নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যের সন্ধানে ....

সত্যান্বেসী

কলকাতা হাই কোর্টের উকিল

সত্যান্বেসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনুষ্ঠান কখনই ধর্ম হয় না

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

এটা আমার উপলব্ধি যে অনুষ্ঠান কখনই ধর্ম হয় না | ধর্মের মূল উদ্দেশ্য হলো দয়া | প্রতিকী অনুষ্ঠানে কখনই দয়া হয় না | একটা উদাহরণ দিচ্ছি | হিন্দুরা বিজয়া দশমীর দিন রাবণের কুশপুতুল জ্বালান | এটা একটা প্রতিকী উত্সব | এখানে রাবণের কুশপুতুল হলো পাপের প্রতিক আর সেই পাপ জ্বালিয়ে দেয়া হচ্ছে | এই হলো অনুষ্ঠানটার অর্থ | এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই যে এভাবে কুশপুতুল পুড়ালে কি সত্যই পাপ বিনষ্ট হয় ? তাহলে তো এই উত্সব্তার পরে ভারতে এটলিস্ট কোনো পাপী থাকার কথা নয় | কিন্তু বাস্তবটা হলো এই যে ভারতে এই উত্সবের আগে, উত্সব্তার দিনে এবং উত্সবের পরেও অজস্র পাপী বিদ্যমান | এটাই প্রমান হয় যে অনষ্ঠানে ধর্ম হয় না | ধর্মের মূল উদ্দেশ্য অনুষ্ঠান সিদ্ধ করতে পারে না |

আরেকটা অনুষ্ঠানের কথা বলা যাক | হজ্বে মক্কায় পাথরের শয়তানদের পাথর মারা | এটাও ওই একই গল্প | ধরে নেয়া হয় যে শয়তানদের পাথর মারলে শয়তানরা পালিয়ে যায় | কিন্তু বন্ধু যদি সত্যিই তাই হত তাহলে হাজীদের অন্তরে তো শয়তান থাকা উচিত নয় | কিন্তু বাস্তবে কি তাই দেখা যায় ? বাস্তবটা বড় কঠিন আর নির্মম | সব কয়টা আতঙ্কবাদী এক একজন হাজী | সব কয়টা কসাই, এক একজন হাজী | শয়তানদের পাথর মারতে শয়তান পালায় নি বরং আরো জাঁকিয়ে বসেছে | জেনারেল জিয়া যিনি ভুট্টোকে খুন করলেন , তিনিও হাজী ছিলেন | তাহলে এই অনুষ্ঠানটা ধর্ম কি করে হলো ? এটাই প্রমান হয় যে অনষ্ঠানে ধর্ম হয় না | ধর্মের মূল উদ্দেশ্য অনুষ্ঠান সিদ্ধ করতে পারে না |

অনুষ্ঠানের আরেকটা কুদিক হলো এর ব্যয়বহুলতা | প্রচুর টাকা খরচা হয় অথচ কাঙ্খিত ফল লাভ করা যায় না | একটা অত্যন্ত ব্যয়বহুল অনুষ্ঠান হচ্ছে কুম্ভমেলা | জলে ডুব দিলেই নাকি পাপমুক্তি | কিন্তু কুম্ভমেলার প্রাঙ্গনেই কখনো কখনো সাধুদের মধ্যে খুন খারাবি হয়ে যায় যে কে আগে চান করবে ? চান করার পরে তাহলে সাধুদের এবং মানুষদের মধ্যে পাপ থাকা উচিত নয় | কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় যে প্রতিটা সাধু যারা কুম্ভমেলায় চান করে তারা বড় বড় অপরাধ করে ধরা পড়ে | মহারাষ্ট্রের নাসিকে যেবার কুম্ভ মেলা হলো সেবার কন্ডমের বিক্রি খুব বেড়ে গিয়েছিল | কারণ সাধুরা বেশ্যাদের সাথে যোগসাধনা করবে | এ থেকেই বুঝা যায় যে অনুষ্ঠান সাধুদের অন্তরের পাপ কণামাত্র দূর করে নি | অথচ প্রতিটা মেলায় কোটি কোটি টাকা খরচ হয় | কি লাভ ? কার লাভ ? কে কার বিরুদ্ধে জয়লাভ করছে ?

অনুষ্ঠান হলো জগতকে ধোঁকা দেবার একটা খুব আদর্শ উপায় | লোকে মনে করে অনুষ্ঠান করলেই বুঝি বিরাট ধর্ম হলো | কিন্তু আসলে তা নয় | ধর্ম অন্তরের পরিবর্তন করে , চিন্তাধারা বদলে দেয় | অনুষ্ঠান তা কখনই করতে পারে না | এই অনুষ্ঠানই লোককে বোকা বানায় | সুতরাং সর্বতভাবে বর্জন করা উচিত |

ধর্ম সহজ সরলভাবে অনাড়ম্বর ভাবে পালন করা উচিত | পাপের কুশপুতুল না জ্বালিয়ে আসল অন্তর থেকে পাপ দূর করা উচিত | পাথরের শয়তানকে জুত না মেরে অন্তরের আসল শয়তানকে জুত মারা উচিত | তবেই ধর্মের আসল উদ্দেশ্য সাধিত হবে | তবেই আসল ধর্ম করা হবে |

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৩

মিতক্ষরা বলেছেন: এইসব আচার অনুষ্ঠানও যুক্তি যুক্ত। মানুষ আবেগ অনুভূতি দ্বারা চালিত, তাই এসব আচার অনুষ্ঠান তাকে প্রভাবিত করে থাকে।

২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৫

আবু আবদুর রহমান বলেছেন: আপনি কিসের সাথে কি তুলনা করছেন ?? সত্য ধর্মের সাথে কিসের তুলনা করেছেন ? হজ্জ ইসলামের একটা বিধান । ইসলাম হল আল্লাহর মনোনিত ধর্ম । ইসলাম ছাড়া যে এই পৃথিবী হতে যাবে অর্থ্যাৎ মরবে । তাকে চিরস্থায়ী জাহান্নামে ( আগুনে ) জ্বলতে হবে । আর পাপ মাপ কথা বলেছেন । মানুষের পাপ মাপ করার অধিকার একমাত্র মাষুষের স্রষ্টা আল্লাহর । কোন আগুন জ্বালানোতে মানুষের পাপ মাপ হয় না । হ্যাঁ যদি কারো অধিকার নষ্ট করে তবে তার কাছে মাপ চেয়ে নিতে হবে ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

সত্যান্বেসী বলেছেন: তাই নাকি ? মানুষের পাপ মাপ করার অধিকার একমাত্র মাষুষের স্রষ্টা আল্লাহর ? তাহলে মানুষ তওবা করবে কেন ? হজ করারই বা কি দরকার ? এসব করে তো তার পাপ মাফ হবে না | পাপ তো শুধু আল্লা মাফ করতে পারে তাহলে মানুষের কষ্ট করে হজ আর তওবা করার কি দরকার ?

ইসলাম ছাড়া যে এই পৃথিবী থেকে যাবে সে মরবে ? তাকে চিরস্থায়ী জাহান্নামে জ্বলতে হবে ? তাহলে যে শিশুরা মুসলিম নয় তারাও জাহান্নামে যাবে ? যে মুসলিম বাবা মায়ের সন্তানরা জন্মের মুহুর্তেই প্রসবের সময়ই মারা যায় , মুসলমানি যাদের হয় না, তারাও জাহান্নামে যাবে ? অথবা যে মুসলিম নারী পুরুষের শিশুরা গর্ভপাতে মারা যায়, তারাও জাহান্নামে যাবে ? আল্লার তো বড় অদ্ভুত বিধান ?

তবে হ্যা , আপনি যে একজন সন্ত্রাসবাদী তা আপনার কথা থেকে পরিষ্কার | সন্ত্রাসীরা এইরকমই ভাবে | আর এইভাব্নাই তাদের জিহাদ করতে উত্সাহিত করে |

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৪

আবু আবদুর রহমান বলেছেন: আপনি যে একজন সন্ত্রাসবাদী তা আপনার কথা থেকে পরিষ্কার । এভাবে আক্রমন করা ব্লগের নীতিমালা ভংগ করা নয় ? আমি শুধু মাত্র আপনি সত্যান্বেসী হিসেবে সহজ সরলভাবে ধর্মীয় বিধান উল্লেখ করলাম । আপনি চরম ধোঁকায় পড়ে আছেন । গডের একটা মাত্র সন্ত্রান: সে সন্ত্রানকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। মানুষের পাপ মোঁছনের জন্য সন্তানকে ফাঁসিতে ঝুঁলতে হয়েছে । এগুলো সব বানোয়াট গাঁজাখোরী কথা । নিজের সন্তানকে কেউ পাঠাবে ফাঁসিতে ঝুলতে ?? কতটুকু গাঁন্জা সেবন করলে এমন কথা বলতে পারে । আসুন উপরের কথায় । "তাহলে যে শিশুরা মুসলিম নয় তারাও জাহান্নামে যাবে ? যে মুসলিম বাবা মায়ের সন্তানরা জন্মের মুহুর্তেই প্রসবের সময়ই মারা যায় , মুসলমানি যাদের হয় না, তারাও জাহান্নামে যাবে ? অথবা যে মুসলিম নারী পুরুষের শিশুরা গর্ভপাতে মারা যায়, তারাও জাহান্নামে যাবে ? আল্লার তো বড় অদ্ভুত বিধান ? "

কোন শিশু অমুসলিম নয় । প্রতিটি শিশুকে মহান আল্লাহ মুসলিম হিসেবে সৃষ্টি করেছেন । তাহলে তাদের জাহান্নামে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না । তাহলে প্রশ্নঃ আসতে পারে তারা কেন অমুসলিম হলো । তার কারণ তার মা-বাবা যে ধর্মের, তারা যদি নাসারা হয় বাচ্চাকে নাসারা বানিয়ে ফেলে । তারা যদি মূর্তিপূজক হয় , বাচ্চাকে মূর্তি পূজক বানিয়ে ফেলে । মহান আল্লাহর কোন বিধান অদ্ভুত নয় ।
উপরে উল্লেখ করেছেন তাহলে মানুষ তওবা করবে কেন ? তওবা করবে এই জন্য যে, মানুষ পাপ করেছে । হজ্জ্ব করার যাদের সামর্থ রয়েছে তাদের উপর হজ্জ্ব করা ফরজ অর্থ্যাৎ অবশ্যকীয় । আর হ্যাঁ পাপ মোচনের কথা বলেছেন সে জন্য পাপ কাজ ছাড়তে হবে । যেসব পাপ কাজ পূর্বে করেছে সে জন্য একনিষ্ঠভাবে মহান আল্লাহর নিকট তওবা করতে হবে । দান-খায়রাত, নামাজ- রোজা , হজ্জ্ব-জাকাত , আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখাসহ বেশি বেশি ভালো কাজ করার দ্বারা মানুষের পাপ মোচন হয় । যদি পাপটা বন্দাহর অধিকার বিষয়ক হয় তবে বন্দাহর পাওনাটা ফেরৎ প্রদান করা । আশা করি বুঝতে পেরেছেন । আসুন ঐ সত্য ধর্মের দিকে যাতে করে জাহান্নাম থেকে বাঁচতে পারেন । কেননা মৃত্যু থেকে রেহায় নাই । সুতরাং জেদ ধরে লাভ কি ?

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

সত্যান্বেসী বলেছেন: যে ব্যক্তি বলে যে তার ধর্ম যে পালন করে না সে নরকে যাবে সেই ব্যক্তিই সন্ত্রাসী | এখানে ব্লগের নীতিমালা কখনই ভঙ্গ হয় নি | আপনি কি বলেননি ইসলাম ছাড়া যে এই পৃথিবী হতে যাবে অর্থ্যাৎ মরবে । তাকে চিরস্থায়ী জাহান্নামে ( আগুনে ) জ্বলতে হবে । অতএব আপনি সন্ত্রাসী |

এরপরে আসুন আপনার কথায় | আপনি স্ববিরোধী | আপনার আগের কথার সাথে পরেরটার মিল নেই | সেটাই দেখাচ্ছি : আপনি বললেন যে মানুষের পাপ মাফ করার ক্ষমতা কেবল আল্লার আছে | তার মানে এই যে আল্লা ছাড়া অন্য কেউ পাপ মাফ করতে পারে না | এই অর্থের সমর্থনে আপনি বললেন যে আগুন জ্বালানোতে (যজ্ঞ করা) পাপ মাফ হয় না | ভালো কথা , তাহলে হজ যাকাত ইত্যাদিও পাপ কি করে মাফ করবে ? হজ যাকাত যদি পাপ মাফ করে তাহলে আল্লা ছাড়া কেউ পাপ মাফ করে না এই কথা মিথ্যা হয়ে যায় |

আর যদি আপনি বলতে চান যে যজ্ঞ করে নয় শুধু হজ জাকাতে পাপ মাফ হয় তাহলে আপনি অবশ্যই সন্ত্রাসী |

আপনি আরো বলেছেন : কোন শিশু অমুসলিম নয় । প্রতিটি শিশুকে মহান আল্লাহ মুসলিম হিসেবে সৃষ্টি করেছেন । তাহলে তাদের জাহান্নামে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না । তাহলে প্রশ্নঃ আসতে পারে তারা কেন অমুসলিম হলো । তার কারণ তার মা-বাবা যে ধর্মের, তারা যদি নাসারা হয় বাচ্চাকে নাসারা বানিয়ে ফেলে । তারা যদি মূর্তিপূজক হয় , বাচ্চাকে মূর্তি পূজক বানিয়ে ফেলে ।

এই যদি সত্যি হয় তাহলে বলতে হবে যে আল্লার নিয়মকে মানুষ ভাঙ্গতে পারে | আল্লা যাকে ভালো বানিয়েছে মানুষে তাকে খারাপ বানাতে পারে | তাহলে আল্লা সর্বশক্তিমান কিকরে হলো ? তাঁর বানানো নিয়মকে মানুষ যখন বদলেই ফেলল তখন আল্লা কি আর সর্বশক্তিমান হলো ? আপনি ইসলাম নিয়ে যথেষ্ট পড়েননি |

আপনি আরো বলেছেন : গডের একটা মাত্র সন্ত্রান: সে সন্ত্রানকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। মানুষের পাপ মোঁছনের জন্য সন্তানকে ফাঁসিতে ঝুঁলতে হয়েছে । এগুলো সব বানোয়াট গাঁজাখোরী কথা । নিজের সন্তানকে কেউ পাঠাবে ফাঁসিতে ঝুলতে ?? কতটুকু গাঁন্জা সেবন করলে এমন কথা বলতে পারে ।

এসব গাঁজাখুরি কথা আর আপনার কথা যে আল্লার একটামাত্র নবী ছিল আর সে মরার পরে আর কেউ নবী হলো না | সে শুধু আরবের পৌত্তলিকদের মধ্যে জন্মালো আর বিশ্বের কোথাও জন্মালো না | সে নিরক্ষর ছিল অথচ আল্লা তাকেই কোরান দিলেন | এসমস্ত সত্যি কথা না ? আল্লা কেন একটা নিরক্ষর পশুপালককে বিশ্বের তাবৎ মানুষকে ন্যায়পথে চালাবার দায়িত্ব দেবেন ? তার নিজের ন্যায় অন্যায় বোধ আছে ? এটা তো একটা নিরক্ষর বস্তির মাল কে দেশের প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসানোর মত কথা হলো | তাই নয় কি ?
এছাড়াও দেখুন আল্লা নিজের মহিমা প্রচারের জন্য একটা পৌত্তলিককেই ( মুহাম্মদ নবীত্ব পাবার আগে পৌত্তলিক ছিলেন ) কেন বেছে নেবেন ? সে তো তার অস্তিত্বেই বিশ্বাস করে না ? আমার মতে এর চেয়ে গাঁজাখুরি কথা আর কিছু হতে পারে না | কয় ছিলিম গাঞ্জা টানলে এমন একটা আরব্য রজনীর গপ্প বেরয় তা নিয়ে গবেষণা করতে হবে |

আসুন ঐ সত্য ধর্মের দিকে যাতে করে জাহান্নাম থেকে বাঁচতে পারেন । কেননা মৃত্যু থেকে রেহায় নাই । সুতরাং জেদ ধরে লাভ কি ? আপনার ধর্ম যদি সত্য ধর্ম হয় তাহলে বিশ্বে তা এত রক্তপাত ঘটাচ্ছে কেন ? বিশ্বের তাবৎ শিক্ষিত মানুষ কেন এই ধর্মকে থু থু করছে ? কেন এটা নিরীহ মানুষের রক্তপাত ঘটাচ্ছে ? সুতরাং এর সত্যতা সম্বন্ধে আমার দ্বিধা আছে |

৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

হাসান নাঈম বলেছেন: শুধুমাত্র অনুষ্ঠান যেমন ধর্ম নয়
তেমনি অনুষ্ঠান ছাড়াও ধর্ম হয় না।

এরা পরস্পর বিপরীত নয় বরং পরিপুরক। উদ্যেশ্য বুঝে আন্তরিকতার সাথে অনুষ্ঠান পালন করে তার শিক্ষা জীবনে বাস্তবায়ন করলেই ধর্ম পালন হয়।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৯

সত্যান্বেসী বলেছেন: ধর্মের মূল উদ্দেশ্য লোকহিত | লোকের যাতে মঙ্গল হয় ধর্ম সেই চেষ্টাই করে | তাহলে দেখতে হবে যে অনুষ্ঠান কিভাবে লোকের কোন হিতটা করছে | যদি লোকহিত করে তাহলে অনুষ্ঠান ধর্ম, নাহলে নয় |

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.