নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবতার জয় হোক

কোড

মানবতার জয় হোক

কোড › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভেঙে পড়ার মুহূর্তে প্রাণশক্তি ফিরিয়ে আনার সাতটি উপায়

১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৬





যদি মনে হয় ভেঙে পড়ছেন এবং সামনে এগিয়ে যাওয়ার আর শক্তি অবশিষ্ট নেই, তবে বিশেষজ্ঞের সাতটি পরামর্শ নিন। এই পরামর্শ আত্মস্থ করতে পারলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার মানসিকতা ফিরে আসবে। আবার মাথা তুলে দাঁড়াবেন আপনি।

১. নিজের ওপর বিনিয়োগ করুন

আপনি এমন এক সম্পদ যার ওপর বিনিয়োগ করলে তা আরো মূল্যবান হয়ে উঠবে। যখন মন ভেঙে যাবে তখন নিজের জন্য কিছু করুন। নতুন কিছু নিয়ে আসুন নিজের জন্য। প্রযুক্তির ভক্ত হলে ভালো মানের কোনো ট্যাব বা মোবাইল কিনুন। এতে ধামাচাপা পড়া প্রাণশক্তির উত্তরণ ঘটবে।

২. নিজেই নিজের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগী

নিজের ভেতরের সত্তবাকে নিজের প্রতিযোগী হিসেবে নিন। ওই ভেতরের মানুষটি বেশি করতে পারে না আপনি তা দেখুন। দুই সত্তার উত্থান একযোগে আপনাকে টেনে তুলবে। দ্বিগুণ বেগে ধাবিত হতে পারবেন। নিজের বিশেষ দক্ষতা বা সামর্থ্যকে বের করে আনুন। তার প্রয়োগ ঘটান এবং চর্চা করুন।

৩. নতুন মানুষের সঙ্গে পরিচিত হোন

নেটওয়ার্কিং দারুণ কাজ দেবে। মানসিক অবস্থার চরম অবনতির সময় যদি বন্ধুর দেখা পান তবে সময় ভালো যাবে। তা ছাড়া মন খারাপের বিষয় থেকে মনযোগ সরে যাবে। ভালোর দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথ খুঁজে পাবেন। এ সময় আপনি দীর্ঘ বা স্রেফ সময় কাটানোর মতো সম্পর্কে জড়াতে পারেন।

৪. ব্যর্থতা শুধু ব্যর্থতাই নয়

ব্যর্থতা আসবেই। এর মাধ্যমে যেকোনো কাজ সঠিকভাবে করার পথ খুঁজে পাওয়া যায়। একেবারে যারা নিখুঁতভাবে কাজ করে অভ্যস্ত তাঁরাও ব্যর্থ না হয়ে পারেন না। তাই ব্যর্থ হলে তাতে দমে না গিয়ে ভাবুন, কোথাও ভুল জানতেন আপনি এবং তা ঠিক করলেই হয়ে যাবে।

৫. একদিন একটি ইতিবাচক চিন্তা

প্রতিদিন অন্তত একটিবার ভালো কিছু ভাবুন। এই একটি ভাবনা আপনাকে ভালো কিছুর পথ দেখাবে। আপনি উৎসাহীত হয়ে উঠবেন। একটি ভালো ভাবনা পথ থেকে একটি করে বাধা দূর করে দেবে।

৬. ছুটি নিন

এমন চাপের মুহূর্তে একদিন ছুটি নিতেই পারেন। এতে মাথা ঠাণ্ডা করে চিন্তা করতে পারবেন। কেন এগোতে পারছেন না বা পরিস্থিতি নিয়ে কী কী ভুল ধারণা রয়েছে তা বের করে ফেলতে পারবেন। মস্তিষ্ক ও মনকে ঠাণ্ডা করতে একটি ছুটি খুবই জরুরি।

৭. 'যা হয় হবে' ভেবে নেওয়া

যার যার মানসিক চাপের একটা সীমা থাকে যখন আর সে তা সহ্য করতে পারে না। এই পরিস্থিতিতে পৌঁছে দুটি ঘটনা ঘটতে পারে। হয় সে নিয়ন্ত্রণ হারাবে বা ভেবে নিতে বাধ্য হবে যে যা হয় হোক। এ ক্ষেত্রে দ্বিতীয় পন্থাটি খুবই কাজের। পারলে আরো আগেই এই পথে যান। তাতে অন্তত দুশ্চিন্তমুক্ত হবেন। সূত্র : ইন্টারনেট

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: হুম...

২| ১৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১:২০

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: আসলেই খুবি কাজের উপায়। আমি মাঝে মাঝে আলাদা আলাদা ভাবে প্রতিটি উপায়ই চেষ্টা করেছি আর সবগুলোতেই আমার উপকার হয়েছে।

৩| ১৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০

কোড বলেছেন: আপনাদের উপকার হলে আমার লিখা সার্থক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.