নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অশ্রু তোমার আমার মনে ক্ষতের সৃষ্টি করে, বন্ধু তোমার হাসি ঘরে আলোর সৃষ্টি করে।

আরোগ্য

পৃথিবী আজ তার বার্ধক্যে এসে পড়েছে, শৈশব পেড়িয়ে যৌবন ও সে হারিয়েছে, তাই বৃথা আনন্দ করো না, ক্ষণিকের সময় হাতে, নশ্বর এ পৃথিবী যেন মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে। সে মৃত্যু আসার আগে আজ তীর্থে ভ্রমণ করো, পবিত্র জলে হে পৃথিবী তুমি অবগাহন করো। ধুয়ে ফেলো তোমার গায়ের শত কালিমা, সাজিয়ে নাও বিদায়ের আগে আবার আঙিনা।

আরোগ্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তার হার

২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:০০






( ইসলামের চতুর্থ খলিফা আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর সময়কার একটি ঘটনার অনুবাদ)


আলি ইবনে আবি রাফি বললেনঃ
আমি মুসলিমদের কোষাগারের দায়িত্বে ছিলাম এবং একই সাথে খলিফা আলী ইবনে আবি তালিবের লিখক ছিলাম। কোষাগারে তখন একটি মুক্তার হার ছিলো। তাই খলিফার মেয়ে আমার নিকট একটি বার্তা পাঠালেন এবং আমাকে বললেন,


" আমার নিকট খবর পৌঁছেছে যে, মুসলিমদের কোষাগারে একটি মুক্তার হার আছে, এবং সেটা আপনার নিকট আছে। আমি খুব করে সেটা আপনার নিকট হতে ধার করতে চাচ্ছি যাতে ঈদুল আযহার দিন পরতে পারি। "


আমি তাকে বললামঃ হে আমিরুল মুমিনিনের কন্যা ! তিন দিন পর অবশ্যই ফেরত দেওয়ার শর্তে ধার দেয়া যাবে।


সে বললঃ " ঠিক আছে, তিন দিন পর ফেরতের শর্তেই ধার করা হবে। " তাই আমি তাকে সেটা হস্তান্তর করলাম। এরপর আমিরুল মুমিনিন তাকে সেই হার পরতে দেখে চিনে ফেললেন এবং জিজ্ঞেস করলেনঃ " এই হার তোমার কাছে কোথা থেকে আসলো?"


সে উত্তর দিলঃ আমি এটা আলি ইবনে আবি রাফির কাছ থেকে ধার করেছি যেন ঈদের দিন পরতে পারি, এরপর ফেরত দিয়ে দিবো।


অতঃপর আমিরুল মুমিনিন আমাকে ডেকে পাঠালেন এবং বললেনঃ " ইবনে আবি রাফি ! তুমি কি মুসলমানদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করছো? "


আমি বললামঃ "মুসলমানদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা হতে আল্লাহ আমাকে রক্ষা করুন !"


তিনি বললেনঃ "কিভাবে তুমি আমার অনুমতি ছাড়া মুসলমানদের কোষাগারে রাখা হারটি আমিরুল মুমিননের মেয়েকে দিলে? "


আমি বললামঃ "আমিরুল মুমিনিন ! সে তো আপনারই মেয়ে। সে ঈদের দিন পরার জন্য আমার কাছ থেকে হারটি চেয়েছিল। তাই আমি তাকে যথাস্থানে নিরাপদে ফেরত দেওয়ার শর্তে সেই হারটি দেই। "


খলিফা বললেনঃ "আজই তুমি সেটা ফেরত নিবে এবং ভবিষ্যতে যেন এরূপ কাজের পুনরাবৃত্তি না ঘটে।" এরপর বলে উঠলেনঃ


"আমার মেয়ে ধ্বংস হোক ! যদি সে হারটি যথাযথভাবে ফেরত দেওয়ার শর্তে ধার না নিয়ে এমনিই নিতো তবে আমি তার হাত কেটে দিতাম। মেয়েটি উনার কথাটি শুনে বললেনঃ


" হে আমিরুল মুমিনিন ! আমি আপনার মেয়ে, আপনারই অংশ । আমার কি এটা পরার অধিকার নেই? "


তিনি তাকে বললেনঃ " আবু তালিবের মেয়ে ! ন্যায় (হক) থেকে নিজেকে বিচ্যুত করো না। মুহাজির ও আনসারদের সকল নারীরাই কী এই ঈদে এমন হার পরিধান করবে ! "


এরপর আমি ( আলি ইবনে আবি রাফি) তার কাছ থেকে হারটি নিয়ে নিলাম এবং কোষাগারে যথাস্থানে তা রেখে দিলাম।


( আসুন ঐতিহাসিক ঘটনাটি থেকে শিক্ষা গ্রহণ করি এবং ইসলামের স্বার্থে, মুসলিমদের স্বার্থে, মানবতার স্বার্থে ভোগবাদী চেতনা ত্যাগ করে স্ব স্ব দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালনে ব্রত হই।)

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:১১

জটিল ভাই বলেছেন:
শেষাংশে "আবু তালিবের মেয়ে" সম্বোধনটি কি ঠিক আছে? নাকি এটি "আবু তালিবের নাতনি" হবে?

আর পোস্টটির রেফারেন্স উল্লেখ করলে উত্তম হতো।

২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:২৫

আরোগ্য বলেছেন: আরবে নাতি/ নাতনিকে পুত্র/কন্যা হিসেবে সম্বোধন করা হয়। এখানে খলিফা রাগ হওয়ার জন্য নিজের মেয়ে বলে সম্বোধন করেননি।

পোস্টের রেফারেন্স আমার পাঠ্যবই القراءة الميسرة. স্যার বলেছেন এটি একটি হাদিস। যেহেতু আমার হাতে সুস্পষ্ট কোন রেফারেন্স নেই তাই পোস্টে উল্লেখ করতে পারছি না। খোঁজ করে পেলে সংযোগ করে দিবো ইনশাআল্লাহ।

২| ২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:১৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বর্তমানের পরিপ্রেক্ষিতে এইসব ঘটনা রুপকথার মতো মনে হয়।

ঠিক এই ঘটনাই বর্তমানে বাস্তবে কিভাবে ঘটতো যদি দেখি, তাহলে কেমন হয়? হারটা কোনভাবেই আর রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ফেরত যেতো না। বরং সংবাদ সম্মেলন করে বলা হতো, এমন কোন হার ছিল কিনা খতিয়ে দেখার জন্য ৭ সদস্যের একটা কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেই কমিটি ৭ দিনের মধ্যে রিপোর্ট পেশ করবে।

এই রিপোর্ট ৭ বছরেও প্রকাশিত হতো না। আর সেই মুক্তার মালা কোন এক বান্দরের গলায় আজীবন শোভা পেতো। X(

২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:৩৬

আরোগ্য বলেছেন: বাহ্ ব্রিটিশ রাজকম্ম কামাই কইরা এতো জলদি আমার পোস্টে আহনের লেইগা আপনেরে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্যের শেষ লাইনই বর্তমান পরিবেশ। ইসলাম বর্তমান সমাজে রূপকথার মতন কারন বর্তমান সমাজে বান্দরের আবাদ বেশি হয়। ইসলাম তো মানবজাতির লেইগা, বান্দরের উপরে শরীয়তের বিধান নেই। ব্লগেও এই প্রজাতির প্রভাব বিস্তার করসে। :P

৩| ২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:১৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আজগুবি গল্প বলা কি ঠিক? কোরানে কি এই ঘটনা আছে? নাকি সহীহ্ হাদীসে আছে?

২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:০৪

আরোগ্য বলেছেন: মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে কোরআন হাদিসের বহির্ভূত কোন কাজ করেন না B:-) । তা কোন আয়াতে বা কোন হাদিসে আছে নারী ছবি প্রদর্শনের অনুমোদন? :||

৪| ২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:৪০

কামাল১৮ বলেছেন: অন্যের জিনিস যখন লুট করে আনতো তখন এই নীতিবোধ কথায় ছিলো।ঘটনা সত্য হলে এই হারটিও লুটের মাল।

২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:০৮

আরোগ্য বলেছেন: যুদ্ধ পরবর্তী অবস্থা সম্পর্কে একটু পড়ালেখা করুন মশাই।

৫| ২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:৪৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বাহ্ ব্রিটিশ রাজকম্ম কামাই কইরা এতো জলদি আমার পোস্টে আহনের লেইগা আপনেরে ধন্যবাদ। মাঝে-মইদ্দে মিরাকল তো ঘটেই!!! ;)

মাত্রই অফিস থেইকা আইলাম। কফি আর সমুচা খাইতে খাইতে ব্লগে আয়াই দেহি আপনের পুষ্ট। লগইন না কইরা আর পারলাম কই? দায়িত্ব-কর্তব্য বইলা একটা কথা আছে না!!! :-B

২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:২০

আরোগ্য বলেছেন: আপনের মিরাকল দেইখা বহুত খুসি অইছি মাগার মনে অইতাছে মন্তব্য দেইখা খালি টাসকি খাওন লাগবো। :|

ক্লাস কইরা আইসি মাগরিবের পর। তারপর ডিম চপ আর কাঠাল খায়া পোস্ট লিখতে শুরু করসি। এতো দিন পর স্ক্রিনে দীর্ঘ সময় লিখালিখি কইরা আমার চোখগুলি কেমন ব্যথা করতাসে :(

৬| ২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:১৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আচ্ছা, ধার দেয়া কি অবৈধ? খলিফা এতখানি কড়াকড়ি তো না করলেও পারতেন। ধার শোধ না করলে তাকে অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা যেত।

রাজকোষ থেকে কোনো এক খলিফা এক মাসের অগ্রিম বেতন চেয়ে আবেদন করেছিলেন। সে কাহিনিটা কি জানেন? ওটাও আমার কাছে একটু বাড়াবাড়িই মনে হচ্ছিল। নিয়মতান্ত্রিকভাবে তো অগ্রিম বেতন নেয়া যায়।

যাই হোক, এ বিষয়ে আমার স্টাডি ও জ্ঞান অত্যন্ত অপ্রতুল। তাই মনে যে কথাগুলো এলো, তাই বললাম।

২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:৩৮

আরোগ্য বলেছেন: আসলে ব্যাপারটা মানবতার। ধার নেয়া মোটেই নিষেধ নয় কিন্তু খলিফার মেয়ের গলায় হার দেখে অন্যদের মনে কষ্ট লাগাটাই স্বাভাবিক। আর যেহেতু একজন খলিফা কেবল তার নিজের মেয়ের অভিভাবক নয় বরং গোটা ইসলামী সাম্রাজ্যের অভিভাবক তাই তার মেয়ের একার বিলাসিতা তার নিকট মোটেও সমীচীন নয়।

অগ্রিম বেতন চাওয়ার ঘটনাটা সম্ভবত উমার রাঃ এর । যার তাকওয়া ( আল্লাহ ভীতি) যত বেশি, তার সতর্কতা ততই বেশি হয়। উনাদের বিষয়গুলো বর্তমান সময়ে বাড়াবাড়ি মনে হওয়াটাই স্বাভাবিক। নৌকা যদি স্রোতের প্রতিকূলে চলে তাহলে বৈঠা বাইতে বেশ কষ্ট হয় তদ্রূপ ইসলামও বর্তমানে সমাজে স্রোতের প্রতিকূলে চলার মত।

আল্লাহ আমাদের সবাইর ভুলত্রুটি ক্ষমা করে ইসলামের পথে চলা সহজ করে দিন। আমীন!

৭| ২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:২৮

কামাল১৮ বলেছেন: ইউক্রেন থেকে সব এনে রশিয়ায় জমা করছে।এটা ঠিক যে পাকিরা করে ছিলো।জনেভা কনভেনশনে কি লিখা আছে পড়ে দেখবেন।যেটা মেনে পাকিরা ভারতের কাছে আত্মসমর্পণ করে ছিলো।বাংগালীরা সুধু দুর থেকে থুতু দিয়েছিলো, চড় থাপরও দিতে পারে নাই।

২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:৪৮

আরোগ্য বলেছেন: ওখানে কি লেখা আছে আমার জানা নেই। যদি পাই পড়ে দেখবো।

ধন্যবাদ পুনরায় মন্তব্য করার জন্য।

৮| ২০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৮:৩৬

শেরজা তপন বলেছেন: ঘটনার মোর‍্যাল ঠিক আছে। সে যখন অন্য সবার সামনে এমন একটা দামী হার পরে যাবে- সবাই ভাববে খালিফার মেয়ে হিসেবে সে হয়তো এটা উপহার পেয়েছে। সেটা তৎকালীন আমিরুল মুমেনিনের জন্য বিব্রতকর ছিল। হজরত ওমর যে কালিফা হিসেবে যে উদাহরণ রেখে গিয়েছিলেন বাকি সবাই সেটাকে বেসিক রুল হিসেবে ফলো করতে চেয়েছিল।

২০ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:১৮

আরোগ্য বলেছেন: আসলে মোরাল বিষয়টি তুলে ধরার জন্যই গল্পটা শেয়ার করা। সেই সাথে এটাও একটা খুব লক্ষনীয় বিষয় যে, তৎকালীন সরকারি কর্মকর্তারা কতটা গুরুত্ব ও সতর্কতার সাথে কাজ করতো।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৯| ২০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:৪১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আজ আমরা ধর্ম ও আদর্শ বিসর্জন দিয়েছি তাইতো এই দশা জাতির।

২০ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:২২

আরোগ্য বলেছেন: এটাই তিক্ত সত্য। স্রষ্টার নির্ধারিত ধর্ম বাদ দিয়ে সৃষ্টির ধর্ম পালন করলে তো অধঃপতন হবেই।

ধন্যবাদ লাইক ও মন্তব্য করার জন্য।

১০| ২০ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: এরকম বেশ কিছু বানোয়াট গল্প আছে। যা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।

২০ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:২৫

আরোগ্য বলেছেন: আচ্ছা, ধন্যবাদ।

১১| ২০ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার পোস্টটা পড়ে রবীন্দ্রনাথের একটা উক্তি মনে হলো-
" এখানে আসার একটা সঙ্গত কারণ আছে তবে সেটা মূখ্য না, আর মূখ্য কারণটা বলা হয়তো সঙ্গত হবে না"

২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০৪

আরোগ্য বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম।

রবীন্দ্রনাথের উক্তিটি খুবই বাস্তব। অনেক ক্ষেত্রেই মূখ্য বিষয় আড়ালে রয়ে যায়।

ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

১২| ২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৩৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ঘটনাটা খলিফাদের সততার কর্তব্যপরায়ন নিষ্ঠার এক অনন্য দৃষ্টান্তের পরিচয় দেয়। সাথে সাথে বুঝতেই পারছি বেশ পড়াশোনা করছো।গুড। চালিয়ে যাও।

২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:১১

আরোগ্য বলেছেন: আসলে কয়দিন যাবৎ কিছু পোস্ট করার কথা ভাবছি কিন্তু কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। গতকাল ক্লাসে স্যার বলল, " তোমরা তো এই গল্পগুলো অনুবাদ করে শেয়ার করতে পারো "। ব্যস পেয়ে গেলাম চমৎকার বুদ্ধিটা। যেই ভাবনা সেই কাজ। মোটামুটি আরবি থেকে অনুবাদ কিছুটা পারি তবে আরবীতে অনুবাদ করাটা কঠিন। ভোকাবুলারি অতটা সমৃদ্ধ হয়নি এখনও। বরাবরের মতো পাশে থাকার জন্য তোমাকে অশেষ ধন্যবাদ।

১৩| ২০ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:০৬

মুক্তা নীল বলেছেন:
এটি একটি শিক্ষনীয় ঘটনা পড়লাম । আমি বুঝতে পারলাম না এই লেখায় কিভাবে আমার মন্তব্য করা হয়ে ওঠেনি । অথচ সেদিনও তো আমি তোমার ব্লগ বাড়ি থেকে ঘুরে গেলাম ইদানিং মনে হয় চোখে কম দেখছি কিছুটা। তা না হলে তুমি পোস্ট দিয়েছো আর আমি মন্তব্য করবো না এটা তো অসম্ভব ।
পোষ্টের ছবিটা অসম্ভব সুন্দর হয়েছে কারণ মুক্তার মালা আমার ভীষণ প্রিয় ।

২০ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:৩৮

আরোগ্য বলেছেন: এই পোস্ট টি আপু আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় ছিল। শেষমেশ আপনার দেখা পাওয়া গেল। :(
এটা আমার ক্লাসের বই থেকে অনুবাদ করেছি। ব্লগে তিন চারজন আছে যাদের মন্তব্য না পেলে কেমন জানি লাগে। আগে তো অনেক মন্তব্য আসতো, এখন যেহেতু আমি নিয়মিত না আর যাদের সাথে ব্লগিং এর শুরুর দিনগুলো ছিলো তারা অধিকাংশই বর্তমানে গায়েব।

মুক্তার মালা আমারও খুব পছন্দ। :)

ধন্যবাদ দেরীতে হলেও পোস্টে মন্তব্য রাখার জন্য।

১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫২

আরোগ্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্যার পুরাতন পোস্ট পড়ে লাইক ও মন্তব্য করার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.