![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একসময় দেয়াল টপকে নকল করারা কোথায়? কেউ কি বসে আছে? ডিজিটাল নকল করারাও হয়ত থাকবে না। বসে কারা থাকে? অনেক নকল না করা শিক্ষিতরাও তো বসে আছে। তাদের উপর অরাজক শিক্ষাব্যবস্থার প্রভাব কি? অরাজক শিক্ষা ব্যবস্থাটা আসলে কি? শিক্ষা ব্যবস্থা সুন্দর হলেই বা কি হবে?নকলবাজরা কি নকল করা বন্ধ করে দিবে? কোন কিছু কি থেমে ছিল? কোন কিছু কি থেমে থাকবে? ডিজিটালে এসে শিক্ষিত ও প্রতিষ্ঠিত লোভীরাই তো নকল ধরিয়ে দিচ্ছে নকলবাজকে। 'অরাজকতা' জিনিসটাকে একটা প্রাগৈতিহাসিক মনুষ্য প্রবৃত্তি বলে মনে হয়। নেশার মতো অনেকটা। অরাজকতা ছাড়া চারপাশ নাই, ছিলো না কখনো। প্রতিবাদ করবে? করো। ২০-৩০ বছর বয়সটা নিঃস্বার্থ প্রতিবাদ করার। এটাও একটা প্রবৃত্তি। ৩০-৪০ বছর বয়সটায় সেই প্রতিবাদই হয়ে যায় স্বার্থগত। 'স্বার্থ' খারাপ কিছু না। আমরা সবাই স্বার্থমুখী, কম কি বেশি। আমি ২০-৩০ কে ৩০-৪০ এর দিকে ডাকছি। তাই তো ডাকবো। আমাদের ৫০-৬০ বছরের একেকটি জীবনে এতো হতাশা, এতো আক্ষেপ, এতো অরাজকতা নিয়ে যে নাড়াচাড়া করি তা যদি অভিজ্ঞতা আর জ্ঞান বাড়ায় তো ঠিক আছে । কিন্তু যদি নোংরামি আর স্থূল মনো প্রবৃত্তিকে চাগিয়ে দেয় তো অশনি।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭
স্বরূপ অরূপ বলেছেন: বিক্ষিপ্ত ভাবনাগুলোর যে প্রয়োজন আছে, ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: বিক্ষিপ্ততা কেটে যাক।