![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখক নই, গ্রাফিক ডিজাইনার। লেখালেখির হাত কখনই ছিল না। ১৩/১৪ বছর বয়সে একবার বিচিত্রায় লিখেছিলাম বিচিত্রার প্রতি আমার ভালবাসা নিয়ে। লজ্জায় কাওকে বলা হয়নি। তবে নিজের লেখা নিজেই লুকিয়ে বহুবার পড়ে মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছিলাম হা হা..............! তারপর আর লেখা হয়নি কোনদিন। এবার দেশে এসে গুটিপোকাগুলোর সাথে আড্ডা দিতে গিয়ে এই বাংলা ব্লগটাকে জানলাম। বেশ মজা লাগলো। তাই ভাবলাম ছুটির কটা দিন এখানে সবার সাথে আড্ডা দিয়ে যাই। ফিরে গেলে জানি এ আড্ডাটা খুব মিস করব।
ঘটনা টা ১৯৮৮'র। বন্ধু বলল সে মাস দেড়েকের জন্য গ্রামের বাড়ি যাবে। আমাকেও যেতে বলল, ওর মা বলেছেন। " মেয়েটার এত গল্প করিস, আনিস সাথে করে সপ্তা কয়েকের জন্য একবার দেখতে মন চায়"। আগেও বলেছি আমার বন্ধু ভাগ্য থেকে "বন্ধুমা" ভাগ্যটা সব সময় ভাল ছিল। ।
গ্রামটার নাম আজ আর আমার মনে নেই। একসময় কোন এক কারনে মাথা থেকে কিছু স্মৃতি মুছে যাবার কারনে আগের কিছু কিছু স্মৃতিও ফাকি দিয়ে চলে গেছে। তবে গ্রামটি নাটোরের চলন বিলের গা ঘেসে দাড়িয়ে। আমার নিজের গ্রামে তখন ইলেক্ট্রিসিটি চলে এসেছে এমন কি খবরের কাগজ ও পাওয়া যেত, পাকা টয়লেট তার অনেক আগেই হয়েছে। মানুষ টেলিভিশনও দেখে সেখানে। আর এই গ্রামে তখন খবরের কাগজ তো দুরের কথা বাতিও আসেনি। কাছের গাড়ি চলা গ্রামটি এখান থেকে ৪ ঘন্টা পায়ে হেটে যেতে হয়। কাছে পিঠ কোন স্কুলও বা বাজারও নেই। যারা স্কুলে যায় তারা ৬ মাইল হেটে একটা স্কুলে যায়, বাজারটাও সেখানে। গ্রামের বাচ্চা গুলো সত্যিই কস্ট করে লেখা পড়ার জন্য। ভোড় বেলা উঠে ডাংগুলি খেলতে খেলতে স্কুলে যায়। শুনেছি এখন ওখানে ওদের গ্রামেই একটা স্কুল হয়েছে ।
সেখানে টয়লেট মানে ৬টা বঁাশের মাঝে একটু খানি ফঁাকা আর সামনে একটা বস্তা ঝুলছে। এই টুকু শুনে আমি একটু দমে গেলাম। টয়লেট আমার জন্য একটা বিরাট সমস্যা। ছোট বেলায় আমার নিজের গ্রামে যখন ভাল টয়লেট হয়নি তখন ৩/৪ দিনের জন্য গ্রামে যদি যাওয়া হতো তবে এই ৩/৪ দিনে আমার শরীরের যাবতীয় ব্যপার গুলোর বাইরে বের হবার পথে এমনিতেই বন্ধ হয়ে যেত। শুধু দিন শুরুর আগে আগে একবার আর দিন শেষের পরে একবার ছোট টয়লেট করা হতো খোলা আকাশের নিচে। বাড়ি ফিরে অন্য সব ব্যাপার গুলো সারতাম ৩/৪ দিন পর।
তো আমি এই মানুষ সপ্তা কয়েক কি করে ওখানে গিয়ে থাকব ভাবতেই না যাবার একটা ইচ্ছা আমাকে পেয়ে বসল। আবার ওকে একথাটা বলতেও পারলাম না মনে কস্ট পাবে ভেবে। মনকে বুঝিয়ে বললাম ভালবাসা VS টয়লেট যদি হয় তবে ভালবাসাটুকু পেতে খোলা আকাশের নিচে টয়লেট ব্যপারটা আমার চ্যালেন্জ হিসেবে নেয়া উচিৎ
কথা হলো আমি ওখানে তিন সপ্তা থাকবো। আমার বন্ধুটি আগে চলে যাবে আর আমি যাবো পরে। তার ভাই আমাকে কাছের গাড়ি চলা গ্রামে থেকে রিসিভ করে নিয়ে যাবে। সেটা ৪ ঘন্টার হাটা পথ।
রাস্তা খারাপ থাকায় ঢাকা থেকে কাছের গ্রামটিতে পৌছাতে ১৩ ঘন্টা লাগলো। এর মাঝে বগুড়া বা সিরাজগঞ্জে সম্ভবত বাস বদলাতে হলো। মনে আসছেনা ঠিকমত।
ওর ভাইটি আমার দিকে হাসতে হাসতে এগিয়ে এসে বলল "আপু সত্যিই চলে এলেন খুব খুশি হয়েছি" মনটা ভরে গেল আমার ভাললাগায়। এর পরে হাটা পথে ৪ ঘন্টা
। নানান ফুল পাখি দেখে আর কথা বলতে বলতে কখন যে পৌছে গেলাম টের পেলাম না। বন্ধুটি তাদের বাড়ির উঠোনে আমার অপেক্ষায় ছিল। আমাকে দেখেই বলে "হায় হায় কি সর্বনাশ! এই কাপড় পড়ে গ্রামে এসেছিস কি আমাদের বাড়িতে ডাকাতের টোপ হোয়ে? যা এখুনি শাড়ি পরে আয়।"
এমন করে কেউ কাউকে রিসিভ করে ?
ওর মা এগিয়ে এসে জড়িয়ে ধরলেন আমাকে, ভাগ্য আর কাকে বলে !! ১০ মিনিটে কাপড় বদলে একটা নতুন সাদা শাড়ি পরে বের হলাম গ্রাম দেখতে। আমাকে নিয়ে গেল সে ধান খেতের আইল ধরে হাঁটতে, সাথে ওর বোনরা। ধান খেতে যেতে হলে ছোট একটা পানির ড্রেন পার হতে হয়। এই ড্রেন দিয়ে পানি খেতে যায় পাম্প থেকে। এটা পার হতে গিয়ে আমার পা কাদায় আটকে নিজে প্রথমে পরলাম ড্রেনে আর বন্ধু যখন তুলতে এলো হাত বাড়িয়ে, পা পিছলে ওকেও ফেললাম কাদার ভেতর
। এই মাত্র নতুন একটা শাড়ি পরে বেড়াতে বের হয়ে এই আমার প্রথম অবস্থা
। গায়ে, মাথায়, মুখে কাদা মেখে বাড়ি ফিরতেই ওর মা তো হতভম্ব হয়ে আমার কাদা মাখা চেহারার দিকে তাকালেন তার পর হাসতে হাসতে গড়িয়ে পরলেন
, ওর বোনদেরও একই অবস্থা। আমাকে নিয়ে বাড়ির দিঘীতে ফেলল ওরা সেই সন্ধা বেলায়
আমি তখন সাঁতার পারিনা। আমাকে দেখতে ততক্ষনে পাড়ার সবাই চলে এসেছে :#> কি করুন চচ্চরে অবস্থা আমার তখন। দিঘীর পানিতে মাথা ঢুবাতেও জানিনা
। পানির নিচে মাথা নিতে ভয় লাগে
রাতে তুষারের (আমার বন্ধুটা) মা হ্যারিকেনের আলোয় খুব আদর করে মজার মজার গ্রামের তাজা মাছের রান্না খাওয়ালেন। তুষার বলল "মা ফকিরদের বেশি আল্লাদ দিও না, এ তোমার ভাঁড়ার তো চুরি করবেই আর বছর না ঘুরতেই আবার আসতে চাইবে।"
ওদের বিশাল এক দিঘী ছিল বাড়ির সাথে, রাতে খাবার শেষে মাদুর পেতে দিঘীর পাশে শুয়ে তারা ভড়া আকাশ দেখলাম আমারা সবাই মিলে। ওর বোনরাও আমার খূব ফ্যান হয়ে গেল । টয়লেটের ব্যপারটার সমাধান হলো পাশের বাড়ির সবেধন নীলমনি এক মাত্র পাকা টয়লেট টার চাবি আমার হাতে দিয়ে। রাতে ভুতের ভয়ে অতদুর একা একা যেতেও ভয় লাগে, গভীর রাতে সেখানে গেলে সাথে কাউকে নিতে হয়
।
দিন গুলো চমৎকার কাটছিল, এমন কোন কাজ নেই যা আমরা করলাম না, পরের গাছের ফল চুড়ি করা থেকে শুরু করে কাকে কোথায় ভুতে ধরেছে তাকে দেখতে যাওয়া, কার ১০ বছরের ছেলে মেয়ের বিয়ে হচ্ছে, কার খেতের তরমুজ ভেঙ্গে খেতে হবে, কার ঢেকি তে পাড় দিতে হবে, কাবাটি খেলা, গাদন খেলা, ছি বুড়ি........সবই করলাম। ৯ মাইল হেঁটে পাশের গ্রামেও গেলাম কাবাটি খেলা দেখতে। একটা বিয়ে খেতে গরুর গাড়ি চরে ১৫ মাইল দুরের একটা গ্রামে গেলাম....আমার প্রথম গরুর গাড়ি চড়া! কি এক্সাইটেড যে ছিলাম! পরের দিন গায়ের ব্যথায় করুন অবস্থা আমার । প্রথম দু'টো সপ্তা কেমন করে কেটে গেল বুঝতেই পারলাম না। পরের সপ্তা শেষে আমার চলে যাবার কথা। এমন সময় ভিষন বৃস্টি শুরু হলো।
বৃস্টি আর থামে না। আমারা বৃস্টিতে ভিজে বড়শি হাতে মাছ ধরে সময় কাটাই সাথে আচারের তেল দিয়ে মুড়ি মাখা। এর মাঝে ওরা আমাকে সঁাতার শিখিয়ে দিল। ওদের বিশাল দিঘীটা এপাড় ওপাড় করা আমার জন্য কোন ব্যপার নয় তখন আর। একবার পানিতে নামলে আমার আর উঠতে ইচ্ছে করেনা। নতুন নতুন সঁাতার শিখলে যা হয়
দিঘীর পদ্ম ফুলের মালা বানাই তুষারের বোনদের সাথে। আবার সেই মালা বাড়ি এনে ভেজে খেয়ে ফেলি
বৃস্টির পানি বাড়তে থাকলো....চলন বিলের পানি বাড়তে থাকলো, আমরা নৌকো চড়ে শাপলা ফুল তুলি, কলমি শাক তুলি, মাছ ধরা তো আছেই। একদিন সকালে উঠে দেখলাম পানিতে সব ডুবে গেছে, রাস্তা ঘাট সব পানির নিচে। নাটোরে থেকে কোন গাড়ি আসছে না কাছের গ্রামটিতে। শোনা গেল নাটোরের রাস্তাটাও পানির নিচে। ঢাকার সাথে সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ, আমি ভয় পেয়ে গেলাম। কবে পানি নামবে? তুষার বলল ভাবিসনা পানি নেমে যাবে দু'দিনেই তখন ফিরে যাবো দেখিস। আমি সাহস পাই একটু, ভাবি পানি নেমে যাবে। তুষার আর ওর মা বোনদের কাছে আমি যেন একটা জ্যান্ত পুতুল তখন, ওরা আমাকে নিয়ে নানান খেলায় মগ্ন, নানান ভাবে সাজায় নানান জিনিস ট্রায় করায়, ক'জন মানুষ যেন এক জ্যান্ত পুতুল নিয়ে খেলায় মেতে আছে। আমি ওদের ভালবাসায় অভিভূত হয়ে ওদের পুতুল হয়ে থাকি, সুন্দর দিন গুলোকে সারা মন দিয়ে ধরে রাখি।
পানি নামেনা, পানি বাড়তেই থাকে, একদিন বাড়ির উঠোনে পানি চলে এলো। আমরা কলা গাছ দিয়ে ভেলা বানালাম চলাচল করবার জন্য। দিঘী ডুবে গেল, শুধু পাশের বাড়ির টয়লেটটা উচুতে বলে সেটা ডোবেনি তখনও। এর পরে এক সকালে দেখি ঘরের ভেতর পানি, ঘরের ভেতরই মাছ ছুটছে ।
দিঘীর মাছ সব বেড়িয়ে পরেছে। আমারা ইট দিয়ে চৌকি উচু করে দিলাম, বিছানায় বসে তাস খেলি আর মাছ ধরি। এদিকে চাল ছাড়া অন্য কোন খাবার নেই বললেই চলে, মাছও তেমন পাওয়া যায় না পোনার ঝাক ছাড়া, বন্যায় সব ভেসে যাচ্ছে। এর মাঝে বিলে স্নান করতে গিয়ে আমার থাই এ একটা বিশাল জোঁক লাগলো, আমি তো ভয়ে আধা সিদ্ধ। ইয়া মোটকা একটা জোঁক, রক্ত খেয়ে পেট ফুলিয়ে আড়াই ইঞ্চি মোটা হয়ে গেল, কি ভয়াবহ দৃশ্য!
আস্তে আস্তে খাবারের খুবই অভাব শুরু হলো, টাকা থাকলেও কোন লাভ নেই, মানুষ পানি বন্দি, বাড়ির মুরগি শেষ করে আর কিছু নেই চাল ছাড়া। আমরা কাঁচা হলুদ বা কাল জিরা ভর্তা দিয়ে সকালে একবার আর রাতে একবার ভাত খাই। ভাগ্য ভাল থাকলে গামছা দিয়ে কোন কোন দিন পোনার ঝাক ধরি। এভাবে ২ মাস চলল। অবস্থা আরো খারাপ হলে সরকারের ত্রান থেকে হেলিকপ্টার করে বিস্কিট, ব্রেড, টিন খাবার ফেলা হলো গ্রামের বাঁধে।
আমার কলা গাছের ভেলায় চেপে গেলাম সেগুলো আনতে। গ্রামের বেশির ভাগ মানুষই টিন ট্যুনা বা কর্ন বীফ খেতে পারলো না। দু'একজন খিদের জ্বালায় থাকতে না পেরে তাইই খাওয়া শুরু করল। আমি টিনের খাবারে অভ্যস্থ, কর্ন বীফ আর ট্যুনা আমার প্রিয়। তো ওগুলোর বেশির ভাগই আমার পেটে গেল, তবে খুবই খারাপ লাগছিল ওরা এসব খান না বলে। আমি এগুলো কে নানান ভাবে বাংগালী কায়দায় রান্নার চেষ্টা করলাম ওদের জন্য। এর মাঝে রান্নার কাঠ কয়লাও শেষ হয়ে যেতে থাকলো। আমাদের মাছের শিকারের পাশে খড়ি কুড়িয়ে দিন কাটাছিল, খড়ির অভাবে রান্না বসে দিনে তখন একবার।
এদিকে পাশের বাড়ির টয়লেটটিও পানির নিচে। ভেলায় করে দুরে যাই টয়লেট করতে। যে পানিতে টয়লেট সেই পানিতেই স্নান, সেই পানিই কলসিতে রেখে ট্যাবলেট দিয়ে খাওয়া ও রান্না, ভাগ্য বিলের পানি বয়ে চলছিল। ১৯৮৮র চলন বিলের ভয়াবহ বন্যা, জানি না আপনাদের কেউ এই বন্যার ভয়াবহতার কথা জানেন কিনা। কৃষকরা সর্বসান্ত হয়ে গেছিলেন। প্রচুর মানুষের আর ফসলের ক্ষতি হয়েছেিল। আশে পাশের বাড়ি ও গ্রাম থেকে মৃত্যুর সংবাদ আসতে থাকল। কলেরা আর ডায়রিয়ায় মানুষ মরছে, আমারও ডায়রিয়া হলো। তবে সেরে উঠলাম দ্রুতই তুষারের মা'র বিশেষ লতা পাতার ওষুধে।
মাছ আর খড়ির সন্ধান করা ছারা আমাদের আর করার কিছু নেই। লুডু বা তাস খেলে সন্ধ্যে কাটাই, তখনই শিখেছিলাম ব্রিজ আর গামছা পাতা খেলা দু'টো। খিদেয় সব সময় সবাই অস্থির হয়ে থাকতো, তবু সবার মুখেই হাসি। পানিতে সব ফসল নস্ট হয়ে গেল, তবু আশায় বুক বাঁধে কৃষকরা। এরই মাঝে আমরা জীবনে একটু আধটু আলো আনতে ঢেকিতে চাল ভেঙ্গে আটা বানাই, পিঠা বানাই, গান করি, নাটক করি, ভেলায় করে ঘুড়ে বেড়াই, বয়ে চলা পানিতে সঁাতার কাটি, রাতে নৌকা চড়ে বিলে গিয়ে শুয়ে শুয়ে তার ভড়া আকাশ দেখি।
এভাবে ৩ মাসের উপর চলে গেল পানি সরতে। পানি সরলে আমদের ঢাকা ফেরার পালা। ফেরার সময় এই একসাথে কস্টে আনন্দে কাটানো দিন গুলো খুব মনে হতে লাগল। গ্রামের অনেক মানুষ এলো আমাকে বিদায় দিতে। সাড়ে তিন মাস বন্যায় আটকে থাকা, দীর্ঘ সময়, তবু মনে হয় দিন গুলো কেমন চমৎকার কেটেছিল সুখে দুঃখে, খেয়ে না খেয়ে...........।
The initial flood that began in late 1987 and continued throughout 1988 was caused by the synchronization of peak flow of the Ganges, Brahmaputra and Meghna Rivers. All four types of floods including, storm surge flood, rain flood, flash flood and riverside flood that occur in Bangladesh contributed to the 1988 flooding.
Deforestation may be partly to blame, causing soil erosion which reduces the ability of the land to absorb water.
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫২
আরিয়ানা বলেছেন:
২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৪৪
ডিসকো বান্দর বলেছেন: ছবি গুলো কে তুলেছে????
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৩
আরিয়ানা বলেছেন: ছবি গুলো আমার তোলা নয়। তখনও আমি একটা ক্যামেরার অধিকারিনী হইনি । ইন্টারনেট ঘেটে নেয়া।
কেমন আছেন?
৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৪
ইমরান খান রাহাত বলেছেন: দারুন লাগলো। এটা কি সত্যি আপনার জীবনের ঘটনা??
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৭
আরিয়ানা বলেছেন: হ্যা সত্যি। আমি সত্যি ঘটনা ছাড়া লিখতে পারি না । পড়বার জন্য ধন্যবাদ।
৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৬
শ।মসীর বলেছেন: চরম অভিজ্ঞতা.......।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৮
আরিয়ানা বলেছেন: আসলেই শামসীর ব্যপারটা ছিল চরম একটা অভিজ্ঞতাই !
৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৬
চর্যা পদ বলেছেন: খুব মজা পেলাম লেখাটা পড়ে। নাটোরের বিল এলাকার গ্রাম গুলো বর্ষা কালে একেকটা দ্বীপ হয়ে উঠে। এক পাড়া থেকে আরেক পাড়ায় যাওয়ার জন্য নৌকা ছাড়া কোন গতি থাকেনা। তবে এখন সব গ্রামেই ইলেকট্রিসিটি আছে আর স্বাস্হ্যসম্মত টয়লেটও হয়ে গেছে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৯
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা মজা পেলেন? আমারা কিন্তু অতটা মজা পাইনি ঐ সময়টে বন্যায় পরে।
ধন্যবাদ পড়বার জন্য ।
৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৬
শায়মা বলেছেন: আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে........
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৯
আরিয়ানা বলেছেন: বৈশাখ মাসে তার হাটু জল থাকে কেমন আছ মিস্টি মেয়ে?
৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০২
েমেেঘলা আকাশ বলেছেন: সুন্দর বিবরণ...।১৯৮৮ বন্যার কথা একটু একটু মনে আছে.ঢাকা শহরও পানি বন্দী ছিল..।ছোট ছিলাম স্খুল বন্ধ ছিলো বন্যার জন্য..।সারাদিন বারান্দায় দাড়িয়ে লোকজনের আসি যাওয়া দেখটাম..।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫
আরিয়ানা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। শুনেছিলাম ঢাকা ইউনির কিছু ছেলে বন্যার্তদের সাহায্য করতে গিয়ে ডুবে মারা গিয়েছিল শ্যামলির ওদিকে কোথাও।
পড়বার জন্য ধন্যবাদ
৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১২
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: কিছুটা নস্টালজিক হয়ে পড়লাম।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৭
আরিয়ানা বলেছেন: কেন? কোন ঘটনা মনে পরেছে? শেয়ার করবেন? কান পেতে রইলাম।
৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৮
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি আপুনি!!!!
১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২১
আরিয়ানা বলেছেন: মিস্টি মেয়ের মিস্টি কথা
১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৬
উম্মে মারিয়াম বলেছেন: এই বন্যার কথা আমারও মনে আছে।আমি তখন খুবই ছোট।ঢাকা থেকে নানার বাড়ি পাবনাতে বেড়াতে গেছি।নানা বাড়ির সারা উঠোনময় বাশের সাকো।ঘরের ভিতর সাপ দেখাগেল একদিন।আমি খাটে শুয়েও মাছ মেরেছি ।আমরা ছোটরা সারাদিন পানিতে লাফিয়ে বেড়াই।সেই সাথে মায়ের বকুনির ছড়াছড়ি।
সবচেয়ে মজার অভিজ্ঞতা হল আপনার বর্ণনা মত কাচা বাশের পায়খানা বানানো হয়েছিল আমার নানাবাড়িতেও সাময়িকভাবে ।আর আমি অনভ্যস্ততার দরুণ সেখান থেকে পড়েও গিয়েছিলাম একদিন।আমি এই ঘটনা পারতপক্ষে মনে করিনা।আপনি নতুন করে মনে করিয়ে দিলেন।
যাই বলেন শত কষ্টের মাঝেও এর মধ্যে যে আনন্দরা তাড়িয়ে বেড়াত তা সুরম্য দালানেও খুজে পাওয়া যায়না।
খুব ভালো লাগল।আপনার স্মৃতিগুলো।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩১
আরিয়ানা বলেছেন:
এ'মা একদম নিচে ধপাশ
???? হা হা হা হা হাসতে হাসতে মরলাম আমি
১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩০
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
সুন্দর গুছানো লেখা।
ভালো লাগলো খুব।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩২
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ জিসান, পড়বার জন্য। ভাল থাকবেন।
১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৬
জামিল০৯ বলেছেন: ১৯৯৮ সালের বন্যার করুণ পরিস্থিতি আমি দেখেছি, তাই ১৯৮৮ সালের বন্যার সময় আপনার এবং সেই মানুষগুলোর অবস্থা কিছুটা হলেও অনুভব করতে পারছি । ধন্যবাদ আপনাকে ঘটনাটা শেয়ার করার জন্য ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৭
আরিয়ানা বলেছেন: ভাল লাগলো জামিল আপনার মন্তব্য। কোথায় ছিলেন সে সময়?
১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
Observer বলেছেন:
১৯৮৮
আমার স্পষ্ট সবকিছু মনে আছে, আমি তখন হামাগুড়ি দিতে শিখি
যাইহোক আপনার চরম অভিজ্ঞতা হয়েছে একখান।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
আরিয়ানা বলেছেন:
ঠিক বলেছেন
১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৬
জামিল০৯ বলেছেন: নিজের গ্রামে, বিক্রমপুর তথা মুন্সিগঞ্জ ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৯
আরিয়ানা বলেছেন:
১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৮
ইমন কুমার দে বলেছেন: গ্রাম আসলেই অনেক ভালো। বাংলাদেশের গ্রাম।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১২
আরিয়ানা বলেছেন:
১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১১
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: ১৯৯১ সালের যে তুফানের কারণে মহেশখালী দ্বীপ প্রায় ছন্নছাড়া হয়ে গিয়েছিল তার কিছু আছড় পড়েছিল চট্টগ্রাম শহরে। সে সময়ে আমার বয়স ছিল মাত্র ৪ বছর। কিছু স্মৃতি এখনো মনে আছে। আর স্মৃতিগুলো মনে পড়ায় নস্টালজিক হয়ে পড়লাম।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৪
আরিয়ানা বলেছেন: উমম আমি কক্সবাজারে দেখে ছিলাম রাস্তা উঠে এসেছিল সেই স্যুনামিতে।
১৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৬
রাইসুল জুহালা বলেছেন: কি ভয়াবহ অভিজ্ঞতা! আমি আপনার সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না, তবে লেখা পড়ে মনে হয় আমার মত ঢাকায় বর্ন অ্যান্ড রেইজড। আমি কোন অবস্থাতেই এরকম অজ পাড়া গাঁয়ে তিন সপ্তাহ থাকার পরিকল্পনা নিতাম না। আর এই বন্যার মধ্যে সাড়ে তিন মাস থাকার তো প্রশ্নই আসে না। সিরিয়াসলি ম্যান, আই উড হ্যাভ ডাইড আফটার কাপল অফ ডেজ ফর শ্যুওর।
এই সময়টায় আপনার বাড়ির কি অবস্থা ছিল? গ্রামের যে বর্ননা দিলেন, ফোন ওখানে ছিল বলে তো মনে হয় না। বাড়ির লোকজন আপনার খোঁজখবর পেত কিভাবে? ফিরে আসার পর তাদের প্রতিক্রিয়া কি হল?
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৩
আরিয়ানা বলেছেন: আমি ঢাকায় বর্ন তবে পুরোটা ওখানেই রেইজড আপ নই। তিন মাসের জন্য তো যাইনি, গিয়েছিলাম তিন সপ্তার জন্য । বন্যায় আটকে গেছিলাম ওখানে, করার কিছুই ছিল না
। তখন তো এমন মোবাইল ছিল না বা ইন্টারনেট ইমেইল ছিলনা। এক মাত্র যোগাযোগ ছিল হাতে লেখা চিঠি
তখন রাস্তা ঘাট বন্ধ থাকায় সেটাও চলছিল না। চিঠি পোস্ট করতেও ৪ ঘন্টার হাটা পথের সেই গ্রামে যেতে হতো। সেটাও পানির নিচে তখন।
আমি দড়ি ছেড়া গরু ছিলাম তাই আমাকে নিয়ে সবার চিন্তা ভাবনা কম
১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৯
ফয়সাল তূর্য বলেছেন: মিশ্র অভিজ্ঞতা!!
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৫
আরিয়ানা বলেছেন: কি কি দিয়ে মিশ্র বললেন না যে মনে দুঃখ পেলাম তাতে
২০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩০
ব্লাক উড বলেছেন: ভালো লাগলো
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৯
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ
২১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৪
চে২১ বলেছেন: দূর্দান্ত একটা লিখার জন্য ধন্যযাগ.......
প্রথমে খুব মজাই পেয়েছিলাম.......
শেষে দেশের দুরাবস্হার জন্য খারাপ ই লাগলো.....
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৮
আরিয়ানা বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়তে আমারও মজা লাগলো ধন্যযাগ মানে কি?
২২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৯
জানালার বাইরে বলেছেন: ভাল লিখেসেন।পড়ার সময় মনে হল সব কিছু চোখের সামনে ঘটছে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:০৩
আরিয়ানা বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো জেনে
২৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:১৩
জোবায়ের বলেছেন: ৮৮র বন্যায় দেশের বাড়ী সাতক্ষীরা যেয়ে আটকা পড়েছিলাম। ছোট ভাই আর বাড়ীর শেষ বিয়ে, তাই যেতেই হয়েছিল। নারায়নগঞ্জ থেকে পায়ে হেটে সুটকেস মাথায় নিয়ে ঢাকা, ঢাকা থেকে বিমানে যশোর পরে সাতক্ষীরা। সাতক্ষীরায় বন্যা ছিল না, ঢাকার সাথে যোগাযোগ বন্ধ ছিল। ঢাকায় মোহাম্মদপুর বাবর রোডে নৌকায় গিয়েছিলাম, নৌকা থেকে দোতালায় নেমেছিলাম, নীচ তলা পুরো পানিতে ডুবে ছিল। আপনার সুন্দর লেখাটা পড়ে অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেলো। আপনাকে ধন্যবাদ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:২৫
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়বার জন্য
২৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:১৩
ফয়সাল তূর্য বলেছেন:
লেখক বলেছেন: কি কি দিয়ে মিশ্র বললেন না যে মনে দুঃখ পেলাম তাতে
কত অভিজ্ঞতাই তো হয়েছিল আপনার ঐ সফরে, তাই বল্লাম মিশ্র অভিজ্ঞতা।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:২১
আরিয়ানা বলেছেন: No worries....i was just kidding
২৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:১৬
চে২১ বলেছেন: ধন্যযোগ......।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:২২
আরিয়ানা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যযোগ
২৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:২৫
নুরুজ্জামান লাবু বলেছেন: ভালো লাগল আপনার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার বর্ণণা শুনে। রাইসুল জুহালা'র মতো আমিও ভাবছি, তিন সপ্তাহের জন্য গিয় তিন মাস বাড়ি ছাড়া। বাড়ির লোকজন চিন্তিত ছিল না? আরো সেসময় যখন সারাদেশে ভয়াবহ বন্যা হচ্ছিল?
আমি এমনিতেই বড্ড ভুলোমনা। ৮৮ তে আমার বয়স ৭। তাই কিছু মনে করতে পারি না। শুধু মনে পরে আমাদের বাড়ির পেছনে একটি ডোবা (ডোবাও ঠিক না মাটি কেটে বাড়িতে ফেলা হয়েছে সেই খাল) ছিল। সেখানে বন্যার পানি এসেছিল। আমরা সবাই মাছ মেরেছিলাম। কিন্তু সেটা কি ৮৮ তেই কিনা তা মনে করতে পারছিনা।
তবু আপনার লেখা পড়ে নস্টালিজক হয়ে পড়লাম। গ্রামে বড় হয়েছি তো তাই। ধন্যবাদ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:২৮
আরিয়ানা বলেছেন: বাড়ির মানুষ বুঝে নিল আমি আটক বন্যায়। তাছাড়া বললাম যে আমি দড়ি ছেঁড়া গরু তাই আমার জন্য ভাবনা সবার একটু কমই
২৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:২৬
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন !!+++++
কিন্তু আমার তখনও জন্মই হয়নি
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:২৯
আরিয়ানা বলেছেন: বড় হন এমন জিনিস দেখবার অনেক সুযোগই পাবেন
২৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:২৯
নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: ভালো লেগেছে,লেখাটা। আমি তখন জীবনের ১ বছর পেরোলাম মাত্র!
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:৪১
আরিয়ানা বলেছেন: আমি নিজেও তখন অনেক ছোট তবে একা চলে ফেরা করবার অভ্যাস ছিল আমার ছোট থেকেই।
২৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:৪৮
নেক্সাস বলেছেন: বিরাট কাহিনী...
তবে ভাল লাগছে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:৫৬
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ নেক্সাস
৩০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:০২
সায়েম মুন বলেছেন: বিশালাকার অভিজ্ঞতা--------
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:১০
আরিয়ানা বলেছেন: আসলেই
৩১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:০৮
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আমি দড়ি ছেঁড়া গরু তাই আমার জন্য ভাবনা সবার একটু কমই
আপনার গরুজীবনের আরো কাহিনী শুনতে চাই। সাউন্ডস ইন্টারেস্টিং।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:১১
আরিয়ানা বলেছেন: আমি অনেক ছোট থেকেই দড়ি ছেঁড়া হা হা হা বলব নিশ্চই যখন যেটা মনে পড়বে
৩২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:২৬
নাজনীন১ বলেছেন: ভয়ংকর অভিজ্ঞতা!
৮৮-র বন্যা টিভিতে দেখেছি। ঢাকার আত্মীয়-স্বজনদের কাছে গল্প শুনেছি। ৯৮-এর বন্যা রামপুরায় কিছুটা দেখেছি, মানে সাঁকো চড়তে হয়েছে রাস্তা থেকে চাচার বাসায় উঠতে। এছাড়া বন্যার প্রত্যক্ষ কোন অভিজ্ঞতা নাই। দেখেছি ঘূর্ণিঝড় আর জলাবদ্ধতা।
আর জোঁক! সে তো হরহামেশা! নোয়াখালী হলো জোঁকের বাড়ি!
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৩৬
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা জোঁক একটা নোঙড়া প্রানী, ইয়াক !!!
৩৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৪৩
বাদ দেন বলেছেন: আমি তখন ও জন্মাই নাই
৩৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৪৭
জীবন্মৃত০১ বলেছেন: একই সাথে আনন্দ এবং করুণ অভিজ্ঞতা। ভালো লাগলো।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:৩২
আরিয়ানা বলেছেন: ভাল লাগেছে জেেন আমারও ভাল লাগছে জীবন্মৃত
৩৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:২০
বাংলার আগন্তুক বলেছেন: ৮৮তে আমি মাটির লগে কতা কইতাসিলাম। টিভিতে দেখা এরশাদ কাকুর গানের কথা মনে আছে। তবে রিলিফ দিতে গিয়ে প্রায় একি ধরণের অভিজ্ঞতা আমার ৯৮-এর ঘূর্ণিঝড়ের সময় হয়েছিলো। উরে আল্লাহ বাসায় ফিরার পর বাপের কিল একটাও মাটিতে পরে নাই। ঘূর্ণিঝড়ের পর আরেকটা ঘূর্ণিঝড়ে কি হইসিলো সেইটা আমার পিঠ জানে আর আমার বাপের হাত জানে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:৩৫
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা আমি আবশ্য রিলিফ দিতে যাবার মতন অবস্থায় ছিলাম না। নিজেকেই কে রিলিফ দেয় এরশাদের গান শোনা হয়নি
কোন টিভি ছিলনা
৩৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:২১
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ৮৮ এর বন্যা ? হ্যাঁ, মনে পড়েছে। এরশাদ চাচ্চুর বিখ্যাত গানওয়ালা টিভিতে দেখা সেই বন্যা ! বিটিভিতে দেখা সেই গান নস্টালজিক করে দেয়..............(তোমাদের সাথে নিয়ে সব ব্যথা বুকে নিয়ে আমিও যে হব একাকার.............!!!!!!!!!!!!!!)
অনেক স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন।
অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে লেখেন আপনি।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:৩৭
আরিয়ানা বলেছেন: ছেলে ধন্যবাদ পড়বার জন্য। এরশাদের গানের কথা মনে পড়ে না। আমি নিজেও তখন ছোট, সব কথা মনেও পরে না
৩৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৪১
সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: ৮৮ তে জন্ম হয় নি । তবে ৯৮ এর কথা ভাসা ভাসা মনে আছে । আমাদের বাড়িতে পানি না উঠলেও অন্য অনেক বাড়িতে পানি উঠেছিল । ওই সময় মাছের দাম এত কম গিয়েছিল যে ফ্রি দিলেও অনেকে নিতে চাইতনা ।
আপু কলার ভেলার উপর আপনার ছবিটা দারুন হয়েছে ।
i was just kidding
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:৪০
আরিয়ানা বলেছেন: আরে, ভাবলাম একটু পোজ দিয়ে ছবিটা তুলি তার আর সময় পেলাম কই মাথার ঘোমটা নামানোর আগেই শাটার ঝুপ
মানুষ তখন মাছ খেত না কারন মাছ মানুষ খচ্ছিল।
৩৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:০৭
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: এ দেখি দুরন্তপনার সত্যিকারের চিত্র
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:৪৩
আরিয়ানা বলেছেন: আমি খুব ছোট বেলা থেকেই দুরন্ত রোমাস । বাংলাদেশের বাচ্চাদের মতন আমাকে আগলে আগলে মুখে তুলে খাইয়ে বড় করা হয়নি। আমি বড় হয়েছি নিজে নিজে
মারপিট আর বাঁদড়ামি করে
৩৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: তিন সপ্তাহ কোনোমতে মেনে নেওয়া যায় এইরকম পরিস্থিতিতে। কিন্তু সাড়ে তিন মাস! ওই জায়গায় নিজেকে যদি কল্পনা করি, তাহলে ব্যাপারটা ভাবাটাও কঠিন। নাটোর জেলা কারাগারে বন্দি বলেই মনে হতো নিজেকে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:৪৯
আরিয়ানা বলেছেন: ওখানে মেনে নেবার বা না নেবার কোন উপায় ছিল না হা হা হা আসলেই এমন অজ পাড়া গঁায়ে আটকে পড়াটা কঠিন, তবে আমি এনজয়ও করেছি। গ্রামে আমি সময় পেলেই যাই আর গেলে দির্ঘ সময় থাকবার প্লান নিয়েই যাই। ২০০৮ বাংলাদেশে গিয়ে চার সপ্তা কাটিয়ে এসেছিলাম গ্রামে। ইচ্ছে ছিল আরো থাকবার কিন্তু ফিরতে হয়েছিল মা'এর বকায় ও হঠৎ ই সিংগাপুরে ফিরে যাবার তাড়া আসায়
।
৪০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:৫২
দেশী পোলা বলেছেন: ৮৮'র বন্যায় সাতার আর নৌকা চালানো শিখেছিলাম। আশেপাশের মানুষদের সাহায্য করতে হতো, বিশেষ করে যাদের বাড়িতে পানিতে ঢুকছিলো তাদের অবস্থা বড়ই করুন ছিলো, সব আসবাবপত্র ঘর সংসার ছেড়েছুড়ে অন্যের বাড়িতে দিন কাটিয়েছে অনেকেই
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:১৮
আরিয়ানা বলেছেন: আমাকে কেন সাহায্য করলেন না আপনাকে মাইনাস
৪১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:২০
দেশী পোলা বলেছেন: আপনে স্বস্বীকৃত ছাড়া গরু, আপনারে সাহায্য করতে গেলে গরু-নির্যাতনের মামলায় জড়ানোর চান্স ছিল
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:২৬
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা আরে বিদেশে দেখেন নাই ছাড়া গরুরও পূনর্বাসন হয়
৪২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:২৫
ম্যাকানিক বলেছেন: নস্টালজিক একটা পোস্ট দিলেন আপু।
অনেক কথা মনে করায় দিলেন।
আমরা বেড়াতে গেছিলাম আমার আম্মার মামার বাসায় টংগিতে সেখানে গিয়ে বন্যায় আটকা পড়ি এবং তারপর পানি একটু কমলে নানা রকম কাহিনি করে বাসায় ফিরি।
৮৮ এর বন্যায় ঢাকার রাস্তায় টায়ারের টিউব দিয়ে সাতরে বেড়ানো। বন্যার শেষ দিকে আমাদের মহল্লার আমার এক বন্ধুর বড় ভাই পানিতে ডুবে মারা যান সেইবার।উনি নৌকায় ছিলেন আর সাতার না জানা উনার আরেক বন্ধু নৌকা থেকে পানিতে পড়ে গিয়েছিলেন তাকে বাচাতে উনি লাফ দিয়ে নৌকা থেকে নেমে যান এবং শ্রোতের টানের বিপরীতে তাকে ডুব দিয়ে উপরে ভাসিয়ে দেন কিন্তু সেই লোক জীবনে কোনদিন পানিতে না পরার কারনে অথবা উলটা পালটা ধরার কারনে তাকে পা দিয়ে ধাক্কা দিয়ে নিচে দাবিয়ে রাখে যা সেই সময় কেউই খেয়াল করে নি।উনার অন্য বন্ধুরা সাতার না জানা বন্ধুকে উপরে উঠিয়ে অনেক পরে খেয়াল করে যে তাদের সাথের প্রথম জন নেই কিন্তু ততক্ষনে অনেক দেরি হয়ে গেছে।পুলিশ ডুবুরি এবং স্থানীয় লোকজন অনেক খোজ করেও যখন পায় নি দুই দিন কি তিন চারদিন পর উনি নিজ থেকেই ফুলে ফেপে ভেসে ওঠেন বিলের অন্য দিকে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:২৯
আরিয়ানা বলেছেন: আমি বোধহয় ঘটনাটা শুনেছিলাম এটা কি শ্যামলির ওদিকে কোথাও? ঠিক মনে পরছে না জায়গাটির নাম। কোথায় আপনার মহল্লা?
৪৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:৩৯
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: দীশাপা তুমি যেই সালে দুরন্তপনার উজ্জল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলা আর আমি ওই একই সালে কিন্তু ধরনীতে আগমন করছি.....লোকে বলে আমিও নাকি দুষ্টের সেরা এখন বুজি তোমার দুষ্টমির বাতাস আমি একটু হলেও পাইছি
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪২
আরিয়ানা বলেছেন: আরে....তা আর বলতে ।
৪৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৭:২৬
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: ১৯৮৮ আমরাও কলা গাছ দিয়ে ভেলা বাইয়া অনেক ঘুরছি
রাইতে ডর লাগতো, খালি পানি আর পানি
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩
আরিয়ানা বলেছেন: ঠিক কথা খালি পানি আর পানি।
৪৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:২২
শ।মসীর বলেছেন: আমার ও অমন একটা অভিজ্ঞতা......
Click This Link
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৩
আরিয়ানা বলেছেন: অসাধারন এক অভিজ্ঞতা আপনার শামসীর!!
৪৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮
নস্টালজিক বলেছেন: ভালো লাগলো পড়ে!
অভিনন্দন, আরিয়ানা!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৫
আরিয়ানা বলেছেন: খবর কি নস্টালজিক? ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল!
৪৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৪১
মুহাম্মদ মইনুল হুদা বলেছেন: আপু আপনার সাথে যোগাযোগের মাধ্যম কি? do u have skype or any type of messenger?
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:৩১
আরিয়ানা বলেছেন: আমি তো এখানেই আছি।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:৩৪
আরিয়ানা বলেছেন:
৪৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:৩৩
শশী হিমু বলেছেন: ভালো লাগলো সৃতি কথন।
৮৮তে বন্নার মাঝে আমার জন্ম, আব্বু আম্মুর মুখে শুনি আমি হবার পর আমাকে নৌকা করে বাসায় এনেছিল,ঢাকায় সরকারি কোয়ার্টার এ আব্বু আম্মু থাকত। আমি যেদিন হয়েছিলাম তার দুইদিন এর মদ্ধে নাকি ঢাকা তলিয়ে গিয়েছিল।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:৫১
আরিয়ানা বলেছেন: তাই তো বলি কে এই বন্যা নিয়ে আসলো । আপনাকে তো মহা মাইনাস!
৪৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:১৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ঘটনা এমনভাবে বর্ণনা করেছেন, মনে হচ্ছিল, আমি নিজেই সেখানে ছিলাম আপনার সাথে। এটা ঠিক বলেছেন, ওই দুর্যোগের মধ্যেও যে আনন্দগুলো করেছিলেন সেই স্মৃতিগুলো আপনার জীবনে সবসময় তাজা থাকবে আর হয়ত দামী দালানেও সেটা খুজে পাবেন না।
++++
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৭
আরিয়ানা বলেছেন: সাথে থাকেন ভাল কথা, তবে আমার কাদা মাখা মুখের দিকে তাকাবেন না কিন্তু ! তাকালে মাইনাস
৫০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:১৮
শশী হিমু বলেছেন:
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৪৬
আরিয়ানা বলেছেন:
৫১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনার দিকে তো তাও তাকানো যায়, ঐদিকে উম্মে মারিয়াম এর অবস্থা দেখেন !!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৪৭
আরিয়ানা বলেছেন:
৫২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৯
েমেেঘলা আকাশ বলেছেন: আর একটা কথা মনে পড়ছে তখনতো ভিডু ক্যাসেটে জামানা ছিলো..আর হিন্দি মুভি মানেই অমিতাভ না হলে মিঠুনের মুভি...।সারা দিন করার কিছু থাকতো না হয় পড়ালিখা,বারান্দায় দাড়ায় পানি দেখা আর অমিতাভ না হলে মিঠুনের মুভি দেখা.
....আম্মু কিছু বলতো না পিছে পানিতে নাইমা দাপাদাপি করি এই ভয়ে....
...তয় ভাইয়ার সাথে বিকেল বেলায় আম্মুকে ফাকি দিয়ে নোকা করে ঘুরতে যাইতাম...পিচ্চি ছিলাম বইলা নিতে চাইতো না
তাই আম্মুকে বইলা দেওয়ার কথা বলে ব্ল্যাকমেইল করতে হইতো....
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৫
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা দারুন বুদ্ধি তো!!
৫৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৭
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: ঐসময় আমার জন্ম হয় ! সারাজীবন খালি গল্পই শুনে গেলাম
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২২
আরিয়ানা বলেছেন:
দেরিতে জন্মানোর জন্য মাইনাস দেই???
৫৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:৫৭
অ্যামাটার বলেছেন: থ্রিলিং! কিন্তু সাড়ে তিন মাস তো অনেক সময়। এরকম পরিস্থিতিতে সপ্তাহখানেক, বড়জোর দিন দশেক মুখ বুঁজে পার করা যায়
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:১৮
আরিয়ানা বলেছেন: অবশ্যই সাড়ে তিন মাস লম্বা সময়। আপনি হলে মুখ খুলে কি ফল পেতেন ??
৫৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৩৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: শুধু তোমার এই পোস্টে কমেন্ট করার জন্য লগইন হলাম।
ভয়ংকর ও দারুন অভিজ্ঞতা!!!
তিনটি মাস এ ভাবে কাটানো? সত্যি! জীবনের চরম অভিজ্ঞতা!
আমারও তোমার মত টয়লেট সমস্যা আছে। আর এ কারনে অনেক ভুগেছি।
৮৮ সালের ঐ বন্যায় সাভারে দোতলায় আব্বা, আম্মা অনেকদিন বন্দী ছিলেন। আর তখন থেকেই আম্মার ওয়াটার ফোবিয়া হয়েছিলো।
এতো দিন পরে সেসব দিনের কথা খুব সুন্দর করে লিখেছ রাজকন্যা!!!!
৫৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৪৭
আরিয়ানা বলেছেন: দিদিমনি কেমন আছ? অনেক দিন ফোন করা হয়না তোমাকে। আমি খুবই পচা হয়ে যাচ্ছি দিনে দিনে জানি। নিশ্চই ফোন দেব দ্রুত x x x x x
৫৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:০৩
মেহবুবা বলেছেন: আরিয়ানা, সবার ৩য় নয়ন থাকে না তাই অনেক ছবি ধারন করতে পারে না , মনেও রাখতে পারে না ।
তোমার আছে, ভাগ্যবতী তুমি ।
বৈচিত্র তোমাকে আকর্ষন করে এবং সেখানে স্বাদ খুঁজে নিতে পারো ।
কেমন অন্যরকম একটা পোষ্ট এটা , এ জন্যই সমৃদ্ধ সামহয়্যার ।
ছোট্ট জীবনে যা পাও কুড়িয়ে নাও, আমাদে ভাগ দিও খানিকটা ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:২০
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ মেহবুবা চমৎকার মন্তব্যের জন্য। ৩য় নয়ন আছে কিনা জানিনা তবে জীবনে পথ চলতে প্রচুর মানুষের ভালবাসা পেয়েছি......যার কোনটাই ফেলে দেবার বা ভুলে যাবার নয়। আমি I am overwhelmed with the love i receive everyday ............ এই ছোট জীবনে কুড়িয়ে পাওয়া ভালবসার গল্প দিয়েই আমার জীবন কাহিনি বলি
আপনাদের
ভাল থাকবেন।
৫৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:৫২
নীরব 009 বলেছেন: চমৎকার চমৎকার বর্ণনা। খুব ভাল লাগলো। মনে হচ্ছিল আমি নিজেও যেন ঐ গ্রামে চলে গেছি।
++++++++++++++++
শুভ রাত্রি
২০ শে অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:২১
আরিয়ানা বলেছেন: খুব খুশি হলাম আমার সাথে চলবার জন্য। ভাল থাকবেন নীরব।
৫৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৭
মুহিব বলেছেন: ঐ বন্যা আমি টের পাই নাই। টিভিতে দেখেছিলাম এরশাদের গান আর তার দান করার ভিডিও।
২০ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৪
আরিয়ানা বলেছেন:
৬০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০০
রেজোওয়ানা বলেছেন: সেই সময়ে বেশ পিচিকি ছিলাম তেমন কিছু মনে নেই, তবে স্কুলে যেতে হয়নি সেই কথা খুব ভাল করে মনে আছে
ঐ সময়টা বাংলাদেশের জন্য খুব টাফ সময় গেছে....
২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৪২
আরিয়ানা বলেছেন: হ্যা ঠিকই বলেছ
৬১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:৫৭
ইচ্ছে বলেছেন: ৮৮ টা সবাই খুবই কষ্টের মদ্ধে পার করলেও আমার যতদুর মনে পড়ে মহা আনন্দে কাটিয়েছিলাম (লোকজনের কষ্ট বোঝার মত বড় হইনি তখনো)। ঐ সময় টা আমি কাটিয়েছিলাম ঢাকায় এজিবি কলোনীতে। এজিবি কলোনীর বিল্ডিং গুলো এমনিতেই মাটি থেকে ৩/৪ ফুট উচু করে বানানো। বন্যা যখন পুরোদমে তখন এই ৩/৪ ফুট ক্রস করে পানি আরো ২/৩ ফুট উপরে উঠে গিয়েছিল। আমাদের বাসা ছিল দোতলায়, সিড়ি থেকে একবারে নৌকাতে উঠেযেতাম। প্রায় আরাই মাসের মত স্কুল বন্ধছিল
(অটো নেক্সট ক্লাসে প্রমোশন পেয়েছিলাম যতদুর মনে পরে...
)
আমাদের ডেইলি কাজের মদ্ধে ছিল বড় ভাইদের সাথে মিলে কলাগাছ কেটে ভেলা বানানো আর তা নিয়ে ঘুরে বেরানো। আমাদের বাসার পিছনেই আইডিয়াল স্কুলে তখন অস্থায়ী রিলিফ ক্যাম্প করেছে মিলিটারি, হেলিকাপ্টারে করে ত্রান দিয়ে যায় আর তা আসা মাত্র লোকজনের তা নেয়ার জন্য কি মারামারি... (এখন চিন্তা করলে খারাপ লাগে কিন্তু তখন কিছু ফিল করিনাই ) । প্রথম দিকে পানি গুলো একদম পরিষ্কার ছিল, এর ভিতর দিয়ে ঘুরতে মজাই লাগতো।একবার এই পানির মদ্ধ দিয়ে আইডিয়াল স্কুলের সামনের রাস্তায় চলে গেছি তখন ওখানে পানি ৫ফিটের কাছাকাছি ফুটপাতে দারলে আমার বুকের সমান হয়। ভুলে পা পিছলে মেইন রোডে পরে যাওয়ায় হটাৎ ডুবে গিয়েছিলাম... সাতার জানতামনা, বন্ধুরা থাকায় বেচে গেছি।
আপনার পোষ্ট সবসময়ের মত সুন্দর হয়েছে।
+++
২২ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪
আরিয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইচ্ছে পড়বার জন্য। খুব ভাল লাগলো আপনার স্মৃতি গল্প!!
৬২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০৯
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
এ দেখছি অভিজ্ঞতার ,অবশ্যই করুন কাহিনী।
প্রথমে ছবি দেখে অবাক হয়েছিলাম। কি করে এ ছবি তোলা
সম্ভব হল।
ওরে বুঝতে পারলাম ।
সরি , দেরির জন্য।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:২৭
আরিয়ানা বলেছেন: আমি আমার সব অভিজ্ঞতাকেই অনেক আদর দিয়ে মনের মাঝে রাখি কোনটাই করুন বা খারাপ নয়। এত সব চমৎকার অভিজ্ঞতা পাওয়াটাই একটা ভাগ্য
না ছবি আমার তোলা নয় তবে ৮৮'র বন্যারই ছবি, নেট থেকে নেয়া যার সাথে আমার অবস্থানের কোন পার্থক্য ছিল না।
দেরি ???? কিসে দেরি??? উমম দেরিতে কি কিছু আসে যায়?? আপনি তো অবশেষে এখানেই
ধন্যবাদ
৬৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৪৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওরেব্বাপ্রে!! এ দেখি বিশা.....ল ইতিহাস
দুই সপ্তাহের কথা বলে তিন মাস। বাসায় চিন্তা করেনি?
আপু অনেক স্বাধীনতা পেয়েছেন মনে ছোটবেলা থেকেই
২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৩১
আরিয়ানা বলেছেন: উমম ঠিক স্বাধীনতা নয় ব্যপারটা অন্যরকম ব্যপার.....It's complected
৬৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৪৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ৮৮ তে আমার জন্মই হয়নি! তবে ৯৮ র সময় বন্যা দেখতে গ্রামে গিয়েছিলাম। সাত বছরের সময়কার আমার সে স্মৃতি এখনও জ্বলজ্বল করে
২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৩১
আরিয়ানা বলেছেন:
৬৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:০৮
আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: আপনার ব্যাপক অভিজ্ঞতা ।।
Click This Link
২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:২৫
আরিয়ানা বলেছেন:
৬৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:১৩
সাহাজাদা সলীম বলেছেন: মজা পেলাম............৮৮ সালের কথা..শুনে।।।।।।।।।।।।।।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:২৫
আরিয়ানা বলেছেন: ভাল লাগলো জেনে সাহাজাদা ধন্যবাদ
৬৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২২
টানজিমা বলেছেন: আহা!!!... খোলা আকাশের নিচে টয়লেট করার মজাই আলাদা...
২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:২৬
আরিয়ানা বলেছেন: ওয়াও অনেক দিন পরে দেখলাম আপনাকে টানজিমা কেমন আছেন?
৬৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৫
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: আমি আপনার পোস্ট পড়ে অবাক চেয়ে থাকি...কিছু লেখার সাহস পাইনা.।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০১
আরিয়ানা বলেছেন: কেন গো মুকুট বিহীন সম্রাট ঘটনা কি ?
৬৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০৭
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: লেখক বলেছেন: কেন গো মুকুট বিহীন সম্রাট ঘটনা কি ? হাহাহাহাহাহা
আপনার প্রথম দক্ষতা আপনি জীবন থেকে লেখেন বেশি, আর সে গুলো এতটা জীবন্ত হয় যে আমি অবাক হই,এত সুন্দর বর্ণনা হয় আপনার লেখনিতে যেন সব কিছু চোখের সামনেই ঘটছে, পোস্টকে মনে ৩৬" বা তারও বেশি রঙ্গীন টেলিভিশন।
আমি ঠিক যতটা অনুভব করছি আপনার পোস্ট গুলো পড়ে ঠিক ততটা প্রকাশ করতে পারছিনা।
শুধু বলি আরিয়ানা আপনি জব্বর লিখেন।সাবাস
ভালো থাকা হোক
২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৭
আরিয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কমপ্লিমেন্টের জন্য। ভাল লাগলো জেনে আপনার ভাল লেগেছে। আমি জীবনের ঘটনা ছাড়া গল্প বলতে জানি না , তাই একদিন দেখবেন আমার সব গল্প শেষ
৭০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩১
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: চ্রম অভিজ্ঞতা
২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৮
আরিয়ানা বলেছেন: কেমন আছেন বৃষ্টি?
৭১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩০
টানজিমা বলেছেন: জিঁ ভাঁল, আঁজ কাঁল এঁকঁটুঁ চিঁপাঁচুঁপাঁয় তাঁকিঁ আঁর্কিঁ....
২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫১
আরিয়ানা বলেছেন: কঁেনঁ গঁো চঁিপঁাচঁুপঁায় কঁেনঁ
৭২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৪৪
চতুষ্কোণ বলেছেন: যত কষ্টই হোক তবু এক অনন্য অভিজ্ঞতা। অবশ্যই মনে রাখার মতো। ১৯৯১ আমার জীবনেও তেমনি এক বছর।
৩ নং প্যারার সাথে আমার ছোটভাইয়ের দারুন মিলে গেছে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫১
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা ব্যপার টা আসলেই তেমন
৭৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০৯
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
এমন বন্যা এখন আর নেই।
তাই কেউ আর এমন আটকেও থাকবে না।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৩০
আরিয়ানা বলেছেন: থাকলেই ভাল হতো
৭৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৫
শাকির সহজকথা বলেছেন: তোমার বাড়ির লোকেরা তোমার খোঁজ করেনি এই তিনমাস? ওঁরা কী ভেবেছিল। বাড়িতে তোমার অবস্থা কিভাবে জানালে তা কিন্তু তুমি লেখনি।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৪১
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা ঐ যে বললাম তখন ইন্টারনের বা মোবাইল ছিলনা তো খবর দেবার জন্য। হাতে লেখা চিঠিই এখমাত্র উপায়। পানির জন্য তাও বন্ধ ছিল। আর আমি দড়ি ছেড়া গরু ছিলাম তাই আমাকে নিয়ে সবার চিন্তা ভাবনা কম ........ সব কথা বলাবার নয় ....কিছুটা আড়ালে থাকলে ক্ষতি কি?
৭৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৪০
বড় বিলাই বলেছেন: বন্যায় যারা সবচেয়ে বেশি কষ্টের মধ্যে পড়ে তাদেরকে একেবারে কাছ থেকে দেখে এসেছেন আপনি। যদিও অনেক মজা করে লিখেছেন, কিন্তু বুঝতে পারছি আসল চিত্রটা কত ভয়ংকর ছিল।
৮৮-র বন্যায় আমরা ঘরবন্দি হয়ে ছিলাম তিন মাস। মাঝে মাঝে দোকানে যেতে হত পানি পার হয়ে, আর ওয়াসার দেয়া পরিষ্কার পানিও আনতে যেতাম কাজের ছেলেটার সাথে। রাস্তায় তখন রিকশার বদলে নৌকা চলত। বন্যার পানিতে ছোটবোনকে নিয়ে জলকেলি করার কিছু ছবি এখনও আছে পুরনো অ্যালবামে। সেদিন আম্মার হাতে যা পিট্টিটা খেয়েছিলাম।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৭:২০
আরিয়ানা বলেছেন: তুমিও তো কম বোঝনি বড় বিলাই এট লিস্ট মা'র পিট্টি টা তো খেয়েছ অনেক ভালবাসা তোমার জন্য...
৭৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৭
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
নূতন লেখার অপেক্ষায় আছি ।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা মাথা খালি...মাথার ভেতর ম্যানহোলে পরে যাওয়া ছারা আর কোন ঘটনা নেই আপাতত .... আসলে লিখব.....
৭৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১২
মো: আবু জাফর বলেছেন: আচ্ছা আপনার আর আমার মধ্যে পার্থক্যটা কি ? আপনি পোস্ট দিলো সবাই কমেন্ডস করার জন্য পাগল হয়ে যায় আর আমি পোস্ট দিলে
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২২
আরিয়ানা বলেছেন: আমি তো বলতে পারবা কেন তবে ভাই এক কাজ করেন এই প্রশ্ন নিয়ে একটা পোস্ট দিয়ে সবার মতামত চান দেন
৭৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৬
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
আবার পড়লাম আপনার এই লেখা। প্রথম বার অবশ্য মোবাইল থেকে পড়েছিলাম।
" জীবন যেখানে যেমন " এর উদাহারন হতে পারে আপনার এই লেখা। আনন্দে উচ্ছল ছিলেন , আস্তে আস্তে কষ্টের মাঝে চলে গেলেন। যা ভাবনারও অতীত । চিন্তাই করা যায়না এমন অভিজ্ঞতার কথা। যোগাযোগহীন দিন গুলো কেটেছে আপনার জীবন সংগ্রামে। একদিন দুদিন হলেও একটা কথা থাকতো। দীর্ঘ ৩ মাসের বেশী সময় আপনি- এমনি অবস্থায় কাটিয়েছেন। খেয়ে ছিলেন , না খেয়ে ছিলেন।
খবরের কাগজে মাঝে মাঝে দেখেছি- বন্যায় ঐ সময়ে মানুষ কষ্টে ছিল। কিন্তু কষ্টটা এত ভয়াবহ ছিল - তা আমার ভাবনার অতীত ছিল ।
আপনার মানসিক শক্তি অনেক বেশি।
প্রিয়তে নিলাম আপনার এই পোষ্ট।
শুভকামনা ...........
০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৭
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়বার জন্য। ভয়াবহ ছিলই বটে। আজ মনে হলে নিজেও অবাক হই.....তবু সুখে দুখে একসাথে ভাগাভাগি করে জীবন যাপন করবার মধ্যেও একধরনের ভাললাগা আছে....এই স্মৃতি আমার সারা জীবনের সঙ্গি হয়ে থাকবেন.....ভাললাগায় ভড়া......এটলিস্ট বন্যার মাঝখানে থেকে ওদের জীবন দেখার সুযোগটা অনেক বড় পাওয়া হয়ে রইল আমার।
৭৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৫৪
কাউসার রুশো বলেছেন: মাই গড!!!সাড়ে তিন মাস!!!!!!!
আপনার সাহস আছে বলতে হবে!
মনে হলো যেন দারুন একটা অ্যাডভেঞ্চার কাহিনী পড়লাম
+++++
০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৯
আরিয়ানা বলেছেন: আসলে এখানে সাহসের কোন ব্যপার ছিল না, আমি পরিস্থিতির শিকার মাত্র। আর পরিস্থিতি অনুযায়ি প্যানিক না করে তার সাথে নিজেকে মানিয়ে চলার চেস্টা মাত্র।
ভাল লাগল আপনাকে আমার পাতায় দেখে ভাল থাকবেন ও অনেক ধন্যবাদ পড়বার জন্য।
৮০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৪
ফাইরুজ বলেছেন: কঠিন অভিজ্ঞতা । এ অবস্থায় আমি পরলে বেঁচে ফিরে আসতে পারতাম না । খুব ভালো লাগলো আপু।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৫
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ ফাইরুজ পড়বার জন্য। এ অবস্থায় আপনারা যে কেউ পরলে ঠিক আমার মতনই করতেন পরেন নাই তাই বুঝতে পারছেন না
আমি এক্সেপশনাল কেউ নই
....আপনার মতনই একজন।
৮১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫২
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
আগাম ঈদের শুভেচ্ছা
০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৫
আরিয়ানা বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা আপনাকেও
৮২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৫৬
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
ঈদের এমন আনন্দের দিনে
আপনাকে স্মরণ করছি ।
আপনি সারাক্ষণই ভাল থাকবেন ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১৮
আরিয়ানা বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন.......চমৎকার একটা ঈদ কাটুক!
৮৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০১
করবি বলেছেন: ছাড়া গরু কাহিনী মজার হইছে।
ঈদ মুবারক।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২২
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা ........ছাড়া গরুই বটে । ঈদ মুবারক!
৮৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০১
মাহমূদ হাসান বলেছেন: আহা আজকে সবাই যেমন আনন্দ করছে প্রতিটা দিন যদি কাটত এমন বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণে।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২৩
আরিয়ানা বলেছেন: আমার তো প্রতিদিনই বন্ধুত্বপূর্ণ আচরনেই কাটে
৮৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪০
মাহমূদ হাসান বলেছেন: wow, Very good.
আমি সবসময়, সবার সাথে সমান রকম আন্তরিকতা প্রকাশ করার চেষ্টা করি।
তবে তবে খুব ভাল মানুষ ছাড়া বন্ধুত্ব করি না।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৫৬
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়বার জন্য!
আমি সবসময়, সবার সাথে সমান রকম আন্তরিকতা প্রকাশ করার চেষ্টা করি।
তবে তবে খুব ভাল মানুষ ছাড়া বন্ধুত্ব করি না।
এই কথাটা কেন বললেন বুঝিনি। আপনার বন্ধুরা নিশ্চই তবে ভিষন ভাল মানুষ!! আর আমি কি তবে "সবাই" নাকি "বন্ধু"
৮৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:১৪
মানুষ বলেছেন: ১৯৮৮ এর বন্যার সময় সম্ভবত স্কুলেও ভর্তি হয়নি আমি। স্মৃতি থেকে প্রায় সবটুকুই মুছে গেছে। যেটুকু আছে সেটা বলা যাবে ন
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:২২
আরিয়ানা বলেছেন:
৮৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৩
মাহমূদ হাসান বলেছেন: আপনি আমার কাছে "সবাই" না বরং "ভাল একজন মানুষ"।
আমি মনে করি বন্ধুত্ব হওয়াটা পরিচয় এবং সময়ের ব্যাপার। যে বন্ধুত্ব সময় নিয়ে গড়ে উঠে তার মূল্য অনেক বেশী। ইদানিং তো সপ্তাহের শুরুতে বন্ধুত্ব হয় আবার সপ্তাহান্তে ভেংগে যায়। আমি এমন বন্ধুত্বে বা সম্পর্কে বিশ্বাস করি না মোটেও যা আজীবন টিকে না। আমার বন্ধুদের সংখ্যা খুব কম .... তবে তাদের আমি আপন ভাই বা বোন হিসাবেই ভাবি। সো আমি আপনাকে বোন হিসাবেই ভাবতে পারি।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:০৭
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ....জেনে ভাল লাগলো। ভাল থাকবেন।
৮৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪০
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: লেখা টা ভালো লাগলো বেশ সাবলিল
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:০৭
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়বার জন্য
৮৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫১
মাহমূদ হাসান বলেছেন: আপু, আপনার তিমির প্রেম লেখাটি পড়লাম, মনে মনে সমুদ্রে হাবুডুবু খাচ্ছি।
afsos afsos afsos............
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:০৮
আরিয়ানা বলেছেন: হাবুডুবু খাবেন না, আবার শার্কের পেটে চালান হয়ে যেতে পারেন সাবধান!
৯০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৬
আবু সালেহ বলেছেন: জ্বি....ঠিক এমনটাই কেটেছিলো ৮৮এর সেই বন্যায়...তবে আমি ঢাকার নিচু এলাকায়....ঘরে বসে মাছের চলাচল, মাচার উপরে খেলার জায়গা........আর টিনের উপরে উঠে থৈ থৈ পানি দেখা.....
আপনার লেখাটা পড়তে পড়তে সেই স্থানে, সেই সময়ে চলে গিয়েছিলাম ক্ষনিকের জন্য....
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:০৯
আরিয়ানা বলেছেন: আসলেই তেমন ছিল দিন গুলো
৯১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০০
রাজীব বলেছেন: প্রথমেই ঈদ মোবারক!
কঠিন অভিজ্ঞতা!
দড়ি ছেড়া গরুর জীবনটা ভালোই তারপরও মাঝে মাঝে মনে হয় একটি খুটি থাকলে ভালোই হতো!
৮৮ বন্যার ভয়াভহতা এখনো মনে আছে।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১০
আরিয়ানা বলেছেন: ঈদ মুবারক! হা হা হা খুটি না থেকে ভালই হয়েছে খারাপের চাইতে
কেমন আছেন রাজীব?
৯২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৭
মো: আবু জাফর বলেছেন: আমার পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
১১ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:২০
আরিয়ানা বলেছেন: You are welcome
৯৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৪৮
নীলাঞ্জনানীলা বলেছেন: ১৯৮৮ সালের বন্যার কিছু রূপ আমার মনে ভাসে---ঢাকা যাচ্ছি খুব অসুস্থ ছিলাম, ট্রেনলাইনে জল উঠে পড়েছে---একমাত্র ইন্টারসিটি ট্রেন পারাবত বন্ধ--শুধু ঢাকা মেইল ট্রেন,তাও সিট নেই । কোনোমতে একটা সিট যোগাড় করে দিলো আমার দাদা । রাত ১২ টার ট্রেন পরের দিন দুপুর ১২ টায় গিয়ে পৌঁছেছিলো । মাঝপথে তো এমন হয়েছিলো ট্রেন থেমে রইলো , বলাও হলো যাবেনা । ট্রেনলাইনের উপর অনেক জল উঠেছিলো । লেখাটা পড়ে সেদিনের কথা মনে হয়ে গেলো । বেশ লাগলো আরিয়ানা ।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:০৯
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়বার জন্য নীলাঞ্জনা ভাল থাকবেন।
৯৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:০১
মাহমূদ হাসান বলেছেন: আপা, আবারো একটি নিউজ পড়ে হতাশায় মুষড়ে পড়লাম......।
দেশীয় জাতীয়তার হিসাব নিকাশটা খুব কমই করে থাকি।
এভরি ওমেন ইজ লাইক মাই সিস্টার সে যে দেশেরই হোক না কেন।
আর অসৎ মানুষদের থেকে দূরে থাকি হোক না সে বাংলাদেশের তাতে কী আসে যায়......।
View this link
১৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:০৩
আরিয়ানা বলেছেন: আমাদের লজ্জা বলতে কিছুই নাই মান সন্মান তো নেই ই!
৯৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৮
আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: নতুন কোন লেখা দিচ্ছেন না অনেকদিন। আপনার শব্দ চয়ন,বাক্যের বুননী, রচনা শৈলী আমাকে ভীষণ ভাবে মুগ্ধ করে । নতুন লেখা না পেয়ে বাধ্য হয়েই পুরনো লেখা পড়ি বারবার।।।
নতুন লেখার জন্য তাগিদ রইলো । সাথে আমন্ত্রণ রইলো আমার ঘরে (ব্লগে) যাবার ।।।
শুভ কামনা -----------।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:০৫
আরিয়ানা বলেছেন: অনেক ভাল লাগল জেনে আপনার ভাল লাগে আমার লেখা। সময় টা সহায় হচ্ছে না আর তাছাড়া কোন টপিক পাইনি এখনও .......ভাবছি
নিশ্চই যাবো আপনার বল্গে। ধন্যবাদ
৯৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৮
ড্রাগন ফ্লাই বলেছেন: মজা লাগলো!
১৫ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:০৬
আরিয়ানা বলেছেন: ভাল থাকবেন ধন্যবাদ পড়বার জন্য
৯৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৭
শত রুপা বলেছেন:
একাকী অরণ্যে, আমার পকেট পার্সে , আমার হৃদয়ে, তোমাকে ঢেকে রেখেছি জোনাকী
১৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:৫৬
আরিয়ানা বলেছেন: উমম এত সুন্দর করে কি করে বলেন?
৯৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:২৭
শাহানা বলেছেন: ৮৮ এর বন্যার কথা আমার মনে আছে। ঢাকায় ছিলাম। নৌকায় করে চলাচল করতাম। নিচতলা পানিতে ডুবে গিয়েছিল।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৫৩
আরিয়ানা বলেছেন: নৌকা নিয়ে শহরে চলতে মজাই লাগে
৯৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:১৯
আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: পড়ে দেখতে পারেন --
Click This Link
২০ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৭
আরিয়ানা বলেছেন: ভাল লাগলো লেখাটা
১০০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৯
এ সামাদ বলেছেন: খু.........উ............ব ভাল লাগল।
২০ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৭
আরিয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়বার জন্য.....ভাল থাকবেন।
১০১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:২৪
রোকন রাইয়ান বলেছেন: ভলো লাগলো, আসলে এমন স্মৃতির কাছাকাছি মনে হয় প্রতিটি মানুষেরই কিছু অভিজ্ঞতা থাকে...
২০ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৮
আরিয়ানা বলেছেন: কেমন আছেন রোকন.....ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১০২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১১
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: কেমন আছেন আপু?
২৪ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:০৮
আরিয়ানা বলেছেন: আমি ভাল আছি অনেক ধন্যবাদ!! আপনি কেমন আছেন ?
১০৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৫৪
রোজেল০০৭ বলেছেন: পানির প্রতি আমার নাকি চরম ভালোবাসা।সবাই বলে ছোট বেলায় পুকুর দেখলেই ছুটে যেতাম।৮৮'র বন্যায় আমি দুনিয়ার আলো দেখছি।
আপনার অভিজ্ঞতা চরম।ভালো লাগলো।
Click This Link
Click This Link
২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:০৮
আরিয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়বার জন্য। আপনি চমৎকার লেখেন। ভাল থাকবেন।
১০৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০১
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: কি হলো শব্দ কন্যা পোস্ট কোথায় ?
৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩০
আরিয়ানা বলেছেন: শব্দ কন্য ?? কেন এই নামকরন??
রোলারের উপরে পা এখন থামবার সময় পাচ্ছি না
১০৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৭
মোঃমোজাম হক বলেছেন: একটি ভাল লেখা অথচ ভয়ঙ্কর কাহিনী আমার অগোচরে ফসকে গিয়েছিল।
আপনার অভিজ্ঞতাটা আমারও হতে পারতো।কিন্তু তারই মাস কয়েক আগে আমি হয়েছিলাম প্রবাসী।আর আমার পুরো পরিবার রামপুরাতে পানির সঙ্গে যুদ্ধ করে বেচেছিল।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩১
আরিয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়বার জন্য আপনার ফ্যামিলি নিশ্চই ভাল ছিলেন।
১০৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৪
অনুভূতিহীন০০৯ বলেছেন: আপু আমি তখন একেবারেই পিচ্ছি ছিলাম । কিছুই জানিনা , মামনির কাছে ৮৮ এর কথা শুনেছি , আখন আরো একটু স্বচ্ছ হয়ে গেল ।
আপনার পরিবার তখন কোথায় ছিল?
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৩৫
আরিয়ানা বলেছেন: আমিও খুব বড় ছিলাম তা নয় উনারা ঢাকায় ছিলেন
১০৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৯
সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: গ্রামের বাড়িতে গিয়ে সেই যে হাওয়া হয়ে গেলেন তারপরত আর দেখছি না ? দুমাস শেষ হতে চলল , তিনমাস আসার আগেই পোস্ট দিবেন কিন্তু!!
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:১২
আরিয়ানা বলেছেন: ব্যাটে বলে লাগছেনা কি করি
১০৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মৃত্যুঞ্জয় বলেছেন: আকাশের নিচে টয়লেট ব্যপারটা আমার চ্যালেন্জ হিসেবে নেয়া উচিৎ
আমি তখন অনেক ছোট, পুরান ঢাকায় আব্দুল হাদি লেন এ থাকি, সাত রোজায় পানি দেখতে যেতাম, পাকিস্তান মাঠের এখানেও নৌকা দেখতে যেতাম।।
ভালো লাগলো আপনার লেখা পড়ে, অনেক সৃতি মনে পড়ে গেল।
শুধু টয়লেটের ভয়ে আমি বিক্রম্পুর যাইনি, পরে অবশ্য গিয়েছিলাম।।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৯
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়বার জন্য। ভাল লাগল জেনে আপনার ভাল লেগেছে
১০৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৮
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: আমার ব্লগ জীবন প্রায় ৪ বছরের। ব্লগে নিয়মিত লেখি না। লেখার সময় পাই না বলব না। লেখার বিষয় পাই না--সাথে আলস্যও থাকে। তাই খুব কম ব্লগ লিখেছি। তবে নিয়িমিত পড়ি। শুরুর দিক থেকে এখনো আপনার লেখা দেখলে আমি পড়ি। জীবন্ত মনে হয় লেখাগুলো। প্রথম মনে হয় পড়েছিলাম ডা ফিস নিয়ে আপনার লেখা।
যাই হউক অনেক ভূমিকা দিলাম। আপনার লেখা পড়ে কিছুটা মন খারাপও হল। আমি ১৯৮৮ আর ১৯৯৮ বন্যা দেখেছি। তবে দূর থেকে-ভুক্তভোগী হয়ে নয়। আপনি নিশ্চয়ই দেখেছেন মানুষগুলো কত অবর্ননীয় দূর্ভোগ পোহায়। '৯৮ তে আমরা খাবার স্যালাইন বানাতাম ঢাকাতে স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে। প্রতিদিন যতটা সাপ্লাই দিতে পারতাম তার থেকে অনেকগুন বেশী চাইত বিভিন্ন সংগঠন আমাদের কাছে। কিন্তু পারতাম না। তারা শুধু বলত আজকে এতো জন ডায়রিয়ার মারা গেছে--কাল এতোজন মারা গেছে। কিন্তু কিছু করার থাকত না।
আপনার বাস্তব অভিজ্ঞতা শুনে মনে হল--আপনি নিশ্চয়ই মৃত্যু দেখেছেন অনেক কাছে থেকে। কিছুই করার থাকে না তখন--শুধু কষ্ট হয়। তারপরে মানুষ কেমন করে সহজে হাসে!! এ কারনেই হয়তঃ বাংলাদেশীরা সুখী অনেক। কি জানি---এতো মনোবল কোথা থেকে আসে!!
অসাধারন লেখা হয়েছে এটা বরা্বরের মতো।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪১
আরিয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তিতাস। ভাল লাগলো আমার কমেন্ট পড়ে। ভাল থাকবেন সবসময়
১১০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:০৬
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: ভয়াবহ দিন গুলোর কথা এমন সুন্দর করে গুছিয়ে বললেন যেন মনে হলো কোনো ম্যুভি দেখছি ... অফলাইনে পড়ছিলাম , কমেন্ট করার লোভটা সামলাতে না পেরে অনলাইন আসতেই হলো ... জ্যান্ত পুতুলের চমৎকার বর্ননা খুব ভাল লাগলো ....
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১৪
আরিয়ানা বলেছেন: অনন্ত কেমন আছেন?? অনেক দিন পর দেখলাম কি????
ধন্যবাদ পড়বার জন্য আর চমৎকার মন্তব্যের জন্য .....ভাল থাকুন।
১১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৮
শাহনেওয়াজ লতিফ বলেছেন: খুব মজা পেলাম লেখাটা পড়ে।...লেখে যান । আপনার দারা হবে.।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৫১
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা তাই নাকি কি হবে আমাদারা?? ধন্যবাদ পড়বার জন্য। ভাল থাকবেন।
১১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫০
তানিম৭১৯ বলেছেন: দারুন লাগলো, এমনভাবে বর্ণনা করেছেন, মনে হচ্ছিল চোখের সামনে সব দেখতে পাচ্ছি। সেসময় ঢাকা্য় আমাদের নয়াপ্ল্টন এলাকার ভিয়াইপি রোড পানির নীচে ছিল, বাসার বারান্দা থেকে রাতে চাদের আলোতে রাস্তাটাকে ছোট নদী মনে হতো, রাস্তায় নৌকা চলতো।স্মৃতিগুলো মনে পড়ায় নস্টালজিক হয়ে পড়লাম। ভালো থাকবেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:৫৬
আরিয়ানা বলেছেন: আমাদের ছোট নদী চলে আকি বাকি
১১৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪২
যাযাবরমন বলেছেন: ওরে খালেদা-হাসিনার কারেন্ট-রে, এই একটা লেখা(কমেন্ট সহ) পড়তে ৪ বার কম্পু রিস্টার্ট!!
আপনারতো অনেক সাহস! এরকম অবস্থায় পরলে আমি কাদতে কাদতে অজ্ঞান হয়ে যেতাম।( ইয়ে মানে আমি মেয়ে হলে আরকি :#> )
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:৩২
আরিয়ানা বলেছেন: কমেন্ট ও পড়েন নাকি ?? আমি তখন ছোট ছিলাম এ সবই আমার কাছে এডভ্যাঞ্চার মনে হয়েছে তখন
১১৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:১৭
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: আরে ১৯৮৮ সালে আপনি ফ্রেন্ডের সাথে তার গ্রামের বাড়ীতে গিয়েছিলেন?!?!?! আমার জন্মই তো আটাশির বন্যার বছর।
আপু ১৯৮৮ সালে আপনি যদি একা বন্ধুর সাথে বেড়াতে যান আর এই প্রোফাইল পিকচার টা যদি আপনার হয়- তাহলে আপনার এজ কত???!!!
যদিও এই কথাটা আস্ক করা উচিত না তারপর ও যেহেতু আপনি বিদেশ থাকেন''''' তাই বললাম আরকি
২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:২১
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা মেয়েদের এইজ কোনদেশেই জিজ্ঞাস করতে নেই । আমি ফ্যমিলির বাইরে অন্যদের সাথে ট্রাভেল করি আমার বয়স যখন ৩ ছিল তখন থেকে। সেবার পুরোটা একা যাইনি, আমাকে বাসে তুলে দেয়া হয়েছিল অবশ্য। তবে বন্ধুটিও আমার চাইতে অনেক বড় ছিলেন। আমাদের দেশে বাচ্চাদের একা ট্রাভেল করতে দিতে ভয় পান বাবা মারা আমি জানি না তবে বাচ্চার কিন্তু অনেকের চাইতে সেইফ চলতে পারে যদি তাদের সেই সুযোগ দেয়া হয়।
আমার বয়স ?? ছবি দেখে আঁচ করে নেবেন তবে আপনার চাইতে যে অনেক টা বেশি সেটা বলতে পারি
১১৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২৫
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: আমার তো আপনার পিক দেখে মনে হয় আপনার আন্ডার থারটি
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:১১
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা যা ইচ্ছে মনে করতে পারেন
১১৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৩২
ণৃ বলেছেন: অসম্ভব ভাল হয়েছে লেখা। কেমন যেন বিষাদময় কিন্তূ আনন্দমাখা।
সেইদিনের সব যেন ভুলতে বসেছিলাম..............সেই পিচ্চিটা ছিলাম বলে, আপনার লেখা পরে হু হু করে মনে পড়ে গেল।
প্রায় ৯০% ই তো মিলে গেল আপনার লেখার সাথে। ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
০৩ রা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:০৫
আরিয়ানা বলেছেন: ৯০% কি মিলে গেল?
১১৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:২৭
ণৃ বলেছেন: আরেহ........................................................
আমার ৮৮ এর কাহিনীটা আপনার লেখার সাথে ৯০% মিলে গেছে তাই ।
ভাল কৈরা খিয়াল কইরেন - আপনার ঐ গ্রামে ৮৮ এ আমিও ছিলাম না তো???
০৫ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৮:৪৫
আরিয়ানা বলেছেন: আমাকে লেখাটার লিংক দিলে দেখে বলতাম আমরা দু'জন একই গ্রামে ছিলাম কিনা
লিংকটা চাই
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৪৩
ডিসকো বান্দর বলেছেন: মজা লাগলো!