![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই লেখাটা এক জায়গায় দেখলাম -- এটা কি অপপ্রচার?? না কি ভুল বোঝানোর চেষ্টা? সকলের কাছে অনুরোধ এর পা্ল্টা উত্তর থাকলে দিন সেটা যাতে আমি নিচের লেখাটার বিরুদ্ধে কাউন্টার লিখতে পারি
খতনা- একটি লেজ কাটা দুর্ত শেয়ালের গল্
কেনো খতনা করতে হবে, প্রয়োজনটা কী ?
আমরা মোটামুটি সবাই সেই লেজ কাটা শেয়ালের গল্পটা জানি, যে অন্যদের লেজ কাটতে গিয়ে বৃদ্ধ শেয়ালের যুক্তির কাছে পরাজিত হয়ে জঙ্গল ছেড়ে পালিয়েছিলো।
কিন্তু গল্পটা এখানেই শেষ নয়, ঐ জঙ্গল থেকে পালিয়ে সে অন্য জঙ্গলে গিয়েছিলো এবং কিছু শেয়ালের লেজ কাটতে সক্ষম হয়েছিলো।
১০ জন অসৎ, মিথ্যাবাদী, অসাধু চোর বাটপারদের মধ্যে আপনি একা যদি পড়েন, তাহলে আপনার সততাই হবে আপনার বিড়ম্বনার কারণ এবং তাদের অনবরত টিটকারির কারণে এক সময় আপনার মনে হবে, না ওরাই ঠিক; এজন্যই বলা হয়, দশচক্রে ভগবান ভূত।
বাংলাদেশের এমন কোনো হিন্দু ছেলে নেই, যাকে, খতনা না করা নিয়ে মুসলমানদের টিটকারির শিকার হতে হয় নি। এই শুনতে শুনতে একসময় আমারও মনে হয়েছিলো, খতনা করাই বোধ হয় ঠিক। কারণ, হিন্দু ডাক্তাররা পর্যন্ত পত্রিকায় আর্টিকেল লিখতো বা এখনও লিখে খতনা করার উপকারিতা সম্পর্কে। তারা নিজেরা খতনা করিয়েছে কি না, তা কিন্তু লিখে না। কিন্তু আর্টিকেলে খতনার উপকারিতা নিয়ে এই কারণে লিখে যে, তাহলে তার লেখাটি পত্রিকার মুসলমান সম্পাদক খুশি হয়ে ছাপবে, আর পত্রিকায় নাম উঠা নামেই একটা সম্মানের ব্যাপার।
কিন্তু হিন্দু সমাজ ও জাতির এমনই দুর্ভাগ্য যে, প্রশ্নের মুখে কোণঠাসা হওয়া হিন্দু ছেলে মেয়েদের মুখে মুসলমানদের প্রশ্নের যোগ্য ও যুতসই জবাব তুলে দেওয়ার মতো কোনো লোক হিন্দু সমাজে জন্ম নেয় নি। তাই সকল প্রশ্নে হিন্দুদের একটাই জবাব, "জানি না, বাপ দাদারা করে আসছে, তাই আমরাও করছি।"
এই কারণেই হিন্দু ছেলেরা, খতনা প্রসঙ্গে, কখনো মুসলমানদের মুখের উপর বলতে পারে নি যে, "তুই ঠিক না, আমিই ঠিক। কারণ, আমি প্রকৃত আর তুই বিকৃত।"
কোনো সম্প্রদায়ের এক নবী যদি কোনো কারণে তার হাতের একটা আঙ্গুল কেটে ফেলতে বাধ্য হয়, আর তার অনুসারীরা সেই সিস্টেম অনুসরণ করে নিজেদের হাতের একটা করে আঙ্গুল কেটে ফেলে, তাহলে আঙ্গুল কাটারা ঠিক ? না, প্রকৃতি আমাকে যেভাবে সৃষ্টি করেছে, সেটাই ঠিক ?
প্রকৃতির প্রতিটি প্রাণীকে বিশ্ব বিধাতা একদম সঠিক আকৃতি ও ধরণে সৃষ্টি করেছে, এভাবেই তারা প্রকৃতিতে টিকে থাকার জন্য বেস্ট। পৃথিবীর প্রতিটি প্রাণীর লিঙ্গ, তাদের চমড়ার মধ্যে গুটানো থাকে। এই চমড়া ই লিঙ্গের সুরক্ষার কাজ করে। একমাত্র পুরুষ মানুষের লিঙ্গ ই পুরোটা দেহের বাইরে ঝুলন্ত অবস্থায় থাকে, কিন্তু লিঙ্গমনি, যেটার ঘর্ষণে পুরুষ যৌন সুখ লাভ করে, প্রাকৃতিক উপায়েই সেটা চামড়া দ্বারা আবৃত থাকে তার সেনসিভিটি বা স্পর্শকাতরতা রক্ষার করার জন্য ও আর্দ্র রাখার জন্য। কিন্তু খতনার নামে যখন সেই চামড়া কেটে ফেলা হয়, তখন বছরের পর বছর সেটা উন্মুক্ত থাকার ফলে এবং কাপড়ের সাথে অনবরত ঘর্ষণের ফলে লিঙ্গমনির সেনসিভিটি নষ্ট হয়, এর ফলে খতনা করা ব্যক্তি যৌনসঙ্গমের সময় কখনোই ১০০% সুখ পেতে পারে না এবং লিঙ্গমনির সেনসিটিভিটির মাধ্যমে স্ত্রী যোনীর ভেতরেও সেনসিভিটি প্রবেশ করিয়ে নারীদের যে সুখ দেওয়া যায়, সেটাও একজন খতনা করা ব্যক্তি ১০০% দিতে পারে না। এর ফলে নারী পুরুষ দুজনেই চরম যৌনসুখ থেকে বঞ্চিত হয়। কারণ, স্ত্রী যোনির ভেতরে একটি খতনা করা পুরুষাঙ্গের ঘর্ষণ কিছুটা অনুভূতি হীন নকল পুরুষাঙ্গ ডিলডো বা স্পর্শকাতরতা বিহীন আঙ্গুল চালানোর মতোন।
খতনার উপকারিতা সম্পর্কে যেসব মিথ্যা বাজারে প্রচলিত, এবার সেগুলোর দিকে নজর দেওয়া যাক। খতনা না করলে নাকি যৌন রোগের সংক্রমন ঘটে। পৃথিবীর কোন পুরুষ, যৌন সংগমের পর যৌনাঙ্গ না ধুয়ে ঐ অবস্থায় থাকে এবং তারপর আবার যৌন সঙ্গমে মিলিত হয় ?
খতনা না করালে নাকি চামড়ার নিচে এক ধরণের ময়লা জমে; এখন বলুন, পৃথিবীর কোন ছেলে নিজের লিঙ্গের প্রতি এতটা উদাসীন, যে সে ঐ ময়লা পরিষ্কার করে না বা করবে না ? আর কিশোর বয়সের পর এই ময়লা জমার কি কোনো কারণ আছে ? বিষয়টা বুঝে নেন।
খতনা না করালে নাকি এইডসের ব্যাপক বিস্তার ঘটে। একমাত্র বহুগামী মুসলমানদের মাথায় এই ধরণের যুক্তি আসা সম্ভব। কারণ, মুসলমানরা তো বহুগামী, ওদের বাড়িতে থাকে ৩/৪ টা স্ত্রী, এরপরেও আবাসিক হোটেলে বা পতিতালয়ে মাঝে মাঝে না গেলে বা কোথাও সুযোগ পেলে, কোপ না মেরে থাকতে পারে না। তাই মুসলমানদেরই এইডস হওয়ার ভয়। হিন্দু ও বৌদ্ধরা খতনা করে না। তাই ভারত ও চীনে কত এইডস রোগী আর আফ্রিকার মুসলিম দেশগুলোতে কত এইডস রোগী, তার পরিসংখ্যানটা একটু জেনে নিয়েন।
আফ্রিকার দেশগুলোতে তো আর হিন্দু বৌদ্ধ নেই ,সবাই কাটা মুসলমান। তাহলে ওখানে এত এইডস রোগী এলো কোথা থেকে ? ওই সব দেশে এইডসের অবস্থা এতটাই ভয়াবহ যে, ঔষধ আবিষ্কার না হলে, আগামী ৫০ বছরের মধ্যে আফ্রিকার মুসলিম দেশগুলো জনসংখ্যা শুন্য হয়ে পড়বে।
খতনার পক্ষের আরেকটি ভুয়া সুড়সুড়ি হলো, খতনা করালে নাকি যৌনসঙ্গমের সময় বেশি টাইম পাওয়া যায়। এটা সত্য হলে তো বাংলাদেশের বাজারে, শীঘ্র পতন রোধ করতে বা টাইম বৃদ্ধির কোর্সের এত রমরমা ব্যবসা থাকতো না। কারণ, বাংলাদেশের তো ৯০% ই কাটা মুসলমান। তারা তো কেটেছেই, তাদের আবার টাইম বৃদ্ধির দরকার কী ? আসলে ইসলামের মিথ্যাচারের জবাব দেওয়ার মতো কোনো মিডিয়া বা পরিবেশ তো বাংলাদেশে নেই, তাই এরা এসব বালছাল বলে বার বার পার পেয়ে যায়। আসল ব্যাপার হলো, সেক্সের সময়, যৌন শক্তি এবং স্থায়িত্ব নির্ভর করে কোনো ব্যক্তির শারীরিক গঠন, তার স্ট্যামিনা এবং কতটা নিরাপদে ও নিশ্চিন্তে এবং ফুর্তি নিয়ে যৌনসঙ্গম করছে, তার উপর। এখানে কার কাটা আছে,আর কার কাটা নেই, সেটা কোনো ব্যাপার নয়। প্রাপ্ত বয়স্ক অনেকেই জানেন যে,যৌন সঙ্গমের সময় কনডম ব্যবহার করলেই বেশ কিছু সময় বেশি পাওয়া যায়। কনডম ব্যবহার করে অনেক সংক্রামক যৌন রোগ থেকেও রক্ষা পাওয়া যায়। তাহলে খতনা করানোর পক্ষে যেসব যুক্তি দেখানো হয়, দেখা যাচ্ছে, এক কনডম ব্যবহারের ফলেই তো সেগুলো কভার করে যাচ্ছে, তাহলে খতনা করার প্রয়োজনটা কী ?
মোট কথা খতনার কোনো উপকারিতা নেই, কিন্তু খতনা করার ফলে কী কী ক্ষতি হতে পারে, এবার সেটা দেখা যাক। লিঙ্গমনির সঙ্গে লিঙ্গ অগ্রের চামড়া জন্মের পর থেকেই যুক্ত থাকে এবং ১০/১২ বছর বয়সে সেটা প্রাকৃতিক ভাবেই আলাদা হয়ে যায়। কিন্তু ম্যাক্সিম্যাম বাচ্চার খতনা করানো হয় ৫ থেকে ৮/৯ বছরের মধ্যে। এই সময় খতনা করতে গিয়ে অনেক সময়ই চামড়া সাথে সাথে লিঙ্গমনির কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং এই ক্ষতি নিয়েই একজন মানুষকে সারাজীবন চলতে হয়। আমার এক মুসলিম ক্লাসমেট ঠিক মতো কথা বলতে পারতো না, জোরে কথা বলতে গেলেই তার কথা আটকে যেতো। এর কারণ জিজ্ঞেস করলে সে বলেছিলো, "৪ বছর বয়সে তার খতনা করানো হয়, ঐ সময় লিঙ্গের চামড়া কাটতে গিয়ে লিঙ্গমনিতে আঘাত লাগে এবং সে অজ্ঞান হয়ে যায়।" দেহের মধ্যে সবচেয়ে সেনসিটিভ অঙ্গ হচ্ছে লিঙ্গমনি, সেখানে কোনো প্রকারের আঘাত লাগলে সেটা সাংঘাতিকভাবে আঘাত করে ব্রেইনে এবং ব্রেইন কোনো না কোনো ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, আমার ঐ ক্লাসমেটেরও ব্রেইন ঐ ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলো। পরে ডাক্তারের কাছে গিয়ে তারা এই বিষয়টি পরিষ্কারভাবে জানতে পারে।
তাছাড়া খতনা করা লিঙ্গও দেখতে চামড়া ছিলা মুরগীর মতো বিশ্রী।
এছাড়াও এমন কোনো শিশু নেই যে, সে স্বেচ্ছায় খতনা করাতে চায়, সব সময়ই তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে তাকে খতনা করানো হয়। আমার আরও এক মুসলিম ক্লাসমেট, তার খতনা করানোর দিনের কথা বলতে গিয়ে বলেছিলো, যেদিন খতনা করানো হবে, সেদিন সে কাঁদতে কাঁদতে তার বাপের কাছে গিয়ে অভিযোগের সুরে বলেছিলো, "আব্বা, ওরা নাকি আমার নুনু কেটে নিবে ? আমি কাটতে দিমু না।" এই অবস্থা সকল বাচ্চারই। ভালো কি মন্দ, তা বুঝে উঠার আগেই কারো কোনো অঙ্গের ক্ষতি করা নিশ্চিতভাবেই মানবাধিকারের লংঘন।
এটা কি একটা চক্রান্ত??
২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মুসলমানদের সব কিছুতেই বুজরুকি আর ঠগবাজী। আর যারা লিখেন তারাও বাটে পরে, নিজের পসার বাড়ানোর জন্য লিখেন যে আমি তোমাদেরই লোক। জঙ্গি দেশে সংখ্যালঘু হিসেবে থাকে অনেক কিছুই বিসর্জন দিতে হয়। নাহলে ব্যাবসা ভিটেবাড়ি সব হারানোর ভয় আছে
৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২৮
আবু তালেব শেখ বলেছেন: মশাই নিজেদের জাতের কয়টাকে খতনা করানো আছে সেটা আগে খবর নেন। আমার জানা অনেক হিন্দুদের খৎনা করানো আছে রোগের কারনে। আর ময়লা জমে কিনা সেটা আমারা ভালো করেই জানি। এবং খৎনা করানো উপকার এটা বিজ্ঞান স্বীকৃত।
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩
আবু তালেব শেখ বলেছেন: বাকী রইলো সেক্স। একটা হিন্দুমেয়ে /মহিলা যাদের মুসলিম পুরুষের সাথে দৈহিক সম্পর্ক আছে তাদের জিগান, কোন পেনিসে সুখ বেশি তারাই বলবে। নিজের ধারনা থেকে বলে সেরা সাজার চেষ্টা না করাই ভাল।
এবিষয়ে আরো বলার ছিল তবে সেটা বললে ব্লগের পরিবেশ খারাপ হবে।
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: খৎনা করানো উপকার এটা বিজ্ঞান স্বীকৃত
আপনার এত অল্প জ্ঞান নিয়ে এসব কথা বলা সঠিক নয় ।
৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪
একে৪৭ বলেছেন: আমি ডিফেন্ড করবোনা এই ব্যপার নিয়ে।
কিন্তু যেই লিখেছে এটা, উনি বললো প্রাকৃতিক জিনিস, কেটে ফেলে দেওয়া ঠিক না....
১। উনি কি চুল কাটান??? নাকি চুল বড় করতে করতে রুপনজেলের মতো কোলে নিয়ে ঘুরেন???
২। নিচের চুলের কি অবস্থা? যে নারীকে মজা দেয়ার কথা উনি বলছেন, তিনি চুলের ভিরে তা খুজে পনা তো???
৩। হাতের নখ কেটে কি ছোট করেন না? নাকি বটগাছের তলার পাগলের মতোই অবস্থা???
৪। প্রাকৃতিক কর্ম সেরে উনি পানি দিয়ে পরিষ্কার হোন না??? নাকি কুকুর-বেড়াল, গরু-ছাগলের মতোই কর্ম সাধন করে পশ্চাদদেশ চাপতে চাপতে লোকালয়ে বেড়িয়ে পরেন???
যাই হোক, খুজলে এমন বহু কিছু পাওয়া যাবে, যেখানে মানুষ প্রাকৃতিক বহু কিছু মডিফাই করেছে।
যাদের মাথা ভালো কাজে ব্যবহার হবার চাইতে কোন ধর্মের মানুষ কি অকাজ করে তার পেছেনেই ব্যবহার হয়, তাদের বোঝাতে গিয়ে নিজের মাথা ব্যবহারের কোন মানে হয় না।
তারা বরং নুনুর মাথা নিয়েই ভালো থাকুক।
৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪
বিজন রয় বলেছেন: আবু তালেব শেখ বলেছেন........একটা হিন্দুমেয়ে /মহিলা যাদের মুসলিম পুরুষের সাথে দৈহিক সম্পর্ক আছে তাদের জিগান, কোন পেনিসে সুখ বেশি তারাই বলবে।
................. হা হা হা............. এখন দিলেন তো এই পোস্টদাতাকে বিপদে ফেলে!!!
ইনি এখন ওইরকম হিন্দুমেয়ে পাবে কই?
হা হা হা ......................
৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫০
একে৪৭ বলেছেন: (এডিট করার সুযোগ না পেয়ে ভুল ঠিক করে আবার দিলাম)
আমি ডিফেন্ড করবোনা এই ব্যপার নিয়ে।
কিন্তু যেই লিখেছে এটা, উনি বললো প্রাকৃতিক জিনিস, কেটে ফেলে দেওয়া ঠিক না....
১। উনি কি চুল কাটান??? নাকি চুল বড় করতে করতে রুপানজেলের মতো তা কোলে নিয়ে ঘুরেন???
২। নিচের চুলের কি অবস্থা? যে নারীকে মজা দেয়ার কথা উনি বলছেন, সেই নারী চুলের ভিতরে মেশিন খুজে পনা তো???
৩। হাতের নখ কেটে কি ছোট করেন না? নাকি বটগাছ তলার পাগলের মতোই অবস্থা???
৪। প্রাকৃতিক কর্ম সেরে উনি পানি দিয়ে পরিষ্কার করেন না??? নাকি কুকুর-বেড়াল, গরু-ছাগলের মতোই কর্ম সাধন করে পশ্চাদদেশ চাপতে চাপতে লোকালয়ে বেড়িয়ে পরেন???
যাই হোক, খুজলে এমন বহু কিছু পাওয়া যাবে, যেখানে মানুষ প্রাকৃতিক বহু কিছু মডিফাই করেছে।
যাদের মাথা ভালো কাজে ব্যবহার করার চাইতে কোন ধর্মের মানুষ কি অকাজ করে তার পেছেনেই ব্যয় হয়, তাদের বোঝাতে গিয়ে নিজের মাথা ব্যবহারের কোন মানে হয় না।
তারা বরং নুনুর মাথা নিয়েই ভালো থাকুক।
৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাংলাদেশের শিক্ষাব্যাবস্থা কত খারাপ আর নিম্নমানের যে এরা এখনো মনে করে খতনা করার বৈজ্ঞানিক উপকারিতা বলে আছে।
হাসি পায়।
এরা কোরান হাদিস না পড়েই আলেম, ডাক্তার ইন্জিনিয়ার না পড়েই বিশাল কবিরাজ/প্রকৌশলী। এখনও এই অশিক্ষিতরা মনে করে বানর নাকি পূর্ব পুরুষ এটা ডারউইনের আবিস্কার।
এই জাতির জ্ঞান আসলেই বিনোদন
১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬
বুবলা বলেছেন: @ আবু তালেব শেখ আপনাদের মুসলিম মহিলা রা কি পরকীয়া করে না ?? তা হলে কি তারা সুন্নত করা লিন্গ পেয়েও পরকীয়া তে যা্য কেন??? কারন আপনার কথা মতো তো সুন্নত করা থাকলে সেক্সের ব্যাপারে অন্য কারো কাছে যাবার কথা নয়??
১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭
আবু তালেব শেখ বলেছেন: বিজন রয় জনাব,,,, যে দেশে পরকিয়ার কেস হ্যান্ডেল করতে করতে সরকার এতোই অতিষ্ট যে পরকিয়াকে বৈধতা দিয়ে দিছে। আশা করি উঃ টা পেয়েছেন
২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
বুবলা বলেছেন: পরকিয়াকে বৈধতা দেওয়া-- ৪৯৭ সেকসান এর ফৌজদারী অপরাধ নয় এটা বলা হুয়েছে কারন এটা জন্য পুরুষ দের ৫ বছর অবধি কারাদন্ডের বিধান ছিল(ফৌজদারী অপরাধ) মহিলা দের জন্য শাস্তির বিধান ছিল না (ফৌজদারী অপরাধ নয়)। এখন পুরুষ মহিলা উভয়ের জন্য ফৌজদারী অপরাধ গন্য হবে না --যদি না অন্য কোন অপরাধ সংগঠিত হয় যেমন ১২০বি ক্রিমিন্যাল কনস্পেরিসি --- সুপ্রিম কো্র্টর রায়েয় মুল কথা এটাই
আমার মুল সওয়াল এর জবাব পেলাম না এখনো-- মুসলিম মহিলা রা কি পরকীয়া করে না ?? তা হলে কি তারা সুন্নত করা লিন্গ পেয়েও পরকীয়া তে যা্য কেন??? কারন আপনার কথা মতো তো সুন্নত করা থাকলে সেক্সের ব্যাপারে অন্য কারো কাছে যাবার কথা নয়??
এ ব্যাপারে আপনার কি মত??
১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮
বিজন রয় বলেছেন: @ আবু তালেব শেখ ..... দুঃখিত, আমার কথা আপনি ধরতে পারেননি। আমি তো পরকীয়ার কথা বলিনাই গো!!!!!
যাকগে.......... সব কথা ধরতে নেই।
১৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
কে ত ন বলেছেন: লেখাটা আপনার না। কিন্তু লেখাটি পোস্ট করার আগে সত্য মিথ্যা যাচাই করা উচিত ছিল। পৃথিবীতে ১৩০ কোটি মুসলমান আছে, তাদের মধ্যে কয়জন পুরুষ আছে, কয় পারসেন্ট,
- যারা বহুগামি
- যাদের ৩/৪ টা করে স্ত্রী আছে
- যারা সুযোগ পেলেই হোটেলে বা পতিতালয়ে গিয়ে কোপ মারে।
মুসলিম ছাড়া অন্য কোন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে কি বহুগামী নেই, তাদের কি এইডস হয়না?
লেখক পুরো আফ্রিকাকে যেরকম মুস্লিমাইজ করে ফেলেছে, সেটা কি জেনে করেছে, নাকি না জেনে? না অল্প জেনে? অল্প বিদ্যা কত ভয়ংকর জানেন। নিচের ম্যাপটা দেখুন, তাহলেই ধারণা পাবেন।
১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরেকটা ইনফো দিয়ে রাখি বর্বর ধর্মে মেয়েদের খতনা করা মুস্তাহাব। এখানে মেয়েদেরও খতনা করার নিয়ম আছে
১৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।
১৬| ২৯ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৪৭
ফড়িং-অনু বলেছেন: পড়ে শেষ করলাম সাথে কিছু জানতে পাড়লাম।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
সাগর শরীফ বলেছেন: গুজব মনে হল আরকি !