| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঠাকুরমাহমুদ
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

বাংলাদেশি যে যেইখানে আছেন গ্রামে গঞ্জে দেশে বিদেশে - “হয়তো বাংলাদেশের চিকিৎসক তথা বাংলাদেশের ডাক্তারদের প্রফেশন সম্পর্কে কমবেশি মোটমোটি একটি ধারণা পেয়েছেন”। সেই ধারণাটি কেমন অর্থাৎ আপনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা কেমন? পেশা হিসেবে দেশের চিকিৎসক সম্পর্কে আপনার অভিজ্ঞতা কি ভালো নাকি মন্দ?
১। সরকারি হাসপাতালে একজন চিকিৎসকের কর্মঘন্টা অথবা ডিউটি আওয়ার সময়টুকু কতো? সরকারি চাকরির কর্মঘন্টা সময় কতো?
২। যারা আর্থিক ভাবে সক্ষম তারাই দেশের প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এবং বিদেশে চিকিৎসা নিচ্ছেন - কারণ কি বিলাসিতা নাকি সত্যি সত্যি চিকিৎসা নিচ্ছেন? - যদি সত্যি সত্যি চিকিৎসা নিয়ে থাকেন তাহলে এর কারণ কি? দেশের চিকিৎসক অদক্ষ / ব্যবহার খারাপ / অতিরিক্ত ফি নিচ্ছেন / সরকারি হাসপাতালে চাকরি করে বেসরকারি হাসপাতালে, ক্লিনিকে চাকরি করছেন / ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির হয়ে ঔষধ বিক্রি বাট্টা করছেন / ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কমিশনিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করছেন?
৩। বাংলাদেশের ডাক্তারগণ কি সকলের জন্য সমান সেবা প্রদানে কাজ করেন নাকি বর্ণবাদ দোষে দুষ্ট? ডাক্তারদের আচরণে আপনার কি কখনও মনে হয়েছে - রোগীর চিকিৎসার পূর্বে ডাক্তারের নিজের চিকিৎসা প্রয়োজন! অথবা ডাক্তারের পড়ালেখা দেশের ও দেশের জনগণের টাকার মারাত্বকভাবে অপব্যয় হয়েছে?
অনুরোধ: সবাই এক নন / ভালো মন্দে দুনিয়া / ভালো ডাক্তার আছেন মন্দ ডাক্তারও আছেন - অনুগ্রহ করে এই ধরনের মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন। আশা করছি প্রশ্নগুলো বিবেক বিবেচনা করবেন, বিবেচনা করে নিজ নিজ অবস্থান থেকে মাত্র তিনটি প্রশ্নের অথবা যে কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করবেন। আপনাদের উত্তর পেলে দেশের চিকিৎসক নিয়ে আরও লিখতে চেষ্টা করবো।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার কি কখনও মনে হয়েছে এই চিকিৎসক “সেবা ধর্মকে - অধর্মে রূপান্তর করেছে”? এই চিকিৎসক সমাজের জন্য দেশের জন্য কলঙ্ক?
২|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৪০
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: দেশে কলঙ্ক হওয়ার মত ডাক্তার যথেষ্টই আছে। অনেক বছর আগের কথা। আব্বার বুকের ডান পাশে ব্যাথ হচ্ছিল। তো আমি গুলশান-ল্যাব এইডে আব্বাকে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে গেলাম। উনাকে বলেছিলাম স্যার আমি ইন্টার্ন ডাক্তার। উনি সম্ভবত খেয়াল করেন নি। উনি খুব অল্প সময় নিলেন এবং আমাকে বললেন উনার হার্টে রিং লাগাতে হবে। ২ লাখ টাকা নিয়ে আমার সাথে দেখা করেন!!! উনি এঞ্জিওগ্রাম না করেই এবং কোন এসেসমেন্ট ছাড়াই রিং লাগাবেন, আমি দ্বিতীয়বার আর আমার পরিচয় দেই নি, আব্বাকে নিয়ে চলে এসেছি। তার কাছে আর কোন দিন যাই নি। অন্য কার্ডিওলজিস্ট দেখে বললেন উনি ভাল আছেন। উনার কোন রিং এর প্রয়োজন নেই। এদের সংখ্যা কম, কিন্তু ডাক্তারদের রেপুটেশনের ১২ টা বাঁচাতে এরকম কয়েকজন ডাক্তারই যথেষ্ট।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৪৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এদের সংখ্যা কম, কিন্তু ডাক্তারদের রেপুটেশনের ১২ টা বাঁচাতে এরকম কয়েকজন ডাক্তারই যথেষ্ট। - আপনার কথা যদি সত্য হয়, তাহলে দেশের এতো এতো প্রাইভেট হসপিটালে, ক্লিনিকে, ল্যাবে সরকারি চাকরি করে কখন প্রাইভেট প্র্যাকটিস করছেন? তারা কি সরকারি হাসপাতালে সরকারি চাকরির নির্ধারিত সময় কাজকর্ম করে তারপর ক্লিনিকে বসেন?
৩|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৪৩
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: সরি ১২ টা বাজাতে পড়বেন।
৪|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:০৬
আলামিন১০৪ বলেছেন: ডাক্তারের সাথে আমার অভিজ্ঞতা খারাপ, বাবা-মা দু’জনকেই হারিয়েছি এঁদের অবহেলার জন্য। মাঝে মধ্যে মনে হয়, ঢা্কা মেডিক্যাল ছেড়ে অন্য পেশা বেছে না নিলে হয়ত আমি আমার বাবা-মা কে বাঁচাতে পারতাম।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি ভূক্তভোগী আর তাই হয়তো আপনি বুঝতে পারছেন চিকিৎসক আপনার কতোটুকু ক্ষতি করে দিয়েছে। প্রতিটি প্রাইভেট হসপিটালের অধিকাংশ ডাক্তার সরকারি হাসপাতালের ডাক্তার! এরা কখন সরকারি চাকরি করে আর কখন প্রাইভেট চাকরি করে?
শিক্ষিত মানুষ দ্বারা দেশের কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে?
৫|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এইবার আমি যখন ঢাকায় ছিলাম তখন আমি খুবই অসুস্থ ছিলাম।
আমার ওজন কমে ৪০ এর নীচে নেমে গিয়েছিল।
অবস্থটা এমন যে যা বলে আমি তাই করার চেষ্টা করি।
খুব কাছের এক জন বুদ্ধি দিল শ্যামলীর বাংলাদেশ স্পেশালিস্ট হাসপাতাল এই ধরনের নামের একটা হাসপাতাল আছে।
সেখানে এক বিরাট ডাক্তার বসেন।
অনেরক কাঠ আর খড় পুড়িেয়ে এপয়ন্টমেন্টে নিলাম।
নির্ধারিত দিনেও সময়ে ওইস হাসপাতালে গিয়ে হাজির হলাম।
গিয়ে দেখি ঢুকার সময় দায়িত্বপর এক লোক বলল- ২০০ টাকা বের করুন। সাথে জাতীয় পরিচয়পত্র। আপনাকে এই হাসপাতালের মেম্বার রোগী হতে হবে।
অনেক কষ্টে ফরম পূরণ করে মেম্বার শিপের কার্ড পেলাম।
অনেক অপেক্ষার পর রাত ১১ টার দিকে আমার ডাক পড়লো।
তিনি আমাকে বসালে তার থেকে অনেক অনেক দূূরে যেখান থেকে আমি চিৎকার করে কথা না বললে তিনার শুনার কোন সম্ভাবনা নেই। অবশ্য তিনি তেমন কোন কথা শুনলেনই না।
খস খস করে বিরাট এক টেস্টের তালিকা করে ফেললেন। আমি একটু ভালো ফেবার পাবার আশায় তাকে বললাম-স্যার আমাকে আপানর অমুক ছাত্র এখানে আসতে বলেছেন।
তিনি তার সেই ছাত্রকে চিনলেন কিনা জানি না। তবে তিনি বললেন- ও আচ্ছা, আপনি টেস্টে ডিসকাউন্ট চাচ্ছেন তো? ঠিক আছে ১০% কম রাখবে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ডাক্তার ১০% ডিসকাউন্ট লিখে দিচ্ছেন। ১০% ডিসকাউন্ট হয়েও যাচ্ছে, ডাক্তার কি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সাথে জড়িত?
ডাক্তার তো দরিদ্র লোক না হতদরিদ্র লোকও না, তাছাড়া এরা সমাজের শিক্ষিত মানুষ। সমাজের স্বচ্ছল ও শিক্ষিত মানুষ দ্বারা দেশের কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে?
৬|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:১৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সিটি কলেজ থেকে মোঃপুর পর্যন্ত রাস্তার দুইপাশে খালি দেখবেন রেস্টুরেন্ট আর ক্লিনিক।
এই মানুষ কেবল খায় আর ডাক্তারের কাছে যায়।
ডাক্তারের সাথে আরেক বিপদ এমআর রা। এরা রোগীর হাতে টেপ্রসক্রিপশন দেখে হামলে সেটা হাতে নিয়ে একবার পড়ে দেখার ও একটা ছবি নেবার জন্য।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি রিপ্রেজেন্টেটিভ / মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ রাত ১২টা বা তারও বেশি সময় এরা বাজারে বাজারে সহ হাসপাতাল ক্লিনিক ও ডক্টর চেম্বারে ঘুরে বেড়ায়। কারও প্রেসক্রিপশনের ছবি তোলা কতোটা সভ্য মানুষের আচরণ হতে পারে?
শিক্ষিত মেধাবী ডাক্তারগণ যাদের মাথায় গ্রে মেটার বেশি আছে (মনে হয়) তারা চিকিৎসা নামক সেবাকে কোথায় নিয়ে গিয়েছে?
৭|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:১৮
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: আপনার কনসেপ্ট ঠিক করে নেয়া লাগতে পারে। একজন এসিসটেন্ট প্রফেসর থেকে ফুল প্রফেসরের কাজ কতটুকু, ডিউটি আওয়ার কতটুকু এটুকু জেনে নিন। এরপর খোঁজ নিন এর নীচের পোস্টগুলোর কথা। যেমন, কনসালটেন্ট, রেজিসট্রার, ক্লিনিকাল এসিসট্যান্ট এদের ডিউটি আওয়ারের কথা। আপনি অনেকখানি বুঝে যাবেন, আপনার কনসেপ্ট কি আর বাস্তবতা কি?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি আপনার কনসেপ্ট লিখুন। একজন ফুল প্রফেসর হোক আর রেজিস্টার এসিসট্যান্ট ডাক্তার তাদের ডিউটি আওয়ার কতো? আমার কনসেপ্ট কি তাতে দেশের সরকারি আইন তো পরিবর্তন সম্ভব না। সরকারি চাকরির ডিউটি আওয়ার কতো?
৮|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৩
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: প্রথমে তো আপনিই কিছু কথা বলে ফেললেন। এখন বলছেন সরকারী আইন। আপনার কনসেপ্ট অনুযায়ী চিকিৎসা চাইলে সরকারকে নতুন করে সব ঢেলে সাজাতে হবে। যেখানে ডিউটি আওয়ার ২ বা ৩ সেটা ১০ করতে হবে। হিসাব কিতাব যখন আপনি করছেন ব্যাপারটা আপনারই জানা উচিৎ ছিল!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হয়তো আপনি কোনো কারণে কোনো সমস্যার মাঝে আছেন তাই আমার কথা আপনার কাছে মিসলিড মনে হচ্ছে। আমি নিজে কিছু বলছিনা। আমি জানতে চাইছি সরকারি চাকরিতে সরকারি ডিউটি আওয়ার কতো। তিনি হয়তো রোগী দেখবেন, হয়তো কলেজে ছাত্র ছাত্রী পড়াবেন, হয়তো দাপ্তরিক কাজ করবেন। - কিস্তু ডিউটি টাইম কতো?
৯|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:১২
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: আপনাদের প্রথম মিসকন্সেপশন হচ্ছে প্রফেসররা আউটপেশেন্ট রোগী দেখবেন যা সম্পূর্ণ ভুল। উনারা ২/৩ ঘ্ন্টার রাউন্ডে ইন পেশেন্ট রোগীদের কনসালটেন্সি দেন। এরপর অফিসিয়াল কিছু কাজ। যত জুনিয়র চাপটা তাদের উপরই বেশি।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এই মন্তব্যর জন্যও একই উত্তর।
একান্ত রোগী দেখার কথা আমি বলছিনা। তিনি হয়তো রোগী দেখবেন, হয়তো কলেজে ছাত্র ছাত্রী পড়াবেন, হয়তো দাপ্তরিক কাজ করবেন। - কিস্তু ডিউটি টাইম কতো?
১০|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
মেডিক্যাল কলেজগুলো থেকে হাজারে ৪/৫ জন ডাক্তার বের হয়, বাকীগুলো ডাকাত।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ডাক্তার তো দরিদ্র লোক না হতদরিদ্র লোকও না, তাছাড়া এরা সমাজের শিক্ষিত মানুষ। সমাজের স্বচ্ছল ও শিক্ষিত মানুষ দ্বারা দেশের কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে?
১১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৭
আলামিন১০৪ বলেছেন: আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থায় সমস্যা অনেক, প্রথম সমস্যা রেফারেল সিস্টেম নেই, ২য় সমস্যা সব সেক্টরে কমনঃ নৈতিকতাবোধের অভাব, তৃতীয় সমস্যা জবাবদিহিতার অভাব, চতূর্থ সমস্যাঃ দক্ষ চিকিৎসকের অভাব, পঞ্চম সমস্যাঃ অত্যাধিক রোগীর চাপ
দেশে এত এত সরকারী বেসরকারী মেডিক্যাল কলেজ থেকে হাজার হাজার চিকিৎসক বেরুচ্ছে। অথচ এঁদের দক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ। রোগ নির্ণয় ছাড়াই বেশিরভাগ রোগীকে আন্দাজে চিকিৎসা করে এবং মাসের পর মাস রোগীকে গিনিপিগ বানিয়ে রাখে, কখনো বলে না যে আপনি অমুক ডাক্তারের কাছে যান, আমি অপারগ।
Dr House Serial দেখুন, বুঝবেন কত রকম এনালাইসিস একজন ডাক্তারকে করতে হয়।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমার ধারণা - যে যার স্থানে নিজের কাজ করছেন না। নৈতিকতাবোধের অভাব।
সরকারি হাসপাতালে চাকরি করছেন, সঠিক ভাবে নিজের দায়িত্ব পালন করছেন না, নৈতিকতাবোধের অভাব। সরকারি চাকরির পাশপাশি একই পেশায় ভিন্নস্থানে অর্থের বিনিময়ে সার্ভিস দিচ্ছেন এইখানেও নৈতিকতাবোধের অভাব। প্রাইভেট প্র্যকটিসে আলাদা টাকা নিচ্ছেন তারপরও কেনো দায়িত্ব অবহেলা থাকবে?
১২|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৮
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন:
যেসব ডাক্তারদের চেম্বারের বাইরে মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টিভদের ভিড় লেগে থাকে সেখানে যাই না। এসব ডাক্তার অপদার্থ।
এরচেয়ে ইউনাইটেড, এভারকেয়ার কিংবা ল্যাবএইডের সিস্টেম অনেক ভালো।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চোর ছেচ্চর হতে হলে আর এতো এতো পড়ালেখা করার দরকার কি ছিলো? আমাদের দেশের কি পরিমাণ ডাক্তার আছে যাদের আচরণে মনে হতে পারে সে একজন পকেটমার!
১৩|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:২২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শাইয়ানের টিউশন@সবাই আপনার মতো পশ না । সবার হাতের কাছে এসব হসপিটাল নেই । সময় ও টাকা খরচ করে সবার সেখানে যাওয়া হয়ে উঠবে না । চিকিতসা একটা বেসিক নিড। ইহা হাতের কাছেই পাওয়া যেতে হবে ।
১৪|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৯
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: অফিসিয়ালি ৬ ঘন্টা ডিউটি আওয়ার ধরে নেয়া হয়। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:২৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি কখনও দেখেছেন আনুামনিক সকাল কয়টা বাজে ডাক্তার হাসপাতালে আসে?
১৫|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
বিজন রয় বলেছেন: ডাক্তারদের আমার কাছে দেবতা মনে হয়। কিন্তু কেছু কিছু ডাক্তার অসুর বটে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:২৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমার কাছে গণহারে ডাক্তারদের দেবতা বা অসুর মনে হয়নি।
১৬|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:১৬
কামাল১৮ বলেছেন: ঢাকায় থাকতে আমি কখনো বাংলাদেশে চিকিৎসা নিতাম না।ভারত চলে যেতাম।ভুল চিকিৎসায় ঘনিষ্ট কয়েক জনের মৃত্যু আমাকে এই সিধান্ত নিতে বাধ্য করে।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:৩১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি ভালো কাজ করেছেন। এইসব ডাক্তার নামক চোরদের কাছে না গিয়ে দিনে একটি ডাবের পানি পান করলে উপকার হবে।
১৭|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৩:৫৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
গত বছর ২০২৬ সালে আমি লালমাটিয়ায় থাকতাম। জুলাই মাসে তখন কোটার আন্দোলন চলছে আমার ছেলে তখন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়।
রক্ত পরীক্ষার জন্য বাসার কাছের সিটি হসপিতালে গিয়ে দেখি যেখানে স্যাম্পল নেয় সেখানে সবাই জমিয়ে আড্ডা দিচ্ছে। একটা কসাই ধরনের ছেলে সেই আড্ডার মধ্যেই বিরক্তিসহকারে স্যাম্পল নিল। যেটা আমার পছন্দ হয়নি।
পরের পরীক্ষার সময় আমি সিদ্ধান্ত নিলাম ধানমন্ডির ইবনে সিনায় যাবো। সেখানে তো ২৫% ছাড় থাকে। সেই ছাড়ে হয়তো আামর যাতায়াতের ৮০ টাকা রিক্সা ভাড়া হয়ে যাবে।
সেখানে গিয়ে দেখি বাজার বসে গেছে। শতখানেক লোক রক্ত পরীক্ষা করাতে এসেছে। সার্ভিসের গতি শ্লথ।
আমি কাউন্টারে টাকা পে করতে গেলাম।
সেই সময় যে যার মত ইচ্ছে মতো ডেঙ্গু রক্ত পরীক্ষার টাকা নিত। কোথাও ২০০০ টাকা নেবার কথাও সংবাদে এসেছিল। তাই সরকার একটি পরিমাণ উল্লেখ করে আদেশ জারি করে।
আমি বললাম- আপনারা ডিসকাউন্ট কত দেন?
তিনি বললেন- ডেঙ্গুর রক্ত পরীক্ষায় কোন ডিসকাউন্ট দিই না।
আমি বললাম- কেন? কারণ কী?
তিনি বললেন - সরকার যেটা নির্ধারণ করে দিয়েছেন আমার সেটােই নিব। এই কারণে কোন ডিসকাউন্ট দিব না।
আমি বললাম- সরকার তো বলেছে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত পরিমাণের চেয়ে বেশী টাকা নেয়া যাবে না। কোন ডিসকাউন্ট দেয়া যাবে না এটা তো সরকার বলেনি।
তিনি বললেন- আমরা কোন ডিসকাউন্ট দিব না।
লসের মধ্যে আমার সময় গেল। আর সাথে গেল ৮০ টাকা রিক্সা ভাড়া।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:৩২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার মন্তব্য পড়ে আপনার কষ্ট অনুভব করতে পারছি। কি আর করার আছে গণতন্ত্রের দেশ - যার যা ইচ্ছে তাই করতে পারছে। এটাই গণতন্ত্র।
১৮|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৬:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কাউন্টারের লোকটি বললেন- ডেঙ্গুর টেস্টে কোন ডিসকাউন্ট নেই!
*************************************
ডেঙ্গুর সিজন চলছিল। আশেপাশের কম বেশী সবারই ডেঙ্গু হচ্ছিল। খুব ভয়ে ভয়ে ছিলাম। এই বুঝি সে ঘরে এলো।
শেষ পর্যন্ত রক্ষা হলো না। আমার একমাত্র পুত্র এডিস মশার কামড়ের প্রথম শিকার হলো। রাতে ভালো মানুষ ঘুমিয়েছিল। সকালে স্কুলে যেতে হবে। কিন্তু ঘুম ভাঙ্গছে না। মাথায় হাত দিয়ে দেখি প্রচন্ড জ্বর। পুত্রের খালামণিকে কল করলাম। তিনি বললেন- দ্রুত ব্লাড টেস্ট করাতে।
বাসার কাছে সিটি হসপিটাল। গেলাম সেখানে। টাকা পরিশোধ করে ব্লাড স্যাম্পল দিতে গিয়ে ভিমরি খেলাম। যে রুমে স্যাম্পল নেয়া হচ্ছে সেটা খুবই অপরিস্কার একটা রুম। ৩/৪ জন বসে জম্পেশ আড্ডা দিচ্ছিল। আমরা দুজনে দরজার সামনে অপেক্ষা করছিলাম। তারা আর ডাকে না। বেশী দেরী হচ্ছে দেখে নিজেই রুমে ঢুকে পড়লামঃ আমার ছেলে রক্তের স্যাম্পল দিতে হবে। এখানেই কি নেয়া হবে?
মনে হলোঃ তারা খুব চেতে গেছে। যাক তারা তাদের ময়লা হাতে রক্তের স্যাম্পল নিল। তুলনামূলকভাবে বেশী ব্যাথা পাওয়া গেছে বলেই আমার ছেলে জানালো।
ঠিক করলাম নেক্সট টেস্ট এখানে করবো না। যারা ন্যুনতম পরিচ্ছন্নতা মেনে চলে না তাদের সাথে আমি নেই । এবার গেলাম ইবনে সিনা, ধানমন্ডিতে। সেখানে গিয়ে দেখি শত শত লোক। তারা সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়েছে ডেঙ্গু টেস্ট করাতে। প্রথমে পেমেন্ট কাউন্টারে গিয়ে লাইনে দাঁড়ালাম। বিরাট লাইন। তবে অতবেশী সময় লাগল না।
ডেঙ্গুর জন্য প্রথমেই যে টেস্টটি করতে হয় তার নাম Complete Blood Count (CBC) এর মূল্য সরকার কর্তৃক নির্ধারিত। আমি পেমেন্ট কাউন্টারে দায়িত্বরত ব্যক্তি কাছে জানতে চাইলাম- সিবিসি টেস্টের জন্য কত টাকা লাগে। উনি বললেন- ৫০০ টাকা। আমি বললাম- আপনাদের এখানে তো সব টেস্টে ২৫% ডিসকাউন্ট আছে শুনেছি। উনি বললেন- সব টেস্টে ২৫% ডিসকাউন্ট থাকলেও এই টেস্টে নেই।
-কেন নেই।
- কারণ এটা সরকার নির্ধারণ করে দিয়েছে। তাই এখানে ডিসকাউন্ট দেয়ার কোন সুযোগ নেই।
- এই ৫০০ টাকা কি আপনারা সরকারের কোষাগারে জমা দিবেন?
- না তা কেন দিব?
- তাহলে ডিসকাউন্ট কেন দিবেন না?
এবার উনি উনার যুক্তি প্রদর্শন করলেন। সারা দেশে ডেঙ্গুর মৌসুমে হাজারে হাজার মানুষ আক্রান্ত হয়। অবধারিতভাবে তখন মানুষকে কয়েকবার টেস্ট করাতে হয়। এই চান্সে টাকা কামানোর হিড়িক পড়ে যায় । তখন যে যার মতো টাকা রাখতেন। কোন জায়গায় এই টেস্ট নিত ১০০০ টাকা । কোন জায়গায় ১৫০০ টাকা। কোথাও বা তার চেয়েও বেশী। ফলে মানুষকে স্বস্তি দিতে সরকার তখন কিছু টেস্টের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন।
আর যেহেতু সরকার বলেছেন- ৫০০ টাকা নিতে তাই ইবনে সিনা এই টেস্টে কোনপ্রকার ডিসকাউন্ট দিবে না।
আমি বললাম- যেহেতু এই ৫০০ টাকা সরকারের কোষাগারে জমা হবে না এবং সরকার ডিসকাউন্ট দিতে নিষেধও করেনি আর আপনারা তো আপনাদের ওয়েব সাইটে এই কথা উল্লেখও করেননি।
- ভাইরে, বাদ দেন। বাংলাদেশে কেউ ওয়েবসাইট পড়ে?
সে যাই হোক। আমার যুক্তিতে কোন কাজ হবে না। তাদের দোকান। তারা ডিসকাউন্ট দিলেও পারে না দিলেও পারে। তাদের ইচ্ছা।
হুদাই ১০০ টাকা রিক্সা ভাড়া দিয়ে ডিসকাউন্টের আশায় ১ ঘন্টা ঠেলাঠেলি করে লাইনে দাঁড়িয়ে রইলাম। এর চেয়ে মোঃপুর থানার পাশের আল মানারের সার্ভিস অনেক বেশী ভালো।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:৩৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চোর ছেচ্চর হতে হলে আর এতো এতো পড়ালেখা করার দরকার কি ছিলো? আমাদের দেশের কি পরিমাণ ডাক্তার আছে যাদের আচরণে মনে হতে পারে সে একজন পকেটমার!
সরকারি হাসপাতালগুলোতে ছাত্র ছাত্রী পড়ে দেশের টাকায় জনগণের টাকায়। তারপর তাদের আচরণ দেখুন।
১৯|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:০০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গত ৩০/০৯ তারিখে এক ইউরোলজিস্ট এর কাছে আমার ছেলেকে নিয়ে গিয়েছিলাম উনার ভিজিট ১২০০ টাকা এবং টেস্ট রিপোর্ট দেখানো ৬০০ টাকা এই ১৮০০ টাকায় দুই বারে উনি সময় দিয়েছিলেন মাত্র সাড়ে ৪ মিনিট।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৩১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বাংলাদেশে নানান প্রফেশনে চোর চাট্টা আছে। আপনার কি মনে হয়েছে ডাক্তারের মতো এতো এতো চোর চাট্টা আর কোনো প্রতিষ্ঠানে আছে?
২০|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
টেস্টের রিপোর্ট দেখার জন্য টাকা নেয়াটা ঠিক নয় বলেই আমার ধারণা। কারণ প্রথম দিন টেস্ট রিপোর্ট ছিল না। থাকলে কি তিনি টাকা নিতে আলাদা?
১৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:৩৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এই ডাক্তারগুলোর উচিত রাস্তায় বসে ভিক্ষা করা। হাসপাতালে এদের কোনো কাজ নেই।
২১|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৯
রবিন.হুড বলেছেন: অমানুষের সিরিয়ালে ডাক্তার হচ্ছে ১ নম্বর। অসুস্থ অসহায় মানুষকে নিয়ে ব্যবসা করে সর্বশান্ত করে দিচ্ছে বাংলাদেশের কসাই ডাক্তার।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:২৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমাদের দেশে এখন সবচেয়ে বেশি চোর যেই প্রফেশনে আছে তা হচ্ছে ডাক্তার। আর বাংলাদেশে সরকারি চাকরি তৈরি হয়েছে চোর চাট্টার জন্য, সব চোরের কাজকারবার।
২২|
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমি ডাক্তারের কাছে যাই না।
এই বেশ আছি।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি ভালো কাজ করেছেন। এইসব ডাক্তার নামক চোরদের কাছে না গিয়ে দিনে একটি ডাবের পানি পান করলে উপকার হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশের গরিব মানুষের পেরেশানির শেষ নাই । Narayanganj থাকতে একজন সনাতন নাপিতের দোকানে চুল কাটাতাম । তার ওরিজিনাল বাড়ি ময়মনসিংহ । সেখানে বউ আর ছাওয়াল থাকে। ছেলেটা খেলার সময় থুতনিতে বল লেগে আঘাত পেয়েছে যার কারনে সেলাই লেগেছে । এরপরও থুতনির আঘাত ভালো হয় না । আবার সেলাই খুলে dressing করে আবার নাকি সেলাই দিয়েছে এরপর ও ভালো হয় না । শেষমেষ কাজ কাম বাদ দিয়ে ঢাকা মেডিকেল গিয়েছে । এসব হয়রানিতে মানুষের সময় এবং টাকা সব জলে যায় ।
আমার মায়ের cist operation মুগদা ইবনে সিনায় ২৪কে চেয়েছে । সেই একই operation মিরপুরে ইসলামি bank হাসপাতালে ৮কে দিয়ে করাই । Surgery ডাকতার দের মতো ডাকাত আর কেউ হয় না । ।