলাম পরিশেষে প্লাস ......
২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ২:০০
নষ্ট কবি বলেছেন: না ভাই রহস্য পত্রিকায় এরকম গল্প পড়সি বলে মনে পড়েনা। হয়ত পড়ে ও থাকতে পারি। আমি ছোট বেলা থেকেই রহস্য পত্রিকা একটা ও মিস করিনা। মাথায় ছিল- এখন হয়ত বের হয়ে গেছে।
স্বেচ্ছায় আমি কখনো নকল করিনাই।
আর রপ তে আমি অনেক লেখাই পাঠাইসিলাম- কিন্তু ওদের আমার লেখা পছন্দ না
১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:৩৭
মোঃ গোলাম কিবরিয়া বলেছেন: টিনটিন ভাই রহস্য পত্রিকায় কি নামে লেখেন বলা যায়??? আমি এই পত্রিকা মিস করি না কোন মাসেই ।
২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ২:০১
নষ্ট কবি বলেছেন: আমার একটা গল্প ও ছাপায় নাই-
১৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:৫৫
টিনটিন` বলেছেন: শাহারিয়ার আহমেদ সাগর @ মোঃ গোলাম কিবরিয়া
বেশী না, মাত্র ৪টা পাঠায়েছি, সব গুলোই ছাপা হয়ে গেছে। বেশ কিছুদিন লিখছিনা অলসতার কারনে।
২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ২:০৩
নষ্ট কবি বলেছেন:
আমি রপ এর বিশাল ফ্যান-
কিন্তু আমি সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাইসি রপ থেকে। আমাকে বলেছে আমার লেখা ছাপানোর যোগ্য না -
১৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১:৫৮
টিনটিন` বলেছেন: লিংকটা দেওয়া যাবে? @ নষ্ট কবি
২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ২:০৫
নষ্ট কবি বলেছেন: লিংক নাই গালি টা দিসে মেসেজ এ - স্ক্রিন শট আছে - কিন্তু দিতে ইচ্ছা করতেসেনা.।.।।
১৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ২:২৪
টিনটিন` বলেছেন: একটা ছাপায়নি তো কি হয়েছে, আরো পাঠান। আমার অবশ্য কোনটাই মিস হয়নি, সবগুলোই ছাপা হয়েছে। আর প্লীজ গল্পে ভাষাগত দিকটা আরেকটু খেয়াল রাখেন। আরেকটু সাবলীল ভাষা গল্পকে সুন্দর করতে অনেক সাহায্য করে।
২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ২:৩৪
নষ্ট কবি বলেছেন: ভাই ১৫ টা গল্প পাঠিয়েছিলাম। একটা ও ছাপায়নি- তার মাঝে এখানে প্রকাশিত শব গল্প আছে। আমার সেই লেখা গুলো আরও দুইটা পত্রিকায় ছেপেছে। কিন্তু রপ তে ছাপেইনি -
হয়ত আমি লিখতে পারিনা এটাই আমার গুন
১৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ২:৫৩
তেরো বলেছেন: আমি অবশ্য এত ডরাই না কিন্তু যখনই পড়লাম যে লাশের মাথা নাই হঠাত শুনি দরজা কাইপা উঠছে। তাই পরান ডা একটু কাইপা উঠছিলো।
২১ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:৫১
নষ্ট কবি বলেছেন: হাহাহাহা- আসলেই
২০| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৫৬
ইলুসন বলেছেন: ভাই সত্যি কইতাছি পড়ার মাঝখানে জানালা বন্ধ করলাম আর পর্দা টেনে দিলাম! শেষের দিকে অবশ্য সুলেখা ভাত খাওয়ায় দেয় এটা বেশি নাটুকে হয়ে গেছে আর ভয় কমায় দিছে।
শুধু ওর বড় ভাই জমির শেখ এর কান্না কাটি চলছে লাশটার পাশে। অনেকেই ওকে ধরে রাখার চেষ্টা করছে- কিন্তু পারছেনা। বার বার আছাড় খেয়ে খেয়ে মরা কান্না জুড়ে দিয়েছে জামাল শেখ।
ভাই, এখানে মনে হয় একটু ভুল আছে। ঠিক করে দিয়েন।
২১ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:৫৬
নষ্ট কবি বলেছেন: হিহিহি
এই নাটকীয়তা টা না করলে আমাকে মেরেই ফেলত আমার বৌ।
হাহাহাহা
ঠীক করে দিসি
২১| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৬:০২
মেঘের দেশে বলেছেন: ছবিটা জটিল ভালো লাগছে। আমার ঘরে একটা কংকাল আছে তয় প্লাস্টিকের
গল্পটা পুরা জমাট। খুব ফাস্ট রান করছে কাহিনীটা। +++
২১ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:৫৭
নষ্ট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
২২| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:৫৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ++++++++++++++++++
২১ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:০৪
নষ্ট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য
২৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:০৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: সবাই ডরে নাই
মজা পাইসি
২১ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:০৫
নষ্ট কবি বলেছেন: িহিহি- মজা পাওয়াইতে পারসি বলেই ধন্য
২৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:২৫
রাইসুল জুহালা বলেছেন: কি ভয়ংকর ব্যাপার!
২১ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:২৯
নষ্ট কবি বলেছেন: তাই নাকি ভাই? আপনি ভয় পাইসেন?
২৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:০০
সানাউল্লাহ তুষার বলেছেন: গল্প অসাধারন হয়েছে।
২১ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:০২
নষ্ট কবি বলেছেন: তাই নাকি ভাই? ধন্যবাদ
২৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:১৫
প্রজাপতীমন বলেছেন: etar coment korbar age ekta bapar janai . kichukkhon age ami apnar ekta lekha porchilam jachilo aj dupure lekha. bisoyta chilo je apnar lekha keu copy kore likheche .to ami pore coment korte jabo emon somoy dekhalo lekhati soriye fela hoyeche . ami bujhlam na keno arokom holo ? naki amar vul, bujhte parchi na. karon erokom holeto apni likhtei paren ekhane samur apotti kothay .
jahok , golpo khubi voyongkor . ektu misti dhoroner lekha cai vaia.
২১ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:২৪
নষ্ট কবি বলেছেন: পোষ্ট আমি ই সরিয়ে ফেলেছি
অনেক দুঃখিত এই জন্য
ভাল লাগেনা ভাই- শুধুই মন খারাপ হয়। তাই সরিয়ে ফেলেছি। কুকুরের কাজ কুকুরে করেছে-আমার এখানে কিছু ই করার নাই।
হিহিহি মিষ্টি লেখা দিতে তো চাই- কিন্তু মাথা ভর্তি সব গোবর যে?
২৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:০৭
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: চমৎকার হয়েছে !! কিন্তু এই পোষ্ট আমি আগে কেন দেখি নি বুঝলাম না
২১ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:১৬
নষ্ট কবি বলেছেন: হিহিহি তাই??
আমার মন এখন কিছুটা ভাল
আপনি কেমন আছেন?
২৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৩১
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: আছি খারাপ না
২১ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৩৭
নষ্ট কবি বলেছেন: তাই? হুম
আমি এখন অনেক ভাল আছি।
ভাল থাকবেন সবসময়
২৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মোঃ গোলাম কিবরিয়া বলেছেন: রাজীব ভাই আমার কথায় কি কষ্ট পাইছেন ?? আমি আসলে ওইভাবে বলি নাই আমি ভাবছিলাম আপনি অন্য কোথাও এই লেখা দিছিলেন
সরি
২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৫২
নষ্ট কবি বলেছেন: না ভাই- আমি কিছু মনে করিনাই। আপনার যেটা মনে হইসে সেটাই আপনি বলসেন। আমি আমার যেটা মনে হইসে সেটাই বললাম।
আর মাইন্ড করলে সাইন করা যায়না- হিহিহি
৩০| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:১৭
লাবণ্য ও মেঘমালা বলেছেন: লেখা টা ভালো হয়েছে।
শ্যামপুর গ্রাম ৩য় লাইনে কুসুমপুর গ্রাম হয়ে গিয়েছে
২১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৩১
নষ্ট কবি বলেছেন: ও হো- ভুল হয়েছে-ধরিয়ে দেবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ- আপনাকে আমার আজকের গল্প পড়ার জন্য স্বাগতম
৩১| ২২ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৫৬
মুনসী১৬১২ বলেছেন: নস্ট কবি ২/৩ দিনের কিছু কমেন্ট এর উত্তর কেমন যেন সন্দেহজনক--
২২ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:১৮
নষ্ট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য -
কিন্তু কি কমেন্ট করলেন সেটা মাথার উপর দিয়া গেল
৩২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১১ ভোর ৫:১৬
শশী হিমু বলেছেন: ভোর রাতে এই গল্প টা পড়ে এইবার ভয় পাইলাম!!
আগের গুলতে ভয় পাইনি!
পিলাচ!
২৩ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:৩৯
নষ্ট কবি বলেছেন: বেশি রাত জাগা ঠিক না। ভুতে ধরবে।। হি হি হি হি
৩৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৭
ইহতিশাম আহমদ বলেছেন: অসাধারণ লেখা। শেষ অংশের ভালবাসাটুকু প্রাণ ছুঁয়ে গেল।
একটা অসংল্গনতা চোখে পড়েছে। সুলেখার সাথে সাথে তার সৎ মাকেও পাওয়া যাচ্ছিল না। তার মাকে পরে পাওয়া গেল কি না বা এই সর্ম্পকে আর কিছু বলা হয় নাই।
একটা প্রশ্ন, যদি কিছু মনে না করেন, ভাইজান কি সম্প্রতি প্রেমে পড়ছেন?
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৯
নষ্ট কবি বলেছেন: সৎ মাকে ও মেরে ফেলেছি হেহেহে
/
আমি অনেক আগেই প্রেমের মাঝে পড়েছি
এখন প্রেম আমার মাঝে পড়ছে
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৩৭
মহান পংকজ বলেছেন: ভয়ে ভয়ে একটা কুশ্চেন করি, উত্তর ডা দিয়েন এই যে এত্তসব কাহিনি যে হয়ে গেল, আপনি তার পূর্ণ বিবরণ দিলেন কিন্তু বলেন দেখি, আপনে এত কিছু জানলেন কিভাবে??????// আপনে কই ছিলেন এই সব ঘটনার সময়???? এখন তো আপনারেও সন্দেহ হচ্ছে।
ওফফফফ কি যে ভয়ের ব্যাপার গো।