| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুম১৪৩২
আমি লিখি আমার দেখা, শোনা আর অনুভবের গল্প। কল্পনা আর বাস্তবের মিলনে গড়ে তুলি নতুন এক জগত। কলমে আমি হলো আমার একান্ত লেখা, শুধু আমার নিজের শব্দের ভুবন।
রহস্যের দ্বীপ
জুল ভার্নের এটাই ছিল আমার প্রথম বই পড়া। বইটা পড়ে এমন একটা ভালো লাগা কাজ করেছিল, যা বোঝানো কঠিন। তারপর থেকেই জুল ভার্ন আমার প্রিয় লেখকদের তালিকায় ঢুকে গেলেন।
যারা এই লেখা পড়ছেন, আর জুল ভার্নের এই বইটার সঙ্গে পরিচিত, তাদের মনে একটা প্রশ্ন আসতেই পারে—আমি কেন ‘সাগরের তলে’-এর রিভিউ আগে না দিয়ে ‘রহস্যের দ্বীপ’-এর কথা আগে বলছি?
এই প্রশ্নের উত্তর ‘রহস্যের দ্বীপ’-এর রিভিউয়ের ভেতরেই আছে—শেষ পর্যন্ত পড়লে নিজেই বুঝে যাবেন।
অনেক বছর আগে বইটা পড়েছিলাম। অনুবাদ করেছিলেন শামসুদ্দীন নওয়াব। এক কথায়—জস্স অনুবাদ! সত্যি বলতে কী, জুল ভার্নের আমি যতগুলো বই পড়েছি, প্রতিটাতেই অনুবাদ অসাধারণ ছিল। ভাগ্য ভালো, এখনকার কপি-পেস্ট অনুবাদকদের কেউ এই বইগুলোতে হাত দেয়নি। যদি দিতো, আমরা পাঠকরা জুল ভার্নের মতো লেখকের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হতাম।
গল্পটা শুরু হয় বেলুন বিধ্বস্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে। একটা দ্বীপে গিয়ে পড়ে তারা। পাঁচজন মানুষ আর একটি কুকুর—এই হলো দলের সদস্য। তারপর শুরু হয় বেঁচে থাকার লড়াই।
দ্বীপে টিকে থাকার এই গল্পটা এত সুন্দরভাবে লেখা যে আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি—দ্বীপে সারভাইভাল নিয়ে যত বই আপনি পড়েছেন, তার মধ্যে এত নিখুঁত বর্ণনা আর কোথাও পাবেন না। বইয়ের শেষের দিকে একজন অসুস্থ হয়ে পড়ে। এমন এক ওষুধ দরকার, যা ওদের কাছে নেই। কিন্তু এক সকালে, সেই ওষুধটা হঠাৎ তাদের ঘরে পাওয়া যায়, সঙ্গে থাকে একটা চিরকুট।
চিরকুটটার সূত্র ধরে আসে এক নতুন চরিত্র—ক্যাপ্টেন নিমো। এই রহস্যময় মানুষটাকে জানতে চাইলে আপনাকে পড়তেই হবে পরের বই—‘সাগরের তলে’।
আমার ধারণা, অনেকেই ‘রহস্যের দ্বীপ’ পড়েছেন। কিন্তু যারা এখনও পড়েননি, তারা সত্যিই একটা দারুণ অভিজ্ঞতা মিস করছেন।
সাগরের তলে
এবার আসা যাক দ্বিতীয় বইটিতে।
এখানে ক্যাপ্টেন নিমো এমন একটি ডুবোজাহাজ বানিয়েছেন, যেখানে বিদ্যুৎ আছে, অক্সিজেনের ব্যবস্থা আছে, পানি সঞ্চয়ের সুবিধা আছে—সব কিছু এত নিখুঁতভাবে তৈরি যে অন্য নৌ-জাহাজগুলো তাকে কোনো বিশাল সামুদ্রিক প্রাণী মনে করতো! তারা মাঝে মাঝে ভয়ে আক্রমণ করতেও যেতো, কিন্তু ক্যাপ্টেন নিমোর তৈরি জাহাজের শক্তির কাছে সবাই পরাজিত হতো। অল্প সময়েই তাদের কাবু করে ফেলতো সেই ডুবোজাহাজ—নটিলাস। সমুদ্রের বর্ণনা নিয়ে একটা কথা বলতেই হয়—এমন সুন্দর, এমন জীবন্ত সমুদ্র আমি অন্য কোনো বইয়ে পাইনি।
এ বইটিও অনুবাদ করেছেন শামসুদ্দীন নওয়াব। তাঁর অনুবাদে গল্পটা যেন চলচিত্র হয়ে চোখের সামনে ভেসে ওঠে।যদি কেউ এই দুটি বই না পড়ে থাকেন, অনুরোধ করবো—একবার পড়ে দেখুন। দেখবেন, আপনি নিজের অজান্তেই জুল ভার্নের জগতে ডুবে যাচ্ছেন।
আমার দৃঢ় বিশ্বাস, বাংলাদেশের বেশিরভাগ পাঠক এই দুই বই অন্তত একবার হলেও পড়েছেন। আর যারা পড়েননি—তারা সত্যিই একটা বড় আনন্দ থেকে বঞ্চিত আছেন।
এই বইগুলোর প্রকাশের তারিখগুলো নিচে দিলাম, ChatGPT-এর তথ্য অনুযায়ী।
“সাগরের তলে” (Twenty Thousand Leagues Under the Sea)
অরিজিনাল (ফরাসি) প্রকাশ: ১৮৬৯।
“রহস্যের দ্বীপ” (The Mysterious Island / L'Île mystérieuse)
অরিজিনাল (ফরাসি) প্রকাশ: ১৮৭৪ ।
"রকমারী থেকে বই দু’টির সামারি কপি করে দিলাম"
"রহস্যের দ্বীপ" বইয়ের ফ্ল্যাপের অংশ থেকে নেয়া:
১৮৬৫ সালের ২৪ মার্চ। প্রশান্ত মহাসাগরের এক নির্জন দ্বীপে বিস্ফোর্ত হলো ঝড়ের কবলে পড়া এক আমেরিকান বেলুন। কেউ নেই দ্বীপে। শুধু পাঁচজন অভিযাত্রী, সাথে একটি কুকুর। না আছে খাবার, অস্ত্র, না বাড়তি জামা-কাপড়—কিছুই না। শুরু হলো ক্যাপ্টেন সাইরাস হার্ডিং-এর নেতৃত্বে ওদের টিকে থাকার সংগ্রাম। অজ্ঞাত সব অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলছে ওদের জীবনযাত্রা। সবাই টের পাচ্ছে, বিপদে-আপদে কে যেন অলক্ষ্যে সাহায্য করে যাচ্ছে ওদের। একের পর এক ঘটে চলেছে রহস্যজনক কাণ্ড-কারখানা। পরিস্কার বোঝা যাচ্ছে, ওরা ছাড়া নিঃসন্দেহে আরও কেউ রয়েছে এই দ্বীপে। কিন্তু সামনে আসে না কিছুতেই।
“সাগরের তলে” বইয়ের ফ্ল্যাপের অংশ থেকে নেয়া
১৮৬৬ সালে একজন মানুষ এমন একটি জুবোজাহাজ বানালেন যা বিদ্যুৎ দিয়ে চলে, অক্সিজেন প্রয়োজনে জায়গার আছে, পানি জমানোর জায়গা আছে, এমন সব ইন্সট্রুমেন্ট দিয়ে তৈরী যা কোথাওই ভাবা যায়নি, এমন সব অস্ত্র আছে যা দিয়ে অন্য সব জাহাজ কে তছনছ করে দিতে পারে। কি ভেবেছেন সাবমেরিন এর কথা মনে পড়ছে? সেই সময়ে তো তা অসম্ভব, হ্যাঁ সেই অসম্ভব কে সম্ভব করেছেন আমাদের সবার প্রিয় জুল ভার্ন। তার কল্পকাহিনী পথ দেখিয়েছে আমাদের ভবিষ্যতের। বইটি বেশ অ্যাডভেঞ্চার ধর্মী। ৮-১৪ বছর বয়সী কিশোর কিশোরীদের জন্য মহামূল্যবান বই। বইটিতে আপনি আমাদের জলজগতের চমৎকার ম্যাপ পাবেন, আত্মীয় করে তুলবে সমুদ্র প্রাণীদের। বইটি মূলত একজন প্রখ্যাত প্রাকৃতিবিদ বানানো জুবোজাহাজ নিয়ে সাগর তলদেশ চষে বেড়ানোর গল্প। কিন্তু সেই জাহাজটি এমন দ্রুত গতি, অন্যায় জাহাজ তাকে ভুল করে খুব ভয়ঙ্কর প্রাণী ভাবতে থাকে। সেই অজ্ঞাত প্রাণীকেই ধ্বংস করার অভিযানে বের হওয়া জাহাজে যুক্ত হয় একজন জীববিজ্ঞানী। ঘটনাক্রমে সেই অজ্ঞাত প্রাণীর কাছেই বন্দি হয়ে যায় সে। সেখান থেকেই চলে অ্যাডভেঞ্চারের শুরু।
এগুলো এমন বই, যেগুলো একবার পড়লেই শেষ হয় না। বারবার পড়তে ইচ্ছে করে। কেউ যদি এখনো না পড়ে থাকেন—তাদের বলবো, দেরি না করে পড়ে ফেলুন। আফসোস হবে না, বরং মনটা ভালো হয়ে যাবে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫২
সুম১৪৩২ বলেছেন: ভাইয়া , আমার পোস্টগুলো তে ইনফরমেশন না দিয়ে , কোনো লিংক শেয়ার করবেন না। ভালো থাকবেন
২|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০০
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
কম বয়স থেকেই আমার চোখের সমস্যার শুরু; আমি পাঠ্য বইও কম পড়লাম। হাইস্কুলে লাইব্রেরী ছিলো, ছেলেমেয়েরা বই নিয়ে পড়ে যখন গল্প করতো, আমি শুনার চেষ্টা করতাম। এখন ব্লগের সকল প্রকার গার্বেজ পড়ি। জুল ভার্ণের কিছু পড়া হয়নি।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৪৯
সুম১৪৩২ বলেছেন: আংকেল, আপনি আমার বাবার বয়েসী হবেন। আজ কে আপনাকে খুব ভালো ভাবে সম্মোধন করে একটা অনুরোধ করছি, আপনি যদি আমার পোস্টগুলো তে কমেন্ট না করেন আমি খুবই খুশি হবো। আপনার নিচের কমেন্ট তা আমি রিমুভ করে দিয়েছি এই কারণে , কারণ আপনি ব্লগ এর আরেকটা নিক নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছেন। গত পোস্ট এ আপনি জানতে চেয়ে ছিলেন , আমি কি করি , আমি আসলে আগে চা বাগানে জব করতাম , এখন গার্মেন্টস ট্রেড এ জব করি। বুজতেই পারছেন সারাদিন মুখ খারাপ করে চলা ফেরা করতে হয়। আমি আপনার পোস্ট গুলো দেখছি , যত টুকু বুজতে পেরেছি, আপনি পিএইচডি করেছেন , এবং অনেক দিন অধ্যাপনা করেছেন , খুবই সম্মানিত মানুষ আপনি , আমার মনে হয় এই ব্লগ এ অপবার মতো সম্মানিত মানুষ খুব কম এই আছে। তাই খুব সম্মানের সাথে অনুরোধ করছি , আপনি আমার পোস্ট এ কোনো কমেন্ট করবেন না। আর পরবর্তী সময় আপনি আমার পোস্ট এ কোনো কমেন্ট করলে, আপনার পিএইচডি , আর অধ্যাপনা ......... ঢুকিয়ে দিবো। আবেদি ১২৩ আপনাকে যা গালি দিসে আমার খুবই খারাপ লাগছে আপনার মতো একটা সমানিত ব্যক্তি এই ভাবে গালি হজম করে ওকে ব্লক করে, ওর পোস্ট ও রিমুভ করে দিসেন। আর আমি কিন্তু আবেদি ১২৩ বাপ্ , আমি যদি গালি শুরু করি , সেটা মনে হয় না আপনার সন্মান বাড়াবে। আশা করি , আপনি ভদ্র মানুষ বুজতে পেরেছেন। ভালো থাকবেন।
৩|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৫০
নতুন বলেছেন: শিশুদের জুলভার্ণ পড়তে দেওয়া উচিত।
বইয়ের নেশা ধরিয়ে দেবে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৫৬
সুম১৪৩২ বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন। আমি চেষ্টাই আছি, আমার ছেলে মেয়ে কে এই বই পড়ানোর জন্য। আমি একটা জিনিস শুনে অবাক হয়েছি , আজকের পোলাপাইন কমিকস পরে না , জানি না কত টুকু সত্যি। আপনার কমেন্ট আর জন্য ধন্যবাদ।
৪|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:২৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনি গল্প ভালো লিখেন। রিভিউও খারাপ না। ক্যারি অন।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:০২
সুম১৪৩২ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৫|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ২:৪৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনি পোষ্ট দিলে আমি পড়বো, এবং কমেন্ট করবো; কারণ, আপনি একজন সাহিত্যিক এবং ইউরোপে লেখাপড়া করেছেন। আপনি য্ত ধরণের গালি জানেন ( সাহিত্যিক হিসেবে নিজে কিছু তৈরিও করে নিতে পারেন ) সবই দিবেন, কোন অসুবিধা নেই।
৬|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৮
এ সং অফ আইস এন্ড ফায়ার বলেছেন: আহা, সোনালী শৈশবের কথা মনে পড়ে গেল
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:১০
সুম১৪৩২ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে , এই ব্লগ এই পোস্ট তা দিয়ে, আজ আবার পড়ছি সাগরের তলে।
৭|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:২৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জেনারেশন একাত্তর বলেছেন: ৪নং মন্তব্য যিনি করেছেন, আমি উনাকে খুবই ঘনিষটভাবে জানি; উনি ৪র্থ শ্রেনীতে সমাজ বিজ্ঞানের পড়ালেখা পারতেন না, শিক্ষকের মার খেতেন; উনি বলেছেন যে, আপনি ভালো লিখেন; আমি আপনার পাঠক হয়ে গেলাম।
আপনার ম্যাঁওপ্যাঁও মন্তব্য আর গেল না। শুধু শুধু ক্যাচাল করেন। অনেকেই হয়তো আপনাকে ছাড় দেয়, তাই বলে সবাই দেবে? চতুর্থ শ্রেণিতে আমি সমাজবিজ্ঞান পড়া পারতাম না, এটা একশো জায়গায় বলে বেড়িয়ে কী ফায়দা কামাচ্ছেন? সবাই কি আপনার মতো মেধাবী নাকি?
এই পোস্টে কমেন্ট করেছেন, কম বয়স থেকেই আমার চোখের সমস্যার শুরু; আমি পাঠ্য বইও কম পড়লাম। হাইস্কুলে লাইব্রেরী ছিল, ছেলেমেয়েরা বই নিয়ে পড়ে যখন গল্প করত, আমি শুনার চেষ্টা করতাম। এখন ব্লগের সকল প্রকার গার্বেজ পড়ি। জুল ভার্ণের কিছু পড়া হয়নি। সুতরাং বোঝা যায় আপনার সাহিত্য বিষয়ক আমলনাম।
আরও বলেছেন, আমাদের ১ জন ব্লগার আছেন, উনার নিক হচ্ছে জুল ভার্ণ; উনি এই নিক নেয়াতে আমার ধারণা হলো ফরাসী লেখক জুল ভার্ণ ভালো লোক ছিল না। আমাদের ব্লগার ২ বারের মুক্তিযোদ্ধা ( ১৯৭১, ২০২৪ ); উনি ও ফরহাদ মাজহার গুম হয়েছিলেন কাছাকাছি সময়ে। এ কমেন্টের কারণে তো আপনার পাপ হয়েছে। মানহানির মামলা হওয়া উচিত। জুল ভার্ন কালজয়ী ঔপন্যাসিক, কবি ও নাট্যকার।
সাহিত্য নিয়ে আপনার জ্ঞান কম, আপনি নিজেই বহু জায়গায় বলেছেন। এই পোস্টেও বলেছেন, চোখের সমস্যার কারণে তেমন পড়তে পারেননি। তাহলে সাহিত্যমান তো আপনার বোঝার কথা না। এই লেখকের লেখার হাত ভালোই। আর একটু চেষ্টা করলে আরও ভালো করবে। নিরুৎসাহিত না করে ইতিবাচক কিছু বলুন। কী করলে ভালো হয়, সেসব বলুন। হাউকাউ করে ইজ্জত যতটুকু ছিল তাও হারাচ্ছেন।
৮|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:৪২
আবেদি১২৩ বলেছেন: @রূপক বিধৌত সাধু ... হাহাহাহাহা .. ভালো বলেছেন, ওই ধইঞ্চা চোদা ঠিক হবে না। আপনার নামেও reply দিচ্ছে , ওরে যে কেমনে ......... দিবে আল্লাহই ভালো জানে।
৯|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৪
গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: @সুম- কেউ যদি আপনাকে বলে থাকে পোনগাজী পিএইচডি করেছে, তাহলে মিথ্যে বলেছে। এই চো*না দশ বছরের উপরে ব্লগে লিখছে, কিন্তু শুদ্ধ করে এখনো একটা বাক্য গঠন করতে শেখেনাই। সে যদি এসএসসি পাস করার প্রমাণ দেখাতে পারে- তাহলে আমি ব্লগিং ছাড়ে দিব।
১০|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৬
গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: ধোনগাজী চোদনার যতগুলো বাপ, ততগুলো ব্লগ আইডি । কয়টা ব্লক করবেন?
আবার বেটার ভন্ডামি দেখেন, এর এক পোস্টে আমি কমেন্ট করছিলাম, পোস্টের ভুল দেখায়ে দিয়েছিলাম, আমাকে কমেন্ট ব্লক করে দিয়েছে।
১১|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৯
আবেদি১২৩ বলেছেন: হাহাহাহাহা ,, ভাইজান কি বলবো ,, হাহাহাহাহাহা
![]()
১২|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৩২
জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ সুমন, বুদ্ধিমান মানুষরাও যে মাঝে মাঝে হাস্যকর সব ভুল করেন, সাম্প্রতিকালে এই প্লাটফর্মে তার সবচেয়ে অন্যতম উদাহরণ মে বি আপনার এই মন্তব্যগুলি।
অফিসে খুব কাজের চাপ ছিলো? মানসিকভাবে ডিপ্রেসড ছিলেন? সময় পেলে নিজেই একটু পড়ে দেখবেন আবার কি সব লিখেছেন প্রতিমন্তব্যে।
এইসব সিচুয়েশনগুলি কত চমৎকারভাবেই না সামলানো যায়।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:০২
সুম১৪৩২ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। আপনি আগেও আমার পোস্টে মন্তব্য করেছিলেন, এবং আমি আপনার মন্তব্য পড়ে সাথে সাথেই যেখানেই ভুল ছিল সেটি ঠিক করে ফেলেছি। যেমন “coffee like you” — আমি এতদিন ভেবেছিলাম সেটা ‘রেসিয়াম’ ছিল, কিন্তু আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হলো আমি আসলে ভুল ছিলাম, সেটা ছিল ‘বুলিং’।
(এটাই আসলে সবার বেলায় হয় উচিত , যদি কেউ বেশি জানে, সবার সাথে শেয়ার করবে ভালো ভাবে , ওই টা নিয়ে তর্ক হবে, তবে সেটা হবে খুবই মার্জিত ভাবে।)
Sorry to Say that, যে আপনার এই মন্তব্যের সাথে আমি একমত নই। কারণগুলো আমি একটু ব্যাখ্যা করছি—আশা করি আপনি পড়বেন, এবং যারা মন্তব্য দেখবেন তারাও পড়বেন। কথাগুলো আমি কিছু পয়েন্ট দিয়ে ব্যাখ্যা করলাম।
Point 1
আমি দেশের বাইরে থেকে এসে, আমার বন্ধুর অনুরোধে, তাদের ফ্যামিলি কোম্পানিতে যোগ দিতে বলে । তার কাজিন, যিনি ওই কোম্পানির MD ছিলেন, উনি আমাকে কাজ শিখাচ্ছিলেন। উনাকে দেখে মনে হত—উনি বয়সে অনেক বড়, স্বাভাবিকভাবে কথা বলতেন আর ভালোভাবে বুঝিয়ে দিতেন। কিন্তু হঠাৎ করে রেগে গিয়ে উল্টো পাল্টা গালাগালি করতেন। ওগুলো দেখে আমার কৌতূহল হতো—কেন উনি বয়সে বড়দের এভাবে বকাঝকা করেন? উনি আমার কথা শুনে হেসে বলতেন, ‘কিছুদিন থাকো, পরে বুঝবে।’
আমি সেখানে যোগ দেওয়ার পর আমার performance খুব খারাপ ছিল। একদিন একটা প্ল্যান ফেল করে, একজন বয়স্ক লোক আমার কাছে হেসে—হেসে বলল; ওটা দেখে আমার মেজাজ এতটাই খারাপ হয়ে গেল যে হঠাৎ করে আমার মুখ দিয়ে গালি বেরিয়ে গেল। এর পর পুরো অফিসে জানা গেল আমি গালি দিই। পরে আবার আমি স্বাভাবিক হয়ে উঠেছিলাম। ১০–১৫ দিন পর MD স্যার হেসে হেসে বললেন, ‘তোমার প্ল্যান তো দেখি, এখন ভালোই এগোচ্ছে।’ আমি স্বাভাবিকভাবে বললাম, ‘জি।’
তারপর উনি একটি অবাক করা কথা বললেন—‘শোনো, তুমি বাইরে থেকে এসেছো তো, তাই সবাই তোমার advantage নিচ্ছিল। তুমি রাগ করার পর ওরা বুঝেছে তুমি ও রাগ করতে পারো। তাই কাজ হচ্ছে।’
অনেকের ধারণা যে, যারা সাহিত্যচর্চা করে তারা মুখ খারাপ করে কথা বলেন না—তারই advantage নেওয়া পছন্দ করে।
(জানি যুক্তিটা proper হয়নি, কারণ আমি খুবই সংক্ষেপে বলেছি; বিস্তারিত বললেও হয়তো অনেকের কাছে যুক্তিটা পুরোপুরি Proper হবে না। যাই হোক।)
Point 2
For Example, আমি ওই ছাগলের পোস্টে গিয়ে আপনার নামে একটা বাজে মন্তব্য করে এলাম। আর ওই ছাগল আমাকে নিষেধ না করে, ওই মন্তব্যটাটা রেখেই দিল। আপনি যখন ওই পোস্টে ঢুকবেন এবং মন্তব্য দেখবেন—আপনার নামে বাজে মন্তব্য থাকবে; তবু ছাগল সেই মন্তব্য মুছেনি। আপনার কেমন লাগবে?
আমি ওই ছাগলকে অনেক ভালোভাবে নিষেধ করেছি, তারপরেও ওই ছাগল আবার আরেকজনের নামেও বাজে মন্তব্য করে বসেছে। (আমার প্রথম reply তা দেখেন , তাহলে বুজতে পারবেন কত টা সম্মান দিয়ে বুজিয়ে বলছি। এই জিনিস টা যদি আমি একটা অশিক্ষিত, কিংবা অল্প শিক্ষিত worker এর সাথে করতাম, তাহলে সে সারাজীবন আমাকে সমান ভাবেই সম্মান করত। আমার ধারনা এই ব্লগ এ , এত সম্মান দিয়ে, কেউ কাউকে কে আগে কেউ এই ভাবে request করে নাই। )
এইবার বলেন , ছাগল কে চমৎকার ভাবে কিভাবে সামলাবেন , আপনি নিশ্চয় এই ভাবে বলবেন না " বাবা ছাগল এই ভাবে না ওই ভাবে "
একটা মজার জিনিস বলি—আপনি একটা মন্তব্য করে ওকে support করলেন (সরাসরি বলবো না), সাথে সাথে ওই ছাগল মন্তব্য করল । কিন্তু একবারও ‘গোবিন্দলগোবেচারা’, ‘আবেদি১২৩’ ইত্যাদি মন্তব্যগুলোর reply দেননি। কারণ ওরা মুখ খারাপ করে লিখেছে।
পরিশেষে:
আপনারা সবাই ওকে ভদ্রভাবে ছেড়ে দিয়েছিলেন বলে ও দিন দিন মাথায় চড়ে বসছিল, এবং এখনও বসে আছে। আমার মনে হয়, আপনি ‘রাজা আর বানরের’ গল্পটা জানেন—না জানলে এটা জেনে নিন, আমি এখানে আর বিশদ বলছি না; এটা খুবই জনপ্রিয় গল্প।
আপনি এবং আপনারাই ঠিক করুন—বানরকে মাথায় তুলে রাখবেন নাকি প্রতিদিন একটা করে লাঠি মারবেন।
এখন সিদ্ধান্তটা আপনাদের।
১৩|
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৫৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
@জনারণ্যে একজন,
সুমন ভুল করেননি, অফিসে চাপ সব সময় থাকে; এটাই আমাদের সাহিত্যিক সুমন সাহেব। এই হচ্ছে বাংলাদেশের ৯০ ভাগ কবি, সাহিত্যিকের ব্যক্তিত্ব।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:০৯
সুম১৪৩২ বলেছেন: পড়সস উপরের লেখা , আমার সিদ্ধান্ত , তোরে মাথায় না , তরে লাথি মারমু। পরের বারের কোনো পোস্ট এ কমেন্ট করতে আসার আগে ডায়পার খুলে আসিস।
১৪|
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনার মত হাজার সাহিত্যিক সোস্যাল মিডিয়ায় এসেছিলো, কেহই এখন নেই। ক্রিমিনাল থেকে পীর আওলিয়া হয়, সাহিত্যিক হয় না কেহ। বিদায় ক্রিমিনাল।
১৫|
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:১৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনার সাহিত্য কর্ম সামুতে এলে আমি কমেন্ট করবো!
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭
সুম১৪৩২ বলেছেন: ছাগল, দেখা হবে অন্য কোনো আইডিতে। ভালো থাকিস। তোর এই আইডিতে এটাই আমার শেষ কথা।তোর বিবেকের মৃত্যু হয়েছে বহু আগেই।এই পৃথিবীর জন্য তুই এক ধরনের বিষাক্ত দ্রব্য। তুই যে ধর্মের অনুসারী, সেই সৃষ্টিকর্তার কাছেই প্রার্থনা কর— তোর দেহটা যেন তিনি তুলে নেন। কারণ তুই তোর পরিবারের জন্য মোটেও মঙ্গলজনক না।
খবর নিয়ে দেখ, তোর পরিবারের কেউ না কেউ সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করছে— তুই যেন এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিস,
কারণ তারা জানে, তোর বিবেকের মৃত্যু অনেক আগেই হয়েছে।
আফসোস, তোর এত এত অর্জন, তবু মানুষ তোকে ঘৃণা করে।
১৬|
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।।
১৭|
১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
কোমলমতিরপ্যাদানি বলেছেন: জেন-একা'কে দেখে মনে হয়, সে-ই হচ্ছে বাংলা ব্লগের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বেয়াদব ; যার পরে উহা হইতে অধিকতর কোনো বেয়াদব আসিবে না। অভিনন্দন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৭
ডিউ ইন্টেরিয়র ডিজাইন বলেছেন: view this link