![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগেই লিখেছি, ইদানীং পশ্চিমবঙ্গের সাংস্কৃতিক মহলের সঙ্গে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক মহলের সম্পর্কটা আবার বেশ মাখো মাখো হয়ে উঠেছে৷ ফেসবুক-অনলাইনের সূত্রে এই প্রেম ও যোগাযোগের বাঁধন আরও খুলে গিয়েছে৷ তাতে কোনও অসুবিধা নেই৷ পশ্চিমবঙ্গবাসীর বেশিরভাগেরই মাতৃভাষা বাংলা৷ বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা-মাতৃভাষা সবই বাংলা৷ অতএব এহেন যোগাযোগ-ঘনিষ্ঠতা স্বাভাবিক ব্যাপার৷ সম্প্রতি এ রাজ্যে বাংলাদেশগন্ধী উৎসব, কবিতা-বই-গান-নাটক থেকে ইলিশ ইত্যাদির যাকে বলে একেবারে জোয়ার উঠেছে৷ একাডেমি চত্বরে রাত জেগে নাকি চলছে গঙ্গা-পদ্মা সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান ও জলসা৷ ভালো, খুবই ভালো৷ তবু, ব্যক্তিগত পর্যায়ে একটা জিনিস দেখে বরাবরই খারাপ লেগেছে৷ প্রতিবেশী রাষ্ট্রের কোনও বুদ্ধিজীবীর লেখায় বাংলাদেশের জন্মের পিছনে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অবদানের কথা কখনই সেভাবে তুলে ধরা হয়নি৷ বেশিরভাগেরই বিভিন্ন ধরনের লেখা-স্মৃতিকথা ইত্যাদি পড়ে মনে হয়েছে, এমনকী অনেক ‘মুক্তিযোদ্ধা’রও, বাংলাদেশ রাষ্ট্র তৈরি হওয়ার যুদ্ধটা যেন তাঁরাই আগাগোড়া লড়েছিলেন৷ ভারতের সেনাবাহিনী শেষদিকে খানিকটা ‘জোগাড়ে’র কাজ করেছিল মাত্র৷ বাস্তবে কিন্তু তাঁরা নিজেরাও জানেন, তাঁদের এই ঐতিহাসিক রোমন্থন কতখানি স্বকপোলকল্পিত৷
বাংলাদেশ রাষ্ট্রগঠনে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অবদান সম্পর্কে একজন মুক্তিযোদ্ধাই অকপটে লিখেছিলেন৷ তিনি ‘টাইগার’ সিদ্দিকি৷ তাঁর সেই স্মৃতিকথা এ রাজ্যের বাংলা সংবাদপত্রে প্রথমে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছিল৷ তার পর বই হিসাবে প্রকাশিত হয়েছিল৷ শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হওয়ার পর ‘টাইগার’ সিদ্দিকি বা কাদের সিদ্দিকি ভারতে এসে নিজের প্রাণ বাঁচান৷ সেই থেকে তিনি দীর্ঘকাল কলকাতাতেই ছিলেন৷ তাঁর নিরাপত্তার ব্যবস্থাও করেছিল ভারত সরকার৷
এক এই ‘টাইগার’ সিদ্দিকি ছাড়া পরবর্তীকালে আর কোনও বাংলাদেশি মুক্তিযুদ্ধের নেতা কিংবা পাকিস্তানের প্রাক্তন সেনানীকে কিন্তু ভুলেও সত্যি কথা লিখতে দেখা যায়নি৷ এমনকী, বাংলাদেশের কোনও বুদ্ধিজীবীকেও না৷ তাঁরা কেউই এ কথাটা বুক ঠুকে লেখেননি যে, ভারতের সেনাবাহিনী ছিল বলেই বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিল৷ ভারতের সেনাবাহিনী না থাকলে কোনও দিনই বাংলাদেশ গঠিত হত না৷
যে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে বাংলাদেশে অজস্র কাহিনি, সেই মুক্তিবাহিনীকেও তালিম দিয়েছিল ভারতেরই সেনাবাহিনী৷ আসলে, ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নির্দেশেই ভারতের সেনাবাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের তালিম দিয়েছিল৷ না হলে যারা সেই সময় বাংলাদেশ গঠনের ঘোরতর বিরোধী ছিল, সেই পাকিস্তান থেকে শুরু করে তাদের গুরুঠাকুর তদানীন্তন মার্কিন প্রশাসন এবং মাওয়ের বেজিং, তারা প্রত্যেকেই ভারতের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রসংঘে আগ্রাসনের ধুয়ো তুলতে মুখিয়ে ছিল৷
অতএব এমন কিছু মুক্তিযোদ্ধাদের ডিট্যাচমেন্ট ভারতের সেনাবাহিনীকে তৈরি করতে হয়েছিল, যারা অনেকটা গাইডের মতো কাজ করবে কিংবা পূর্ব পাকিস্তানের অভ্যন্তরে পার্টিজান ওয়ারফেয়ার চালাবে৷ সেই মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিংয়ের ছবি দেখলে হাসি চাপা মুশকিল৷ লুঙ্গি পরে কাঠের তৈরি ডামি বন্দুক নিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা যে লেফট-রাইট থেকে শুরু করে গেরিলা যুদ্ধ পর্যন্ত শিখেছিল, ভারতের সেনা অফিসারদের ট্রেনিংয়েই সেটা সম্ভব হয়েছিল৷ না হলে মুক্তিযোদ্ধাদের ‘অসমসাহসিকতা’ বহু আগেই খানসেনাদের মেশিনগানের সামনে ঝাঁঝরা হয়ে যেত৷ কিন্তু তার জন্য কৃতজ্ঞতা স্বীকার বাংলাদেশের কোনও বুদ্ধিজীবীর লেখায় মেলে কি? বোধহয় না৷
বরং, বর্ষীয়ান সাংবাদিক সুখরঞ্জন সেনগুপ্তর কাছে শুনেছি এবং তাঁর লেখা থেকেও জেনেছি যে, ঢাকা মুক্ত হওয়ার পর দুঘণ্টাও কাটেনি, ভারতেরই দেওয়া আগ্নেয়াস্ত্র হাতে নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জড়ো-হওয়া ‘মুক্তিযোদ্ধারা’ অনেক অকথা-কুকথা সহ বলতে আরম্ভ করেছিল— এরা (ভারতের সেনাবাহিনী) এহনও যায় না ক্যান? বলা বাহুল্য, এই ‘কৃতজ্ঞতাবোধ’ পরবর্তীকালে শাখাপ্রশাখায় দশ গুণ-বিশ গুণ হয়ে দাঁড়ায়৷ তাই, সেখানকার সাংস্কৃতিক মহলে ভারতের সেনাবাহিনীর প্রতি কোনও রকম সহানুভূতির বালাই নেই৷
সেখানে বাংলাদেশের জন্মের সারকথা এখন ‘আমরাই হ্যান করছিলাম, আমরাই ত্যান করছিলাম’৷ পাকিস্তানি খানসেনারা যে আমাদের মাইরা উড়ুকুড় করতাছিল, ভারতের সেনাবাহিনী আইস্যা আমাগো বাঁচয়েছিল— এই সত্যকথাটা বাংলাদেশে লেখেন কজন? আর সে কারণেই, এখানে বাংলাদেশ বাংলাদেশ করে কারও আদিখ্যেতা দেখতে আমার ভালো লাগে না৷ যদিও বাংলাদেশের একাধিক কবির কবিতা, একাধিক কথাশিল্পী-প্রাবন্ধিকের লেখার আমি ভক্ত৷ আগে কলকাতা বইমেলায় অনেকেরই বই আমি খুঁজে খুঁজে বের করে কিনেছি৷ কিন্তু যখনই ভারতের সেনাবাহিনীর প্রতি সেদেশের সাংস্কৃতিক মহলের উদাসীনতা ও তাচ্ছিল্য চোখে পড়েছে, খারাপ লেগেছে৷ বিচ্ছিন্নতা ও ফাটল তৈরি হয়েছে আপনা থেকেই৷
কারণ, আমার চোখে বাংলাদেশের যুদ্ধ মানে একটাই ছবি— ভারতীয় সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল অরোরার সামনে নিঃশর্তে আত্মসমর্পণের দলিলে সই করছেন পাক জেনারেল নিয়াজি৷ পিছনে দাঁড়িয়ে লেফটেন্যান্ট জেনারেল জ্যাকব সহ একাধিক ভারতীয় আর্মি অফিসার৷ বাংলাদেশের মুক্তির জন্যই সেই যুদ্ধে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মাটিতে জীবন দিয়েছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ল্যান্স নায়েক অ্যালবার্ট এক্কা৷ মরণোত্তর পরমবীর সম্মান পেয়েছিলেন তিনি৷
একজন ভারতবাসী হিসাবে যখন সেই গৌরবের কথা ভাবি, অথচ বাংলাদেশি বুদ্ধিজীবী-সংস্কৃতিবানদের দিক থেকে সে ব্যাপারে কোনও রকম স্বতোৎসারিত সৌজন্য ও কৃতজ্ঞতার চিহ্নমাত্র দেখি না, তখন ভালো লাগে না৷ তাই যথাসাধ্য তাঁদের থেকে দূরে থাকি৷
আরও যেটা আশ্চর্যের, এ রাজ্যে যাঁরা বাংলাদেশের সঙ্গে সাংস্কৃতিক আদানপ্রদানের সব থেকে বড় হোতা সেই বামপন্থী বুদ্ধিজীবীমহল, বিশেষ করে সিপিএমওয়ালারা বাংলাদেশ যুদ্ধের কিন্তু ঘোরতর বিরোধী ছিলেন৷ বাংলাদেশ যুদ্ধের পক্ষে তখন প্রচারে নেমেছিল কংগ্রেসের সহযোগী সিপিআই৷ সিপিএম ছিল একেবারে উলটো দিকে৷ সেই সময়েই পার্ক সার্কাসের পাকিস্তান ডেপুটি হাই-কমিশনে হানা দিয়ে ভারতের গোয়েন্দাবাহিনী এক পাক মেজরের পে-রোলে থাকা ভারত-বিরোধী উসকানিদাতা এজেন্টদের লিস্ট পায়৷ তাতে সিপিএম নেতা প্রমোদ দাশগুপ্তের নামও ছিল৷ সেই সিপিএমের পোষিত বুদ্ধিজীবীরাই পরবর্তীকালে বাংলাদেশের সঙ্গে সাংস্কৃতিক আদানপ্রদানের সব থেকে বড় প্রচারকে রূপান্তরিত হন৷ অবশ্যই সেটা ঘটেছিল মুজিবুর হত্যাকাণ্ডের পর৷
বিদ্বজ্জনেরা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবী-সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের কি জিজ্ঞাসা করবেন, ভারতের সেনাবাহিনীর অবদানের কথা স্বীকার করতে তাঁদের অত কুণ্ঠা কেন
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫
বুবলা বলেছেন: পৃথিবীতে সবথেকে বেশি ফেসবুকে বিনোদন দেয় বাংলাদেশীরা ঠিক কেমন হয় :-
(1) এরা দেখতে অনেকটা মানুষের মত। এদের জাতীয় পোশাক হলো লুঙ্গি আর জাতীয় গাড়ি হলো রিক্সা। এরা লুঙ্গি পরে রিকশা চালাতে চালাতে ভাবে এরা সিঙ্গাপুরের আকাশে হাওয়াই জাহাজ চালাচ্ছে।
(2) এদের ঘরের পিছনের বাঁশ গাছ গুলিকে এরা পৃথিবীর ভয়ঙ্কর মিসাইল ভাবে। কলাগাছের ভেলা গুলি কে এরা সাবমেরিন ভাবে। বাটুল কে পৃথিবীর ভয়ঙ্কর তম বন্দুক মনে করে। এরা ওই অস্ত্র নিয়ে বিশ্বজয়ের স্বপ্ন দেখে।
(3) এরা নিজের দেশের সিনেমা বাদে এরা ভারতের হিন্দি, বাংলা এমনকি ডাবিং করা তামিল তেলুগু সিনেমা দেখতেও হামলে পড়ে। "বাহুবলি ২" দেখার জন্য শুধু ভারতে আসে। আর বলে "ভারতের সিনেমা তো শুধুই যৌনতা"।
(4) এদের ঘরে ঘরে বাংলা সিরিয়াল চলে, দেখা নিয়ে ঝগড়া, সেখান থেকে আত্মহত্যাও হয়। আর বলে "কোলকাতার বাঙালিরা বাঙালি ক্যামনে হয়"।
(5) হিন্দি সিনেমা দেখে, হিন্দি এমনকি পাঞ্জাবি গান শুনে নেচে, হিন্দি সিরিয়াল দেখে, এরা ফেসবুকে আমাদের উদ্দেশ্যে কমেন্ট করে "তুরা বাঙালি হলি কিরে, তুরা তো হিন্দুস্তানি, হিন্দি শুন গিয়া"
(6) ভারতীয় দলকে, বিসিসিআইকে "চুর চুর" বলে গালি দেয়। অথচ ভারতের সব ম্যাচ, এমনকি আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে হলেও পুরো বসে দেখে। আবার আইপিএল দেখতে লাইন লাগিয়ে বসে। আর এদের ক্রিকেটাররাও লাইন দিয়ে বসে থাকে আসার জন্য, তাতে চান্স পাক কি জলের বোতল বয়ুক।
(7) রেন্দিয়া, গরুস্তান, গরুর দ্যাশ, মালুর দ্যাশ, ফেসবুকে এইসব গালি দিয়ে শেষে চিকিৎসা করাতে, চাকরি, উচ্চশিক্ষা বা বেড়াতে আসার জন্য এদের সিংহভাগ সেই ভারতে আসার জন্যই লাইন দেয়।
(8) নিজের দেশের পন্য না কিনে এরা আমদানি করা ভারতীয় পন্য খোঁজে, আর ফেসবুকে কমেন্ট করে "আমাগো সরকার আমাগো দেশটারে ভারতের একটা রাজ্য বানাইয়া ফেলতাসে"।
২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো কথাই বলতে চেয়েছিলেন, ভাবনাটা নীচু হয়ে গেছে; বিশ্বে স্বাধীনতা সংগ্রামে, অনেক জাতিকে অনেক জাতি সাহায্য করেছে, সেটা নিয়ে সবাই তৃপ্ত, আপনার ম্যাঁও প্যাঁও লেখায় ভারতের ভুমিকা সুন্দরভাবে আসেনি; ভারতও ব্যতিত রাশিয়া ও পোল্যান্ডও বাংলাদেশকে সাহায্য করেছে; বাংগালীরা মনে রেখেছে, আপনার মগজ সেটাকে সঠিকভাবে গ্রহন করতে পারেনি
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭
বুবলা বলেছেন: আপনি কেমন মানসিকতার সেটা উপরে লিখে দিয়েছি
৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
একটা জাতিকে নিয়ে লিখতে ভাবতে হয়, বুঝতে হয়, অবজারনেশন ও এ্যানালাইসিস করতে হয়; আপনি যা লিখেছন, এধরণের বালছাল লিখতে মগজের দরকার হয় না।
৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
মানিজার বলেছেন:
খা*পুত । তুর মুখে একটা কুকুর শিয়ালের ব্লজব প্রাপ্য । ব্রিটিশদের গুলামী থেকে এই বাংলার মুক্তিকামী মানুষেরাই সংগ্রাম করেছিল । তুরা স্বাধীন হয়েছিলি আমাদের কন্ট্রিবিশনে এই কুলাংগারের বাচ্চা এইটা ভুইল্লা গেচিস ?
খা*পো শোন, তোর কতা ফলো করলেও দেখা যায় তুরা কুচক্রী শয়তানের জাত । তুরাই চক্রান্ত করে বাংলাদেশ স্বাধীন করে দিয়েছিস । আমাদের মুক্তিযুদ্ধারা বাল ছিড়ছিল নয় মাস । আর দুইদিনে এসে বাংলাদেশ স্বাধীন করে দিয়ে গেছিলি খা*পো ।
তুর মুখে গু ছুড়এ মারা উচিত । তুই মুক্তিযুদ্ধাদের অবমাননা করেছিস । তুই তোর জাতিকে ছুটো করেছিস এইসব বানোয়াট কাহীনী সাজায়ে । তুই একটা নরাধম খানকি ।
৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
মুচি বলেছেন: "ভারতের সেনাবাহিনী না থাকলে বাংলাদেশ কোনদিনও স্বাধীন হত না !!" এ রকম ফালতু কথা বলে আপনি আপনার ক্ষুদ্র মস্তিষ্কের পরিচয় দান করলেন। দাদা, ভারতের নিস্বার্থ অবদান ছিল না। তবুও ভারতের সহায়তার কথা কেউ অস্বীকার করে নি। আপনি দম্ভভরে যে কথাটি বলেছেন, সেটা কতবড় মূর্খতার কথা আপনি হয়তো বুঝতে পারছেন না।
দাদা, ভারতের সহায়তা না থাকলে বাংলাদেশের মাসের স্থলে কয়েক বছর হয়তো লাগত, কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হতোই।
স্বাধীনতাকামী জাতির প্রাণে মুক্তি আকাঙ্খা জাগলে তা রোখা সম্ভব নয়। ভারত না থাকলেও বাংলা স্বাধীন হতো।
আজাইরা পোস্ট না করে সম্মান দেখান, সম্মান পাবেন।
তবে কথা সত্য বাঙালি জাতে খারাপ। ভালো থাকবেন।
৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বাংলায় লিখছেন, কলকাতার মানুষ হিন্দীতে কথা বলেন; এগুলো পরগাছার স্বভাব, নিজের ভাষা, ইতিহাস, সংস্কৃতির প্রতি কোন মানসন্মান নেই আপনার; আপনার ভাবনাশক্তি ডোডো লেভেলের।
৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি ৮ বছরের বেশী ব্লগিং করছেন; আপনার ব্লগিং এলাকায় পাঠকেরা ৭ হাজার বার গিয়েছেন মাত্র, এগুলোকে পোষ্ট বলবে কেহ? আপনার লেখায় যদি পড়ার মতো কিছু থাকতো, ব্লগারেরা পড়ে দেখতেন! আপনার ভাবনাশক্তি এত নীচু, লেখার মান এত নীচু যে, পাঠক কোনদিন উৎসাহ পায়নি আপনার লেখা পড়তে; এখন আপনি আসছেন বাংগালী জাতিে স্বাধীনতার উপর লিখতে! বাংগালীরা যেখানেই থাকুক, আপনার থেকে ভালো অবস্হানে আছেন।
৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯
এম এস নবীন বলেছেন: আপনার ভাষা সম্ববত বাংলা। কিন্তু আপনার রাষ্ট্রের প্রশাসনিক ভাষা কি? জাতীয় ভাষা কি? নিজস্ব সংস্কৃতি, ভাষা ও ভুখন্ড থাকা সত্বেও যাদের গুজরাটি, দিল্লী আর মাদ্রাজীদের ইশারায় চলতে হয় আর যাইহোক তাদের মুখে স্বাধীনতার গীত মানায় না। আমরা রক্ত দিয়ে ভাষা পেয়েছি। রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা পেয়েছি। ৭১-এ ডিসেম্বরের শেষ দিকে ভাতের মাড় খাওয়া ভারতীয় বাহিনী সহায়তা করেছিল বাংলাদেশ রাষ্ট্র সৃষ্টির জন্য নয়। নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য। বড় বড় কথা বলার আগে জ্ঞ্যান অর্জন করুন। সেই দিন বেশী দুরে নয় যেদিন আপনাদের লজ্জা পেতে হবে
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭
বুবলা বলেছেন: আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় ভাষা হিন্দি তাতে কি হয়েছে?? আমারা আগে ভারতীয় তারপড়ে বাংগালী। আপনাদের সব কাজেই ভারত কে লাগে আর ভারত কে গালাগাল কর আপনাদের স্বভাব। আপনারা আগে নিজেরা ঠিক হন
৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: ওহে ব্লগার মনটা বড় করতে চেষ্টা করুন।
১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বুবলা আপনি সত্যিই হুগলির হনুমান।
তা না হলে এমন বিতর্কে জড়াতেন না।
আমরা ভারতীয় সেনাদের অবদানের কথা
অস্বীকার করিনা কখনোই।
আপনার ভুলে যাবার কথা না যে স্বাধীনতার
এত বছর পরেও আমরা স্বাধীনতা যুদ্ধে সহয়তাকারী
বন্ধুদের রাষ্ট্রীয় ভাবে সম্মান জানিয়েছি। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ
করেছি। যা হোক আপনার এত উচ্চমার্গর কথা না বুঝবারই কথা।
হনুমান হয়েই থাকুন।
১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৭
বেনামি মানুষ বলেছেন: লেখাটা পড়ে মেজাজ একদম বিগড়ে গেছে!
এতো কম জানা লোক কিভাবে ব্লগে লিখে!
যে লোকটা জানে ই না বাংলাদেশ আর ভারতের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারে কি হয়েছে, কি হচ্ছে; সে আসছে ব্লগে সম্পর্ক আর কৃতজ্ঞতা-অকৃতজ্ঞতা নিয়ে লিখতে!
মাননীয় ব্লগার, আপনি আরেককটু পড়ালেখার পরিমাণ বাড়ান, পড়াশোনা না করে শুধু লিখে ফেলতে চাওয়াটা বাতুলতা। এবং ঘুম কখনো ই কম ঘুমাবেন না, তাতে আপনার সমস্যাটা আরো বেড়ে যাবে।
১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওহে গর্দভ! মেজর জলিলকে চেন???
তোমাদের সেনাবাহিনী নিজেদের মান রাখতে শেষের কৎদিন সাহায্য করার বদলে পারলে যে পুরা বাংলাদেশটােই লুটে নিতে চেয়েচিল!!! মনে নাই??
অস্ত্র তো নিয়েছেই মায় ট্যাপ কল থেকে গামছ লুঙ্গি কিছু বাদ দেয়নি! যার প্রতিবাদ করেছিলেন মেজর জলিল! ইতিহাস ঘাটা দিওনা গন্ধে টেকা যাবেনা। তোমাদের মিথ্যা, প্রতারনা আর কৃপণতা তখনো যায়নি এখনো যায়নি!
দাদা আধ্ধেক ডিমের পুরোটা খেয়ে যাবেন গল্পতো আর এমনি আসেনি!
নিজের মুরোদ নেই চারআনা! শেখাতে আসে ষোল আনা!
রৌমারী পাদুয়ায় তোমাদের বীর সেনাদের লাশ কতগুলো পড়েছিল মনে আছেতো???
যুদ্ধে পারোনা পারো কুৎসা গাইতে আর ষড়যন্ত্র করতে! আরে বেটা আমরা ভারত যাই বলে দুবেলা দুমুঠো খেতে পাস!
বাংলাদেশে বৈধ অবৈধ কত লাখ ভারথী আছে গুনে দেখ! গাবর কোথাকার!!
১৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জেনে শুনে হয় বাংলাদেশী কেউ নয়তো কলকাতার কেউ এই চুলকানিটা শুরু করলো ব্লগে...
জেনারেল অরোরা জীবিত থাকতে বাংলাদেশ সফরকালে বলে গিয়েছিলেন, ভারতের সাহায্য না থাকলেও বাংলাদেশ স্বাধীন হত। হয়তো আরেকটু বেশী সময় লাগত। ভারত শুধু তরান্বিত করেছিল বিজয়...
১৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনি খান সেনাদের সহচরদের কথা শুনেই ক্ষ্যাপা হয়ে আছেন! প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার বা স্বাধীনতার পক্ষের বাংলাদেশিরা কোনদিন ভারতের অবদান অস্বীকার করেনি, করবেও না কোনদিন।
একশ্রেণীর বুদ্ধি বেশ্যা আর পাকিস্তান প্রেমী বাংলাদেশর কীট'রা ছাড়া সবাই ভারতীয় সেনাদের ও ভারতের অবদান স্বীকার করে, এখনো করে, ভবিষ্যৎেও করবে।
আপনি তাদের কথাই বেশি শুনেছেন, যারা ভারতের চোখে বাংলাদেশকে শত্রুভাবাপন্ন করে তুলতে সুযোগ খোঁজে।
১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৮
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কাদের সিদ্দিকীর কথা বড়াই করে উল্লেখ করেছেন।। তার ইতিহাস জানেন?? যে কয়টি বছর আপনারা তাকে আশ্রয়ে রেখেছিলেন, সে কয়টি বছরই ভদ্রলোক হালুয়াঘাট সীমান্তে বাংলাদেশকে যুদ্ধের আখড়া বানিয়ে রেখেছিল।। কার ইশারায়?? আর যারা এতো এতো "তেল-ঘি" দিচ্ছে, তাদের খুশী না করলে কি চলে??!!!!!!
ভাল কথা, লাইক লাগবে!!
১৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২০
মরুসিংহ বলেছেন: আপনি তথ্য গোপন করছেন কেন? ল্যান্স নায়েক এলবার্ট এক্কার সাহসী ভূমিকার কথা বাংলাদেশ ভুলে যায় নি। তাই তাকে "ফ্রেন্ডস অব লিবারেশন ওয়ার" সম্মাননায় ভূষিত করেছে। এই তথ্যটাও উল্লেখ করে দিতেন। অবশ্য তা করলে আপনি মিথ্যাচার করবেন কি করে। নাকি আপনি চাইছেন তাকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বানিয়ে দিতে।
আর ভারতীয় সেনাবাহিনী ৭১ এ সরাসরি সম্মুখ সমরে যোগ দেয় ৩ ডিসেম্বর। তো তার আগে কি মুক্তিযোদ্ধারা ঘুমিয়েছিল বাংলাদেশে? ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাহায্যের কথা বাংলাদেশে প্রায় বলা হয়। কিন্তু আপনি যেভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের নিছক 'গাইড' হিসেবে উল্লেখ করলেন তাতেতো মনে হয় আপনি বলিতে চাচ্ছেন পুরো নয় মাস পাকিস্তান আর ভারত যুদ্ধ হয়েছে!!!
এমনিতে তো পাকিস্তান আপনার ভারত কে যখন তখন ধরে ভরে দেয়। আর আমরা যখন পাকিস্তানকে ভরে দিলাম তখন যেহেতু ফ্রিতে কিছুটা অর্গাজমের মজা পাচ্ছেন তাতেই সন্তুষ্ট থাকুন না দাদা। নাহলেতো ভাগেও পাবেন না।
১৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৭
মরুসিংহ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাইয়ের ১ নং মন্ত্যব্যের উত্তরে বলতে চাইলেন বাংলাদেশীরা খালি ভারতের জিনিস ব্যবহার করে। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো আপনি এই অভিযোগটা করছেনও বাংলাদেশী ব্লগে তাও ভারতীয় হয়ে??!!! আপনার দেশে কি ব্লগ সব আপনার মতো বলদের কারণে বলক হইয়া গেসে?
১৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৪
আলআমিন১২৩ বলেছেন: সময় আসুক-সে সময়ের প্রত্যক্ষদশীর বননা Share করবো। ভারতের সহযোগিতার নমুনা,যুদ্ধ কালীন সহযোগিতা আর তাদের স্বাথ সবকিছু স্মৃতি থেকে তুলে ধরার ইচ্ছা রইলো।
১৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০
এম এস নবীন বলেছেন: যে জাতী গোষ্ঠির নিজস্ব ভাষা সংস্কৃতি থাকা সত্বেও ভরত নামে চলতে হয় তাদের মুখে এগুলো মানায় না। আমরা ছোট দেশ হতে পারি। আমাদের ইজ্জত আছে। মাথা উচু করে চলতে পারি পৃথিবীতে। আমাদের পতাকা আছে। আপনাদের কি আছে? ভরত তো একটি দখলদার রাষ্ট্রের সামষ্টিক নাম। তামিলনাঢ়ু, পাঞ্জাব, গুজরাট, পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, ত্রিপুরা, আসাম, কাশ্মির, বিহারসহ আরো কয়েকটি ভিন্ন ভাষাভাষি জাতি নিয়ে একটি খিচুরী রাষ্ট্র গঠিত হয়েছে। মনে রাখবেন খিচুরি প্রথম প্রথম ভালই লাগে। বেশি খেলে অম্বল হয়। ভারত বাংলাদেশের জন্য কি করেছে বলে যাবেন।
বৈদেশিক বাণিজ্য প্রসারের ক্ষেত্রে ভারত বরং বাংলাদেশ মুখী। ভারতের গরু, উৎপাদিত ফসল, পণ্য বাংলাদেশে বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করছে। এমন তো নয় যে তারা বাংলাদেশকে ফ্রি দিচ্ছে এসব। বরং ভারত বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে ফকিন্নির মত বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে আসাম, মেঘালয় ও ত্রিপুরা অংশে। বাংলাদেশের মানুষের মত উদার মানসিকতা আপনাদের আজীবনও হবে না। কৈটিল্যের অর্থ শাস্ত্রে (কূট) মানবিক ও অন্য দেশের জন্য কল্যাণকর নীতি আছে কি না খুজে দেখবেন। জানেন তো আপনার দেশের পররাষ্ট্র নীতি কোন নীতির উপর চলে?
২০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫
একে৪৭ বলেছেন: গরুর মূত্র পান করেই লিখতে বসেছিলেন উনি, এর চাইতে ভালো কি আশা করতে পারেন???
২১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে সবাই চমৎকার মন্তব্য করেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের স্বাধীনতায় রাশিয়া ও ভারতের অবদানের কথা মুক্তিযো্দ্ধারা বলেছেন, ও বলেন, আপনি সেগুলো বুঝতে পারেননি, আপনার লিলিপিটিয়ান মগজে সেগুলো ঠিক মতো প্রসেসুং হয়নি, ঠিক আছে, পিগমী?